ভূমিকম্পের পূর্বাভাস খুবই জটিল। তবে এর তীব্রতা বোঝার জন্য কম্পনের মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। সেক্ষেত্রে ব্যবহৃত যন্ত্রের নাম সিসমোগ্রাফ। মাটির নিচে কম্পন সৃষ্টি হলে এই সিসমোগ্রাফে পাওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল, সময়কাল ও স্থায়িত্বকাল নির্ধারণ করা হয়। অন্যদিকে বিপর্যস্ত ঘটনাস্থলের অবস্থান এবং জনসংখ্যার ঘনত্বের ওপর নির্ভর করে ক্ষয়ক্ষতির (মৃতের সংখ্যা)…