শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ আপডেট:

নথিপত্রে একাধিক বয়স, অপ্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু, দাবি স্বজনদের

ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

নয়জন আসামি আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।
আরাফাত মুন্না
ফাঁসির সেলে ১৮ বছর

রাজধানীর ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে হত্যার দায়ে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর জালাল ওরফে জিল্লুকে মৃত্যুদণ্ড দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক শাহেদ নুর উদ্দিন। রায়ের পরদিনই কারাগারের কনডেম সেলে (ফাঁসির আসামি রাখার বিশেষ কক্ষ) স্থানান্তর করা হয় জিল্লুকে। একই রায়ে আরও এক আসামির মৃত্যুদণ্ড হলেও উচ্চ আদালতে খালাস পান তিনি। আর জিল্লুর দণ্ড বহাল রয়েছে উচ্চ আদালতেও। এ পর্যন্ত সবই ঠিক ঠিক আছে। তবে ২০২২ সালে হাই কোর্টে দাখিল করা এক রিট আবেদনে একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে। দেড় যুগ ধরে ফাঁসির সেলে থাকা জিল্লুর বয়স ঘটনার সময় কত ছিল? কিশোর, নাকি প্রাপ্তবয়স্ক ছিল জিল্লু? কনডেম সেলের ১৮ বছরসহ বিচারিক সময় মিলিয়ে জিল্লু টানা ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছেন। তবে শিশু আইনে বিচার হলে সর্বোচ্চ ১০ বছর থাকতে হতো কিশোর উন্নয়ন কেন্দ্রে।

মামলার নথিপত্র বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বিচারিক আদালতে বিচার চলাকালে জালাল ওরফে জিল্লুর একাধিক বয়স উঠে এসেছে। হত্যার ঘটনায় করা মামলাটি ছিল অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে। তাই এজাহারে কারও নাম ছিল না। পুলিশের হাতে ধরা পড়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি গ্রহণের সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লিখেছিলেন ১৬ বছর। তবে অভিযোগপত্রে পুলিশ বয়স লিখেছে ২০ বছর। অন্যদিকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারায় আসামি পরীক্ষার সময় বিচারক জিল্লুর বয়স লেখেন ৪০। অন্যদিকে আত্মপক্ষ সমর্থন করে দেওয়া বক্তব্যে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেন। প্রয়োজনে ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে বয়স নির্ধারণের আর্জি জানান। তবে বিচারিক আদালতের রায়ে এ আসামির বয়স নিয়ে ওঠা প্রশ্ন নিষ্পত্তির বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সর্বশেষ কারাগারে থাকা অবস্থায় জালাল ওরফে জিল্লুর জন্মনিবন্ধন সনদ ও জাতীয় পরিচয়পত্র হয়। সেখানে তার জন্ম তারিখ লেখা রয়েছে ১২ অক্টোবর ১৯৮৮। অর্থাৎ এ জন্ম তারিখ অনুযায়ী ঘটনার সময় তার বয়স ১৪ বছর।

হাই কোর্টে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট করা আইনজীবী জানান, আসামির বয়স প্রমাণ করা খুব জরুরি। বিচারিক পর্যায়ে তার বয়স প্রমাণের কোনো তথ্য রায়ে পাওয়া যায়নি। দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদে র রায় হাই কোর্ট ও আপিল বিভাগেও বহাল রয়েছে। কারণ তখনকার আইনজীবীরা আসামির বয়সের বিষয়টি সামনে আনেননি। ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, বিচারের সব ধাপ শেষ হলেও আসামির বয়স নিয়ে প্রশ্ন থাকলে তা উত্থাপন করা যাবে। বয়স চ্যালেঞ্জ করে আদালতে যাওয়া যাবে।

আসামি জালাল ওরফে জিল্লু বর্তমানে কাশিমপুর হাই সিকিউরিটি কারাগারে রয়েছেন। সেখান থেকে জিল্লু তার স্বজনদের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে হত্যা মামলায় আমি দীর্ঘ ২২ বছর ধরে কারাভোগ করছি, সে হত্যায় আমার যারা পার্টনার ছিল, সবাই প্রভাবশালীর সন্তান। তাদের বিচার ঠিকই শিশু আইনে হয়েছে। আমাকে বানিয়ে দেওয়া হয়েছে প্রাপ্তবয়স্ক।’ তিনি বলেন, ‘তখন বয়স কম ছিল, বন্ধুদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করেছি। এজন্য শাস্তিও পাচ্ছি। কিন্তু যাদের প্ররোচনায় আমি অপরাধ করলাম, তাদের কিছুই হয়নি। আমরা মা-বাবা গরিব। তখন মা মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালাত। এজন্য আমার জন্য ভালো আইনজীবীও নিয়োগ দিতে পারেনি। ভালো আইনজীবী পেলে হয়তো আমার বিচারও শিশু আইনে হতো। শিশু আইনে বিচার হলে আমিও এতদিনে মুক্ত হতাম।’ জিল্লু বলেন, ‘আমার শুধু একটাই দাবি-ডিএনএ টেস্ট করে হলেও আমার বয়সটা প্রমাণ হোক। যদি প্রমাণ হয় ঘটনার সময় আমি প্রাপ্তবয়স্ক ছিলাম, তাহলে ফাঁসির রায় কার্যকর করা হলেও কোনো আফসোস থাকবে না। বিচার চলাকালে আমি বারবার আদালতকে বলেছিলাম, আমার ডাক্তারি পরীক্ষার মাধ্যমে আমার বয়স প্রমাণ করতে, কিন্তু করা হয়নি।’ জালাল ওরফে জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে মামলা করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট এ বি এম বায়েজীদ। মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘জালাল ওরফে জিল্লু হত্যা করেছে কি না, সে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমাদের কোনো বক্তব্য নেই। তবে তার বয়সের বিষয়টি এখনো অনিষ্পন্ন। বিচারিক আদালতে হত্যা মামলার বিচার চলাকালে জিল্লু নিজেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দাবি করেছিল। তবে রায়ে তার বয়সের বিষয়ে কোনো বক্তব্য আসেনি। তাকে প্রাপ্তবয়স্ক বিবেচনায় নিয়েই হত্যার দায়ে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদ  দেওয়া হয়েছে। হাই কোর্টে ডেথ রেফারেন্স শুনানিতেও এ বয়সের বিষয়টি আসেনি। হাই কোর্টও তার মৃত্যুদ  বহাল রেখেছেন। আপিল বিভাগের রায় ও পরে রিভিউ আবেদনেও জিল্লুর মৃত্যুদন্ড বহাল রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘বিচারিক নথিতে জিল্লুর একাধিক বয়স এসেছে। কখনো ১৬, কখনো ২০, আবার কখনো ৪০ বছরও লেখা হয়েছে। নানা রকমের বয়স আসার পরেও বয়স প্রমাণের কোনো উদ্যোগ বিচারিক পর্যায়ে লক্ষ্য করা যায়নি। এটা এক প্রকার ত্রুটি। আমি মনে করি, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে হলেও তার বয়স প্রমাণ করা প্রয়োজন ছিল।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জিল্লুর বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে হাই কোর্টে রিট করেছিলাম। রিটটি খারিজ হয়েছে। পরে আপিল বিভাগে সিভিল পিটিশন করেছিলাম, আপিল বিভাগ বিষয়বস্তু না শুনেই খারিজ করে দিয়েছেন। আপিল বিভাগের ওই খারিজ আদেশের বিরুদ্ধে রিভিউ করব। আশা করি, বর্তমান প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন আদালতে আমরা     ন্যায়বিচার পাব।’

মামলা থেকে পাওয়া তথ্যানুযায়ী, ধানমন্ডির গভর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুলের শিক্ষক স্বপন গোস্বামীকে ২০০২ সালের ২৬ অক্টোবর গুলি করে খুন করা হয় রাজধানীর ভুতের গলিতে। ওইদিনই অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করেন তার খালাতো ভাই রুমন চক্রবর্তী। পরে পুলিশ এ মামলায় ১২ জনকে গ্রেপ্তার করে। এর মধ্যে ২০০৩ সালের ৮ জানুয়ারি আদালতে দাখিল করা অভিযোগপত্রে নয়জনকে হত্যার ঘটনায় দায়ী করে পুলিশ। এ নয় আসামির মধ্যে তিনজনকে অপ্রাপ্তবয়স্ক দেখিয়ে ১৯৭৪ সালের শিশু আইন অনুযায়ী কিশোর আদালতে বিচারের জন্য পৃথক অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানানো হয় এ অভিযোগপত্রে। এক আসামিকে করা হয় রাজসাক্ষী। বিচার শেষে ২০০৬ সালের ১২ অক্টোবর দেওয়া রায়ে জালাল ওরফে জিল্লুর সঙ্গে মাকসুদুর রহমান বিপ্লব নামে আরেক আসামিকে মৃত্যুদ  দেন ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। পরশ নামে আরেক আসামিকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদ । অন্যদিকে ঘটনার সঙ্গে জড়িত তবে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য প্রদান করা রিফাত আকন্দ নামে একজনকে ক্ষমা করে অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয় রায়ে।

পরে ২০১১ সালের ৩১ জুলাই ডেথ রেফারেন্স নিষ্পত্তি করে দেওয়া রায়ে জিল্লুসহ আসামিদের দ  বহাল থাকে। ২০২২ সালে আপিল বিভাগের দেওয়া রায়েও জিল্লুর মৃত্যুদ  বহাল থাকে। সর্বশেষ রিভিউ আবেদনেও ফাঁসির সাজাই বহাল থাকে জালাল ওরফে জিল্লুর। আপিল বিভাগে মৃত্যুদ  বহাল থাকা রায় পুনর্বিবেচনা (রিভিউ) চেয়ে করা আবেদনও খারিজ হয়েছে, এ অবস্থায় বয়সের বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করা যাবে কি না-এমন প্রশ্নের জবাবে ফৌজদারি আইন বিশেষজ্ঞ অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘যে কোনো স্টেজেই বয়সের প্রশ্ন তোলা যাবে। বিচার চলাকালে কোনো আদালতে যদি আসামির বয়স নিয়ে উত্থাপিত জটিলতা নিষ্পত্তি না হয়, তাহলে নতুন করে সর্বোচ্চ আদালতের নজরে আনার সুযোগ রয়েছে। বয়স নিয়ে উত্থাপিত প্রশ্ন নিষ্পত্তি ছাড়া একজন মানুষের মৃত্যুদ  কার্যকর করা ঠিক হবে না।’ তিনি বলেন, ‘এ মামলায় যেহেতু নথিপত্রে একাধিক বয়স এসেছে, ফলে এটা নিষ্পত্তি না করে রায় দেওয়া বিচারের ত্রুটি বা অসংগতি।’

এদিকে ছেলের মুক্তির আশায় মাঝে মাঝেই আদালতে আসেন জিল্লুর মা বরগতি নেছা। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নয়জন আসামি। আটজনই খালাস। শুধু আমার পোলাডারই ফাঁসি।’ আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা গরিব মানুষ। একটা ভালো উকিল রাখতে পারি নাই। টেকা না দিতে পারলে উকিল কোর্টে যাইত না। আমার পোলার বিচার হইল এক কোর্টে। আর অন্য আসামিগো বিচার হইল আরেক কোর্টে। আমরা গরিব মানুষ বইলা বিচারডাও ঠিকমতো পাইলাম না।’ জিল্লুর সঠিক বয়সের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা তো আর লেখাপড়া জানি না, সঠিক বয়সডা কইতে পারুম না। আমার হিসাবে ১৫-১৬ বচ্ছর হইব।’ তিনি বলেন, ‘পুলিশ মামলায় লেখছে ২০ বচ্ছর। আমার পোলায় যাগো লগে চলত সবাইর বয়স লেখছে ১৪-১৫। তাইলে আমার পোলার বয়স কেমনে ২০ বচ্ছর হয়? পুলিশ কি পারত না ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করতে।

আমার পোলায় তো জজরে কইছিল ডাক্তার দিয়া পরীক্ষা করাইতে।’ নিজের ছেলে অল্প বয়সে ভুল করেছে জানিয়ে জিল্লুর মা বলেন, ‘২২টা বচ্ছর ধইরা জেলে, এহনো কি শাস্তি হয় নাই? সবাইরে ছাইড়া দিলে, আমার পোলায় কেন একলা জেলে থাকব। কেন আমার পোলারে একলা ফাঁসি দিব?’ 

এই বিভাগের আরও খবর
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
সাংবাদিকদের স্বাধীনতায় এক ইঞ্চিও আটকাবে না সরকার
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ যেন নষ্ট না হয়
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
ক্যাম্প পরিদর্শনে প্রতিনিধিদল
সর্বশেষ খবর
মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা
মেরিটাইম সেক্টরে বিদেশিদের বিনিয়োগের আগ্রহ বাড়ছে: নৌ উপদেষ্টা

এই মাত্র | জাতীয়

'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে
নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'
'তরুণ প্রজন্ম এবং যুবকেরা বাংলাদেশে নতুন অধ্যায় সৃষ্টি করেছে'

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন
মোরেলগঞ্জে জলবায়ু পরিবর্তনে ক্ষতিগ্রস্তদের মানববন্ধন

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
টহল বাড়িয়ে ছিনতাই কমিয়ে আনতে হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’
‘ভারত কখনো বন্ধুত্বের প্রমাণ রাখতে পারেনি’

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন
বিনা ধান-২৬ এর ভাতে মিলবে প্রোটিন

১৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল
গুগল আনছে আবহাওয়ার নতুন পূর্বাভাস মডেল

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের
বাংলাদেশিদের পূর্ব তিমুরে বিনিয়োগের আহ্বান প্রেসিডেন্ট রামোসের

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস
কলপাড়ায় স্বাবলম্বী কৃষকদের মাঠ দিবস

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় দুর্ধর্ষ ডাকাতিকালে মালামাল লুটের অভিযোগ
ভালুকায় দুর্ধর্ষ ডাকাতিকালে মালামাল লুটের অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল
এবার উদ্ধার হলো বিপদাপন্ন পরিযায়ী স্টেপি ঈগল

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিজয় দিবসে লন্ডন মাতাবে চিরকুট
বিজয় দিবসে লন্ডন মাতাবে চিরকুট

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত
ভাঙ্গায় ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধ নিহত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় র‌্যালি বের করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
বিজয় র‌্যালি বের করবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

তুরস্ক বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে, উৎখাতের আগে ইরানকে বলেছিলেন আসাদ
তুরস্ক বিদ্রোহীদের সহায়তা করছে, উৎখাতের আগে ইরানকে বলেছিলেন আসাদ

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিজয় দিবসে শিশু পার্কগুলো বিনা টিকিটে প্রদর্শনের নির্দেশ
বিজয় দিবসে শিশু পার্কগুলো বিনা টিকিটে প্রদর্শনের নির্দেশ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শেখ হাসিনার আমলে মূল্যস্ফীতির বিকৃত পরিসংখ্যান উপস্থাপিত হয়েছে’
‘শেখ হাসিনার আমলে মূল্যস্ফীতির বিকৃত পরিসংখ্যান উপস্থাপিত হয়েছে’

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আমন সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে: খাদ্য উপদেষ্টা
আমন সংগ্রহ লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে: খাদ্য উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার আমলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়েনি: ড. দেবপ্রিয়
শেখ হাসিনার আমলে বিদেশি বিনিয়োগ বাড়েনি: ড. দেবপ্রিয়

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জবিতে পোষ্য কোটা বাতিল ও ভর্তি পরীক্ষা ফি কমানোর দাবি
জবিতে পোষ্য কোটা বাতিল ও ভর্তি পরীক্ষা ফি কমানোর দাবি

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোম্পানীগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের সংঘর্ষ, থমথমে পরিস্থিতি
কোম্পানীগঞ্জে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ফের সংঘর্ষ, থমথমে পরিস্থিতি

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

বিদেশে চিকিৎসায় বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে বাংলাদেশিরা: গভর্নর
বিদেশে চিকিৎসায় বছরে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করে বাংলাদেশিরা: গভর্নর

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আ.লীগ নেতা আশুতোষ চাকমা তিন দিনের রিমান্ডে
আ.লীগ নেতা আশুতোষ চাকমা তিন দিনের রিমান্ডে

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট
ভারতীয় টিভি চ্যানেল বন্ধের রিটের শুনানি জানুয়ারিতে : হাইকোর্ট

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪
কুলাউড়ায় ইউপি চেয়ারম্যানসহ গ্রেফতার ৪

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪
ঘূর্ণিঝড় চিডোর আঘাতে ফ্রান্সে নিহত ১৪

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

৭ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৭ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে ‘বঞ্চিত’ কর্মকর্তাদের অবস্থান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই : আইজিপি

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা
শীতের মধ্যেই বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়তে পারে তাপমাত্রা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা