শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫১, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

শেষ পর্ব

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

মাফিয়াতন্ত্রের অধিপতি তারিক সিদ্দিক
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

তারিক সিদ্দিকের উত্থান হয়েছিল সশস্ত্র বাহিনীতে শেখ হাসিনার ক্ষমতা নিরঙ্কুশ করার জন্য। সেজন্যই নিজের আত্মীয়কে সামরিক উপদেষ্টা বানিয়েছিলেন। অঘোষিতভাবে তিনি সশস্ত্র বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ করতেন। কিন্তু আস্তে আস্তে তারিক সিদ্দিক হয়ে ওঠেন ‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’। শুধু সশস্ত্র বাহিনীর কেনাকাটা নয়, সব কেনাকাটাতেই তারিক সিদ্দিক হয়ে ওঠেন গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু তারিক সিদ্দিক আওয়ামী লীগের মাফিয়া অংশের প্রধান হয়ে উঠেছিলেন, গুম, খুনের মাধ্যমে বিরোধী দলকে দমন করা, বিরোধী মতকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া,   পৈশাচিক কায়দায় আয়নাঘরে নিয়ে গিয়ে বিরোধী পক্ষকে নির্যাতনের মাধ্যমে তিনি শেখ হাসিনার আস্থাভাজন এবং বিশ্বস্ত হয়ে উঠেছিলেন। আর এ বিশ্বস্ততার সুযোগ নিয়ে তিনি দুর্নীতির জাল বিস্তার করেছিলেন সর্বব্যাপী।

তারিক সিদ্দিকের দুর্নীতি অনুসন্ধান করলে দেখা যায় যে, প্রথম দিকে তিনি দুর্নীতি করতেন সশস্ত্রবাহিনীর কেনাকাটাকে কেন্দ্র করে। সশস্ত্রবাহিনীর বিভিন্ন কেনাকাটা নিয়ন্ত্রণ করতেন। কোথায় থেকে অস্ত্র, গোলাবারুদ, সাঁজোয়া যান ইত্যাদি কিনতে হবে, তা তিনি নির্ধারণ করে দিতেন। এসব কেনাকাটা যেন নির্বিঘ্নে, প্রশ্নহীনভাবে হয় সেজন্য তিনি তার পছন্দের ব্যক্তিদের গুরুত্বপূর্ণ পদগুলোতে বসাতেন, যেন তারা তাকে সহযোগিতা করে। আর আস্তে আস্তে তিনি তার দুর্নীতির ব্যাপ্তি বাড়াতে শুরু করেন। দুর্নীতির ব্যাপ্তি বাড়িয়ে তিনি বিভিন্ন বড় ধরনের কেনাকাটার মধ্যে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন।

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের সংখ্যা ও মান বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। এ উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ ছিল তারিক সিদ্দিকের একটি ‘ব্রেন চাইল্ড’। তারিক সিদ্দিক এ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের মাধ্যমে ব্যাপক অর্থ আত্মসাৎ করেছিলেন। অনুসন্ধানে দেখা যায় যে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উন্নয়ন প্রকল্পের দুর্নীতির মাধ্যমে তারিক সিদ্দিক প্রায় ৮১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। এনিয়ে দুর্নীতি দমন কমিশন তারিক সিদ্দিকসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে তিনটি পৃথক মামলা করে। সম্প্রতি দুর্নীতি দমন কমিশন এ বছরের ৭ জানুয়ারি ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ এসব মামলা দায়ের করেছে।

একটি মামলার এজাহারে বলা হয়, ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইনস্টলেশন অব রাডার উইথ সিএনএস-এটিএম প্রকল্পের রাডার নির্মাণকাজে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে সম্পৃক্ত করা হয়। এ প্রকল্পে থ্যালেস এলএএস ফ্রান্স এসএএস নামে একটি কোম্পানির রাডার বসানোর কাজ করে। প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুল আলম সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামরিক উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তারিক সিদ্দিকের ক্ষমতার প্রভাবে সাবেক সিনিয়র সচিব মো. মুহিবুল হক, সাবেক যুগ্ম সচিব জনেন্দ্রনাথ সরকারকে প্রভাবিত করে জিটুজি ভিত্তিতে ফ্রান্সের কোম্পানি থালেস এলএএস-এর সঙ্গে চুক্তি করে কার্যাদেশ প্রদান করেন। এ কোম্পানির সঙ্গে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড কো-কন্ট্রাক্টের মাধ্যমে প্রকল্পের কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়। এ ক্ষেত্রে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করেছে বলে তথ্য পাওয়া যায়। এ প্রকল্পের কাজে ৭৩০ কোটি টাকা বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) নিজস্ব তহবিল থেকে ব্যয় করা হয়। দুদকের অনুসন্ধানে পাওয়া তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, থালেস নামের কোম্পানিটি মূলত রাডার নির্মাণের কাজ করে থাকে। এ কোম্পানিটি কোনো সিভিল কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকে না। প্রকল্পটিতে কন্ট্রোল টাওয়ার বিল্ডিং নির্মাণের কাজে কোনো সুনির্দিষ্ট স্পেসিফিকেশন না থাকা সত্ত্বেও এ কাজে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয় ধরার তথ্য পাওয়া যায়। এ ক্ষেত্রে কৌশলে পিপিআর-২০০৮-সহ ক্রয় প্রক্রিয়ার বিধি-বিধান লঙ্ঘন করে উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বানের বদলে প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিহীন জিটুজি দরপত্র প্রক্রিয়ায় কার্যাদেশ দেওয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে, নিজেরা আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার হীন উদ্দেশ্যে ইলেকট্রিক অ্যান্ড মেকানিক্যাল কাজের সঙ্গে সিভিল কাজ একীভূত করে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে এ কাজের সঙ্গে সম্পৃক্ত করা হয়।

অপর একটি মামলাতেও তারিক সিদ্দিকসহ ১০ জনকে আসামি করা হয়। সে এজাহারে বলা হয়, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ (থার্ড টার্মিনাল) প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়া হয় অ্যাভিয়েশন ঢাকা কনসোর্টিয়াম (এডিসি) নামে একটি প্রতিষ্ঠানকে। ওই কাজের সঙ্গেও অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড সম্পৃক্ত বলে তথ্য পাওয়া যায়। বিধি লঙ্ঘন করে ওই প্রকল্পের ১৩ হাজার কোটি টাকার প্রাক্কলন প্রকল্পের অর্থের পরিমাণ বাড়িয়ে ২১ হাজার কোটি টাকার কার্যাদেশ দেওয়া হয়। এ প্রকল্প থেকে ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন বলে তথ্য পাওয়া যায়।

অপরদিকে, সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সম্প্রসারণ কাজে স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে বেআইনি সুবিধা নিয়ে ও দিয়ে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড কো-কন্ট্রাকটর হয়ে কার্যাদেশ পেয়ে তা বাস্তবায়নে নিয়োজিত থাকে। অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড দেশের বিমানবন্দরগুলোর কোনো প্রকল্পে সরাসরি, আবার কোনো প্রকল্পে বিদেশি কোম্পানির লোকাল এজেন্ট হয়ে কাজ করেছে। আইন ও চুক্তি লঙ্ঘন করে পরস্পর যোগসাজশে প্রকল্পগুলোর সামগ্রিক কাজে অ্যারোনেস ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডকে সম্পৃক্ত করা হয়। প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার এ প্রকল্পের কাজে ২১২ কোটি টাকা অগ্রিম গ্রহণ করে তা আত্মসাৎ করা হয়েছে।

কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের টার্মিনাল নির্মাণ ও রানওয়ে নির্মাণ সংক্রান্ত প্রকল্পে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকার অনিয়ম হয়েছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে। এ ক্ষেত্রে চায়না সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং কনস্ট্রাকশন করপোরেশন (সিসিইসিসি) নামে একটি চীনা কোম্পানিকে প্রকল্পের কার্যাদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে তারিক আহমেদ সিদ্দিকসহ আসামিরা পরস্পর সহযোগিতা করেন।

জাতীয় পরিচয়পত্রে (এনআইডি) থাকা নাগরিকের তথ্যভান্ডার ব্যবহার করে তারিক সিদ্দিক একাই হাতিয়ে নিয়েছেন প্রায় ৪০০ কোটি টাকা। এই তথ্যভান্ডারের নিয়ন্ত্রক টাইগার আইটি হলেও প্রতিষ্ঠানটির নেপথ্যের দুর্নীতিবাজ সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক সিদ্দিক।

ইসির নির্ভরযোগ্য একটি সূত্র জানিয়েছে, গত ১৫ বছর এদের কারণে অরক্ষিত অবস্থায় পরিচালিত হচ্ছে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি নাগরিকের এনআইডি ডাটাবেজ।

‘টাইগার আইটি’র কর্ণধার জিয়াউল আহসান। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত এই জিয়াউলের সঙ্গে তারিক সিদ্দিকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। তথ্যভান্ডারকে কাজে লাগিয়ে ঘুষ হিসেবে তারিক সিদ্দিক কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে বিশ্বব্যাংকের তদন্তে উঠে এসেছে। স্মার্টকার্ড প্রকল্পে দুর্নীতি ও অনিয়মের কারণে বিশ্বব্যাংক ২০১৯ সালে তারিক সিদ্দিকের নিয়ন্ত্রণাধীন টাইগার আইটিকে কালো তালিকাভুক্ত করে। ব্যাপক অভিযোগের পরও শেখ পরিবারের সঙ্গে সখ্য থাকায় টাইগার আইটি সবসময় ছিল ধরাছোঁয়ার বাইরে।

প্রকল্পসংশ্লিষ্টরা জানান, এনআইডির তথ্য যাচাইকারী সেবা প্রতিষ্ঠান ‘পরিচয় ডটকম’ এবং টাইগার আইটির সঙ্গে তারিক সিদ্দিকের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। এ কারণে সফটওয়্যার উন্নয়নে কোনো কাজ করেনি তারা। ফলে কয়েক কোটি নাগরিকের এনআইডি ডাটাবেজটি সবসময় ঝুঁঁকিতে আছে। সাবেক আইডিয়া প্রকল্পের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সালিম উদ্দীন খান যোগদান করে প্রথমে তথ্যভান্ডারের বিষয়ে খোঁজখবর নেন। বিভিন্ন উৎস থেকে তিনি জানতে পারেন, তথ্যভান্ডারটি ঝুঁকিতে রয়েছে। বিষয়টি বুঝতে পেরে তিনি সার্ভারের সোর্স কোডসহ সার্বিক বিষয় ১৫ দিনের মধ্যে তাকে বুঝিয়ে দিতে টাইগার আইটিকে নিদের্শনা দিয়েছিলেন। এটা তারিক সিদ্দিকের ইগোতে লাগায় তাকে এক সপ্তাহের ব্যবধানে পদ থেকে সরিয়ে সেনানিবাসে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। এরপর টাইগার আইটি আরও ক্ষমতাবান হয়ে ওঠে।

সম্প্রতি ভোটার ডাটাবেজকে টাইগার আইটি থেকে পৃথক ও সুরক্ষিত রাখতে উদ্যোগ নিয়েছে ইসি। এ কাজে পরামর্শক নিয়োগ করা হয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বুয়েট’ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে (সিএসই)।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তৎকালীন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর প্রভাব খাটিয়ে বিআরটিএর নানা প্রকল্পে টাইগার আইটি কাজ করছে কোনো প্রকার টেন্ডার ও যাচাই-বাছাই ছাড়াই। টাইগার আইটির পক্ষে ক্ষমতাধর প্রভাবশালীদের তদবিরের কারণে কৌশলে বিভিন্ন টেন্ডারে অংশ নেওয়া দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়েছে মূল্যায়ন কমিটি। সরকারের কমিশন বাণিজ্যের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন তারিক ও তার স্ত্রী এমনটাই অভিযোগ পাওয়া গেছে। গণ অভ্যুত্থানের পর তারিক ও তার কোম্পানির বিরুদ্ধে নানা দুর্নীতির তত্ত্ব বেরিয়ে আসছে। শেখ হাসিনার নিরাপত্তা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তারিক সিদ্দিক। সে সুযোগে তিনি এবং তার স্ত্রী সব জায়গায় প্রভাব খাটিয়ে অনৈতিক সুবিধা গ্রহণ করতেন। সরকারের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ বণ্টন করার অবৈধ দায়িত্ব পালন করতেন তার স্ত্রী শাহনাজ।

আওয়ামী লীগ যখন ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করল তখন এ পরিবার নানা দিক দিয়ে সুবিধা অর্জন করে। সরকারের বিভিন্ন টেন্ডার নিজেদের অনুগত প্রতিষ্ঠানকে দিতেন তারিখ এবং তার স্ত্রী। এর ফলে তারা মোটা অঙ্কের কমিশন পেতেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, নাগরিকের ব্যক্তিগত তথ্য-উপাত্ত ফাঁসে এনটিএমসির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের সহযোগী ছিলেন টাইগার আইটির চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান। সরকার পরিবর্তনের পর এনটিএমসির শীর্ষ কর্মকর্তারা আইনের আওতায় এলেও ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছেন বিতর্কিত উদ্যোগের কোর টেকনিক্যাল সেবা দেওয়া টাইগার আইটির চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান।

তারিক-শাহনাজ দম্পতির আশীর্বাদে টাইগার আইটি, আইবিসিএস-প্রাইমেক্স এবং কম্পিউটার সার্ভিস লিমিটেড (সিএসএল) যুক্ত হয় এনটিএমসির আড়ি পাতা প্রকল্পের কারিগরি উন্নয়নে। এ সময় বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে অবৈধ যন্ত্রপাতি আমদানিতেও কমিশন নিতেন তারা। অনুসন্ধানে আরও জানা যায়, তারিক সিদ্দিকের প্রতাপে বছরের পর বছর বিআরটিএ নিয়ন্ত্রণ করেন টাইগার আইটির চেয়্যারম্যান জিয়াউর রহমান। নির্বাচন কমিশনের স্মার্টকার্ড মুদ্রণ সংক্রান্ত বিশ্বব্যাংকের প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে ২০১৯ সালে বিশ্বব্যাংক টাইগার আইটিকে সাড়ে ৯ বছরের জন্য কালো তালিকাভুক্ত করে। আর প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমানকে কালো তালিকাভুক্ত করে সাড়ে ছয় বছরের জন্য। কালো তালিকাভুক্ত হওয়ায় টাইগার আইটি ২০২৭ সাল ও জিয়াউর রহমান ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিশ্বব্যাংকের কোনো টেন্ডারে অংশ নিতে পারবেন না। কিন্তু ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরাপত্তা উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিকের প্রভাবে ১৩ বছর ধরে বিআরটিএ নিয়ন্ত্রণ করেছে টাইগার আইটি। এ সময়ে প্রভাব খাটিয়ে নতুন করে টেন্ডারের আয়োজনও বন্ধ করে দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

বিশ্ব ব্যাংক কালো তালিকাভুক্ত করেছিল টাইগার আইটিকে। এরপর ২০১৯ সালে বিআরটিএ এর সঙ্গে তাদের চুক্তি বাতিল হলো। তার পরও সিকিউরিটি প্রিন্টার্স প্রকল্পে কাজ পায় তারা।

নির্বাচন কমিশন, পাসপোর্ট, ওয়াসার নানা প্রকল্পের কাজ নিজের পছন্দের কোম্পানিকে দিতেন তারিক। এভাবে প্রকল্প থেকে অনেক অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন তিনি।

প্রতিটি প্রকল্প যাকেই তারিক সিদ্দিক কাজ দিত, তার কাছ থেকেই ২০ শতাংশ করে কমিশন নিতেন তারিক সিদ্দিক। আর এ কারণেই তার নাম হয়ে গিয়েছিল ‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
তারেক রহমানই ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী
বৈষম্যকে লাল কার্ড
বৈষম্যকে লাল কার্ড
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
নিরপেক্ষ মানুষও বিএনপির কাছে ভালো কিছু প্রত্যাশা করে
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
মাঝ আকাশ থেকে ফিরল বিমানের আবুধাবি ফ্লাইট
সর্বশেষ খবর
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস
চ্যালেঞ্জ জানাতে প্রস্তুত কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার
নিউ মার্কেটে ১১০০ সামুরাই ছুরি ও চাপাতি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম
জুলাই ঘোষণাপত্র থেকে নারীকে সচেতনভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে : খন্দকার গোলাম মোয়াজ্জেম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব
উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগ ভিত্তিহীন : মন্ত্রিপরিষদ সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ
গাজীপুরে পদ্মা এক্সপ্রেস লাইনচ্যুত, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন
আমরা হাতে ধরে গণ-অভ্যুত্থানকে মেরে ফেলছি : সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য
“জুলাই গণঅভ্যুত্থান” শীর্ষক সেমিনারের সংবাদ প্রকাশ ও বিএএসএ’র বক্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
নিজের অফিসে রক্তাক্ত অবস্থায় বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!
‘কুলি’-তে রজনীকান্তের ১৫০ কোটি, আমিরের ১৫ মিনিটের জন্য ২৫ কোটি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর
রহস্যময় ধূমকেতু ভিনগ্রহী প্রযুক্তি হতে পারে, দাবি জ্যোতির্বিজ্ঞানীর

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার
যুবকের খণ্ডিত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি
কুড়িগ্রামে ফের বন্যার পদধ্বনি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩
গাইবান্ধায় ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ
শিবচরে সংবাদ সম্মেলন করে এনসিপির ৪ নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ
রাবিতে গোপনে পোষ্য কোটায় ভর্তি চেষ্টার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের
ইতিহাস গড়া টেস্ট জয় কিউইদের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’
‘প্রয়াত কামাল হোসেন দলের প্রয়োজনে নিজেকে বিলিয়ে দিয়ে গেছেন’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শ্রীপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ফের ভূমিকম্পের আঘাত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু
বরিশালে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
মেহেরপুরে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ
পুকুরে মিলল বৃদ্ধার মরদেহ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছে বিএনপি : নবীউল্লাহ নবী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে
গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যা মামলায় ৭ আসামি রিমান্ডে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
করতোয়া নদী থেকে কৃষকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ
বন্ধুর ডাকে সাড়া নেই, খাটে মিলল গলা কাটা লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল
হাসপাতালে ভর্তির সময় স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়েছে তুষার : নীলা ইস্রাফিল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন
হলে রাজনীতি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বহাল, ছাত্রদলের সঙ্গে বসবে প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল
অসুস্থ স্ত্রীকে জীবন্ত মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা স্বামীর, ভিডিও ভাইরাল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা চালু করলো মালয়েশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার
তুষারের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দেয়ার হুমকি নীলার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার
হানিট্র্যাপ চক্রের সদস্যদের অপকর্মের ভিডিও করায় তুহিনকে হত্যা : জিএমপি কমিশনার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক
ভারতে পালানোর সময় দীপু মনির ভাগ্নে আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়া নিয়ে এবার নিজেদের অবস্থান জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন
গাজীপুরে সাংবাদিক তুহিন হত্যায় গ্রেফতার চারজন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই ভোট: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন
স্বাধীনতার পক্ষে-বিপক্ষে বক্তব্য দিয়ে জাতিকে বিভক্ত করা যাবে না : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান
অপারেশন সিঁদুর নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন ভারতীয় বিমানবাহিনী প্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব
আট উপদেষ্টার সমালোচনায় সাবেক সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির
ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকে অঞ্চল বিনিময়ের সিদ্ধান্তে কড়া বার্তা জেলেনস্কির

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার
যে ঘটনায় রানি ও ঐশ্বরিয়ার বন্ধুত্ব ভেঙে চুরমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা
‘তেরে নাম’ ছবির সেটে সালমানের কথা শুনে ভয়ে কেঁদেছিলেন ইন্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব
সাংবাদিক তুহিন হত্যায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে স্বাধীন : র‍্যাব

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরসহ তিন স্থাপনায় হুথির ড্রোন হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে
যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও বিমান কেনা আপাতত বন্ধ করল ভারত, দাবি রিপোর্টে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে
ট্রাম্পের শুল্কাঘাতে ভারতে যেসব ব্যবসায় প্রভাব পড়বে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা
৮ কোটি ২০ লাখ টাকা ফেরত পেয়েছেন হজযাত্রীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন
‘স্ত্রীকে মেরে ফেলছি, আমাকে নিয়ে যান’, হত্যার পর ৯৯৯-এ স্বামীর ফোন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প
শুক্রবার পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ
রাজশাহীতে ১২টি উন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন করলেন উপদেষ্টা আসিফ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর
মহাকাশ স্টেশন থেকে পৃথিবীতে যাত্রা শুরু পাঁচ নভোচারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমানই দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব
ইসরায়েলের গাজা দখলের পরিকল্পনার নিন্দা জানালো সৌদি আরব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা
একই পরিবারের ৭ জনের মৃত্যুর ঘটনায় চালকের বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি
হোয়াইট হাউসে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের শান্তি চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার
সাংবাদিক তুহিন হত্যা মামলার আসামি শহীদুল কিশোরগঞ্জে গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে
কী হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক
আবু তাহের বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন
তারেক রহমানের শাশুড়ির বাসায় বেবী নাজনীন

শোবিজ

ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস
ঝুলে আছে হাসিনার রেড নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে
পরিকল্পিত হত্যাচেষ্টা খালেদা জিয়াকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেক ইতিহাস গড়ার দিন
আরেক ইতিহাস গড়ার দিন

মাঠে ময়দানে

তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন
তুহিন হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা
থার্ড টার্মিনাল চালুতে জটিলতা অপারেটর নির্বাচনে অচলাবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’
‘মিস্টার টোয়েন্টি পার্সেন্ট’

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন
পরিবার-আত্মীয়স্বজন আমাকে জেনিফার বলে ডাকে : মেহজাবীন

শোবিজ

নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট
নাটোরে ক্রীড়া উপদেষ্টার অনুষ্ঠান বয়কট

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
লড়তে চান বিএনপির চার নেতা জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে এলে জনরোষ সৃষ্টি হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না
শিল্পীরা কেন পারিশ্রমিক পান না

শোবিজ

এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ
এবার সুরকার কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে
তুহিনের হত্যাকাণ্ড সাংবাদিকদের নিরাপত্তার কথা পুনরায় ভাবিয়ে তুলেছে

খবর

মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা
মাঠ চষছেন চার দলের ৯ নেতা

নগর জীবন

শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড
শেষ বলের ছক্কায় বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

সম্পাদকীয়

তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা
তুহিন হত্যায় জড়িতদের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ ব্যবস্থা

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষেই নিউজিল্যান্ডের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় আসছেন আজ
ঢাকায় আসছেন আজ

মাঠে ময়দানে

৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ
৯ কেজি ভারতীয় রুপা জব্দ

দেশগ্রাম

হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী
হাত-পা বাঁধা অবস্থায় পড়ে ছিলেন ব্র্যাক কর্মী

দেশগ্রাম

সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা
সার পাচার রুখে দিলেন চাষিরা

দেশগ্রাম

মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ
মাউশিতে পদোন্নতি ও বণ্টন নীতিমালা নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের ক্ষোভ

খবর

অবৈধ দোকান অপসারণ
অবৈধ দোকান অপসারণ

দেশগ্রাম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে