শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

কর্নেল আব্দুল্লাহ মোর্শেদ, পিএসসি
প্রিন্ট ভার্সন
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

বঙ্গোপসাগরের ভৌগোলিক অবস্থান এটিকে দক্ষিণ এশিয়ার কৌশলগতভাবে অত্যন্ত স্পর্শকাতর সামুদ্রিক অঞ্চলে পরিণত করেছে। বাংলাদেশ, ভারত, মিয়ানমার ছাড়াও এশিয়ার অন্যান্য বেশ কয়েকটি আঞ্চলিক প্রভাবশালী রাষ্ট্র দ্বারা বেষ্টিত বিশাল এলাকা এই সমুদ্রকে কেন্দ্র করে ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বিশ্ব বাণিজ্য ও বৈশ্বিক সামগ্রিক অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। এ অঞ্চলে বিশ্বের জনসংখ্যার এক বিশাল অংশের আবাসস্থল এবং বঙ্গোপসাগর পূর্ব ও পশ্চিম গোলার্ধের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনকারী মূল সামুদ্রিক প্রবেশদ্বার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বিশ্বের জাহাজযোগে বহন করা সিংহভাগ কনটেইনার এই সমুদ্র অঞ্চলের মধ্য দিয়ে পরিবহন করা হয়।  এর অববাহিকায় থাকা সমুদ্রবন্দরগুলো বিশ্ব বাণিজ্যের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে। বৃহত্তর ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত অবস্থান, অত্যাবশ্যকীয় এবং ব্যস্ত সমুদ্রপথ ও অবারিত প্রাকৃতিক সম্পদের কারণে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বঙ্গোপসাগরের ভৌগোলিক এবং অর্থনৈতিক করিডর হিসেবে গুরুত্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

চীন, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া এবং ভারতের মতো বৈশ্বিক রাজনৈতিক ও সামরিক শক্তিগুলোর মধ্যে ক্রমবর্ধমান ভূরাজনৈতিক প্রতিযোগিতা, সামরিক আধিপত্য বিস্তার ও কৌশলগত অংশীদারিকে ভিত্তি করে বেশ কিছুদিন ধরেই বঙ্গোপসাগর আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। এই বিশাল অর্থনৈতিক সম্ভাবনাপূর্ণ ও সামরিক দিক থেকে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং ও সংবেদনশীল অঞ্চলের কেন্দ্রস্থলে বাংলাদেশের অবস্থান। জটিল ল্যান্ডস্কেপের মাঝে ভূরাজনৈতিক সুবিধাজনক অবস্থান বিবেচনায় এই দেশটিকে প্রায়শই বিভিন্ন বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হচ্ছে। এই বিশাল সমুদ্রের উপকূলবর্তী এশিয়ার অর্থনৈতিক ও সামরিক দিক বিবেচনায় শক্তিশালী দুই দেশ চীন ও ভারত উভয়ই প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ আধিপত্য বিস্তার ও সামগ্রিক নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখার লক্ষ্যে উদীয়মান অন্যান্য রাজনৈতিক মিত্রের সন্ধানে এ অঞ্চলের দেশগুলোর মাঝে বিশাল অর্থনৈতিক বিনিয়োগ, কাঠামোগত ও তথ্যগত আদানপ্রদান নিশ্চিত করার জন্য সচেষ্ট হয়েছে।

দক্ষিণ এশিয়াকেন্দ্রিক চীনের ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ পলিসি

চীন তার বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনসিয়েটিভ (বিআরআই) প্রজেক্টের মাধ্যমে এ অঞ্চলের সমুদ্রকেন্দ্রিক অবকাঠামো খাতে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ করেছে, যা প্রকারান্তরে বঙ্গোপসাগরের উপকূলবর্তী দেশসমূহের আর্থসামাজিক উন্নয়নে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করেছে। সামগ্রিকভাবে এ অঞ্চলের অন্য দেশগুলো চীনের এই পদক্ষেপকে ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ কৌশলের অংশ হিসেবে বিবেচনা করছে, যা পারতপক্ষে বে অফ বেঙ্গলকে ঘিরে থাকা দেশের মাঝে অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্ভাবনার আলোকে চীনের নিজস্ব সরব উপস্থিতি বা ভূরাজনৈতিক প্রাধান্য বিস্তারের চিত্র তুলে ধরে। বঙ্গোপসাগর ও এর মহীসোপানসংলগ্ন দেশগুলোর ভূমি বৈচিত্র্য, ইতিহাস ও ঐতিহ্য, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা এবং সর্বোপরি জাতিগত পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলোকে কেন্দ্র করে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক শক্তিশালী দেশগুলোর প্রভাব বিস্তারের প্রতিযোগিতা প্রতিনিয়ত স্পষ্ট হয়ে উঠছে। চীনের এই ‘স্ট্রিং অব পার্লস’ পলিসি যে কোনো মানদণ্ডেই এ অঞ্চলে চীনের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক অবস্থান আরও বেগবান এবং শক্তিশালী করেছে।

বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকাকেন্দ্রিক ভারতের চতুর্মুখী পররাষ্ট্রনীতি

বঙ্গোপসাগরের কোল ঘেঁষে ভারতের অবস্থান, এই দেশটির বিশাল সমুদ্রসীমাকেন্দ্রিক ভূমিবৈচিত্র্য, বিশাল সামুদ্রিক সম্পদ এবং ক্রমবর্ধমান সামুদ্রিক অর্থনৈতিক ব্যাপ্তি তার কৌশলগত প্রভাব প্রসারিত করার অবারিত সুযোগ করে দিয়েছে। বঙ্গোপসাগরে ভারতের নিজস্ব সামরিক উপস্থিতি এবং অন্যান্য সহযোগী গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রসমূহের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে সহ-অবস্থান তার নিজস্ব জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বঙ্গোপসাগরের জলসীমা ভারতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস আমদানির জন্য সরাসরি সমুদ্রপথে প্রবেশাধিকার প্রদান করে, যা এই দেশটির জ্বালানি নিরাপত্তা ও নির্ভরতার অন্যতম মাধ্যম। ভারত পূর্ব ও দক্ষিণ এশীয় দেশসমূহের সঙ্গে অংশীদারি জোরদার করা, ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ত্রিপক্ষীয় হাইওয়ে এবং কালাদান মাল্টিমোডাল ট্রানজিট ট্রান্সপোর্ট প্রকল্পের মতো প্রকল্পগুলোর মাধ্যমে সংযোগ বাড়ানোর চেষ্টা করেছে। ভারত প্রতিবেশী দেশসমূহের সঙ্গে তার সম্পর্ক গভীর করে এবং আঞ্চলিক অবকাঠামোতে বিনিয়োগ করে বঙ্গোপসাগরের মহীসোপানে অন্য দেশসমূহের প্রভাব মোকাবিলা করছে। এ ছাড়া নিজস্ব কৌশলগত পদচারণা বজায় রাখার মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সচেষ্ট রয়েছে।

বঙ্গোপসাগরকেন্দ্রিক ভূরাজনৈতিক বর্তমান প্রেক্ষাপট

চীনের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উপস্থিতির বিপরীতে অন্য দেশগুলো চতুর্মুখী নিরাপত্তা সংলাপ কোয়াডলি লেটারাল সিকিউরিটি ডায়ালগের (কোয়াড) মতো উদ্যোগের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করেছে। কোয়াড দেশগুলোর লক্ষ্য ইন্দোপ্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে যে কোনো একক রাষ্ট্রের ক্রমবর্ধমান প্রভাব মোকাবিলা করা এবং অবাধ ও উন্মুক্ত সামুদ্রিক অবস্থান নিশ্চিত করা। বিশ্বের অন্যান্য মহীসোপান অঞ্চলের মতোই বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মহীসোপান এলাকা এ অঞ্চলের অর্থনৈতিক কার্যক্রমের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠার প্রেক্ষাপটে এ অঞ্চলের ভূরাজনৈতিক গতিশীলতাকে আরও বেগবান করে তুলেছে এবং অদূর ভবিষ্যতে আরও সমৃদ্ধিশালী করে তুলবে। বৈশ্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক শক্তিধর দেশগুলো নিজ অর্থনৈতিক পটভূমিতে বঙ্গোপসাগরের ওপর কৌশলগত আধিপত্য বজায় রাখার বিষয়ে নতুন নতুন আঞ্চলিক সামরিক ও অর্থনৈতিক জোট তৈরি করতে পারে বলে ধারণা করা যায়। এশিয়া দূর-প্রাচ্য, মধ্যপ্রাচ্য ও পশ্চিমা বিশ্বের প্রাধান্য বিস্তারকারী বৃহৎ রাষ্ট্রসমূহ এ অঞ্চলকে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও সামরিক করিডর হিসেবে এর বিকাশমান গুরুত্ব স্বীকার করে নিয়ে এ অঞ্চলকে যে কোনো একক সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তির একচ্ছত্র আধিপত্য থেকে দূরে রাখতে চায় বলে ধারণা করা হয়।

বঙ্গোপসাগরের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষমতার পটভূমিতে বাংলাদেশের চ্যালেঞ্জ

বঙ্গোপসাগরের উত্তর প্রান্তে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান। বাংলাদেশ তার পররাষ্ট্রনীতি ও সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রয়োজনে চীন, ভারতসহ যে কোনো আঞ্চলিক অথবা বৈশ্বিক শক্তিসমূহের সঙ্গেই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখতে আগ্রহী। বাংলাদেশ তার ভূপ্রাকৃতিক অবস্থানগত সুবিধায় প্রতিযোগী আঞ্চলিক শক্তিসমূহের স্বার্থের মধ্যে একটি সূক্ষ্ম ভারসাম্যমূলক পররাষ্ট্রসম্পর্কীয় চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। প্রশ্নাতীতভাবে চীন বাংলাদেশের বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার এবং দেশের অভ্যন্তরীণ অবকাঠামোতে মূল বিনিয়োগকারী দেশ। পক্ষান্তরে ভারত ও বাংলাদেশ উভয়ই ভৌগোলিক অবস্থানে বিশাল স্থলসীমা ভাগ করে পাশাপাশি অবস্থানে দাঁড়িয়ে আছে, এই ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে দেশ দুটি কিছু ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক ও সামাজিক সম্পর্ক শেয়ার করে, যা পারস্পরিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাপারে উভয় দেশকেই সুবিধাজনক বাস্তবতা প্রদান করে।

বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) বাংলাদেশের জন্য অবকাঠামো উন্নয়ন এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করে এ অঞ্চলে দেশটির উজ্জ্বল সম্ভাবনা উপস্থাপন করেছে। পায়রা গভীর সমুদ্রবন্দর এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলসংযোগের মতো প্রকল্পে চীনের বিনিয়োগ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সংযোগ ও সামষ্টিক বাণিজ্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা বহু গুণ বাড়িয়ে রাখার অবকাশ রেখেছে। এই ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির বাস্তবতায় বাংলাদেশকে অবশ্যই পররাষ্ট্র ও কূটনৈতিক অঙ্গনে যথেষ্ট সচেতন হতে হবে, কারণ বিআরআই-তে বাংলাদেশের আগ্রহ, অংশগ্রহণ এ অঞ্চলের রাজনৈতিক দিক থেকে নতুন মেরুকরণ ও উন্নয়নের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে।

একই সময়ে বাংলাদেশ ইন্দো প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজির (আইপিএস) একটি অংশগ্রহণকারী দেশ, যা অবাধ ও উন্মুক্ত ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে একটি ভিন্নধর্মী উদ্যোগ। আইপিএসের লক্ষ্য সামুদ্রিক নিরাপত্তা বৃদ্ধি করা, নৌ চলাচলের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা এবং এ অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন জোরদার করা। আইপিএসে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা এটিকে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান এবং অস্ট্রেলিয়ার মতো বড় বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুযোগ করে দেওয়ার পাশাপাশি এর কৌশলগত অংশীদারিকে বৈচিত্র্যময় করেছে।

বঙ্গোপসাগরের সামগ্রিক অর্থনীতি ও বাংলাদেশের কৌশলগত নন-অ্যালাইনমেন্ট পলিসি

বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে স্বার্থ জড়িয়ে থাকা এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও দূরপ্রাচ্যের দেশসমূহের প্রভাব ও ক্ষমতার লড়াইয়ে বাংলাদেশের সর্বোত্তম কর্মপন্থা হলো কৌশলগত নন অ্যালাইনমেন্ট নীতি গ্রহণ করা। নিরপেক্ষ অবস্থান বজায় রেখে এবং বিশ্বের তাবৎ বড় বড় সামরিক শক্তির মহড়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতা এড়ানোর মাধ্যমে বাংলাদেশ তার সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারে এবং ভূরাজনৈতিক জটিল পরিমণ্ডলে অন্য যে কোনো শক্তির অনুগত হওয়া এড়াতে পারে। এ পন্থা বাংলাদেশকে বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক লাভজনক শর্তে যুক্ত হতে দেবে, এটি কোনো শক্তির সঙ্গে বিচ্ছিন্ন বা বৈরিতা সৃষ্টি না করে এই কূটনৈতিক সাফল্য অর্জন করা সম্ভব, যা এ অঞ্চলের স্থিতিশীলতার জন্যও আশীর্বাদ হিসেবে দেখা হবে।  একই সময়ে বাংলাদেশকে অবশ্যই বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টিসেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক্যাল কো-অপারেশন (বিমসটেক) এবং দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থার (সার্ক) মতো সংস্থাগুলোর সঙ্গে আঞ্চলিক সহযোগিতাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। এবং গুরুত্বের সঙ্গে এটা অনুধাবন করতে হবে যে আঞ্চলিক জোটসমূহ ভবিষ্যতে আরও জোরালো এবং অর্থবহ ভূমিকা রাখবে। এ সংস্থাসমূহের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার বাংলাদেশকে আঞ্চলিক সংযোগ বাড়াতে, অর্থনৈতিক একীকরণ উন্নীত করতে এবং দারিদ্র্য, জলবায়ু পরিবর্তন এবং সামুদ্রিক নিরাপত্তার মতো সাধারণ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহায়তা করতে পারে।

সমুদ্রকেন্দ্রিক অর্থনীতি এবং বাংলাদেশের অমিত সম্ভাবনা  

বঙ্গোপসাগর বাংলাদেশের জন্য বিপুল অর্থনৈতিক সম্ভাবনা তৈরি করেছে। বিশেষ করে সামুদ্রিক অর্থনীতির ক্রমবর্ধমান বিকাশের মাধ্যমে এ বিস্তৃতি আরও জোরালো হওয়ার যথেষ্ট অবকাশ রয়েছে। সামুদ্রিক অর্থনীতির ধারণাটি কোনো বিশেষ অঞ্চলের, দেশের বা জাতির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, উন্নত জীবিকা এবং পরিবেশগত স্থায়িত্বের জন্য সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহারকে ইঙ্গিত করে। ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক সমুদ্রসীমা দাবির পক্ষে আন্তর্জাতিক আদালতের রায়, বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান, মৎস্যসম্পদ, পর্যটন এবং বন্দর উন্নয়নের জন্য নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যতের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য সামুদ্রিক অর্থনীতি অপার সম্ভাবনা তৈরি করেছে। ২০৩০ সাল নাগাদ বাংলাদেশ তার সামুদ্রিক অর্থনীতির কার্যক্রম থেকে বছরে ২ দশমিক ৫ ট্রিলিয়ন ডলার আয় করতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে। এ আয়ের মূল খাতগুলোর মধ্যে রয়েছে সামুদ্রিক মৎস্য আহরণ, জলজ সম্পদ, পর্যটন, জ্বালানি শক্তি এবং শিপিং ব্যবসা। এসব শিল্পের বিকাশে লাখ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টি হতে পারে, দ্রুত দারিদ্র্য হ্রাস করতে পারে এবং বাংলাদেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে বিশাল অবদান রাখতে পারে।

বঙ্গোপসাগর এবং তৎসংলগ্ন জলবায়ু পরিবর্তনে বাংলাদেশের করণীয়

জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব থেকে তার উপকূলীয় এলাকাগুলো রক্ষা করতে বাংলাদেশকে অবশ্যই টেকসই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ করতে হবে। এর মধ্যে রয়েছে সমুদ্রের কোলঘেঁষে বাঁধ নির্মাণ, পানিনিষ্কাশনব্যবস্থা উন্নত করা এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য আগাম সতর্কতা ব্যবস্থার আধুনিকায়ন। বাংলাদেশের উচিত টেকসই মৎস্য ব্যবস্থাপনা এবং সামুদ্রিক সংরক্ষণের দিকে মনোনিবেশ করা। অতিরিক্ত মাছ ধরা, দূষণ এবং আবাসস্থল ধ্বংস বঙ্গোপসাগরের সামুদ্রিক জীববৈচিত্র্যের জন্য প্রধান হুমকি। কঠোর পরিবেশগত বিধিবিধান বাস্তবায়ন, পরিবেশবান্ধব পর্যটনের প্রচার এবং মাছ ধরা ও সংরক্ষণে টেকসই পদ্ধতি গ্রহণ করা বঙ্গোপসাগরের সুফল জলজ অর্থনীতি নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে।

বিকাশমান সামুদ্রিক অর্থনীতি ও বাংলাদেশের করণীয়

‘সকলের সঙ্গে বন্ধুত্ব কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’ বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মূলনীতি সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশের সামুদ্রিক অর্থনীতি ও ভূপ্রাকৃতিক সুবিধাকে বৈশ্বিক বৃহৎ শক্তিসমূহের সঙ্গে স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে দরকষাকষি এবং একই সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের নবদিগন্তের সূচনা করেছে। সামুদ্রিক ভূপ্রাকৃতিক কর্তৃত্বের ওপর ক্রমবর্ধমান চাপ এবং জলবায়ু পরিবর্তনের হুমকির সঙ্গে, বাংলাদেশকে অবশ্যই এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যা পরিবেশগত অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান এবং সঙ্গে সঙ্গে সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহারকে উন্নত করবে। একই সময়ে সামুদ্রিক শাসনকাঠামো বাড়ানোর জন্য বাংলাদেশের সামরিক সক্ষমতা নির্ধারণ করবে যে, এটি দীর্ঘমেয়াদি সমৃদ্ধির জন্য তার কৌশলগত অবস্থান কতটা ভালোভাবে কাজে লাগাতে পারে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশকে অবশ্যই তার একচেটিয়া অর্থনৈতিক অঞ্চল রক্ষা করতে এবং জলদস্যুতা, অবৈধ মানব পাচারসহ নিরাপত্তা হুমকি মোকাবিলা করার জন্য তার নৌ সামরিক শক্তি ও সামুদ্রিক নজরদারি ক্ষমতা জোরদার করতে হবে, যা এ অঞ্চলে সামরিক ভারসাম্যের ক্ষেত্রে নতুন মেরুকরণ হতে পারে।

বাংলাদেশের উচিত তার অংশীদারি বহুমুখী করার দিকে নজর দেওয়া। এ অঞ্চলের অন্যান্য দেশের এবং প্রতিবেশীদের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক বজায় রাখার সময় বাংলাদেশকে অন্যান্য আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক শক্তিসমূহের সঙ্গে জোট গড়ে তুলতে হবে, যাতে নিশ্চিত করা যায় যেন কোনো একক দেশ তার সামুদ্রিক অঞ্চল ও কৌশলগত অংশীদারি নিয়ে কোনোরকম আধিপত্য না করে। জাতিসংঘ, আসিয়ান এবং আইওআরএর মতো বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলা কেবল বৈশ্বিক মঞ্চে বাংলাদেশের অবস্থানকে সুদৃঢ় করে তুলবে না বরং সামুদ্রিক বিরোধ মোকাবিলার উদ্যোগসমূহের জন্য আন্তর্জাতিক সমর্থন নিশ্চিত করতে সুবিধা প্রদান করবে।

বঙ্গোপসাগরকেন্দ্রিক অর্থনৈতিক ও ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বর্তমান অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের ঝুঁকি নিঃসন্দেহে বেশি। এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জাতীয় নিরাপত্তা এবং আঞ্চলিক প্রভাব এ গতিশীল অঞ্চলে তার কৌশলগত স্বার্থ রক্ষার ওপর নির্ভর করে, বাংলাদেশকে অবশ্যই তার স্বার্থ রক্ষার জন্য কূটনৈতিক ভারসাম্যমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে, যা হতে হবে একটি অগ্রগতি-চিন্তামূলক জোট নিরপেক্ষ নীতি, যা আঞ্চলিক সহযোগিতাকে উৎসাহিত করবে। সামুদ্রিক কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নত করার পাশাপাশি প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে উৎসাহিত করবে এমন বাস্তবতায় বাংলাদেশকে অবশ্যই অত্যন্ত সাহসী এবং সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। বাংলাদেশ যাতে তার অবারিত সামুদ্রিক অর্থনৈতিক অপার সম্ভাবনা কাজে লাগাতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে পরিবেশগত উদ্বেগগুলো মোকাবিলা করা, বিশেষ করে জলবায়ু পরিবর্তন এবং সম্পদের অত্যধিক শোষণের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয়গুলোকে গুরুত্ব দিতে হবে। জ্বালানি শক্তি বৃদ্ধি করে এবং উন্নয়নের একটি টেকসই গতিপথ বজায় রাখার জন্য কূটনৈতিক ভারসাম্যমূলক পদক্ষেপ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হবে।

উপসংহার

বঙ্গোপসাগরের ভৌগোলিক অবস্থানগত কারণে বাংলাদেশ বৈশ্বিক ভূরাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং বিপুল অর্থনৈতিক সুযোগের মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে। বৈশ্বিক শক্তিগুলো বঙ্গোপসাগরের মূল সামুদ্রিক সম্পদ এবং কৌশলগত করিডরের ওপর প্রভাব ও নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছে। সামুদ্রিক অর্থনীতির ক্রমবিকাশমান সম্ভাবনা ও ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ সম্ভাবনা থেকে বৈশ্বিক শক্তিসমূহের প্রতিযোগিতা এ অঞ্চলের রাজনৈতিক ও সামরিক দিক থেকে নতুন মেরুকরণ করেছে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিহিত রয়েছে তার সামুদ্রিক নীতিগুলোকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক অংশীদারি জোরদার এবং নিশ্চিত করার মাধ্যমে এই গতিশীলতাগুলোকে দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলা করার ক্ষমতার ওপর অর্থনৈতিক উন্নয়ন টেকসই থাকবে। এ নীতির মূল অগ্রাধিকার হবে সামুদ্রিক অর্থনীতির অনুশীলনগুলো একীভূত করা, যা কেবল সম্পদ তৈরিই করে না বরং সামুদ্রিক বস্তুতান্ত্রিক সমৃদ্ধি নির্ধারণ করে এবং সামাজিক অন্তর্ভুক্তিও প্রচার করে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শক্তিশালী প্রতিবেশীদের সঙ্গে দৃঢ় সম্পর্ক ধরে রাখার ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে এবং বঙ্গোপসাগরের সম্পদের ওপর কারও একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ রোধ করে বৈশ্বিক শক্তির বিস্তৃত সারির সঙ্গে যুক্ত হতে হবে। সাগর মোহনার এ বিকশিত শক্তির গতিশীলতায় বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ তার নিজস্ব কৌশলগত, অর্থনৈতিক এবং পরিবেশগত লক্ষ্যগুলো সুরক্ষিত করার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিযোগী বৈশ্বিক স্বার্থের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখার সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে। বাংলাদেশ অদূর ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক বিকাশ ও নিজস্ব বলয়ে সার্বভৌমত্ব রক্ষাকে সামনে রেখে যে নীতি গ্রহণ করে, তা আগামী দিনের প্রভাব ও সমৃদ্ধি নির্ধারণে নিয়ামক হবে। বিশ্বশক্তির পরিবর্তনশীল জোয়ারের মধ্যে বাংলাদেশ একটি স্থিতিশীল ও সমৃদ্ধ জাতি হিসেবে উন্নতি করতে পারবে কি না, তা নিশ্চিত করবে দূরদর্শী পররাষ্ট্রনীতি। কৌশলগত দূরদর্শিতা এবং সক্রিয় কূটনীতির মাধ্যমে বাংলাদেশ তার সমৃদ্ধির ভিত্তিপ্রস্তরে বঙ্গোপসাগরের নীল জলরাশির আছড়ে পড়া বিশাল সম্ভাবনাকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার ও আগামী বছরগুলোতে জাতির জন্য একটি স্থিতিশীল এবং নিরাপদ ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করার ক্ষমতা রাখে।

লেখক : কর্নেল আব্দুল্লাহ মোর্শেদ, পিএসসি, অ্যাডহক মিলিটারি, পুলিশ পরিদপ্তর, সেনা সদর

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
সর্বশেষ খবর
সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য
সংবাদ প্রকাশের আগে তথ্য যাচাই অত্যন্ত জরুরি : খুবি উপ-উপাচার্য

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন
কানাডায় চিটাগাং বিভাগের বনভোজন ও মেজবানী ফেস্ট সম্পন্ন

৬ মিনিট আগে | পরবাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অটোরিকশা চোর চক্রের চার সদস্য গ্রেফতার
রাজধানীতে অটোরিকশা চোর চক্রের চার সদস্য গ্রেফতার

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাফরুলে নারী খুন: অভিযুক্ত সাবেক স্বামী গ্রেফতার
কাফরুলে নারী খুন: অভিযুক্ত সাবেক স্বামী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেকারত্বেও বাড়ছে অপরাধ
বেকারত্বেও বাড়ছে অপরাধ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনার সুপার জুট মিলে অগ্নিকাণ্ড
খুলনার সুপার জুট মিলে অগ্নিকাণ্ড

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়
১৭ বছর পর ফিরে অস্ট্রেলিয়ার ১৭ রানের জয়

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা
সব ধর্মে মানবসেবাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা
মালয়েশিয়ায় সাংবাদিক তুহিন হত্যার প্রতিবাদে সভা

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ, বাড়বে তাপমাত্রা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১১ আগস্ট)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো তুরস্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস
ইতিহাসে প্রথম কমিউনিটি শিল্ড জিতলো ক্রিস্টাল প্যালেস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৪ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব
গৌরবময় সুষ্ঠু নির্বাচন করতে চায় প্রশাসন : মন্ত্রিপরিষদসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা
নিরাপত্তা পরিষদে ইসরায়েলের গাজা অভিযানের নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আল-জাজিরার ৪ সাংবাদিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি
ভেজাল দুধের ঘটনা পরিকল্পিত, সংবাদ সম্মেলনে প্রাণের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ
হবিগঞ্জে নিখোঁজের ৯ ঘণ্টা পর পুকুরে মিলল শিশু তামিমের মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া
পাইলটদের অবসরের বয়স বাড়িয়ে ৬৫ করেছে এয়ার ইন্ডিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে
হড়কা বানে গ্রাম বিপর্যস্ত, উত্তর কাশীতে এখনও নিখোঁজ অনেকে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২
লন্ডনে ফিলিস্তিনের সমর্থনে বিক্ষোভ, গ্রেফতার ৫২২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত
সবুজবাগের বাইগদা এলাকায় দুষ্কৃতিকারীদের গুলিতে পথচারী আহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত
গাজা ফিলিস্তিনি জনগণের ভূখণ্ড: জাতিসংঘে চীনের রাষ্ট্রদূত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়
‘জিরো রিটার্ন’ দাখিল আইনত দণ্ডনীয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩
ঢাকা বোর্ডে নতুন জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৬ পরীক্ষার্থী, ফেল থেকে পাস ২৯৩

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান
ভারতের চাঞ্চল্যকর সেই দাবি উড়িয়ে দিল পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি
ওয়ানডেতে ফিরেই বিশ্বরেকর্ড গড়লেন শাহিন আফ্রিদি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!
ফেসবুকে প্রেম, দুই বছরে সাড়ে ১২ কোটি টাকা খোয়ালেন বৃদ্ধ!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন
খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ভুল সংশোধনের সুযোগ থাকছে ১২ দিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান
বীরের সঙ্গে থেকেও জয়কে মিস করছেন শাকিব খান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার
ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কিনছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত
ইউক্রেনের সু-২৭ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক
রাজধানীতে দুর্ধর্ষ 'ধাক্কামারা' চক্রের দুই নারী সদস্য আটক

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার
বিএনপির ব্যানারের নিচে বসে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান, যুবক গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত
যাত্রীর গাঁজা কাণ্ডে ইউনাইটেড এয়ারলাইনসের ফ্লাইট বিলম্বিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০
তালিকা থেকে মৃত ভোটার বাদ যাচ্ছে ২১ লাখ ৩২ হাজার ৫৯০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড
টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ, লাগবে স্মার্ট কার্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের
এআই টুলের অপব্যবহার বন্ধের তাগিদ মেহজাবিনের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিভর্তি বালতিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস
কাতারের দোহায় বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে