শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুক

খলিফা হারুন-অর-রশিদ (৭৮৬-৮০৯ খ্রিস্টাব্দ) ছিলেন আব্বাসীয় যুগের অন্যতম শ্রেষ্ঠ শাসক। তাঁর শাসনকালকে ইসলামি ইতিহাসের ‘সুবর্ণ যুগ’ বলা হয়। ইসলামি ইতিহাসে এ সময়টাই ছিল জ্ঞানবিজ্ঞান, সাহিত্য ও শিল্পচর্চার এক উজ্জ্বল পর্ব। হারুন-অর-রশিদ নিজে ছিলেন ভীষণ বইপ্রেমী, পাণ্ডিত্যমনা ও সংস্কৃতিপ্রেমী শাসক। সে সময় আরব খলিফা ও বাইজান্টাইন সম্রাটদের মধ্যে সম্পর্ক ছিল অবিমিশ্র। কখনো শত্রুতা তো কখনো আবার সখ্য। তারা প্রায়শই নিজেদের মধ্যে বিভিন্ন উপহারসামগ্রী ও উপঢৌকন আদান-প্রদান করতেন। তো একবার খলিফা হারুন বাইজান্টাইন সম্রাট ষষ্ঠ কনস্টানটিনকে কী উপহার দেওয়া যায়, এ নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। রাজসভায় উপস্থিত আমির-উমরা ও রাজ আমাত্যরা কেউ এ উপহার দেওয়ার প্রস্তাব করে তো কেউ অন্য কিছু। কোনো প্রস্তাবেই খলিফা হারুনের মন সায় দেয় না। অতঃপর একজন আমির হঠাৎ প্রস্তাব করলেন, জাঁহাপনা আপনি যেহেতু বই পড়তে ভীষণ পছন্দ করেন, সেহেতু তাঁকে কিছু বই-ই কেন উপহার পাঠাচ্ছেন না। এ প্রস্তাবটি বাদশা হারুন-অর-রশিদের বেশ মনে ধরল। তাঁর সে ইচ্ছা অনুযায়ী বাইজান্টাইন সম্রাট ষষ্ঠ কনস্টানটিনকে পাঠানো হলো কিছু বই। হারুন-অর-রশিদ কর্তৃক পাঠানো বইগুলোর মধ্যে ছিল- প্রাক ইসলামি কবিতা সংকলন, ইমাম মালিক কর্তৃক হাদিস ও ফিকহ সংকলন যা ছিল আরবি ইসলামি আইনের অন্যতম প্রথম কাজ, সেই সঙ্গে অন্যান্য আরও কিছু মূল্যবান গ্রন্থ। বইগুলো পেয়ে সম্রাট কনস্টানটিন তো মহাখুশি। প্রতি উপহারে তিনিও বাদশা হারুনের জন্য পাঠালেন ইউক্লিডের গণিতশাস্ত্র ও হিপক্লিটাসের চিকিৎসাবিজ্ঞানের ওপর কিছু বই। সে সময়ের বইগুলো হতো সোনালি ও রঙিন হস্তলিপিতে লিখিত। ম্যানুস্ক্রিপ্টগুলো হতো শিল্পকর্মের মতো। একই সঙ্গে সেগুলো রাজকীয় মর্যাদা বহন করত।

কিছুদিন আগে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাজ্য সফরকালে দেখা করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে। সে সময় তারেক রহমান অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে দুটি বই ও একটি কলম উপহার দেন। দুটি বইয়ের মধ্যে একটি হলো পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গের ‘নো ওয়ান ইস টু স্মল টু মেক অ্যা ডিফারেন্স’, দ্বিতীয় বইটি ছিল মোনা আরশি ও কারেন ম্যাকার্থি উলফ সম্পাদিত একটি কবিতার বই নাম- ‘নেচার মেটারস’। ‘নো ওয়ান ইস টু স্মল টু মেক অ্যা ডিফারেন্স’ বইটির বাংলা অর্থ করলে দাঁড়ায়- ‘কেউই এত ছোট নয় সে পার্থক্য তৈরি করতে পারবে না।’ দারুণ শিরোনামের এই বইটি অসামান্য একটি বই। বইটির লেখক গ্রেটা থুনবার্গ একজন জলবায়ুকর্মী। বইটির প্রথম প্রকাশ ২০১৯ সালের ৩০ মে। বইটিতে বিশ্ব উষ্ণায়ন এবং জলবায়ু সংকট সম্পর্কে তাঁর লেখা এবং উপস্থাপন করা ১১টি বক্তৃতার একটি সংকলনগ্রন্থ। গ্রেটা থুনবার্গ জাতিসংঘ, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের নানা অসংগতি বিষয়ের বক্তৃতাগুলো তাঁর বইটিতে উপস্থাপন করেছেন। বইটিতে প্রকাশিত তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত বক্তৃতার মধ্যে একটি হচ্ছে- ‘আমাদের ঘর আগুনে জ¦লছে’। ২০১৯ সালের নভেম্বরে এ বইটির জন্য ওয়াটারস্টোন থুনবার্গকে বর্ষসেরা লেখক হিসেবে মনোনীত করেন। দ্বিতীয় বইটি আরও বেশি কৌতূহলোদ্দীপক, কারণ ‘নেচার ম্যাটারস’ বইটি একটি কবিতা সংকলন। ২০২৫ সালে প্রকাশিত কবিতার এ সংকলনটি পশ্চিমা বিশ্বের বাইরের কবিদের কণ্ঠে প্রকৃতি ও পরিবেশের বহুমাত্রিক তারেক রহমানের কবিতা ও নরেন্দ্র মোদির সিন্দুকও সমকালীন ধারণাগুলোকে তুলে ধরেছে। নেচার ম্যাটারস নামক এই কবিতার সংকলনটি সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে বলা প্রয়োজন তারেক রহমান কেন হঠাৎ প্রফেসর ইউনূসকে কবিতার এই বইটি উপহার দিতে প্রাণিত হলেন। সে বিষয়ে আলোচনার আগে বই আদান-প্রদানের এই সংস্কৃতি সম্পর্কে কিছু বলা প্রয়োজন। অনেকে মনে করেন তিনিই আসলে এই প্রথাটির জনক। সত্যিকার অর্থে এই প্রথাটি চালু করেছিলেন তাঁর পূর্ববর্তী খলিফা, আল মানসুর। খলিফা আল মানুসর বইকে শুধু জ্ঞানচর্চার মাধ্যম হিসেবেই গ্রহণ করেননি তিনি তা কূটনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আচার ও নীতি হিসেবেও ব্যবহার করেছিলেন। তিনিও খলিফা হারুন-অর-রশিদের মতো বাইজান্টাইন সম্রাটদের সঙ্গে উপহার হিসেবে বই আদান-প্রদান করতেন। তিনি অসংখ্য গ্রিক, ভারতীয় ও ফারসি গ্রন্থ সংগ্রহ করেছিলেন এবং সেগুলোর আরবি অনুবাদ করিয়েছিলেন। সব মিলিয়ে তাঁর আমলেই অনুবাদ সাহিত্য আরব সাহিত্য আন্দোলনের শুভ সূচনা করেছিল। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে, খলিফা হারুন-অর-রশিদের মৃত্যুর পর তাঁর পুত্র খলিফা আল-মামুন (৮১৩ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৮৩৩ খ্রিস্টাব্দ) তাঁর পূর্বসূরিদের এই প্রথাটিকে আরও বেগবান করেন। তিনি বাগদাদে ‘হাউস অব ওইজডম’ অর্থাৎ জ্ঞানগৃহ নামে বৃহৎ এক গ্রন্থাগার স্থাপন করেছিলেন। আল মামুন বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের বিভিন্ন শহর যেমন- ইস্তানবুল, আঙ্কারা ও আর্মেনিয়া প্রভৃতি অঞ্চল থেকে বহু গ্রন্থ সংগ্রহ করে এনেছিলেন এবং অসামান্য যত্নের সঙ্গে সেগুলো অনুবাদের ব্যবস্থা করেন।

পরবর্তীকালে বাইজান্টাইন সম্রাটরা আরব খলিফাদের বই আদান-প্রদানেই সংস্কৃতিকে আত্মস্থ করেন। দৃষ্টান্ত হিসেবে বলা যায় বাইজান্টাইন সম্রাট ষষ্ঠ কনস্টান্টিন ফরাসি সম্রাট শার্লেমেইনকে (৭৬৮ খ্রিস্টাব্দ থেকে ৮১৪ খ্রিস্টাব্দ) নিয়মিত গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ উপহার পাঠাতেন। বইগুলোর মধ্যে ছিল গ্রিক ও ল্যাটিন ভাষায় লিখিত বাইবেলের বিলাসবহুল সংস্করণ। গ্রিক দার্শনিক যেমন অ্যারিস্টটল ও প্লেটোর সংকলন। চিকিৎসাবিদ্যা জ্যোতির্বিজ্ঞান ও গণিতের মহামূল্যবান বহু গ্রন্থ। রাজা শার্লেমেইন ‘চার্লস দ্য গ্রেট’ নামেও পরিচিত ছিলেন। পশ্চিম ইউরোপের একজন অন্যতম প্রভাবশালী শাসক ছিলেন তিনি। তাঁর রাজত্বকালকে মধ্যযুগীয় ইউরোপের পুনর্জাগরণের সূচনা হয়েছিল বলে ইতিহাসবিদরা মনে করেন।

এবার একজন দার্শনিকের গল্প বলি। একবার এক দার্শনিক তাঁর যোগ্য এক শিষ্যকে একটি বই উপহার দিয়েছিলেন। আর সেই বইয়ের অনুপ্রেরণায় তিনি জয় করে নিয়েছিলেন প্রায় সমগ্র বিশ্ব। ইতিহাসবিদ প্লুটার্কের বর্ণনা অনুযায়ী দার্শনিক অ্যারিস্টটল মহামতি আলেকজান্ডারকে একটি বিশেষ কাঠের বাক্সে সংরক্ষিত হোমারের বিখ্যাত গ্রন্থ ইলিয়াডের একটি সংস্করণ উপহার দেন। আলেকজান্ডার সেটা ভীষণ পছন্দ করেন। অ্যারিস্টটল আলেকজান্ডারের হৃদয়ে বইয়ের প্রতি ভালোবাসার যে বীজ বপন করেন সেই বীজ অঙ্কুরিত হয়ে একদিন মহিরুহ বৃক্ষে পরিণত হয়। আর সেজন্যই আমরা দেখি যুদ্ধ চলাকালীনও আলেকজান্ডার তাঁর দূত হরম্পালুসকে পাঠিয়ে বিভিন্ন গ্রন্থ সংগ্রহ করেন। যেমন ফিলিস্টাসের ইতিহাস। ইউরিপিডিস, সফোক্লিস ও স্কাইলাসের ট্র্যাজিক গ্রন্থ এবং টেলেস্টুস ও ফিলোক্সেনাসের বিভিন্ন গ্রন্থ।

ছোট একটা গল্প বলে পুরোনো দিনের কথা শেষ করব। একবার নেপোলিয়ন সমুদ্রপথে ইতালি থেকে মিসরে যাচ্ছিলেন। একদিন হঠাৎ আকাশ ভেঙে ঝড় উঠল। সৈন্যসমেত জাহাজটি সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা। সৈন্যদের মধ্যে দুই-একজন দৌড়ে নেপোলিয়নের কামরায় গিয়ে দেখলেন নেপোলিয়ন নিশ্চিন্ত মনে বই পড়ছেন। একজন সৈন্য বললেন, মান্যবর সমুদ্রে ঝড় উঠেছে অথচ আপনি শুয়ে শুয়ে বই পড়ছেন। আমাদের জাহাজ তো ডুবে যাচ্ছে। জলদি বলুন এখন কী উপায়? নির্বিকার নেপোলিয়ন বই থেকে চোখ না সরিয়ে বললেন- বইয়ের মধ্যে আমিও সে উপায় খুঁজছি। তারপর বইটি এক পাশে সরিয়ে শান্ত কণ্ঠে বললেন, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ওপর মানুষের কি কোনো নিয়ন্ত্রণ আছে? ঝড় শেষ হলে প্রকৃতি শান্ত হবে তখন সব ঠিক হয়ে যাবে। এর বিরুদ্ধে আমাদের কিছুই করার নেই। এতক্ষণে সৈন্যটি বুঝতে পারলেন আসলে নেপোলিয়ন ঠিকই বলেছেন। ২০০৯ সালে বারাক ওবামার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক হয় যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউনের সঙ্গে। গর্ডন ব্রাউন প্রথমে ওবামাকে উপহার দেন উইনস্টন চার্চিলের সাত খণ্ডের জীবনী। সেই সঙ্গে ওক কাঠ দিয়ে তৈরি একটি কলমদানি। বারাক ওবামা গর্ডন ব্রাউনকে উপহার দেন মার্কিন লুথার কিং-সম্পর্কিত বেশ কিছু ক্ল্যাসিক বই ও ক্ল্যাসিক আমেরিকান চলচ্চিত্রের ওপর ২৫টি ডিভিডি সেট।

নরেন্দ্র মোদির উপহারের ধরন বেশ কৌতূহলোদ্দীপক। নরেন্দ্র মোদির উপহার দেওয়ার তালিকা দেখে স্পষ্টই অনুধাবন করা যায় যে কাঠের সিন্দুকের প্রতি মোদির রয়েছে একধরনের প্রগাঢ় ভালোবাসা। নরেন্দ্র মোদি ২০১৭ সালের জুনে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পকে উপহার দেন বহু মূল্যবান জিনিস। সেগুলোর মধ্যে জম্বু-কাশ্মীর ও হিমাচল প্রদেশে হাতে বোনা শাল। এক জোড়া স্বর্ণের কাফলিং, সূক্ষ্ম কারুকাজসমৃদ্ধ রুপার বালা। সেই সঙ্গে পাঞ্জাবে জন্মায় একধরনের বিশেষ কাঠনির্মিত একটি সিন্দুক। ২০১৫ সালে মোদি যখন বারাক ওবামার সঙ্গে দেখা করেন তখন মোদি বেশ কিছু উপহারসামগ্রী দিয়েছিলেন ওবামাকে। যেমন ব্রোঞ্জের তৈরি গান্ধীর একটি মস্তক। পশমিনা শাল ইত্যাদি। সেই সঙ্গে হস্তনির্মিত কারুকাজ করা একটি কাঠের সিন্দুক। ভারতের আরেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং রাজনীতি শুরুর আগে কানাডার বিশ্বখ্যাত ম্যাকগ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের প্রধান ছিলেন। ২০০৯ সালের রাষ্ট্রীয় সফরে মনমোহন সিং ও তাঁর স্ত্রী গুরুশরণ কৌর বারাক ওবামা ও মিশেল ওবামাকে বেশ কিছু বই উপহার দেন। এগুলো ছিল ভারতীয় সাহিত্য ও ভারতীয় ইতিহাস ও সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্বকারী। বইগুলোর মধ্যে ছিল পঞ্চতন্ত্রের নৈতিকতার গল্প, গান্ধীর আদর্শ ও ইতিহাস, ভারতের সাহিত্য ও ইতিহাস পুরোনো থেকে আধুনিক, ভারতের প্রাচীন কাহিনি, স্বাধীনতাসংগ্রামের স্মৃতি, সমকালীন ভারতীয় ছোটগল্প সংগ্রহ। এ ধরনের মোট ২০টি বই। নিশ্চয়ই এবার বুঝতে পারছেন দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে পার্থক্যটা কোথায়? এবার তারেক রহমান প্রসঙ্গে আসি। আমি বলব, উনি সচেতনভাবেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে বই দুটি উপহার দিয়েছেন। এই বই দুটি উপহার দেওয়ার মধ্য দিয়ে উপলব্ধি করা যায় তারেক রহমানের বর্তমান সময়ের নানা সংকট বই আদানপ্রদানের সংস্কৃতি সম্পর্কে তিনি কতটা সচেতন। নেচার মেটার্স নামক কবিতার বইটিতে স্থান পেয়েছে ৮০টির মতো কবিতা। দীর্ঘ সময় ধরে প্রকৃতিবিষয়ক সাহিত্য প্রথাগতভাবে পশ্চিমা চিন্তাধারা দ্বারা প্রভাবিত হয়ে আসছে কিন্তু এই বইটি সেই প্রথা ভেঙে দিয়েছে। কবিতার এই বইটিতে আফ্রিকা, এশিয়া ও ক্যারিবিয়ান ডায়াস্পেয়ারার কবিদের কণ্ঠে জলবায়ু ও পরিবেশসংকট বিষয়ে নতুন দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ পেয়েছে। বই দুটি কেন পড়বেন? পরিবেশগত ও সামাজিক সংকটের মোকাবিলায় এই বই দুটি আলাদা ও বহুমাত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আসবে। বিশেষ করে কবিতার বইটিতে ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চল ও ইতিহাসের ছোঁয়া ও এক একটি কবিতা এক একটি নতুন সুরের অনুরণন দেয়। এটি শুধু প্রকৃতি কিংবা রবিনসন ক্রুসোর মতো সাহিত্য নয়, এটি প্রচলিত ধারণাকে প্রশ্ন করে এবং নতুন পথের দিকনির্দেশনা দেয়।

তারেক রহমান কবিতা পছন্দ করেন এটা শুনে কেউ যদি আশ্চর্যান্বিত হন তাহলে তাদের উদ্দেশে বলছি। ২০২৩ সালের ২ ও ৩ মে পরপর দুই দিন মিলে প্রায় পাঁচ-ছয় ঘণ্টা ওনার সঙ্গে আলাপচারিতার সুযোগ ঘটেছিল আমার। লন্ডনে আমি উঠেছিলাম আমার বন্ধু ব্যারিস্টার নওফেল জমিরের বাসায়। আমার এই বন্ধুটিও দুর্দান্ত একটি বই লিখেছেন, নাম ‘আধুনিকতার ইতিহাস’ বইটি আপনারা পড়ে দেখতে পারেন। সে যাই হোক ২ মে আমার বন্ধুর মা (সাবেক রাষ্ট্রপতি ও স্পিকার ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকারের স্ত্রী) মৃত্যুবরণ করেন। সে কারণে তারেক রহমান আমার বন্ধুর প্রতি সহমর্মিতা জানাতে এসেছিলেন ওর বাসায়।  মাগরিবের আজানের আগে এসে রাত ১১টা অবধি ছিলেন ওখানে। তো সেখানে তারেক রহমানের সঙ্গে বহু বিষয়ে আলাপচারিতা হয় আমার। বাদ যায়নি শিল্প ও সাহিত্য বিষয়েও। কথা প্রসঙ্গে জানলাম ডিটেকটিভ উপন্যাস বেশ পছন্দ ওনার। বিশেষ করে অগাথা ক্রিস্টির উপন্যাস। কথা হলো ‘মার্ডার ইন ওরিয়েন্ট এক্সপ্রেস’ উপন্যাসটি নিয়েও। ওখানে উপস্থিত আমি আর উনি ছাড়া আর কেউ উপন্যাসটি পড়েননি জেনে উনি ভীষণ আশ্চর্যান্বিত হলেন। কাউকে কাউকে মৃদু ভর্ৎসনা পর্যন্ত করলেন।  পরদিন অর্থাৎ ২ মে বিকালে আবার যখন সাক্ষাৎ হলো, ওনাকে নিয়ে আমার লেখা ‘জননন্দিত জননায়ক’ বইটি তুলে দিলাম ওনার হাতে। সঙ্গে যুগান্তরের সাহিত্য সম্পাদক কবি জুননু রাইনের লেখা একটি কবিতার বই। কবিতার বইটি হাতে নিয়ে উচ্ছ্বসিত কণ্ঠে বললেন, কবিতার বই! তাঁর মুখাবয়ব আনন্দে ঝলমল করে উঠল।

লেখক : গল্পকার ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী

ইমেইল :  [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
চায়ের উদ্ভব যেভাবে
আবাসন খাত
আবাসন খাত
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
আইনশৃঙ্খলার অবনতি
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
খাদ্যসংকট নিরসনে ইসলামের নির্দেশনা
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
চাওয়াপাওয়ার হিসাব
জুলাইয়ের অর্জন সবার
জুলাইয়ের অর্জন সবার
চরের হিসাব দেবে কে
চরের হিসাব দেবে কে
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে ঐক্যের গুরুত্ব
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
শিল্পী এস এম সুলতানের বলবান কৃষকরা
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
হতাশা প্ররোচিত করে আত্মসমর্পণে
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
চালকের ঘুমে খালে মাইক্রো
সর্বশেষ খবর
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ
এনসিএল থেকে বাদ ঢাকা মেট্রো, যুক্ত হলো নতুন বিভাগ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প
থমকে রয়েছে বিটিসিএল ফাইভ-জি প্রকল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম