শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১১ আগস্ট, ২০২৫

বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম

ড. নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন : প্রতিবাদী এক নাম

৫ আগস্ট, মঙ্গলবার, ঢাকার আকাশ ছিল মেঘাচ্ছন্ন। থেমে থেমে বৃষ্টির পানিতে ভিজছিল রাজপথ। গত বছর এদিনেই শেখ হাসিনা সরকারের পতন ও ফ্যাসিবাদ বিলোপের এক দফা দাবিতে লাখো ছাত্র-জনতা গণভবনের দিকে জনস্রোত আকারে এগিয়ে যায়। পরিস্থিতি বুঝে বেলা আড়াইটার দিকে প্রথমে সামরিক হেলিকপ্টার ও পরে সামরিক বিমানে করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। তবে ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য ১ জুলাই থেকে টানা ৩৬ দিন ছাত্র-জনতার ওপর মরণ কামড় বসিয়েছিল শেখ হাসিনা ও তাঁর পেটুয়া বাহিনী। তারপরও টিকে থাকতে না পারায় ৫ আগস্ট দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। এদিনটিকে ‘জুলাই অভ্যুত্থান দিবস’ ঘোষণা করেছে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার। এদিনে প্রায় সব টেলিভিশনের পর্দায় গত বছর এ সময়ে চলা নৃশংসতার ছবি ও বর্ণনা ভেসে উঠছিল; যা দেখে চোখ ভিজছিল বারবার। বিকালে একটি দুঃসংবাদে সেই চোখের পানি বৃষ্টির মতোই নেমেছে সম্মুখ রণাঙ্গনের একদল লড়াকু মুক্তিযোদ্ধার চোখে। তাঁদের মুক্তিযুদ্ধকালীন অধিনায়ক বা কমান্ডিং অফিসার লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ জিয়াউদ্দিন আহমেদ বীর উত্তম (৮৩) ৫ আগস্ট ২০২৫ বিকালে সবাইকে ছেড়ে পরলোকে যাত্রা করেছেন।

১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই পশ্চিম পাকিস্তানের ঝিলাম থেকে শিয়ালকোট হয়ে জীবনবাজি রেখে ভারত হয়ে বাংলাদেশের দিকে যাত্রা করেছিলেন তৎকালীন মেজর জিয়া; যিনি সম্প্রতি আমাদের ছেড়ে চলে গেলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী, মেজর তাহের, স্ত্রী-দুই সন্তানসহ মেজর মঞ্জুর এবং একজন বাঙালি সৈনিক। উল্লেখ্য তাঁদের মধ্যে স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে তাহের কর্নেল পদে উন্নীত হন। অবসরকালীন অভ্যুত্থান প্রচেষ্টার দায়ে সামরিক আদালতের মাধ্যমে তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হয়। আর মঞ্জুর মেজর জেনারেল অবস্থায় চট্টগ্রামে প্রেসিডেন্ট জিয়া হত্যাকাণ্ড ঘটান বলে ব্যাপকভাবে রটনা করা হয়। পরবর্তী সময়ে তাঁকে বিচারের সম্মুখীন করার বদলে রহস্যজনকভাবে হত্যাকাণ্ডের শিকার হতে হয় একদল সৈনিকের হাতে। সদ্য প্রয়াত জিয়াউদ্দিনসহ পরলোকে যাত্রা দুঃসাহসী দল ১৯৭১ সালের ২৫ জুলাই দিবাগত রাতে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার মধ্যে জীবনবাজি রেখে কাশ্মীর অঞ্চলে অবস্থিত পাক-ভারত সীমান্তের দিকে যাত্রা করেন। মেজর মঞ্জুরের বাচ্চাদের ঘুমের ওষুধ দিয়ে প্রায় অচেতন অবস্থায় কাঁধে করে বয়ে নিয়ে যান জিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা। কাশ্মীর সীমান্তে মোতায়েন দুর্ধর্ষ রেঞ্জার্স, কমান্ডো ও অন্য সীমান্তরক্ষীদের চোখ ফাঁকি দিতে পাহাড়, নিচু খাদ, জঙ্গল ও ফসলের মাঠে কখনো হামাগুড়ি দিয়ে, আবার কখনো হাঁটুতে ভর করে পাড়ি দেন দীর্ঘ এক বিপদসঙ্কুল দুর্গম পথ। সারা রাত জীবন-মৃত্যুর দোলাচলে দুলে এবং দুবার নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষা পেয়ে ভোরের প্রথম আলোতে ভারতের সীমান্তে প্রবেশ করেন এই জিয়া ও তাঁর সঙ্গীরা। তাঁদেরই একজন ক্যাপ্টেন পাটোয়ারী; তথা পরবর্তী সময়ে কর্নেল বজলুল গনি পাটোয়ারী বীর প্রতীক। এ দুঃসাহসিক যাত্রা ও পরবর্তী সময়ে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ‘শত্রুভূমি থেকে সম্মুখসমরে’ শীর্ষক একটি বই লেখেন। আমার সৌভাগ্য হয়েছিল কিছু বিচ্ছিন্ন নোট সম্পাদনা করে এমন একটি বই রচনার সঙ্গে সংযুক্ত থাকার। ২০২৪ সালের নভেম্বরে বইটি প্রকাশিত হয়। তখন কর্নেল পাটোয়ারীর মুখে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়ার বীরত্বগাথা ও দেশপ্রেমের এক অনন্য উপাখ্যান জানতে পেরেছিলাম। আবেগ আর শ্রদ্ধা নিয়ে সামরিক হাসপাতালে অসুস্থ বীর লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াকে দেখতেও গিয়েছিলাম। সেই স্মৃতি আজও মনে পড়ে।

পশ্চিম পাকিস্তানের ঝিলাম ছেড়ে তৎকালীন মেজর জিয়া ও তাঁর দল ভারতের পূর্ব পাঞ্জাবে প্রবেশ করেন। ভারতীয় সীমান্তরক্ষীদের সহায়তায় পরবর্তী সময়ে তাঁদের নেওয়া হয় দিল্লিতে। দিল্লির ঊর্ধ্বতন সেনা কর্মকর্তারা বিশেষত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কাজ করা সমরবিদ ও গোয়েন্দারা তখন ভারতীয় বাহিনী ও মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে অধিকৃত বাংলাদেশ ভূখণ্ডকে শত্রুমুক্ত করতে চূড়ান্ত আক্রমণের পরিকল্পনা নিয়ে ব্যস্ত ছিলেন। ঠিক তখন জিয়া, মঞ্জুর, তাহের ও পাটোয়ারী পশ্চিম পাকিস্তানিদের বিষয়ে বিশদ বর্ণনা ও তাঁদের গোপনীয় সব পরিকল্পনার তথ্য জানিয়ে যৌথ বাহিনীর চূড়ান্ত আক্রমণ পরিকল্পনা প্রণয়নে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।

দিল্লির পর্ব শেষে তাঁরা মুক্তিযুদ্ধের প্রধান সেনাপতি কর্নেল (পরবর্তী সময়ে জেনারেল) এম এ জি ওসমানীর সঙ্গে দেখা করেন। ওসমানীর নির্দেশেই মেজর জিয়া বৃহত্তর সিলেট ও ময়মনসিংহ সীমান্তে যুদ্ধরত প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের অধিনায়ক নিযুক্ত হন। আর প্রথম ইস্টবেঙ্গলের ডি কোম্পানির অধিনায়ক ও উপ অধিনায়কের দায়িত্ব পান ক্যাপ্টেন বজলুল গনি পাটোয়ারী। ক্যাপ্টেন হাফিজ (বিএনপি নেতা), লেফটেন্যান্ট মাহবুব, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট লিয়াকত প্রমুখ আগে থেকেই এ সেনাদলের সঙ্গে যুদ্ধরত ছিলেন। তাঁদের চিকিৎসক ছিলেন ক্যাপ্টেন ডাক্তার মুজিব; যিনি পরবর্তী সময়ে মন্ত্রী হয়েছিলেন। এসব সাহসী অফিসার জিয়ার নেতৃত্বে পরবর্তীকালে মরণপণ লড়াই করেছিলেন বৃহত্তর সিলেট অঞ্চলে। মেজর জিয়া নেতৃত্ব গ্রহণের আগে প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট জুলাই মাসের ধনুয়া-কামালপুরে পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে বেশ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়। এ যুদ্ধে সিনিয়র টাইগারস নামে অধিক পরিচিত প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের একজন অফিসারসহ ৩৩ জন বিভিন্ন পদবির সৈন্য শাহাদাতবরণ করেন। এ ছাড়াও দুইজন অফিসারসহ ৬৬ জন সৈন্য গুরুতর আহত হন। ফলে স্বাভাবিকভাবেই এ সেনাদলের যুদ্ধের ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং সহযোদ্ধাদের হারিয়ে বাকি সৈন্যরা ভয় ও হতাশার শিকার হন। উপযুক্ত প্রশিক্ষণ, অনুপ্রেরণা ও সম্মুখে থেকে জীবনবাজি রেখে নেতৃত্ব দিয়ে মেজর জিয়া এই সৈন্যদের নিয়েই গড়ে তোলেন পাকিস্তানিদের ঘুম হারাম করা আজরাইল বাহিনী ‘সিনিয়র টাইগার্স’। রাতের অন্ধকার ভেদ করে জিয়া ও তাঁর সৈন্যরা গগনবিদারি ‘টাইগার’ সেøাগান তুলে ঝাঁপিয়ে পড়তেন শত্রুর ওপর। এভাবেই জিয়ার নেতৃত্বে একের পর এক সফল যুদ্ধ চালিয়ে যায় ‘সিনিয়র টাইগার্স’রূপী প্রথম ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্ট। একে একে শত্রুমুক্ত হয় ধলই চা-বাগান, রাজঘাট চা-বাগান, শিলচর, আটগ্রাম, জকিগঞ্জ ও কানাইঘাট। সবশেষে শত্রুমুক্ত করে সিলেটে বিজয় পতাকা ওড়ান সদ্য প্রয়াত সেদিনের মেজর জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম।

স্বাধীনতার পর ঢাকা সেনানিবাসের স্থাপিত ‘ব্যাটেল স্কুল’ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় মেজর জিয়াকে। এ স্কুলেই স্বাধীন বাংলাদেশের নবীন অফিসারদের প্রশিক্ষণের সূত্রপাত ঘটে। ১৯৭২ সালের ১৯ মার্চ বাংলাদেশের পক্ষে শেখ মুজিবুর রহমান ও ভারতের পক্ষে প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী ‘ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী, সহযোগিতা ও শান্তিচুক্তি’ শিরোনামে ২৫ বছরের মেয়াদি একটি চুক্তি করেন। অনেকের কাছেই এটি ছিল একটি গোলামি চুক্তি, যা দেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেয়। তৎকালীন লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম এবং তাঁর মতো বহু মুক্তিযোদ্ধা এমন চুক্তিকে দেশের জন্য ক্ষতিকর, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের জন্য অবমাননাকর বলে মনে করেন। কিন্তু শেখ মুজিবুর রহমানের তৎকালীন ইমেজ, সার্বভৌম ক্ষমতা এবং তাঁর রাজনৈতিক মতানুসারীদের আকাশচুম্বী ক্ষমতার কারণে এ ব্যাপারে অধিকাংশ মানুষই ছিলেন নীরব, নিথর। কিন্তু গর্জে উঠেছিলেন একজন, তিনিই এই লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম। প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে বেছে নেন গণমাধ্যমকে। ১৯৭২ সালের আগস্টে তৎকালীন সাপ্তাহিক ইংরেজি সময়িকী ‘হলিডে’তে জিয়াউদ্দিন ‘লুকানো মূল্য’ (হিডেন প্রাইস) শিরোনামে একটি নিবন্ধ লেখেন। বিভিন্ন সূত্রমতে এ নিবন্ধে জিয়া তাঁর দৃষ্টিতে অবমাননাকর চুক্তিটি বাতিল করার দাবি জানান। তদুপরি শেখ মুজিবের প্রতি ইঙ্গিত করে লেখেন যে ‘আমরা তাঁকে (শেখ মুজিবুর রহমান) ছাড়াই লড়াই করেছি এবং জয়লাভ করেছি। প্রয়োজনে তাঁকে ছাড়াই আবার যুদ্ধ করব।’ এ লেখা প্রকাশের সময় রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান দেশের বাইরে ছিলেন। দেশে ফিরে তিনি জিয়াউদ্দিনকে ডেকে পাঠান এবং ক্ষমা চাইতে বলেন। বীর উত্তম জিয়াউদ্দিন সরাসরি এমন প্রস্তাব নাকচ করে দেন। পরবর্তী সময়ে তাঁকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। একবুক অভিমান নিয়ে জিয়াউদ্দিন রাজধানী ছেড়ে আত্মগোপনে চলে যান। অনেকেই মনে করেন, এ সময় তিনি সিরাজ শিকদারের সর্বহারা পার্টির সঙ্গে সম্পৃক্ত হন। তাঁর শেষ জীবন নীরবেই কাটে চট্টগ্রামের নিজ বাড়িতে। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানোর এক বছর পূর্তির দিনে পৃথিবী ছেড়েই নীরবে চলে গেলেন বাহাত্তরের সরব কণ্ঠ লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন বীর উত্তম। ৭ আগস্ট দুই দফা জানাজা শেষে যথাযথ মর্যাদায় চট্টগ্রাম সেনানিবাসে তাঁকে সমাহিত করা হয়। মরণোত্তর সালাম ও শ্রদ্ধা জানাই মুক্তিযুদ্ধের এই প্রবাদ পুরুষকে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
সালাতুল হাজত আদায়ে প্রয়োজন মিটবে
থার্ড টার্মিনাল
থার্ড টার্মিনাল
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ডেঙ্গু আগ্রাসন
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
সর্বশেষ খবর
সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে জুয়ার আসর থেকে ৪ যুবক গ্রেফতার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
হবিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়
পরীক্ষায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীরা পাবেন বাড়তি ৩০ মিনিট সময়

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হত্যা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে সোলাইমান সেলিম
হত্যা মামলায় ৩ দিনের রিমান্ডে সোলাইমান সেলিম

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬
ভুয়া পুলিশ স্টেশন বানিয়ে প্রতারণা, নয়ডায় গ্রেফতার ৬

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?
ট্রাম্পের শুল্ক চাপে নয়াদিল্লির নতুন ভরসা কি ইসরায়েল?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব
মোংলায় বেড়েই চলেছে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ
পুতিনের সঙ্গে ‘বন্ধুত্ব’ নিয়ে মোদিকে সতর্ক করলেন কাসপারভ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু
লাউয়াছড়ায় বেড়েই চলেছে গাড়িচাপায় বন্যপ্রাণীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আরপিও চূড়ান্তে ইসির মুলতবি সভা শুরু
আরপিও চূড়ান্তে ইসির মুলতবি সভা শুরু

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরুর আগেই ফ্লিক-ইয়ামাল-রাফিনিয়াকে উয়েফার শাস্তি
চ্যাম্পিয়নস লিগ শুরুর আগেই ফ্লিক-ইয়ামাল-রাফিনিয়াকে উয়েফার শাস্তি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জার্মানির বর্ষসেরার ফুটবলার ভিয়েৎস
জার্মানির বর্ষসেরার ফুটবলার ভিয়েৎস

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে বৃষ্টির আভাস, তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের শঙ্কা
সারাদেশে বৃষ্টির আভাস, তিন বিভাগে ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন
চ্যাটজিপিটিতে আসছে ৬টি বড় পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্রে সাউথওয়েস্টের ৭৫০ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে হাজারো যাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে সাউথওয়েস্টের ৭৫০ ফ্লাইট বাতিল, ভোগান্তিতে হাজারো যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে
রোমে আটকা বিমানের ড্রিমলাইনার, ২৬২ যাত্রী হোটেলে

১ ঘণ্টা আগে | এভিয়েশন

ইংল্যান্ড দলে ফেরা নিয়ে সংশয়ে বেয়ারস্টো
ইংল্যান্ড দলে ফেরা নিয়ে সংশয়ে বেয়ারস্টো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস পালিত
কানাডায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৮৪তম প্রয়াণ দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ভার্চুয়াল শুনানির জন্য প্রস্তুত সিএমএম আদালত
ভার্চুয়াল শুনানির জন্য প্রস্তুত সিএমএম আদালত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সেরা ছবি এখন মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিরই: জন আব্রাহাম
ভারতের সেরা ছবি এখন মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রিরই: জন আব্রাহাম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে এক সপ্তাহে অপুষ্টিতে ৬৩ জনের মৃত্যু, অধিকাংশই নারী-শিশু
সুদানে এক সপ্তাহে অপুষ্টিতে ৬৩ জনের মৃত্যু, অধিকাংশই নারী-শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে নির্বাচিত ‘আলী’
টরন্টো চলচ্চিত্র উৎসবে নির্বাচিত ‘আলী’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনি হত্যা মামলার রায়ের বাকি অংশ আজ
জনি হত্যা মামলার রায়ের বাকি অংশ আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১
তুরস্কে ভূমিকম্পে ধসে পড়েছে ১৬টি ভবন, নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অভিনয় করতে চাইছেন না দীপিকা!
আর অভিনয় করতে চাইছেন না দীপিকা!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
৬ বছর পর পাকিস্তানের বিপক্ষে জয় পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর ছয় থানার বিভিন্ন স্থানে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৪৬
রাজধানীর ছয় থানার বিভিন্ন স্থানে পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ৪৬

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার
আগস্টের ৯ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৬৭ কোটি ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড
সেই আনিসার পরীক্ষার বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নিলো বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন
‘নাটক কম করো পিও’, তিশার উদ্দেশে বললেন শাওন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার
ট্রাফিক সার্জেন্টকে গালিগালাজ, সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কর কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট
বাজারে আসছে ১০০ টাকার নতুন নোট

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা
ইতিহাস গড়ে এশিয়ান কাপের মূল পর্বে বাংলাদেশের মেয়েরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান
ইনশাআল্লাহ অতি শিগগিরই আপনাদের সঙ্গে সরাসরি দেখা হবে: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর
নিউটনের দুই গতিসূত্র ‘ভুল’ দাবি আফসার আলীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল
আল জাজিরার ৫ সাংবাদিককে হত্যা করে যা বলল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির
সিন্ধুতে ভারত বাঁধ নির্মাণ করলে মিসাইল মেরে ধসিয়ে দেবে পাকিস্তান: মুনির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে ত্রিদেশীয় সিরিজ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পক্ষে জাতীয় পার্টি : রুহুল আমিন হাওলাদার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে
টাকা ধার করে কিনেছিলেন শাহরুখ, আজ ‘মান্নাত’র দাম ২২ গুণ বেড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ
ফ্রান্সে পত্রিকার ‘সর্বশেষ’ হকার আলী আকবরকে সম্মাননা দিচ্ছেন ম্যাক্রোঁ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা
পরিবহন ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী
দক্ষিণ কোরিয়ায় কমছে পুরুষ, সংকুচিত হচ্ছে সামরিক বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
দ্রুত ‘ইলেকশন অ্যাপ’ চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত
‘অন অ্যারাইভাল ভিসা’ নিয়ে সুখবর দিলো কুয়েত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার
ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়াতে বন্ধ করুন ৫ ফিচার

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা
ইসির প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে এনসিপিসহ ১৬টি দল উত্তীর্ণ, বাড়তে পারে সংখ্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা নয়, অপরাধে নীরব দর্শক সরকার : মামুনুল হক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠক, আমন্ত্রণ জানানো হতে পারে জেলেনস্কিকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
পরকীয়ার অভিযোগে যুবককে ৬ টুকরা, স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা
'চিকন' বলায় বন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের
কোরিয়ার বিপক্ষে হেরেও মূল পর্বের সম্ভাবনা জিইয়ে আছে বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি
সৌদিতে অবৈধ প্রবাসী ধরা পড়ল ২২ হাজারের বেশি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা
বই দেখে পরীক্ষা দিতে পারবে ভারতের শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা
বিমানবন্দরে যাত্রী-স্বজনদের জন্য নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব
সচিবালয়ে নিয়ম ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে: প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার
পলাতক ৪০ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার করলো সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ
কুয়াকাটায় জেলের জালে ধরা বিরল অ্যাঞ্জেলফিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ
বিএনপির প্রার্থী ৯ জন জামায়াতে নতুন মুখ

নগর জীবন

আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব
আজমের প্রশ্রয়ে তমা ম্যাক্সের রেল রাজত্ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!
ঘেডি বিডির অর্থনীতি! এবিডি সমান ওবিডি!

সম্পাদকীয়

লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার
লন্ডনে ব্যাপক বিক্ষোভ ও গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি
সংকটেই আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বলল সিপিডি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসল-নকল চেনা দায়
আসল-নকল চেনা দায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র
এনামুল করিম সীমাহীন দুর্নীতির বরপুত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত
প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিএনপি ও জামায়াত

নগর জীবন

শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা
শালবনে নজর কাড়ছে পলাশি লতা

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক
বর্তমান পরিস্থিতিতে বিনিয়োগের প্রত্যাশা কাল্পনিক

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে
শাকিব সময় কাটাচ্ছেন বুবলী-বীরের সঙ্গে

শোবিজ

পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন
পাঁচ বছর নষ্ট এমআরআই মেশিন

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে
দ্রুত নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান
শিগগিরই সরাসরি দেখা হবে : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

তটিনীর প্রিয় মানুষ
তটিনীর প্রিয় মানুষ

শোবিজ

বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত
বিয়ের দিনক্ষণ ঠিক করতে গিয়ে গণপিটুনিতে নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা
এবার ইতিহাস গড়ল ছোটরা

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি
স্বাস্থ্য উপদেষ্টাকে হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা
প্রোটিয়াদের হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে
উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী
চ্যালেঞ্জ লিগে অন্যরকম আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা
দেশ অস্থিতিশীল করতে ভয়াবহ পরিকল্পনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন
বিচার বিভাগ হতে হবে শক্তিশালী স্বাধীন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা
ফিটনেসে সেরা নাহিদ রানা

মাঠে ময়দানে

আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন
আইন প্রয়োগকারী সংস্থার ভূমিকা বিশ্লেষণ করতে পারবে তদন্ত কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি
৩৬ দিনের আন্দোলনে ফ্যাসিবাদ পতন হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার
বাদ যাচ্ছেন ২১ লাখ ৩২ হাজার ভোটার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়
ডেভিড ঝড়ে অসিদের রেকর্ড জয়

মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচ সমঝোতার সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা