শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৭, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

নির্বাচনের দিন চায় বিএনপি, জামায়াত নভেম্বরে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত বৈঠক করা হলেও শেষ পর্যন্ত গণভোট ইস্যুতে একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নেতারা। কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, এভাবে আলোচনা চলতে থাকলে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। গণভোট নির্বাচনের আগে না পরে, এ ইস্যুতে আটকে গেছে দলগুলো। কয়েকটি দল বিষয়টিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন অথবা সরকারের ওপর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শেষে এ চিত্র পাওয়া যায়।

রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে যতই আলোচনা হচ্ছে, ততই নতুন নতুন প্রস্তাব যুক্ত হচ্ছে। এ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের সিদ্ধান্ত হলেও সেই গণভোট কবে ও কীভাবে হবে, তা নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তাব করেছে বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দল আগামী নভেম্বরে গণভোট দাবি করেছে। দীর্ঘ বিতর্কের পর রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে কমিশনকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। কমিশন ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছে।

দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সরকারের কাছে কমিশনের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়া হবে। ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদে দলগুলোর স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যখন আমরা ১১ সেপ্টেম্বর বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম সংলাপে বসি, তখন অনেকের মনেই সংশয় ছিল আমরা এক জায়গায় আসতে পারব কি না। কিন্তু আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। বাকি পথটা সবাই মিলে নিঃসন্দেহে অতিক্রম করে এক জায়গায় পৌঁছাতে পারব। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পক্ষ থেকে যদি সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট একটি প্রস্তাব আসে, কমিশন সরকারের কাছে সেটাই উপস্থাপন করবে এবং কমিশন চাইবে, সেটাই বাস্তবায়িত হোক।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলোও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে যে বিষয়গুলো আছে সেখানে যেহেতু কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেটা আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে। সবই একভাবে বিবেচনা করা যাবে, তা আমরা মনে করছি না। কারণ যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, তারা তাদের অবস্থানের দিক থেকে দিয়েছে, তাদের শুধু দলীয় অবস্থান নয়, আমরা আশা করি যে তারা অন্যান্য বিবেচনা থেকেও দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের সম্মতি নিশ্চিত করার সময় এসব ভিন্নমত যেন যথাযথভাবে জানানো হয়, সেটিই হবে গণভোটের মূল উদ্দেশ্য। আমাদের দেখতে হবে জনগণের যে সম্মতি, সে সম্মতির ক্ষেত্রে যেন তারা এটা জেনেশুনেই সম্মতি নিতে পারে যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু দলের এ বিষয়ে আপত্তি আছে।’

কমিশন সূত্র জানান, সংলাপে দলগুলো গণভোটের সময় ও বিষয়বস্তু নিয়ে ভিন্নমত তুলে ধরে। বিক্ষিপ্ত আলোচনায় অধিকাংশ দল এ বিষয়ে কমিশন ও সরকারকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানায়। তারা মনে করে, এ ইস্যুতে দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারবে না। কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জানালেও অধিকাংশই মনে করে, এতে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ভোটার উপস্থিতি ১০-১৫ শতাংশে নেমে আসবে, যাতে সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। এমনকি জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে; যা নতুন সংকট তৈরি করতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হলে অর্থ সাশ্রয় হবে। আর জুলাই সনদ গণভোটে পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাস্তবায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে ধারণ করি। আমরা তা পূরণ করার জন্য সচেষ্ট থাকব। কিন্তু জুলাই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে অনেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মিলাতে চায়। এর মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছোট করা হয়। তিনি আরও বলেন, সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়া যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, জুলাই সনদ প্রণীত হওয়ার পর অঙ্গীকারনামা ও নোট অব ডিসেন্টসহ বিস্তারিত তুলে ধরে সেটা স্বাক্ষরিত হবে। এক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামায় যুক্ত করতে হবে- যারা যেভাবে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, ক্ষমতায় গেলে তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করবে। তার ভিত্তিতে একটা প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এরপর গণভোট হবে। সেই গণভোটের রায় অনুযায়ী বাস্তবায়ন হবে। আগামীতে যারা ক্ষমতায় যাবেন, তারা তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার অনুযায়ী তা বাস্তবায়ন করবে।

এ সময় জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজন কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। তার আগে একই ধরনের একটি বড় নির্বাচন আয়োজন অসম্ভব। সেক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তিনি বলেন, অধিকাংশ দল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের পক্ষে। গণভোটের তফসিল ঘোষণার আগে হাতে আছে ১ থেকে দেড় মাস। এর আগে গণভোট আয়োজন করা কি সম্ভব? কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে? এটি জাতীয় নির্বাচনের মতোই কর্মযজ্ঞ। ফলে এখন গণভোট করলে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার প্রয়াস হিসেবে দেখি। এ সময় তিনি আরও বলেন, গণভোটের রায় বাস্তবায়ন করবে সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ীরা। ফলে আগে গণভোটে বিশেষ কোনো সুফল নেই। তাই একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হওয়া বাঞ্ছনীয় বলে অধিকাংশ দল মনে করে। কমিশন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে আশা করি।

সংলাপ থেকে বেরিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে একমত দলগুলো। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়। তাই জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরের শেষ দিকে গণভোট দিতে হবে। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই বলেছেন গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হয় বা একসঙ্গে হলে ভালো হয়। আমরা বলেছি না, গণভোট একটি আলাদা বিষয়, জাতীয় নির্বাচন একটি আলাদা বিষয় এবং দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গণভোটটি হবে আমাদের সমস্ত সংস্কার জুলাই সনদ হিসেবে যেটাকে আমরা একটি প্যাকেজ হিসেবে বিবেচনা করছি। সেটাকে নিয়ে গণভোট হবে। সুতরাং গণভোটটা আগেই হয়ে যাওয়া দরকার। জনগণ যদি গ্রহণ করে, সেই গণভোটের ভিত্তিতেই পরবর্তী প্রক্রিয়াগুলো হবে, নির্বাচন হবে। আর জনগণ যদি বাতিল করে দেয়, তাহলে তো সেটা এখানে শেষ হয়ে যাবে। সুতরাং বিষয়টা খুব স্পষ্ট হবে। নির্বাচনের আগেই গণভোট হবে এবং নির্বাচন তার ভিত্তিতে হবে।’ দুটি নির্বাচন একসঙ্গে হলে ভালোর চেয়ে মন্দ বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মন্দ দিকটা হচ্ছে জুলাই চার্টারে এমন কিছু ইস্যু আছে, যা আগামী নির্বাচনের একটি বিষয়বস্তু হবে। যেমন আপার হাউসের একটি সাবজেক্ট আছে। আপার হাউসের যদি আমরা গণভোটটা গ্রহণ করি, তাহলে আপার হাউস তো আগামী নির্বাচনের একটি অংশ হবে। যদি আপনি একই দিন করেন, তাহলে আপার হাউস কী হবে, কী হবে না, টিকবে কি টিকবে না, দরকার আছে কি নাই, জনগণ গ্রহণ করবে কি করবে না এটা তো অনির্ধারিত রয়ে গেল।’এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমাদের দেশে জাতীয় নির্বাচনে তো এ রকম ঘটনা ঘটেছে অতীতে। গণভোটের যে রায়, সে রায়ও তো স্থগিত হয়ে যাবে। এজন্য দুটিকে একাকার করলে একটার ভাগ্যের সঙ্গে আরেকটার ভাগ্য মিলে যাবে। সুতরাং নির্বাচন যদি প্রশ্নবোধক হয়, তাহলে আপনার গণভোটের চার্টারও প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে। অথচ সংশোধনের ব্যাপারে, জুলাই চার্টারের ব্যাপারে আমরা সবাই একমত আছি। সেখানে একটা টেকনিক্যাল প্রবলেম আছে।’

একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পক্ষে অবস্থান তুলে ধরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘নভেম্বর বা ডিসেম্বরের শুরুতে গণভোট করলে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। গণভোটে ভোটার উপস্থিতি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নেমে আসতে পারে। এতে জুলাই সনদের ওপর সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। সে ক্ষেত্রে একই সঙ্গে ভোট হলে ভোটারের অংশগ্রহণ বাড়বে।’

গণভোট প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আহ্বান জানান আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম কমিশন আগে যেটা প্রস্তাব করেছিল একই দিনে নির্বাচন, সেটার ব্যাপারে ঐকমত্য আছে। কিন্তু আজ লক্ষ করলাম, দুই ধরনের মত আছে। দুই পক্ষের বক্তব্যের মধ্যেই আমরা যুক্তি খুঁজে পেয়েছি। তাই কমিশনকে বলেছি, যেহেতু ঐকমত্য হচ্ছে না, তাই আপনারা মাঝখানে রেফারির ভূমিকা হিসেবে যে কোনো একটা সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিন। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোট হলে আমাদের আপত্তি নাই।’

১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠক শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আগামী ১৫ তারিখ বা ১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। ১৮-১৯ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে। তবে কমিশনের আরও কিছু কাজ আছে। আদেশ জারি করে গণভোট করতে হবে। দুটি প্রশ্ন থাকবে, একটি ঐকমত্য হওয়া বিষয়, অন্যটি নোট অব ডিসেন্ট থাকার বিষয়ে। আগামী সংসদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের সংশোধনগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলগুলোর নানানরকম মত আছে। এর সবগুলো সমন্বয় করে দুই এক দিনের মধ্যে সরকারকে প্রস্তাবনা দেব।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সংলাপে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।

অধিকাংশ বিষয়েই তারা একমত। গণভোট কখন, কীভাবে হবে তা নিয়েও কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয় নিয়ে আগেও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আগামীতেও আলোচনা করব। এরপর প্রস্তাব চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠাব। তিনি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলো নিয়েও কথা বলেছেন তারা। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত কী হবে তা কমিশনের বৈঠকে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। দুই এক দিনের মধ্যে এই আলোচনা শেষ করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের তারিখ নির্ধারণের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা