শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩৭, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

নির্বাচনের দিন চায় বিএনপি, জামায়াত নভেম্বরে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে ঐক্য হয়নি

দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত বৈঠক করা হলেও শেষ পর্যন্ত গণভোট ইস্যুতে একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। এ নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন নেতারা। কেউ কেউ অভিযোগ করেছেন, এভাবে আলোচনা চলতে থাকলে ঐকমত্যে পৌঁছানো সম্ভব হবে না। গণভোট নির্বাচনের আগে না পরে, এ ইস্যুতে আটকে গেছে দলগুলো। কয়েকটি দল বিষয়টিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন অথবা সরকারের ওপর দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছে। গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক শেষে এ চিত্র পাওয়া যায়।

রাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে প্রণীত ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে যতই আলোচনা হচ্ছে, ততই নতুন নতুন প্রস্তাব যুক্ত হচ্ছে। এ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সংলাপে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সনদ বাস্তবায়নে গণভোটের সিদ্ধান্ত হলেও সেই গণভোট কবে ও কীভাবে হবে, তা নিয়ে সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি দলগুলো। একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তাব করেছে বিএনপিসহ বেশির ভাগ দল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামীসহ কয়েকটি দল আগামী নভেম্বরে গণভোট দাবি করেছে। দীর্ঘ বিতর্কের পর রাজনৈতিক দলগুলো এ বিষয়ে কমিশনকে সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে। কমিশন ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার কথা জানিয়েছে।

দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে সভাপতিত্ব করেন কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। সূচনা বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে ১০ অক্টোবরের মধ্যে সরকারের কাছে কমিশনের চূড়ান্ত সুপারিশ জমা দেওয়া হবে। ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে জুলাই জাতীয় সনদে দলগুলোর স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার লক্ষ্য রয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘যখন আমরা ১১ সেপ্টেম্বর বাস্তবায়নপ্রক্রিয়া নিয়ে প্রথম সংলাপে বসি, তখন অনেকের মনেই সংশয় ছিল আমরা এক জায়গায় আসতে পারব কি না। কিন্তু আমরা অনেক দূর অগ্রসর হয়েছি। বাকি পথটা সবাই মিলে নিঃসন্দেহে অতিক্রম করে এক জায়গায় পৌঁছাতে পারব। সে ক্ষেত্রে আপনাদের পক্ষ থেকে যদি সুনির্দিষ্ট ও সুস্পষ্ট একটি প্রস্তাব আসে, কমিশন সরকারের কাছে সেটাই উপস্থাপন করবে এবং কমিশন চাইবে, সেটাই বাস্তবায়িত হোক।’

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলোও গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করতে হবে বলে উল্লেখ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জুলাই জাতীয় সনদে যে বিষয়গুলো আছে সেখানে যেহেতু কিছু নোট অব ডিসেন্ট আছে, সেটা আমাদের বিবেচনায় নিতে হবে। সবই একভাবে বিবেচনা করা যাবে, তা আমরা মনে করছি না। কারণ যেসব দল নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, তারা তাদের অবস্থানের দিক থেকে দিয়েছে, তাদের শুধু দলীয় অবস্থান নয়, আমরা আশা করি যে তারা অন্যান্য বিবেচনা থেকেও দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘জনগণের সম্মতি নিশ্চিত করার সময় এসব ভিন্নমত যেন যথাযথভাবে জানানো হয়, সেটিই হবে গণভোটের মূল উদ্দেশ্য। আমাদের দেখতে হবে জনগণের যে সম্মতি, সে সম্মতির ক্ষেত্রে যেন তারা এটা জেনেশুনেই সম্মতি নিতে পারে যে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কিছু দলের এ বিষয়ে আপত্তি আছে।’

কমিশন সূত্র জানান, সংলাপে দলগুলো গণভোটের সময় ও বিষয়বস্তু নিয়ে ভিন্নমত তুলে ধরে। বিক্ষিপ্ত আলোচনায় অধিকাংশ দল এ বিষয়ে কমিশন ও সরকারকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আহ্বান জানায়। তারা মনে করে, এ ইস্যুতে দলগুলো ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারবে না। কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি জানালেও অধিকাংশই মনে করে, এতে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ভোটার উপস্থিতি ১০-১৫ শতাংশে নেমে আসবে, যাতে সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। এমনকি জাতীয় নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে; যা নতুন সংকট তৈরি করতে পারে। সে ক্ষেত্রে একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হলে অর্থ সাশ্রয় হবে। আর জুলাই সনদ গণভোটে পাস হলে সংসদের প্রথম অধিবেশনে উত্থাপন করে বাস্তবায়নের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হবে।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও প্রত্যাশাকে ধারণ করি। আমরা তা পূরণ করার জন্য সচেষ্ট থাকব। কিন্তু জুলাই ঘোষণাপত্রের সঙ্গে অনেকে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র মিলাতে চায়। এর মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রকে ছোট করা হয়। তিনি আরও বলেন, সাংবিধানিক আদেশে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়া যাচ্ছে না। এ ক্ষেত্রে আমার পরামর্শ, জুলাই সনদ প্রণীত হওয়ার পর অঙ্গীকারনামা ও নোট অব ডিসেন্টসহ বিস্তারিত তুলে ধরে সেটা স্বাক্ষরিত হবে। এক্ষেত্রে অঙ্গীকারনামায় যুক্ত করতে হবে- যারা যেভাবে নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে, ক্ষমতায় গেলে তারা সেভাবে বাস্তবায়ন করবে। তার ভিত্তিতে একটা প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। এরপর গণভোট হবে। সেই গণভোটের রায় অনুযায়ী বাস্তবায়ন হবে। আগামীতে যারা ক্ষমতায় যাবেন, তারা তাদের নির্বাচনি অঙ্গীকার অনুযায়ী তা বাস্তবায়ন করবে।

এ সময় জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট আয়োজন কঠিন হবে বলে উল্লেখ করেন সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। তার আগে একই ধরনের একটি বড় নির্বাচন আয়োজন অসম্ভব। সেক্ষেত্রে জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। তিনি বলেন, অধিকাংশ দল ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের পক্ষে। গণভোটের তফসিল ঘোষণার আগে হাতে আছে ১ থেকে দেড় মাস। এর আগে গণভোট আয়োজন করা কি সম্ভব? কোনো প্রয়োজনীয়তা আছে? এটি জাতীয় নির্বাচনের মতোই কর্মযজ্ঞ। ফলে এখন গণভোট করলে নির্বাচনকে পিছিয়ে দেওয়ার প্রয়াস হিসেবে দেখি। এ সময় তিনি আরও বলেন, গণভোটের রায় বাস্তবায়ন করবে সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ীরা। ফলে আগে গণভোটে বিশেষ কোনো সুফল নেই। তাই একই সঙ্গে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট হওয়া বাঞ্ছনীয় বলে অধিকাংশ দল মনে করে। কমিশন সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে বলে আশা করি।

সংলাপ থেকে বেরিয়ে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, ‘গণভোটের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়নে একমত দলগুলো। তবে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন আলাদা বিষয়। তাই জাতীয় নির্বাচনের আগে নভেম্বরের শেষ দিকে গণভোট দিতে হবে। গণভোটের রায়ের ভিত্তিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে। সে ক্ষেত্রে ডিসেম্বরের প্রথম দিকে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা সম্ভব।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই বলেছেন গণভোট এবং জাতীয় নির্বাচন একসঙ্গে হয় বা একসঙ্গে হলে ভালো হয়। আমরা বলেছি না, গণভোট একটি আলাদা বিষয়, জাতীয় নির্বাচন একটি আলাদা বিষয় এবং দুটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। গণভোটটি হবে আমাদের সমস্ত সংস্কার জুলাই সনদ হিসেবে যেটাকে আমরা একটি প্যাকেজ হিসেবে বিবেচনা করছি। সেটাকে নিয়ে গণভোট হবে। সুতরাং গণভোটটা আগেই হয়ে যাওয়া দরকার। জনগণ যদি গ্রহণ করে, সেই গণভোটের ভিত্তিতেই পরবর্তী প্রক্রিয়াগুলো হবে, নির্বাচন হবে। আর জনগণ যদি বাতিল করে দেয়, তাহলে তো সেটা এখানে শেষ হয়ে যাবে। সুতরাং বিষয়টা খুব স্পষ্ট হবে। নির্বাচনের আগেই গণভোট হবে এবং নির্বাচন তার ভিত্তিতে হবে।’ দুটি নির্বাচন একসঙ্গে হলে ভালোর চেয়ে মন্দ বেশি জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মন্দ দিকটা হচ্ছে জুলাই চার্টারে এমন কিছু ইস্যু আছে, যা আগামী নির্বাচনের একটি বিষয়বস্তু হবে। যেমন আপার হাউসের একটি সাবজেক্ট আছে। আপার হাউসের যদি আমরা গণভোটটা গ্রহণ করি, তাহলে আপার হাউস তো আগামী নির্বাচনের একটি অংশ হবে। যদি আপনি একই দিন করেন, তাহলে আপার হাউস কী হবে, কী হবে না, টিকবে কি টিকবে না, দরকার আছে কি নাই, জনগণ গ্রহণ করবে কি করবে না এটা তো অনির্ধারিত রয়ে গেল।’এই জামায়াত নেতা বলেন, ‘আমাদের দেশে জাতীয় নির্বাচনে তো এ রকম ঘটনা ঘটেছে অতীতে। গণভোটের যে রায়, সে রায়ও তো স্থগিত হয়ে যাবে। এজন্য দুটিকে একাকার করলে একটার ভাগ্যের সঙ্গে আরেকটার ভাগ্য মিলে যাবে। সুতরাং নির্বাচন যদি প্রশ্নবোধক হয়, তাহলে আপনার গণভোটের চার্টারও প্রশ্নবোধক হয়ে যাবে। অথচ সংশোধনের ব্যাপারে, জুলাই চার্টারের ব্যাপারে আমরা সবাই একমত আছি। সেখানে একটা টেকনিক্যাল প্রবলেম আছে।’

একই দিনে জাতীয় নির্বাচন ও গণভোটের পক্ষে অবস্থান তুলে ধরে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘নভেম্বর বা ডিসেম্বরের শুরুতে গণভোট করলে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হবে। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়বে। গণভোটে ভোটার উপস্থিতি ১০ থেকে ১৫ শতাংশ নেমে আসতে পারে। এতে জুলাই সনদের ওপর সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটবে না। সে ক্ষেত্রে একই সঙ্গে ভোট হলে ভোটারের অংশগ্রহণ বাড়বে।’

গণভোট প্রশ্নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনকে সিদ্ধান্ত দেওয়ার আহ্বান জানান আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবুর রহমান মঞ্জু। তিনি বলেন, ‘আমরা ভেবেছিলাম কমিশন আগে যেটা প্রস্তাব করেছিল একই দিনে নির্বাচন, সেটার ব্যাপারে ঐকমত্য আছে। কিন্তু আজ লক্ষ করলাম, দুই ধরনের মত আছে। দুই পক্ষের বক্তব্যের মধ্যেই আমরা যুক্তি খুঁজে পেয়েছি। তাই কমিশনকে বলেছি, যেহেতু ঐকমত্য হচ্ছে না, তাই আপনারা মাঝখানে রেফারির ভূমিকা হিসেবে যে কোনো একটা সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিন। জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে গণভোট হলে আমাদের আপত্তি নাই।’

১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর : জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সমাপনী বৈঠক শেষে কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আগামী ১৫ তারিখ বা ১৭ তারিখের মধ্যে জুলাই সনদের ঐতিহাসিক দলিলের স্বাক্ষর অনুষ্ঠান হবে। ১৮-১৯ তারিখের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। আজ আলোচনার সমাপ্তি ঘটেছে। তবে কমিশনের আরও কিছু কাজ আছে। আদেশ জারি করে গণভোট করতে হবে। দুটি প্রশ্ন থাকবে, একটি ঐকমত্য হওয়া বিষয়, অন্যটি নোট অব ডিসেন্ট থাকার বিষয়ে। আগামী সংসদ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জুলাই সনদের সংশোধনগুলো সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করবে। এ ছাড়া রাজনৈতিক দলগুলোর নানানরকম মত আছে। এর সবগুলো সমন্বয় করে দুই এক দিনের মধ্যে সরকারকে প্রস্তাবনা দেব।

অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, সংলাপে দীর্ঘ আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা খোলামেলা আলোচনা করেছেন।

অধিকাংশ বিষয়েই তারা একমত। গণভোট কখন, কীভাবে হবে তা নিয়েও কথা বলেছেন। আমরা এ বিষয় নিয়ে আগেও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আগামীতেও আলোচনা করব। এরপর প্রস্তাব চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠাব। তিনি আরও বলেন, জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর দেওয়া ‘নোট অব ডিসেন্ট’ বা ভিন্নমতের অংশগুলো নিয়েও কথা বলেছেন তারা। এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত কী হবে তা কমিশনের বৈঠকে আলোচনার প্রয়োজন রয়েছে। দুই এক দিনের মধ্যে এই আলোচনা শেষ করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের তারিখ নির্ধারণের জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব পাঠানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত
পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে বিবিএ কার্নিভাল-৩ অনুষ্ঠিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার
নভেম্বরের ২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২১৩ কোটি ডলার

১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব
ফ্যাসিজম সহ্য করা হবে না, নিজেরাও ফ্যাসিষ্ট হবো না: তানিয়া রব

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত
নারায়ণগঞ্জে তিতাসের পাইপলাইনে ফাটল, গ্যাস সরবরাহ ব্যাহত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের ওয়ানডে দল ঘোষণা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা