শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৭, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

নির্বাচনের দিন চায় বিএনপি, জামায়াত নভেম্বরে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত বৈঠক করা হলেও শেষ পর্যন্ত গণভোট ইস্যুতে একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নেতারা। কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, এভাবে আলোচনা চলতে থাকলে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। গণভোট নির্বাচনের আগে না পরে, এ ইস্যুতে আটকে গেছে দলগুলো। কয়েকটি দল বিষয়টিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন অথবা সরকারের ওপর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শেষে এ চিত্র পাওয়া যায়।

রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে যতই আলোচনা হচ্ছে, ততই নতুন নতুন প্রস্তাব যুক্ত হচ্ছে। এ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের সিদ্ধান্ত হলেও সেই গণভোট কবে ও কীভাবে হবে, তা নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তাব করেছে বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দল আগামী নভেম্বরে গণভোট দাবি করেছে। দীর্ঘ বিতর্কের পর রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে কমিশনকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। কমিশন ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছে।

দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সরকারের কাছে কমিশনের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়া হবে। ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদে দলগুলোর স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যখন আমরা ১১ সেপ্টেম্বর বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম সংলাপে বসি, তখন অনেকের মনেই সংশয় ছিল আমরা এক জায়গায় আসতে পারব কি না। কিন্তু আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। বাকি পথটা সবাই মিলে নিঃসন্দেহে অতিক্রম করে এক জায়গায় পৌঁছাতে পারব। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পক্ষ থেকে যদি সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট একটি প্রস্তাব আসে, কমিশন সরকারের কাছে সেটাই উপস্থাপন করবে এবং কমিশন চাইবে, সেটাই বাস্তবায়িত হোক।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলোও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে যে বিষয়গুলো আছে সেখানে যেহেতু কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেটা আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে। সবই একভাবে বিবেচনা করা যাবে, তা আমরা মনে করছি না। কারণ যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, তারা তাদের অবস্থানের দিক থেকে দিয়েছে, তাদের শুধু দলীয় অবস্থান নয়, আমরা আশা করি যে তারা অন্যান্য বিবেচনা থেকেও দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের সম্মতি নিশ্চিত করার সময় এসব ভিন্নমত যেন যথাযথভাবে জানানো হয়, সেটিই হবে গণভোটের মূল উদ্দেশ্য। আমাদের দেখতে হবে জনগণের যে সম্মতি, সে সম্মতির ক্ষেত্রে যেন তারা এটা জেনেশুনেই সম্মতি নিতে পারে যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু দলের এ বিষয়ে আপত্তি আছে।’

কমিশন সূত্র জানান, সংলাপে দলগুলো গণভোটের সময় ও বিষয়বস্তু নিয়ে ভিন্নমত তুলে ধরে। বিক্ষিপ্ত আলোচনায় অধিকাংশ দল এ বিষয়ে কমিশন ও সরকারকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানায়। তারা মনে করে, এ ইস্যুতে দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারবে না। কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জানালেও অধিকাংশই মনে করে, এতে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ভোটার উপস্থিতি ১০-১৫ শতাংশে নেমে আসবে, যাতে সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। এমনকি জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে; যা নতুন সংকট তৈরি করতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হলে অর্থ সাশ্রয় হবে। আর জুলাই সনদ গণভোটে পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাস্তবায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে ধারণ করি। আমরা তা পূরণ করার জন্য সচেষ্ট থাকব। কিন্তু জুলাই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে অনেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মিলাতে চায়। এর মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছোট করা হয়। তিনি আরও বলেন, সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়া যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, জুলাই সনদ প্রণীত হওয়ার পর অঙ্গীকারনামা ও নোট অব ডিসেন্টসহ বিস্তারিত তুলে ধরে সেটা স্বাক্ষরিত হবে। এক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামায় যুক্ত করতে হবে- যারা যেভাবে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, ক্ষমতায় গেলে তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করবে। তার ভিত্তিতে একটা প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এরপর গণভোট হবে। সেই গণভোটের রায় অনুযায়ী বাস্তবায়ন হবে। আগামীতে যারা ক্ষমতায় যাবেন, তারা তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার অনুযায়ী তা বাস্তবায়ন করবে।

এ সময় জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজন কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। তার আগে একই ধরনের একটি বড় নির্বাচন আয়োজন অসম্ভব। সেক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তিনি বলেন, অধিকাংশ দল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের পক্ষে। গণভোটের তফসিল ঘোষণার আগে হাতে আছে ১ থেকে দেড় মাস। এর আগে গণভোট আয়োজন করা কি সম্ভব? কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে? এটি জাতীয় নির্বাচনের মতোই কর্মযজ্ঞ। ফলে এখন গণভোট করলে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার প্রয়াস হিসেবে দেখি। এ সময় তিনি আরও বলেন, গণভোটের রায় বাস্তবায়ন করবে সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ীরা। ফলে আগে গণভোটে বিশেষ কোনো সুফল নেই। তাই একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হওয়া বাঞ্ছনীয় বলে অধিকাংশ দল মনে করে। কমিশন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে আশা করি।

সংলাপ থেকে বেরিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে একমত দলগুলো। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়। তাই জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরের শেষ দিকে গণভোট দিতে হবে। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই বলেছেন গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হয় বা একসঙ্গে হলে ভালো হয়। আমরা বলেছি না, গণভোট একটি আলাদা বিষয়, জাতীয় নির্বাচন একটি আলাদা বিষয় এবং দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গণভোটটি হবে আমাদের সমস্ত সংস্কার জুলাই সনদ হিসেবে যেটাকে আমরা একটি প্যাকেজ হিসেবে বিবেচনা করছি। সেটাকে নিয়ে গণভোট হবে। সুতরাং গণভোটটা আগেই হয়ে যাওয়া দরকার। জনগণ যদি গ্রহণ করে, সেই গণভোটের ভিত্তিতেই পরবর্তী প্রক্রিয়াগুলো হবে, নির্বাচন হবে। আর জনগণ যদি বাতিল করে দেয়, তাহলে তো সেটা এখানে শেষ হয়ে যাবে। সুতরাং বিষয়টা খুব স্পষ্ট হবে। নির্বাচনের আগেই গণভোট হবে এবং নির্বাচন তার ভিত্তিতে হবে।’ দুটি নির্বাচন একসঙ্গে হলে ভালোর চেয়ে মন্দ বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মন্দ দিকটা হচ্ছে জুলাই চার্টারে এমন কিছু ইস্যু আছে, যা আগামী নির্বাচনের একটি বিষয়বস্তু হবে। যেমন আপার হাউসের একটি সাবজেক্ট আছে। আপার হাউসের যদি আমরা গণভোটটা গ্রহণ করি, তাহলে আপার হাউস তো আগামী নির্বাচনের একটি অংশ হবে। যদি আপনি একই দিন করেন, তাহলে আপার হাউস কী হবে, কী হবে না, টিকবে কি টিকবে না, দরকার আছে কি নাই, জনগণ গ্রহণ করবে কি করবে না এটা তো অনির্ধারিত রয়ে গেল।’এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমাদের দেশে জাতীয় নির্বাচনে তো এ রকম ঘটনা ঘটেছে অতীতে। গণভোটের যে রায়, সে রায়ও তো স্থগিত হয়ে যাবে। এজন্য দুটিকে একাকার করলে একটার ভাগ্যের সঙ্গে আরেকটার ভাগ্য মিলে যাবে। সুতরাং নির্বাচন যদি প্রশ্নবোধক হয়, তাহলে আপনার গণভোটের চার্টারও প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে। অথচ সংশোধনের ব্যাপারে, জুলাই চার্টারের ব্যাপারে আমরা সবাই একমত আছি। সেখানে একটা টেকনিক্যাল প্রবলেম আছে।’

একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পক্ষে অবস্থান তুলে ধরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘নভেম্বর বা ডিসেম্বরের শুরুতে গণভোট করলে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। গণভোটে ভোটার উপস্থিতি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নেমে আসতে পারে। এতে জুলাই সনদের ওপর সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। সে ক্ষেত্রে একই সঙ্গে ভোট হলে ভোটারের অংশগ্রহণ বাড়বে।’

গণভোট প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আহ্বান জানান আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম কমিশন আগে যেটা প্রস্তাব করেছিল একই দিনে নির্বাচন, সেটার ব্যাপারে ঐকমত্য আছে। কিন্তু আজ লক্ষ করলাম, দুই ধরনের মত আছে। দুই পক্ষের বক্তব্যের মধ্যেই আমরা যুক্তি খুঁজে পেয়েছি। তাই কমিশনকে বলেছি, যেহেতু ঐকমত্য হচ্ছে না, তাই আপনারা মাঝখানে রেফারির ভূমিকা হিসেবে যে কোনো একটা সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিন। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোট হলে আমাদের আপত্তি নাই।’

১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠক শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আগামী ১৫ তারিখ বা ১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। ১৮-১৯ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে। তবে কমিশনের আরও কিছু কাজ আছে। আদেশ জারি করে গণভোট করতে হবে। দুটি প্রশ্ন থাকবে, একটি ঐকমত্য হওয়া বিষয়, অন্যটি নোট অব ডিসেন্ট থাকার বিষয়ে। আগামী সংসদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের সংশোধনগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলগুলোর নানানরকম মত আছে। এর সবগুলো সমন্বয় করে দুই এক দিনের মধ্যে সরকারকে প্রস্তাবনা দেব।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সংলাপে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।

অধিকাংশ বিষয়েই তারা একমত। গণভোট কখন, কীভাবে হবে তা নিয়েও কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয় নিয়ে আগেও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আগামীতেও আলোচনা করব। এরপর প্রস্তাব চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠাব। তিনি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলো নিয়েও কথা বলেছেন তারা। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত কী হবে তা কমিশনের বৈঠকে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। দুই এক দিনের মধ্যে এই আলোচনা শেষ করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের তারিখ নির্ধারণের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
বাংলাদেশ-আফগানিস্তান তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজ
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ জন বাংলাদেশি নিহত
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তি রোগী ৫২ হাজার ছাড়াল
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
ব্যবসায়ীদের হয়রানি করলে ব্যবস্থা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
বিচারের মুখোমুখি সেনা কর্মকর্তারা
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
শেখ হাসিনার মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
অমিত শাহকে নিয়ে মমতার ক্ষোভ
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
সবাই নির্বাচন মুডে এলে ঝটিকা মিছিল কমবে
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
আমি কোনো এক্সিট খুঁজছি না
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
বিএনপি নেতার মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
নির্বাচন নিয়ে ভারতের বক্তব্য অপ্রত্যাশিত
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
দুর্নীতি রাষ্ট্রীয় উন্নয়নে বড় বাধা
সর্বশেষ খবর
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল
গুনাহমুক্ত জীবন গঠনের সহজ কৌশল

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ
হার দিয়ে ওয়ানডে সিরিজ শুরু করল বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই
স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক তোফায়েল আহমেদ আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন
‘মৃত্যুপুরী’ রাউজান : ফিল্মি স্টাইলে ১৩ মাসে ১৫ খুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ
এখন গণভোট আয়োজন জাতীয় নির্বাচনকে পেছানোর প্রয়াস: সালাহউদ্দিন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
ফার্মগেটে হলিক্রস কলেজের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে কোরআন তেলাওয়াত ও দোয়া করলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত
ওমানে সড়ক দুর্ঘটনায় ৮ বাংলাদেশি শ্রমিক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’
‘সুন্দর বাংলাদেশ গড়তে যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক
উখিয়ায় ইয়াবাসহ যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি
ভুল সময়ে চা-কফি পান, হতে পারে স্বাস্থ্যঝুঁকি

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২২১ রানে থামল বাংলাদেশ
২২১ রানে থামল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!
রোনালদোর কাছে আবারও হারলেন মেসি!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু
ইসরায়েলি কারাগারে বিনাবিচারে ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সাথে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক
‘ওয়ার ২’-এর ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন হৃত্বিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭
নারায়ণগঞ্জে লাশ উদ্ধারের ঘটনায় গ্রেফতার ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা
সোনারগাঁয়ে কৃষক দলের পরিচিতি সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার
গাজা যুদ্ধবিরতি ইস্যু, বৈঠকে যোগ দিতে মিসরে উইটকফ-কুশনার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা
গাকৃবিতে সামুদ্রিক মাছ নিয়ে কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য
ট্রাম্পের নির্দেশে ইলিনয় পৌঁছেছে ২০০ সৈন্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ
গাজীপুরে বিপুল পরিমাণ চোলাই মদ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা
ইসরায়েলি বাস্কেটবল দলকে অনুশীলন করতে দেয়নি বার্সেলোনা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পদ্মা নদীর পানি বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার
অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে প্রবাসী আয় এলো ৬৯ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল
লাখ ডলারের স্কলারশিপ পেয়েও মার্কিন ভিসা বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
ইতালি প্রধানমন্ত্রী মেলোনির বিরুদ্ধে গাজায় গণহত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?
রসায়নে নোবেল বিজয়ী কে এই ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত ওমর?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার
কারা সেফ এক্সিট চায়- নাহিদকে স্পষ্ট করার আহ্বান উপদেষ্টা রিজওয়ানার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’
‘বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে বিক্রম মিশ্রির মন্তব্য অপ্রত্যাশিত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা
বিমানে গলায় খাবার আটকে যাত্রীর মৃত্যু, কাতার এয়ারওয়েজের বিরুদ্ধে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা
স্বর্ণের দামে নতুন ইতিহাস, ভরিতে বাড়ল ৬৯০৬ টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল
ফিফার কমিটিতে বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী
রাউজানে গুলিতে নিহত ব্যক্তি বিএনপির কেউ নয়: রিজভী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু
সবাই গ্রহণযোগ্য ও সুষ্ঠু নির্বাচন চায় : আমীর খসরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি
রুশ বাহিনীর দখলে ইউক্রেনের আরও ৫ হাজার বর্গকিলোমিটার জমি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ
পদত্যাগে বাধ্য করানো এমপিও শিক্ষকদের বেতন ভাতা চালুর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার
বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ট্রলারসহ ২৬ জেলে জীবিত উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন
১৫-১৬ অক্টোবর দলগুলোকে জুলাই সনদে সই করাতে চায় কমিশন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’
আসছে তিন বন্ধুর ধারাবাহিক নাটক ‘ঘুরিতেছে পাঙ্খা’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!
মায়ের পরকীয়া জেনে যাওয়ায় ছেলেকে হত্যা!

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ
ভোটের আগে এক ক্যাবিনেটেই ১১ অধ্যাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী
বিশ্ববিদ্যালয়ে বনের বানর আক্রান্ত শতাধিক ছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা
দ্বিমুখী রাজনীতির নষ্ট প্রতিযোগিতা

সম্পাদকীয়

রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া
রেললাইনে পাথরের সঙ্গে ইটের খোয়া

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী দুই হেভিওয়েট নেতা

নগর জীবন

হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ
হামজাদের উত্তাপ ছড়ানো ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ
বিআরটিএর সহকারী পরিচালকের সম্পত্তি জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া
হারিয়ে যাচ্ছে ফুলমাথা টিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে
সব দলকে সুযোগ করে দিতে হবে

নগর জীবন

কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার
কাজী মামুনুর রশীদের মুক্তি দাবি জাপার

নগর জীবন

বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার
বন্যার পানিতে ভেসে আসে মৃত গন্ডার

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে মার্কিন নৌজাহাজ

নগর জীবন

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রতারণার কুফল

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া
রোহিঙ্গাদের জন্য ২০ হাজার টন চাল পাঠিয়েছে দ. কোরিয়া

নগর জীবন

পিয়ার বার্তা
পিয়ার বার্তা

শোবিজ

গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূ ও যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে
পিআর নিয়ে কিছু গোষ্ঠী গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া ব্যাহত করছে

নগর জীবন

লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়
লন্ডনে টাওয়ার হ্যামলেটসের মেয়রের সঙ্গে বাসস চেয়ারম্যানের মতবিনিময়

নগর জীবন

সরকার সফল হোক
সরকার সফল হোক

সম্পাদকীয়

দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য
দুদকের মামলায় বদির বিরুদ্ধে আরও দুজনের সাক্ষ্য

নগর জীবন

মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ
মেলোনির বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ

পূর্ব-পশ্চিম

ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত
ইসিতে ব্যাংক হিসাব নম্বর ও গঠনতন্ত্র জমা দিল জামায়াত

নগর জীবন

নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল
নৌকাবাইচে দর্শকের ঢল

দেশগ্রাম

নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি
নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি

নগর জীবন

পানি বাড়ছে পদ্মায়
পানি বাড়ছে পদ্মায়

দেশগ্রাম

ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে
ট্রেন উদ্ধার শেষে ফেরার পথে প্রাণ গেল সড়কে

দেশগ্রাম

তলানির দিকে অর্থনীতি
তলানির দিকে অর্থনীতি

সম্পাদকীয়

জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ
জোর করে পদত্যাগ করানো শিক্ষকদের বেতন-ভাতা চালুর নির্দেশ

খবর