শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০০, বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর, ২০২৫

জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
জামায়াতের কৌশল কি বিএনপি সামলাতে পারছে?

রাজনীতিতে চিরস্থায়ী শত্রুমিত্র নেই- এ চিরায়ত উক্তির বাস্তব প্রতিফলন ঘটেছে বাংলাদেশের রাজনীতিতে। এ দেশের রাজনীতিতে দীর্ঘদিনের দুই মিত্র এখন একে অপরের প্রধান প্রতিপক্ষ। বিএনপি এবং জামায়াত এখন আর বন্ধু নয়, শত্রু। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে তারা এখন মুখোমুখি। বিএনপি-জামায়াতের এ লড়াই যে শুধু জনপ্রিয়তার পরীক্ষা, তা নয়, এটি রাজনৈতিক কৌশলের খেলাও বটে। এ কৌশলের খেলায় কে জিতবে? তার চেয়েও বড় প্রশ্ন, বিএনপি কি জামায়াতের কৌশল বুঝতে পারছে?

জুলাই বিপ্লবের পর জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে একের পর এক চমক দেখাচ্ছে। ২০১৩ সালে যে দলের অস্তিত্ব নিয়ে অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছিল, সেই দলটি আজ বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বড় ফ্যাক্টর। জামায়াতকে অনেক রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফিনিক্স পাখির সঙ্গে তুলনা করেন। ফিনিক্স পাখি যেমন ভস্মীভূত হওয়ার পর আবার নতুন করে জেগে ওঠে, জামায়াতও ঠিক তেমনি। ২০১০ সাল থেকে যুদ্ধাপরাধের বিচার শুরু হলে দলটি অস্তিত্বের সংকটে পড়ে। দলের শীর্ষ নেতারা গ্রেপ্তার হন। প্রথম সারির সব নেতাই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে সর্বোচ্চ শাস্তি, মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত হন। জামায়াতের নিবন্ধন বাতিল হয়। দলটি দলীয় প্রতীক হারায়। ২০১৮ সালের নির্বাচনে বিএনপির দয়ায়, বিএনপির দলীয় প্রতীক ধানের শীষ নিয়ে জামায়াতের ২০ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সেই জামায়াত বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন বিএনপির জন্য প্রধান মাথাব্যথা। মামলা, হামলা, নির্যাতন, নিপীড়নের পরও জামায়াতের উত্থান শুধু বাংলাদেশের নয়, সারা বিশ্বের রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য একটি উদাহরণ। ২০১৩ সাল থেকেই বাংলাদেশে জামায়াতের কর্মকাণ্ড কার্যত নিষিদ্ধ ছিল। দলটিকে কোনো সভা-সমাবেশ করতে দেওয়া হয়নি। গোপন কিংবা নিষিদ্ধ সংগঠনের মতো কৌশলে তারা সংগঠন গুছিয়েছে। বিভিন্ন দলে তাদের কর্মীদের ঢুকিয়ে তারা তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে ধীরে ধীরে আন্দোলন সংগঠিত করে। বিশেষ করে, এ সময়ে জামায়াতের ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্রশিবিরের বিপুলসংখ্যক নেতা-কর্মী ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ করে। ছাত্রলীগের মধ্যেই সংগঠিত হয় ছাত্রশিবির। ২০২৪ সালের আন্দোলনে এরাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জুলাই বিপ্লবে জামায়াতের ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বের সঙ্গে জামায়াত কৌশলগত সম্পর্ক গড়ে তোলে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর জামায়াত এবং তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে। এ সময় দেখা যায়, প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, বিচার বিভাগ, বিশ্ববিদ্যালয়সহ রাষ্ট্রের সব গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানে তাদের শক্তিশালী অবস্থান রয়েছে। নীরবে-নিভৃতে দীর্ঘদিন ধরে জামায়াত এভাবেই সর্বস্তরে নিজেদের নেটওয়ার্ক তৈরি করে। এখানেই বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জামায়াতের মৌলিক পার্থক্য। জামায়াতের এই কৌশল প্রথমে বুঝতেই পারেনি বিএনপি। ৫ আগস্টের পর বিএনপি ক্ষমতার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। তাদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ফেলে যাওয়া সম্পদ দখলে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কেউ বা এলাকার নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মনোযোগী হয়। আর এর ফলে পরিকল্পিতভাবে বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হয়। জামায়াত ২০১৩ সাল থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় হওয়ার কৌশল গ্রহণ করে। ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটারসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের প্ল্যাটফর্মগুলোতে পরিকল্পিতভাবে প্রচারণা চালানো শুরু করে দলটি। প্রশিক্ষিত, সার্বক্ষণিক কর্মী নিয়োগ দেওয়া হয় শুধু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পরিচালনা করার জন্য। এই কৌশলে অন্য সব রাজনৈতিক দলকে পেছনে ফেলে জামায়াত।

৫ আগস্টের পর এসব কৌশলের সমন্বিত প্রয়োগ করে দলটি। একদিকে তাদের নিবেদিত কর্মী বাহিনী, সোশ্যাল মিডিয়ায় একক আধিপত্য, অন্যদিকে প্রশাসনে তাদের আদর্শিক লোকজনের গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হওয়ার ফলে রাজনীতির মাঠে জামায়াত নতুন রূপে আবির্ভূত হয়। বিএনপিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে রীতিমতো চমকে দেয়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, বিএনপি শুরুতে জামায়াতকে গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর মনে করেনি। বিএনপি মনে করেছে, তাদের দীর্ঘদিনের বন্ধু বোধহয় আগের মতোই আছে। কিন্তু জামায়াত যে বিএনপির ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছে সেটা তারা বুঝতে পারে ডাকসু নির্বাচনের সময়। প্রশাসন, সোশ্যাল মিডিয়া, সুশৃঙ্খল সংগঠন এবং সঠিক নির্বাচনি কৌশল যে জনপ্রিয় দলকেও ধরাশায়ী করতে পারে, ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচন তার প্রমাণ। এ নির্বাচন নিয়ে অনেক কথা বলা যেতেই পারে, ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার কেলেঙ্কারি কিংবা জাকসুতে ভোট গণনার ধীরগতি নিয়ে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত, নির্বাচনে ছাত্রশিবির বিজয়ী হয়েছে।

এই দুই নির্বাচনের পর বিএনপির টনক নড়ে, তারা চোখ খুলে চারপাশে তাকিয়ে দেখে সর্বত্র জামায়াত। বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভী তাই, আর্তনাদের মতো করে বলেন, প্রশাসনের রন্ধ্রে রন্ধ্রে জামায়াত, এই প্রশাসন নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে পারে না। কিন্তু তার কথা বাতাসে হারিয়ে যায়। এখানেও জামায়াতের কৌশলের কাছে পরাজিত হয়েছে বিএনপি।

বিএনপি নেতারা এখন জামায়াতকে উগ্র মৌলবাদী এবং সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল হিসেবে চিহ্নিত করছেন। কিন্তু তাতেও অনেক দেরি হয়ে গেছে। জামায়াত এবার শারদীয় দুর্গাপূজায় নতুনভাবে আবির্ভূত হয়েছে। দলটির নেতারা অসাম্প্রদায়িক চেতনার কথা বলছেন। জামায়াত নেতারা পুজোমণ্ডপে ছুটে বেরিয়েছেন। বিএনপি নেতারাও পুজোমণ্ডপে গেছেন। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়ায় নিয়ন্ত্রণ থাকার কারণে জামায়াত প্রচার পেয়েছে অনেক বেশি।

জামায়াত এখন নিজেদের ইসলাম পছন্দ রাজনৈতিক দলের খোলস থেকে বেরিয়ে আসছে। নিজেদের মডারেট উদার গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দল হিসেবে উপস্থাপন করছে। এই বার্তা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে তুলে ধরতে জামায়াত একের পর এক বিভিন্ন পশ্চিমা দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে বৈঠক করছে। গত এক মাসে জামায়াতের নেতারা অন্তত এক ডজন কূটনীতিকের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। প্রভাবশালী পশ্চিমা দেশগুলো এখন জামায়াতের নতুন অবস্থান গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। গত তিন মাস জামায়াতের ভারতবিরোধী অবস্থানের পরিবর্তন লক্ষণীয়। সব মিলিয়ে জামায়াত তাদের রাজনীতির মৌলিক পরিবর্তন করছে, সবার অলক্ষে। নিঃসন্দেহে এটি তাদের রাজনৈতিক কৌশল। এ কৌশল কতটা বুঝতে পারছে বিএনপি? আগামী নির্বাচন হবে জামায়াতের কৌশলের সঙ্গে বিএনপির জনপ্রিয়তার লড়াই। এ কথা ঠিক সারা দেশে বিএনপির সাংগঠনিক শক্তি অনেক শক্তিশালী। দলের নেতা-কর্মী ছাড়াও দলটির রয়েছে বিপুল সমর্থক। বিএনপি এই মুহূর্তে নিঃসন্দেহে দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল। কিন্তু জনগণের সমর্থন ভোটের বাক্সে নিয়ে আসার ক্ষেত্রে বিএনপি কি সফল হতে পারবে? এই প্রশ্নের উত্তর পেতে আমাদের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। তবে একটা কথা বলা যায়, আগামী নির্বাচন বিএনপির জন্য সহজ পরীক্ষা হবে না। জেতার আগেই জিতে গেছি-এই মানসিকতা বিএনপির জন্য বিপন্ন বিস্ময় হতে পারে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
সর্বশেষ খবর
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

এই মাত্র | রাজনীতি

‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’
‘টেকসই উন্নয়নে তারুণ্য শক্তিকে মানবসম্পদে রূপ দিতে হবে’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫
ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১১৯৫

২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
ইবিতে ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী
‘তোরা আমাকে পুলিশে দিলি, আমি তো দেখবো’ -বললেন আটক নারী ছিনতাইকারী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে বিএনপি প্রার্থী দিপু’র গণমিছিল

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান
সিলেটে মাজার জিয়ারত দিয়ে প্রচারণা শুরু করলেন বিএনপির প্রার্থী এমরান

১৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে ১৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীন শিক্ষার্থীদের অরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা
আটদিনে প্রবাসী আয় এলো ৯১৯৮ হাজার কোটি টাকা

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু
ধোঁয়ায় দম বন্ধ হয়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু
নেত্রকোনায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কিশোরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক
গাজীপুরে ঘুমন্ত স্বামীর বিশেষ অঙ্গ কেটে দেওয়ার অভিযোগে স্ত্রী আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার
গুজরাটে জঙ্গি সংগঠন আইএসআইএসের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!
প্রতিবেশীদের অভিযোগে বন্ধ হলো জাকারবার্গের স্কুল!

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি
সিলেটে আইডিইবির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও গণপ্রকৌশল দিবসে র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা
ভারত থেকে টাকা পাঠিয়েছেন আ.লীগ নেতা, আনতে গিয়ে ধরা ছাত্রলীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ
জলাবদ্ধতা ও সার সংকট নিরসনের দাবিতে গাইবান্ধায় সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন
ব্রাজিলে সোমবার শুরু হচ্ছে জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত
ইবিতে ‘মানবতা ও ইসলাম’ শীর্ষক আন্তর্জাতিক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ
খাগড়াছড়িতে ৪০ কেজি গাঁজা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫
চট্টগ্রামে ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা
সীতাকুণ্ডে প্রতিবন্ধী যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন
বগুড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের কর্মবিরতি পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির
গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস সিইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু
বিনামূল্যে গর্ভবতী মহিলা ও মৃতদেহ পরিবহন সার্ভিস চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে তরুণীকে ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণে’র অভিযোগে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা