শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৯, শুক্রবার, ০৬ জুন, ২০২৫

জীবনের বহু ঈদ দেশের বাইরে করতে হয়েছে

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

তুহিন ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

মো. সাজেদুল ইসলাম। দীর্ঘ ২৫ বছর যাবৎ পাইলট হিসেবে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে কর্মরত আছেন। পেশাগত কারণে বৈমানিকদের শুক্র-শনিবার সরকারি ছুটিসহ এমনকি ঈদের মতো উৎসবগুলোতে পরিবার-পরিজন থেকে দূরে বিভিন্ন দেশে অবস্থান করতে হয়। পাইলটদের পেশাগত নানান বিষয়ে কথা বলেন বাংলাদেশ প্রতিদিনের সাথে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : বিমানচালক বা পাইলট হওয়ার ইচ্ছা বা স্বপ্ন কবে থেকে শুরু হয়?

পাইলট সাজেদুল ইসলাম : শৈশবে বাবার হাত ধরে যখন স্কুলের মাঠে বেড়াতে যেতাম, তখন পশ্চিম আকাশে দেখতে পেতাম বিমানের ফোকার-২৭ প্লেনটি প্রপেলারের বিরামহীন শব্দ নিয়ে উড়ে যাচ্ছে। বাবাকে পরে বলতে শুনেছি, তখনই আমি প্লেনের দিকে আঙুল দেখিয়ে বলতাম ‘বাবা আমিও প্লেন চালাবো’। বৈমানিক হওয়ার স্বপ্নটা ঠিক তখন থেকেই শুরু।

প্রশ্ন : পাইলট হওয়ার স্বপ্নপূরণের যাত্রাটা কীভাবে শুরু করেন?

পাইলট : নানান চড়াই-উতরাই পেরিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পর আমার শৈশবের স্বপ্নটা আবার জেঁকে বসে। একদিন এভিয়েশনে আমার অগ্রজ ক‍্যাপ্টেন তানভীর আমাকে নিয়ে যান বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমিতে। নানান ফর্ম পূরণ করে ভর্তি হয়ে যাই আমার আজীবন লালিত স্বপ্ন পূরণের আশায়। অধিক প্রশিক্ষণের জন‍্য পরবর্তীতে ফিলিপাইনের ম‍্যানিলা যাই। কিছু আওয়ার সেখানে শেষ করার পর দেশে ফিরে আবারও ফ্লাইং একাডেমিতে ফ্লাই করি, বাংলাদেশ সিভিল এভিয়েশন থেকে পিপিএল এবং পরবর্তীতে সিপিএল অর্জন করি।

প্রশ্ন : প্রথম বিমান চালানোর অভিজ্ঞতা যদি আমাদের সাথে শেয়ার করতেন?

পাইলট : বাংলাদেশ ফ্লাইং একাডেমিতে ভর্তি হওয়ার পরও আসতে থাকে নানা প্রতিবন্ধকতা। একদিন আবহাওয়া ভালো নেই, আরেকদিন এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের অনুমতি মিলে না, অন্যদিন প্রশিক্ষণ উড়োজাহাজে যান্ত্রিক সমস্যা। অবশেষে এলো প্রথম উড্ডয়নের সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। একদিন অপরাহ্নে আমার জীবনের প্রথম ফ্লাইট প্রশিক্ষক ক‍্যাপ্টেন মোজাম্মেল আমাকে ফ্লাইং বিভিন্ন ধাপ নিয়ে ব্রিফিং করেন। পড়ন্ত বিকেলে ক‍্যাপ্টেন মোজাম্মেলকে সাথে নিয়ে আমি চেপে বসি সেসনা-১৫০ উড়োজাহাজে। এটিসির অনুমতি নিয়ে এগিয়ে যাই রানওয়ের দিকে। তারপর পাওয়ার অন, স্যারের কমান্ড V1, Rotate ! একসময় নিজেকে আবিষ্কার করি আমি আমার স্বপ্ন নিয়ে আকাশে।

প্রশ্ন : শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কতো ঘণ্টা ফ্লাই করেছেন? দীর্ঘ এই অভিজ্ঞতাটা যদি আমাদের সাথে শেয়ার করেন।

পাইলট : শুরু থেকে অদ‍্যাবধি বিভিন্ন এয়ারক্রাফট মিলিয়ে আমি প্রায় ১৪ হাজার ৫০০ ঘণ্টা ফ্লাইং করেছি। এর মধ্যে রয়েছে সেসনা-১৫০, ফোকার -২৮, এয়ারবাস-৩১০, ডিসি-১০, বোয়িং ৭৭৭, বোয়িং ৭৩৭ এনজি আর এখন ক‍্যাপ্টেন হিসেবে ফ্লাই করছি বোয়িং ৭৮৭ ফ্লিটে।

প্রশ্ন : এখন পর্যন্ত আপনার সবচেয়ে রোমাঞ্চকর যাত্রা কোনটি? বিমান চালাতে গিয়ে সবচেয়ে আনন্দের এবং সবচেয়ে কষ্টকর অভিজ্ঞতা যদি শেয়ার করেন।

পাইলট : আমার প্রথম সলো পেয়েছিলাম ফিলিপাইনের ম্যানিলাতে। সেদিন সকাল সকাল আমার ফ্লাইং শিডিউল ছিল। ক‍্যাপ্টেন রে ডেলা ক্রুজকে সাথে নিয়ে একটা সার্কিট করার পর শুনলাম ক‍্যাপ্টেন টাওয়ারের সাথে স্থানীয় ভাষায় কি যেন বললেন। অতঃপর আমাকে বললেন STOP THE AIRCRAFT. থামার পর উনি দরজা খুলে প্লেন থেকে নেমে পড়লেন। আর যাবার সময় বলে গেলেন Good Luck . বুঝতে পারলাম আমি সলো ফ্লাইং করতে যাচ্ছি। এটিসির অনুমতি নিয়ে টেইক অফ করলাম। পাশের সিটে কেউ বসা নেই। মানে আমি কারো কোনো সাহায্য ছাড়াই ফ্লাই করছি। এ যেন এক নতুন রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা, যা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না, আর প্রতিটি নবীন বৈমানিকেরই তা অভিষ্ট লক্ষ‍্য।

প্রশ্ন : পেশাগত কাজের জন্য অনেক সময় পরিবার-পরিজন থেকে দূরে ঈদ করতে হয়-সেই অভিজ্ঞতাটা জানতে চাই।

পাইলট : পেশাগত কারণেই বৈমানিকদের শুক্র-শনিবার সরকারি ছুটি, ঈদ পয়লা বৈশাখ ইত্যাদি দিনগুলোতে পরিবার-পরিজন থেকে দূরে বিভিন্ন দেশে অবস্থান করতে হয়। প্রবাসীদের দেশে আনন্দ উদযাপনের সুযোগ করে দিতেই বৈমানিককে অবস্থান করতে হয় বিদেশের মাটিতে। বিদেশ বিভূঁইয়ে ঈদের দিনটিও তার কাছে হয়ে যায় বৎসরের অন্যান্য দিনের মতই। দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমাকেও জীবনের বহু ঈদ দেশের বাইরে করতে হয়েছে। ঈদের দিনে সাধারণত ঈদের নামাজ আদায় করে সহকর্মীদের সাথে সালাম কোলাকুলি কুশল-বিনিময় করে হোটেলে ফিরে টেলিফোনে পরিবার-পরিজন বন্ধু বান্ধবদের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করা হয়। অথবা অনেক সময়ই প্রবাসী বাংলাদেশি আত্মীয়স্বজন বা পরিচিত মহলে গিয়ে তাদের সাথে ঈদের আনন্দ শেয়ার করেছি।

প্রশ্ন : কোনো জরুরি পরিস্থিতিতে বিমান পরিচালনার অভিজ্ঞতা আছে কি? থাকলে যদি শেয়ার করতেন?

পাইলট : আমি তখন এয়ারবাস ৩১০ এর ফার্স্ট অফিসার। একবার শীতের দুপুরে ক‍্যাপ্টেন হাসান ইমাম এবং আমি দুবাই থেকে লন্ডন যাচ্ছিলাম। ইরানের আকাশসীমার শেষ দিকে হঠাৎ করে ক্লিয়ার এয়ার টার্বুলেন্সে পরি। হঠাৎ লক্ষ‍ করলাম আমাদের উড়োজাহাজের এক নম্বর ইঞ্জিন অয়েল কোয়ান্টিটি স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক নিচে নেমে এসেছে এবং ECAM-Electronic Centralised Aircraft Monitoring তা ফ্লাশ করছে। ক‍্যাপ্টেন হাসান ইমামের নির্দেশে সাথে সাথেই চেকলিস্ট বের করে দেখলাম অয়েল কোয়ান্টিটি এর চেয়ে কমে গেলে precautionary engine shut down করতে হবে। উড়োজাহাজ তখন তুরস্কের আকাশে। ক‍্যাপ্টেন আর আমি নিজেদের মধ্যে সিমুলেট করে নিলাম কে কি করবো সেটা নিয়ে। কেবিন ইনচার্জকে ক‍্যাপ্টেন ককপিটে ডেকে জাহাজের অবস্থা, আমাদের করণীয় এবং তাকে আনুষাঙ্গিক নির্দেশনা দিলেন। ককপিটে পিন পতন নিস্তব্ধতা। নীরবতা ভেঙে আমি হঠাৎ বললাম ‘আমরা ইনশাল্লাহ এই উড়োজাহাজ নিয়ে লন্ডনেই ল‍্যান্ডিং করবো’। উড়োজাহাজের তখনকার পরিস্থিতিতে হয়তো তা সুদূর পরাহতই ছিল। ক‍্যাপ্টেন আমার দিকে তাকিয়ে শুধু একটু বাঁকা হাসি দিলেন। বিশ্বাস করুন, সর্বশক্তিমান আল্লাহর অশেষ মেহেরবানীতে ইঞ্জিন অয়েল কোয়ান্টিটিতে আর কোনো পরিবর্তন হয়নি। যদিও আমরা বাকিটা পথ প্রস্তুত ছিলাম যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলা করার জন‍্য তথাপি যাত্রী তথা উড়োজাহাজের নিরাপত্তার সাথে সামান‍্য কম্প্রোমাইজ না করেই আল্লাহর রহমতে  নির্দিষ্ট সময়ে লন্ডন হিথ্রো বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণে সমর্থ হই।

প্রশ্ন : নতুনদের জন্য বলবেন কী, একজন শিক্ষার্থীকে পাইলট হতে হলে, তাকে কী কী ধাপ অনুসরণ করতে হবে?

পাইলট : একজন শিক্ষার্থীকে পাইলট হতে হলে প্রথমেই লক্ষ‍্য স্থির করতে হবে। বাংলাদেশে একজন প্রশিক্ষণার্থী পাইলটের সর্বনিম্ন বয়স ১৭ হতে হয়। এইচএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় পদার্থবিদ‍্যা ও গণিত থাকা আবশ‍্যকীয়। তাকে ইংরেজিতে পারদর্শী হতে হবে। ক্লাস -১ মেডিকেল সার্টিফিকেট অর্জন করতে হবে। ফ্লাইং একাডেমিতে ভর্তির পর ফ্লাইং সংশ্লিষ্ট কিছু বিষয়ে গ্রাউন্ড কোর্স করার পর সিভিল এভিয়েশনের পরীক্ষায় পাশ করতে হয়। নির্দিষ্ট সংখ‍্যক ঘণ্টা ফ্লাইং করার পর পরীক্ষা দিয়ে প্রথমে পিপিএল এবং পরবর্তীতে সিপিএল অর্জন করতে হয়।

প্রশ্ন : এই পেশা কতটুকু চ্যালেঞ্জিং আপনি মনে করেন? আগামী দিনের পাইলটদের জন্য যদি কোনো পরামর্শ দিতে চান।

পাইলট : পাইলট বা এভিয়েশন সম্পর্কিত সকল চাকরিই দুনিয়া জোড়া অত‍্যন্ত আকাঙ্ক্ষিত। অন্যান্য সকল চাকরির মতই এখানে রয়েছে নানা ধরনের চ‍্যালেঞ্জ। তবে স্থির থাকলে যে কোনো ধরনের চ‍্যালেঞ্জই ওভারকাম করা যায়। পাইলটদের প্রতিদিনই ভিন্ন ধরনের চ‍্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হয়। আর এজন‍্য তাকে সবসময়ই শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হয়। বেসিক ফ্লাইং, আবহাওয়া, ইন্সট্রুমেন্ট সম্পর্কে সম‍্যক ধারণা থাকতে হয়। ফ্লাইং একাডেমির একজন প্রশিক্ষণার্থীর ফ্লাইং সম্পর্কে গুণগত পড়াশোনা, তার বেসিক ফ্লাইং পরবর্তীতে এয়ারলাইন্সে কর্মজীবনে সহায়ক হয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
জুলাই সনদ এক সামাজিক চুক্তি, নতুন মোড় পরিবর্তনের সূচনা: আলী রীয়াজ
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপির ঊর্ধ্বতন ৪ কর্মকর্তার রদবদল
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
'আমরা বর্বরতা থেকে সভ্যতায় এলাম'
সর্বশেষ খবর
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে মোংলায় মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নারীকে গলা কেটে হত্যা
নারীকে গলা কেটে হত্যা

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল
সময়ের আলোর প্রকাশকের মায়ের ইন্তেকাল

খবর