শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

প্রতিবেশী ভারত আমাদের বন্ধু নাকি শত্রু, ৫৪ বছরে তার মীমাংসা হয়নি। সাধারণ ধারণাটা এমন যে একাত্তরে যারা অস্ত্রহাতে দেশের জন্য যুদ্ধ করেছেন, তাদের বিবেচনায় ভারত বন্ধু। আর যারা দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন, তাদের হিসেবে শত্রু। এ ছাড়া যখন যারা ক্ষমতায় এসেছেন, তখন তারা নিজেদের সুবিধামতো সম্পর্ক তৈরি করেছেন। কেউ ভারতকে দাদা বলতে অজ্ঞান। কেউবা বলে দাদা নয়, ভারত আমাদের সঙ্গে দাদাগিরি করে। তিন দিক বেষ্টিত প্রতিবেশী বৃহৎ দেশ হিসেবে ভারত সে সুযোগ নিয়ে নানান ছলে আমাদের সঙ্গে বরাবরই চাতুরী করেছে। কখনো নীতিতে করেছে, কখনো কূটনীতিতে। অবশ্য তারা যতটা না সুযোগ চেয়েছে, আমরা অনেক ক্ষেত্রে তার চেয়ে বেশি দিয়েছি। প্রতিবেশী যে কোনো দেশের সঙ্গে সম্পর্কের ওঠানামা হবে, এটাই স্বাভাবিক। গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সব অপকর্মের প্রতি প্রতিবেশী দেশটির রাখঢাকহীন সমর্থন বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে তাদের অনেক দূরে ঠেলে দিয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে ‘তাদের মানুষ’কে তারা নিরাপদে নিজেদের জিম্মায় নিয়ে গেছে। প্রতিবেশীর অনেক বিনিয়োগ, আশাভরসা জুলাই বিপ্লবে ধুলোয় মিশে গেছে। তবে বর্তমান বাস্তবতায় দেশে আবার শুরু হয়েছে নতুন খেলা। ওপরে ওপরে ভারতবিরোধিতার কথা বলে ভিতরে ভিতরে ভারততোষণের প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। যেভাবেই হোক ক্ষমতা চাই, এমন উদ্ভ্রান্ত মানসিকতায় নতুন মেরূকরণের খেলা চলছে পর্দার আড়ালে। ক্ষমতার জন্য দরকার ভারতপ্রেমীদের ভোট। বাক্স ভর্তি ভোট লাগবে, সে ভোট রহিমের হোক বা রামের। রহিমের ভোট হাতে রেখে রামের ভোটের জন্য দাদাদের সঙ্গে হাত মেলাতে চাচ্ছে অনেকে। আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিষিদ্ধও চাই, আবার ক্ষমতার জন্য তাদের ভোটও চাই। যদি তাই হয়, তাহলে জুলাই বিপ্লবের রক্তের ঋণ কীভাবে শোধ হবে?

মন্‌জুরুল ইসলামবাংলাদেশের রাজনীতিতে যুক্তরাষ্ট্র ও প্রতিবেশী ভারতের প্রভাব সব সময়ই ছিল, এখনো আছে। রাশিয়ার প্রভাবও ছিল অনেক দিন। চীনের প্রভাবও আছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের প্রভাব বরাবরই বেশি। ওয়ান-ইলেভেনের আগে অর্থাৎ ২০০৩ সাল থেকে বাংলাদেশে যারা যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন, তাদের নাম বিভিন্ন কারণে সবাই জানেন। কারণ তাদের অনেকেই বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুবই সক্রিয় ছিলেন। যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হ্যারি কে. টমাস জুনিয়র ২০০৩ সালের ২৭ মে থেকে ২০০৫ সালের ২ জুলাই, প্যাট্রিসিয়া এ. বুটেনিস ২০০৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০০৭ সালের ২৩ জুন, জেমস এফ. মরিয়ার্টি ২০০৮ সালের ২৬ মার্চ থেকে ২০১১ সালের ১৭ জুন, নিকোলাস ডিন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০১১ সালের ১৭ জুন থেকে ২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর, ড্যান ডব্লিউ মোজেনা ২০১১ সালের ১৬ মে থেকে ২০১৫ সালের ১২ জানুয়ারি, মার্শা বার্নিকাট ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বর থেকে ২০১৮ সালের ২ নভেম্বর, আর্ল আর মিলার ২০১৮ সালের ১১ অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের ২১ জানুয়ারি, পিটার ডি. হাস ২০২১ সালের ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই, হেলেন লাফেভ (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০২৪ সালের ২৩ জুলাই থেকে ১ নভেম্বর, মেগান বোলডিন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স) ২০২৪ সালের ১ নভেম্বর থেকে ২০২৫ সালের ১০ জানুয়ারি এবং সর্বশেষ আছেন ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন (চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স)। একই সময়ে যারা ভারতের হাইকমিশনার ছিলেন তারা হলেন বীণা সিক্রি ২০০৩ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০০৬ সালের নভেম্বর, পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী ২০০৭ সালের জানুয়ারি থেকে ২০০৯ সালের ডিসেম্বর, রজিত মিত্র ২০০৯ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০১১ সালের অক্টোবর, পঙ্কজ শরণ ২০১২ সালের মার্চ থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর, হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি, রিভা গাঙ্গুলি দাস ২০১৯ সালের মার্চ থেকে ২০২০ সালের অক্টোবর, বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী ২০২০ সালের অক্টোবর থেকে ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর এবং সর্বশেষ প্রণয় কুমার ভার্মা ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে এখন পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করছেন।

ওয়ান-ইলেভেনের আগে-পরে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হ্যারি কে. টমাস, প্যাট্রিসিয়া এ. বুটেনিস ও ভারতের হাইকমিশনার বীণা সিক্রি, পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তীর তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ সরকারে আসার পর থেকেই ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার পরিকল্পনা করে। সে পরিকল্পনায় সর্বাত্মক সহায়তা করে ভারত। আর আপত্তি জানায় যুক্তরাষ্ট্র। সে কারণেই পরবর্তীতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দল ও সরকারের সম্পর্কের অবনতি ঘটে। নানান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত ও একজন উপমন্ত্রীকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নানান কটূক্তি, হাসিতামাশা করেন। ২০১৪ সালের ২৯ নভেম্বর খুলনা সার্কিট হাউস ময়দানে আওয়ামী লীগের সমাবেশে বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিশা দেশাই বিসওয়ালকে ‘দুই আনার মন্ত্রী’ বলে কটূক্তি করেন দলটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়া নিশা দেশাইয়ের সঙ্গে দেখা করে হাত পেতে বসে ছিলেন এবং মনে করেছিলেন নিশা দেশাই তার হাতে ক্ষমতা তুলে দেবেন।’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মোজেনাকে ‘কাজের মেয়ে মর্জিনা’ বলে ব্যঙ্গ করেন। ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে মোজেনার দূতিয়ালি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘কয়দিন আগে উনি (খালেদা জিয়া) ছিলেন আরেকজনের দিকে তাকিয়ে। মোজেনা তো কত চেষ্টা করলেন নির্বাচনটা বন্ধ করার জন্য। শেখ হাসিনা যাতে প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন তার জন্য। এমন কোনো চেষ্টা নেই যা তিনি করেননি। আল্লাহর ওয়াস্তে সবশেষে চাকরির মেয়াদও শেষ, ক্ষমতাও শেষ। আগামী সপ্তাহে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি দেবেন। জীবনে হয়তো আর বাংলাদেশে আসবেন না। বাংলাদেশ কিন্তু ওই অবস্থায় নেই, “কাজের মেয়ে মর্জিনা” বাংলাদেশের ক্ষমতার রদবদল করবে।’ সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আরও বলেন, ‘কিছুদিন আগে বিএনপি ভেবেছিল কংগ্রেস গেছে, এবার ভারতের মোদি সরকার তাদের ক্ষমতায় বসিয়ে দেবে। মনে রাখতে হবে, মনমোহনের চেয়ে মোদি আরও কট্টরভাবে আওয়ামী লীগের সমর্থক।’ আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফের বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের সঙ্গে আওয়ামী লীগের কেমন সম্পর্ক তা প্রকাশ্যে স্পষ্ট হয়েছে। মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাটের ওপর ঢাকার মোহাম্মদপুরে হামলা হয় এবং পিটার ডি. হাসকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সাক্ষাৎই দেননি। একপর্যায়ে তাকে বাংলাদেশ ছাড়তে হয়েছে। জটিল অবস্থার মধ্য দিয়ে রাষ্ট্রদূত পিটার হাস বিদায় নিয়েছিলেন। বিদায়ের সময় তিনি একটি বিবৃতি দেন। তাতে তিনি বলেন, ‘এভাবে ঢাকা থেকে বিদায় নিতে হবে আমি আশা করিনি।’ অন্যদিকে ২০০৩ সাল থেকে ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত আওয়ামী লীগের সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারদের সখ্য ছিল ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি। ভারতের সর্বাত্মক সমর্থন পেয়ে আওয়ামী লীগ দুর্বিনীত হয়ে যায় এবং বেপরোয়া গতির যানবাহনের মতো শেষ পর্যন্ত যা হওয়ার তা-ই হয়। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পালিয়ে ভারতের কাছেই ফিরে যান শেখ হাসিনা। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান শুধু যে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে হয়েছে তা নয়, আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে অকুণ্ঠ প্রশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রতিবেশী ভারতের প্রতিও মানুষ অনেক বেশি ক্ষুব্ধ হয়েছে। জুলাই বিপ্লবে তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। বর্তমান বাস্তবতায় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আওয়ামী লীগ ও ভারতবিদ্বেষী মনোভাব ফুঁসে ওঠার জন্য আওয়ামী লীগ ও ভারতই দায়ী।

জুলাই বিপ্লবে কোনো বিদেশি শক্তির ভূমিকা ছিল কি না তা এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। তবে যারা জানার তারা ঠিকই জানেন। অবশ্য জুলাই বিপ্লব চলাকালে ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই সাবেক রাষ্ট্রদূত ড্যান মোজেনা যুক্তরাষ্ট্রের টাইম টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছিলেন। কোটা আন্দোলন কেন্দ্র করে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে কী হতে পারে সে সম্পর্কে মোজেনা বলেছিলেন, ‘এ পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক দলের উত্থান ঘটতে পারে। আবার পুরোনো রাজনৈতিক দলগুলোও পুনরুজ্জীবিত হতে পারে। এটা হতেও পারে, না-ও হতে পারে।’ টাইম টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আবু তাহের তার এ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করেছিলেন। সাক্ষাৎকারে মোজেনা আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে আমি বহুদলীয় (রাজনৈতিক) প্রক্রিয়া সমর্থন করি। কয়েক দশক ধরে এখানে রাজনৈতিক অচলাবস্থা চলছে। এটা ভাঙা উচিত। এজন্য প্রয়োজন অর্থপূর্ণ সংস্কার। সীমান্তের কাছেই একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের ভিতরে পুনরেকত্রীকরণে নিজের স্বার্থেই সমর্থন করতে পারে ভারত। এমনও হতে পারে সহায়তা করতে পারে আন্তর্জাতিক বন্ধুরা। নৃশংসতার জন্য দায়ী নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু ব্যক্তির বিরুদ্ধে সম্ভবত নিষেধাজ্ঞা আরোপ হতে পারে। বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় সমর্থন আসতে পারে।’ মোজেনা ২০২৪ সালের ২৮ জুলাই যা বলেছিলেন, এখন সেসবই দেখা যাচ্ছে। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম হলো। অন্য দলগুলোও পুনরুজ্জীবিত হলো। সুতরাং এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে শুধু ছাত্র-জনতা রাস্তায় নামল আর বিপ্লব হয়ে গেল।

বাংলাদেশ নামক দেশটির জন্ম থেকেই অনেক খেলোয়াড় এটা নিয়ে খেলেছে। এখনো খেলছে। হয়তো ভবিষ্যতেও খেলবে। আমাদের নিয়ে খেলার সুযোগ আমরা নিজেরাই অন্যদের করে দিচ্ছি। অন্যরা আমাদের নিয়ে না খেললে আমাদের যেন ভালোই লাগে না। খেলারামরা আমাদের নিয়ে খেলতে চায়, আর তাদের সে সুযোগ দিয়ে আমরা শুধু ক্ষমতাটা চাই। জুলাই অভ্যুত্থানে একটি ফ্যাসিস্ট রিজমের পতন হলো ঠিকই; কিন্তু যাদের প্রশ্রয়ে ১৬ বছর বাংলাদেশের মানুষ বন্দিদশায় ছিল, নির্বাচনের আগে তাদের সঙ্গেই অনেকে আবার হাত মেলাতে চাচ্ছে। সবার টার্গেট এখন ক্ষমতা। গানের লিরিকে শব্দ মিলিয়ে বলতে হয়, ‘প্রথমত আমার ক্ষমতা চাই, দ্বিতীয়ত আমার ক্ষমতা চাই, শেষ পর্যন্ত আমার ক্ষমতা চাই।’ ক্ষমতার জন্য অনেকেই জনগণের ওপর ভরসা করতে পারছে না। রহিমের ভোট পকেটে আছে, এখন দরকার আওয়ামী লীগ ও রামের ভোট। প্রতিবেশীর সঙ্গে হাত মিলিয়ে দুটি ভোটব্যাংক নিশ্চিত করতে পারলেই ক্ষমতা। এই যদি হয়, তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে-সব নীতি-আদর্শ বিসর্জন দিয়ে ক্ষমতাই যদি একমাত্র টার্গেট হবে, তাহলে আবু সাঈদরা রক্ত দিলেন কেন?

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
অর্থনীতির ছয় ঝুঁকি
সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক
তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
একটি রাষ্ট্রের কল্পচিত্র
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
সর্বশেষ খবর
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বনের বানর বিশ্ববিদ্যালয়ে আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বনের বানর বিশ্ববিদ্যালয়ে আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

হামজাদের লক্ষ্য তিন পয়েন্ট
হামজাদের লক্ষ্য তিন পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীসহ বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
স্ত্রীসহ বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ
মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ

পূর্ব-পশ্চিম

পানি বাড়ছে পদ্মায়
পানি বাড়ছে পদ্মায়

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত
ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত

নগর জীবন

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন