মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে সাক্ষাৎ করতে রাজি হননি ব্রিটেনের রক্ষণশীল দলের আইনপ্রণেতা ও সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। লন্ডনে রাষ্ট্রীয় সফরের সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এ সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিলেন কিন্তু জনসন সে প্রস্তাব নাকচ করেন।
জনসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ কয়েকটি সূত্র মঙ্গলবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সোমবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্রিটেনে তিনদিনের সফরে যান। তার আগে তিনি বরিস জনসনকে চমৎকার নেতা বলে আখ্যায়িত করেন।
তিনি সে সময় জানিয়েছিলেন, বরিস জনসন ও ইউরোপীয় জোট-বিরোধী ব্রিটিশ রাজনীতিক নাইজেল ফারেজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চান তিনি। কিন্তু বরিস জনসন মুখোমুখি বৈঠকে বসতে রাজি হননি। তিনি বরং ট্রাম্পের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
সূত্রগুলো বলেছে, অন্য কয়েকজন আইনপ্রণেতাকে সঙ্গে নিয়ে তিনি পরে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।
বরিস জনসন লন্ডনের সাবেক মেয়র ছিলেন। এছাড়া তিনি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসিবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আগামী ৭ জুন মে পদত্যাগ করবেন এবং এরপর ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে জনসনের সামনে।
বিডি প্রতিদিন/০৫ জুলাই, ২০১৯/আরাফাত