শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম

ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম

৫ আগস্ট, মঙ্গলবার, ঢাকার আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। থেমে থেমে বৃষ্টির পানিতে ভিজছিল রাজপথ। গত বছর এদিনেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও ফ্যাসিবাদ বিলোপের এক দফা দাবিতে লাখো ছাত্র-জনতা গণভবনের দিকে জনস্রোত আকারে এগিয়ে যায়। পরিস্থিতি বুঝে বেলা আড়াইটার দিকে প্রথমে সামরিক হেলিকপ্টার ও পরে সামরিক বিমানে করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ১ জুলাই থেকে টানা ৩৬ দিন ছাত্র-জনতার ওপর মরণ কামড় বসিয়েছিল শেখ হাসিনা ও তাঁর পেটুয়া বাহিনী। তারপরও টিকে থাকতে না পারায় ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এদিনটিকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করেছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এদিনে প্রায় সব টেলিভিশনের পর্দায় গত বছর এ সময়ে চলা নৃশংসতার ছবি ও বর্ণনা ভেসে উঠছিল; যা দেখে চোখ ভিজছিল বারবার। বিকালে একটি দুঃসংবাদে সেই চোখের পানি বৃষ্টির মতোই নেমেছে সম্মুখ রণাঙ্গনের একদল লড়াকু মুক্তিযোদ্ধার চোখে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধকালীন অধিনায়ক বা কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন আহমেদ বীর উত্তম (৮৩) ৫ আগস্ট ২০২৫ বিকালে সবাইকে ছেড়ে পরলোকে যাত্রা করেছেন।

১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই পশ্চিম পাকিস্তানের ঝিলাম থেকে শিয়ালকোট হয়ে জীবনবাজি রেখে ভারত হয়ে বাংলাদেশের দিকে যাত্রা করেছিলেন তৎকালীন মেজর জিয়া; যিনি সম্প্রতি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী, মেজর তাহের, স্ত্রী-দুই সন্তানসহ মেজর মঞ্জুর এবং একজন বাঙালি সৈনিক। উল্লেখ্য তাঁদের মধ্যে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে তাহের কর্নেল পদে উন্নীত হন। অবসরকালীন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার দায়ে সামরিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর মঞ্জুর মেজর জেনারেল অবস্থায় চট্টগ্রামে প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটান বলে ব্যাপকভাবে রটনা করা হয়। পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিচারের সম্মুখীন করার বদলে রহস্যজনকভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয় একদল সৈনিকের হাতে। সদ্য প্রয়াত জিয়াউদ্দিনসহ পরলোকে যাত্রা দুঃসাহসী দল ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই দিবাগত রাতে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যে জীবনবাজি রেখে কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত পাক-ভারত সীমান্তের দিকে যাত্রা করেন। মেজর মঞ্জুরের বাচ্চাদের ঘুমের ওষুধ দিয়ে প্রায় অচেতন অবস্থায় কাঁধে করে বয়ে নিয়ে যান জিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা। কাশ্মীর সীমান্তে মোতায়েন দুর্ধর্ষ রেঞ্জার্স, কমান্ডো ও অন্য সীমান্তরক্ষীদের চোখ ফাঁকি দিতে পাহাড়, নিচু খাদ, জঙ্গল ও ফসলের মাঠে কখনো হামাগুড়ি দিয়ে, আবার কখনো হাঁটুতে ভর করে পাড়ি দেন দীর্ঘ এক বিপদসঙ্কুল দুর্গম পথ। সারা রাত জীবন-মৃত্যুর দোলাচলে দুলে এবং দুবার নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়ে ভোরের প্রথম আলোতে ভারতের সীমান্তে প্রবেশ করেন এই জিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা। তাঁদেরই একজন ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী; তথা পরবর্তী সময়ে কর্নেল বজলুল গনি পাটোয়ারী বীর প্রতীক। এ দুঃসাহসিক যাত্রা ও পরবর্তী সময়ে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ‘শত্রুভূমি থেকে সম্মুখসমরে’ শীর্ষক একটি বই লেখেন। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল কিছু বিচ্ছিন্ন নোট সম্পাদনা করে এমন একটি বই রচনার সঙ্গে সংযুক্ত থাকার। ২০২৪ সালের নভেম্বরে বইটি প্রকাশিত হয়। তখন কর্নেল পাটোয়ারীর মুখে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়ার বীরত্বগাথা ও দেশপ্রেমের এক অনন্য উপাখ্যান জানতে পেরেছিলাম। আবেগ আর শ্রদ্ধা নিয়ে সামরিক হাসপাতালে অসুস্থ বীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াকে দেখতেও গিয়েছিলাম। সেই স্মৃতি আজও মনে পড়ে।

পশ্চিম পাকিস্তানের ঝিলাম ছেড়ে তৎকালীন মেজর জিয়া ও তাঁর দল ভারতের পূর্ব পাঞ্জাবে প্রবেশ করেন। ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সহায়তায় পরবর্তী সময়ে তাঁদের নেওয়া হয় দিল্লিতে। দিল্লির ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা বিশেষত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করা সমরবিদ ও গোয়েন্দারা তখন ভারতীয় বাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অধিকৃত বাংলাদেশ ভূখণ্ডকে শত্রুমুক্ত করতে চূড়ান্ত আক্রমণের পরিকল্পনা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। ঠিক তখন জিয়া, মঞ্জুর, তাহের ও পাটোয়ারী পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিষয়ে বিশদ বর্ণনা ও তাঁদের গোপনীয় সব পরিকল্পনার তথ্য জানিয়ে যৌথ বাহিনীর চূড়ান্ত আক্রমণ পরিকল্পনা প্রণয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।

দিল্লির পর্ব শেষে তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কর্নেল (পরবর্তী সময়ে জেনারেল) এম এ জি ওসমানীর সঙ্গে দেখা করেন। ওসমানীর নির্দেশেই মেজর জিয়া বৃহত্তর সিলেট ও ময়মনসিংহ সীমান্তে যুদ্ধরত প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক নিযুক্ত হন। আর প্রথম ইস্টবেঙ্গলের ডি কোম্পানির অধিনায়ক ও উপ অধিনায়কের দায়িত্ব পান ক্যাপ্টেন বজলুল গনি পাটোয়ারী। ক্যাপ্টেন হাফিজ (বিএনপি নেতা), লেফটেন্যান্ট মাহবুব, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট লিয়াকত প্রমুখ আগে থেকেই এ সেনাদলের সঙ্গে যুদ্ধরত ছিলেন। তাঁদের চিকিৎসক ছিলেন ক্যাপ্টেন ডাক্তার মুজিব; যিনি পরবর্তী সময়ে মন্ত্রী হয়েছিলেন। এসব সাহসী অফিসার জিয়ার নেতৃত্বে পরবর্তীকালে মরণপণ লড়াই করেছিলেন বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে। মেজর জিয়া নেতৃত্ব গ্রহণের আগে প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট জুলাই মাসের ধনুয়া-কামালপুরে পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বেশ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়। এ যুদ্ধে সিনিয়র টাইগারস নামে অধিক পরিচিত প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একজন অফিসারসহ ৩৩ জন বিভিন্ন পদবির সৈন্য শাহাদাতবরণ করেন। এ ছাড়াও দুইজন অফিসারসহ ৬৬ জন সৈন্য গুরুতর আহত হন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এ সেনাদলের যুদ্ধের ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং সহযোদ্ধাদের হারিয়ে বাকি সৈন্যরা ভয় ও হতাশার শিকার হন। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, অনুপ্রেরণা ও সম্মুখে থেকে জীবনবাজি রেখে নেতৃত্ব দিয়ে মেজর জিয়া এই সৈন্যদের নিয়েই গড়ে তোলেন পাকিস্তানিদের ঘুম হারাম করা আজরাইল বাহিনী ‘সিনিয়র টাইগার্স’। রাতের অন্ধকার ভেদ করে জিয়া ও তাঁর সৈন্যরা গগনবিদারি ‘টাইগার’ সেøাগান তুলে ঝাঁপিয়ে পড়তেন শত্রুর ওপর। এভাবেই জিয়ার নেতৃত্বে একের পর এক সফল যুদ্ধ চালিয়ে যায় ‘সিনিয়র টাইগার্স’রূপী প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট। একে একে শত্রুমুক্ত হয় ধলই চা-বাগান, রাজঘাট চা-বাগান, শিলচর, আটগ্রাম, জকিগঞ্জ ও কানাইঘাট। সবশেষে শত্রুমুক্ত করে সিলেটে বিজয় পতাকা ওড়ান সদ্য প্রয়াত সেদিনের মেজর জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম।

স্বাধীনতার পর ঢাকা সেনানিবাসের স্থাপিত ‘ব্যাটেল স্কুল’ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় মেজর জিয়াকে। এ স্কুলেই স্বাধীন বাংলাদেশের নবীন অফিসারদের প্রশিক্ষণের সূত্রপাত ঘটে। ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশের পক্ষে শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ‘ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী, সহযোগিতা ও শান্তিচুক্তি’ শিরোনামে ২৫ বছরের মেয়াদি একটি চুক্তি করেন। অনেকের কাছেই এটি ছিল একটি গোলামি চুক্তি, যা দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়। তৎকালীন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম এবং তাঁর মতো বহু মুক্তিযোদ্ধা এমন চুক্তিকে দেশের জন্য ক্ষতিকর, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য অবমাননাকর বলে মনে করেন। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানের তৎকালীন ইমেজ, সার্বভৌম ক্ষমতা এবং তাঁর রাজনৈতিক মতানুসারীদের আকাশচুম্বী ক্ষমতার কারণে এ ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষই ছিলেন নীরব, নিথর। কিন্তু গর্জে উঠেছিলেন একজন, তিনিই এই লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম। প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে বেছে নেন গণমাধ্যমকে। ১৯৭২ সালের আগস্টে তৎকালীন সাপ্তাহিক ইংরেজি সময়িকী ‘হলিডে’তে জিয়াউদ্দিন ‘লুকানো মূল্য’ (হিডেন প্রাইস) শিরোনামে একটি নিবন্ধ লেখেন। বিভিন্ন সূত্রমতে এ নিবন্ধে জিয়া তাঁর দৃষ্টিতে অবমাননাকর চুক্তিটি বাতিল করার দাবি জানান। তদুপরি শেখ মুজিবের প্রতি ইঙ্গিত করে লেখেন যে ‘আমরা তাঁকে (শেখ মুজিবুর রহমান) ছাড়াই লড়াই করেছি এবং জয়লাভ করেছি। প্রয়োজনে তাঁকে ছাড়াই আবার যুদ্ধ করব।’ এ লেখা প্রকাশের সময় রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান দেশের বাইরে ছিলেন। দেশে ফিরে তিনি জিয়াউদ্দিনকে ডেকে পাঠান এবং ক্ষমা চাইতে বলেন। বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন সরাসরি এমন প্রস্তাব নাকচ করে দেন। পরবর্তী সময়ে তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। একবুক অভিমান নিয়ে জিয়াউদ্দিন রাজধানী ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। অনেকেই মনে করেন, এ সময় তিনি সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তাঁর শেষ জীবন নীরবেই কাটে চট্টগ্রামের নিজ বাড়িতে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর এক বছর পূর্তির দিনে পৃথিবী ছেড়েই নীরবে চলে গেলেন বাহাত্তরের সরব কণ্ঠ লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম। ৭ আগস্ট দুই দফা জানাজা শেষে যথাযথ মর্যাদায় চট্টগ্রাম সেনানিবাসে তাঁকে সমাহিত করা হয়। মরণোত্তর সালাম ও শ্রদ্ধা জানাই মুক্তিযুদ্ধের এই প্রবাদ পুরুষকে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার
রাঙামাটিতে টাইফয়েড টিকাদানের লক্ষ্যমাত্র ধরা হয়েছে এক লাখ ৫৪ হাজার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক অতিরিক্ত সচিব হারুনের জমি-ফ্ল্যাট জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি
এনবিআরের সদস্য বেলালকে বদলির পর ওএসডি

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত
যশোরে দুই পক্ষের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ
কেউ উপজেলা-ইউনিয়ন চেয়ারম্যান হতে চায় না, সবাই এমপি হতে চায়: শামা ওবায়েদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা
তামিল সিনেমায় ফিরছেন সামান্থা

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ
আবুধাবি কারাগারে বন্দি ২৫ প্রবাসীর মুক্তির জন্য ল’ফার্ম নিয়োগ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: মির্জা ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা
আগের প্রবেশপত্র বাতিল, ৪৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার্থীদের নতুন নির্দেশনা

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা
এবার বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানি অভিনেতা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা
জলবায়ু ও জ্বালানি রূপান্তরে বৈশ্বিক অংশীদারিত্ব জোরদার করা জরুরি : পরিবেশ উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার
সুন্দরবনের লোকালয় থেকে কুমির ছানা উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?
ভারতের পূজায় ট্রাম্প ‘অসুর’, কিন্তু কেন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু
রবিবার থেকে সারাদেশে টাইফয়েডের টিকাদান শুরু, বিনামূল্যে পাবে ৫ কোটি শিশু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই
সাহিত্যে নোবেল পেলেন হাঙ্গেরিয়ান লেখক লাসলো ক্রাসনাহোরকাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা
ভারতে বর্ণবৈষম্যের অভিযোগে পুলিশ কর্মকর্তার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!
সূর্যের ভেতরও বৃষ্টি হয়!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
২৭তম বিসিএসের স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
খাগড়াছড়ির রামগড় পৌরসভার ৭২ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি
থালাপতি বিজয়ের বাড়িতে বোমা হামলার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে
গাজায় মারাত্মক পুষ্টিহীনতায় ভুগছে ৫৫ হাজার শিশু, প্রতিবন্ধকতার শিকার হতে পারে অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা
ইন্টার মায়ামির মাঠে খেলবে আর্জেন্টিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে ৩ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ হতে পারে ১৬ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু
গোপালগঞ্জে টাইফয়েড টিকা পাবে প্রায় চার লাখ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম
গণতন্ত্রের চর্চা না হলে উচ্চকক্ষ-নিম্নকক্ষ করে লাভ হবে না: বদিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর
দেশের সব কর অঞ্চলে ই-রিটার্ন হেল্প-ডেস্ক চালু করেছে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা
১২ দেশের খেলোয়ারদের নিয়ে ঢাকায় শুরু হচ্ছে টেনিস প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়
শাহরুখের জান্নাতে চলে যাওয়া উচিত, কাশ্যপের কথায় নেট দুনিয়ায় তোলপাড়

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সই করেছে ইসরায়েল ও হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের
১৩শ ইহুদিসহ ইসরায়েলি মন্ত্রীর আল আকসায় প্রবেশের নিন্দা সৌদি আরবের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?
কূটনৈতিক চাল আর সামরিক শক্তির খেলায় পাকিস্তানের কাছে কোণঠাসা ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?
গাজায় যুদ্ধবিরতি: কি বলছে বিশ্ব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান
আফগানিস্তানে বিদেশি সেনা, বিপক্ষে দাঁড়াল ভারত-পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?
বাংলাদেশ বনাম হংকং : শক্তির হিসাব নাকি আত্মবিশ্বাসের লড়াই?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিলো স্পেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?
গাজা শান্তি চুক্তির প্রথম ধাপে কি কি ঘটতে পারে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের
গাজা থেকে সেনা সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তুতি শুরু ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে বুরকিনা ফাসোতে আট এনজিও কর্মী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি
ইসরায়েল-হামাসের শান্তিচুক্তি নিয়ে যা বললেন মোদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি
মালিবাগে জুয়েলারি দোকান থেকে ‘৫০০ ভরি’ স্বর্ণালংকার চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো
বিশ্বের প্রথম বিলিয়নিয়ার ফুটবলার রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪
দক্ষিণ সুদানে ‌‘ত্রিভুজ প্রেম’ নিয়ে বন্দুকযুদ্ধে নিহত ১৪

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
শুক্রবার ১৬ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি
১০ম গ্রেড পাবেন প্রাথমিকের ৬৫,৫০২ প্রধান শিক্ষক, মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে
থাকেন ইউরোপ-আমেরিকায় চাকরি সিলেটে

নগর জীবন

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই
ময়দানে বিএনপি ও জামায়াতসহ চার দলের প্রার্থী, আর কেউ নেই

নগর জীবন

বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার
বাড়ি কেনা বন্ধ, তবু চলছে অর্থ পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই
জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারি চুক্তি এ বছরই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি
২২ টাকা কেজি দরে আলু কেনার ঘোষণা দেড় মাসেও বাস্তবায়ন হয়নি

নগর জীবন

সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা
সরকারি ওষুধ পাচ্ছেন না অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তরা

নগর জীবন

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ
দারিদ্র্যের চিত্র আরও ভয়াবহ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম