শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, রবিবার, ১২ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিবিসি বাংলা'র প্রতিবেদদন

যে রাজ পরিবার আমিরাতকে আন্তর্জাতিক শক্তিতে পরিণত করেছে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে রাজ পরিবার আমিরাতকে আন্তর্জাতিক শক্তিতে পরিণত করেছে

অর্ধ শতাব্দী আগে যে সব জায়গায় ছিল পথের ধারের বাজার আর তাঁবুর মতো দেখতে বসতবাড়ি, সে সব জায়গায় এখন অত্যাধুনিক শহর, চোখ ধাঁধানো স্থাপত্যের সারি সারি গগনচুম্বী অট্টালিকা আর প্রশস্ত সড়ক। দেখে মনে হবে যেন মরুর বুকে মহাকাশের কল্পিত কোনো নগরী নেমে এসেছে।

যেসব জায়গায় ৫০ বছর আগেও মানুষ গাছ থেকে খেজুর পাড়তো, মুক্তোর লোভে সাগর বেলার ঝিনুক কুড়াতো কিংবা উট পালতো, সেখানে এখন প্যারিসের ল্যুভ যাদুঘরের শাখা, আমেরিকান বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের, এমনকি প্যারিসের বিখ্যাত সোরবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের, স্যাটেলাইট ক্যাম্পাস।

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতে, সবচেয়ে বিলাসবহুল হোটেলও সেখানে। এখন পর্যন্ত সারা বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামে চিত্রকর্ম কিনেছে আমিরাত (লিওনার্দোর আঁকা সালভাটোর মুন্ডি)। কিছুদিন আগ পর্যন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় শপিং মলও ছিল আমিরাতে।

গত বেশ ক'বছর ধরে সংযুক্ত আরব আমিরাত পশ্চিম এবং প্রাচ্যের মধ্যে একটি যোগসূত্র হয়ে দাঁড়িয়েছে। তেল সম্পদের পয়সায় এই মরুর দেশে আধুনিকতা, আধুনিক প্রযুক্তি এবং চোখ ধাঁধানো চাকচিক্যের অসামান্য প্রসার ঘটেছে।

সেই সাথে আমিরাত হয়ে উঠেছে বিশ্বের শক্তিধর রাষ্ট্র। পারস্য উপসাগরের দেশটি এখন পশ্চিমা বিশ্বের অন্যতম প্রধান মিত্র, যদিও তারা বিশ্বের সবচেয়ে বিতর্কিত স্বৈরতান্ত্রিক দেশগুলোর একটি।

কীভাবে তৈরি হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত

কে এই মরু রাষ্ট্রের অবিশ্বাস্য রূপান্তরের রূপকার? মধ্যপ্রাচ্যের পর্যবেক্ষকরা কোনো দ্বিধা ছাড়াই যার নাম করেন তিনি হলেন সদ্য প্রয়াত শেখ খালিফা বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান। এই শতাব্দীর শুরু থেকে এ মাসে তার মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনিই উপসাগরীয় কতগুলো মরু রাজ্যের এই কনফেডারেশনের শাসক ছিলেন।

বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী এবং আবুধাবির আমীর শেখ খালিফা ছিলেন আমিরাতের দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট। নানা বিতর্ক ছিল তাকে নিয়ে। কিন্তু এই দেশকে তিনি আঞ্চলিক মানচিত্রের বাইরে বিশ্ব মানচিত্রের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বসিয়ে গেছেন।

২০১৪ সালে একটি স্ট্রোকের পর থেকে শেখ খালিফা লোকসমক্ষে খুব একটা আসতেন না, কিন্তু সর্বত্রই দৃশ্যমান ছিলেন তিনি। সরকারি অফিস থেকে শুরু করে হোটেলের লবি, রেস্তোরাঁ, দোকানপাটের দেয়ালে ঝুলছে তার ছবি।

তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন তারই সৎ ভাই মোহামেদ বিন জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান। অবশ্য কেউই তাতে বিস্মিত হয়নি। গত এক দশক ধরে শেখ মোহামেদই আমিরাতের বিদেশ নীতির কর্ণধার ছিলেন বলে ধারণা করা হয়।

কিন্তু কীভাবে এই শেখ রাজবংশ উপজাতীয় কয়েকটি রাজ্যের কনফেডারেশনকে মধ্যপ্রাচ্যের নতুন শক্তিতে রূপান্তর করলেন?

১৯৬০ দশকের শেষ নাগাদ, ব্রিটেন পারস্য উপদ্বীপ এলাকায় উপনিবেশগুলো থেকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়। তার আগের একশ বছর আগে ব্রিটিশরা ওই এলাকায় আসে। প্রধান উদ্দেশ্য ছিল-ওই এলাকার উপকূলের পাশ দিয়ে যাওয়া মালবাহী জাহাজে জলদস্যুতা নিয়ন্ত্রণে আনা, কারণ বহু উপজাতীয় আরব প্রায়ই ওই সব জাহাজে হামলা করে লুটতরাজ করতো।

যদিও সেসময় তেল পাওয়ার লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল, তারপরও ব্রিটিশরা মনে করলো সেই লোভে এই এলাকায় শাসন অব্যাহত রাখার ঝুঁকি লাভের চেয়ে অনেক বেশি।

সে সময়ই ছ'টি ভিন্ন ভিন্ন রাজ্যের (আবুধাবি, দুবাই, শারজাহ, আজমান, উম আল খাইন এবং ফুজাইরা) শাসক শেখরা স্ব স্ব এলাকার শাসন ব্যবস্থা নিয়ে নিজেদের মধ্যে সমন্বয় এবং শলা-পরামর্শের জন্য একটি কাউন্সিল গঠন করেন।

এরপর ১৯৭১ সালে ডিসেম্বরে তারা অভিন্ন একটি দেশ গঠনের ঘোষণা করেন-ইউনাইটেড আরব আমিরাত-যেটি আধা-স্বশাসিত ছ'টি আমিরাত বা রাজ্যের একটি কনফেডারেশন হবে।

পরপরই আরেকটি আমিরাত-রাস আল খাইমা-এই কনফেডারেশনে যোগ দেয়। এই সাতটি আমিরাত নিয়েই বর্তমানের আরব আমিরাতের মানচিত্র।

সে সময়কার আবুধাবির আমির জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান (খালিফা এবং মোহামেদের বাবা) এই কনফেডারেশনের প্রথম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। তার কিছুদিন আগে এ অঞ্চলে তেল পাওয়া যায়। ফলে শুরু হয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যাপক এক প্রক্রিয়া। সেই সাথে বাড়তে থাকে জনসংখ্যা এবং জমা হতে থাকে অভ্যন্তরীণ সম্পদ।

ধনী হওয়ার প্রক্রিয়া

পারস্য উপসাগর অঞ্চলের বাকি রাজতন্ত্রগুলো (সৌদি আরব, ওমান, কাতার, বাহরাইন, কুয়েত) যে প্রক্রিয়ায় এগিয়েছে, আমিরাতও সেই একই পথে এগুনো শুরু করে।

উপসাগরের অন্য দেশগুলোর তুলনায়, আমিরাত এই সাফল্য পেয়েছে অপেক্ষাকৃত কম সময়ে এবং তাদের সাফল্যের মাত্রাও অপেক্ষাকৃত বেশি। তাদের জনপ্রতি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মাত্রা ওই অঞ্চলে এক নম্বরে।

তবে আমিরাতের অন্তর্গত সাতটি আমিরাতের সবগুলোর তেল সম্পদ একই মাত্রার নয়। আর এ কারণেই বাকি আর পাঁচ আমিরাতের তুলনায় আবুধাবি এবং দুবাই উন্নয়নের মাপকাঠিতে বাকিদের চেয়ে অনেক এগিয়ে এবং তারাই আমিরাতের জাতীয় অর্থনীতির মেরুদণ্ডে পরিণত হয়েছে।

স্বায়ত্ত্বশাসনের কারণে একেকটি আমিরাত তাদের উন্নয়নের কৌশলে একেকটি বিষয়কে অন্যদের চেয়ে অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছে। যেমন, কয়েকটি আমিরাত পর্যটনের ওপর বেশি গুরুত্ব দিয়েছে, অন্যরা মনোনিবেশ করেছে বিদেশি পুঁজি টানার দিকে।

এভাবেই ১৯৮৫ সালে বিদেশি বিনিয়োগ টানার জন্য দুবাইতে তৈরি করা হয় জেবেল আলি মুক্ত অর্থনৈতিক জোন। প্রায় ৪০ বছর পরও এটিই এখনও বিশ্বের বৃহত্তম মুক্ত অর্থনৈতিক জোন। দুবাইতে এখন ৩০টিরও বেশি মুক্ত অর্থনৈতিক জোন বা এলাকা হয়েছে যেখানে বিদেশি বিনিয়োগকে কর এবং শুল্ক ছাড়সহ নানারকম সুবিধা দেয়া হয়।

জায়েদ বিন সুলতান আল নাহিয়ান টার্গেট নিয়েছিলেন বিংশ শতাব্দীর শেষ নাগাদ অর্থাৎ ২০০০ সালের মধ্যে তিনি তার নতুন দেশকে বিশ্বের মানচিত্রে স্থাপন করবেন। তবে সন্দেহ নেই নতুন শতাব্দীতে দেশকে শক্ত পায়ে দাঁড় করিয়েছেন তার দুই ছেলে-শেখ খালিফা এবং তার সৎ ভাই শেখ মোহামেদ।

নতুন শতাব্দী

নতুন শতাব্দীতে আমিরাতের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শেখ খালিফার সামনে প্রধান চ্যালেঞ্জ হিসেবে হাজির হয় ২০০৮ সালের বিশ্ব অর্থনৈতিক সংকট। বিশ্বের অন্যতম অর্থনৈতিক কেন্দ্র দুবাইকে ওই সংকট দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

পরিস্থিতি সামাল দিতে শেখ খালিফা দুবাইকে জরুরি তহবিল থেকে শত শত কোটি ডলার দেন। তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন বুর্জ দুবাইয়ের নাম পাল্টে করা হয় বুর্জ খালিফা।

শেখ খালিফা তেল সম্পদ কাজে লাগিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রখ্যাত সাংস্কৃতিক এবং অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিয়ে আসেন যা বিশ্বে আমিরাতের ভাবমূর্তি অনেক উঁচুতে নিয়ে যায়।

বিশ্বের দেশে দেশে আমিরাতের সরকারি এবং বেসরকারি পুঁজি বিনিয়োগ হয়েছে বড় বড় কোম্পানিতে, উঁচু মূল্যের রিয়েল স্টেটে, আর্থিক প্রতিষ্ঠানে, অভিজাত ব্র্যান্ডে, এবং এমনকি ফুটবল ক্লাবে (যেমন, ম্যানচেস্টার সিটি)।

পশ্চিমা দেশগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কয়েকটি খুবই দামী ভবন নির্মিত হয়েছে আমিরাতের পয়সায়।

শেখ খালিফা তেলের ওপর অর্থনীতির নির্ভরতা কমাতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির গবেষণার ওপর জোর দিয়েছিলেন। যদিও তারা তেল এবং গ্যাসের রপ্তানি আয় বাড়াতে ওই খাতে বিনিয়োগ বাড়িয়ে চলেছে, কিন্তু গত বছর আমিরাত ২০৫০ সালে মধ্যে কার্বন নিঃসরণ শূন্যের কোঠায় নিয়ে আসার ঘোষণা করেছে।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
আল-আকসায় হাজারো ফিলিস্তিনির ঈদুল আজহার নামাজ আদায়
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত
গাজার হাসপাতালে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, তিন সাংবাদিক নিহত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান
ঈদুল আজহা উপলক্ষে ছয় শতাধিক বন্দিকে মুক্তি দিলেন ওমানের সুলতান
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত আরও ৭০
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় নিহত আরও ৭০
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস
ভূমিকম্পে ইতালির ঐতিহাসিক পম্পেই নগরীর পুরাতাত্ত্বিক দেয়ালে ধস

৪০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের
আবারও ব্যর্থ হলো ‘রেজিলিয়েন্স’, স্বপ্ন ভঙ্গ আইস্পেসের

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া
লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত
পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা
ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন
মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই
শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক