শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্রনায়কদের কর্মদোষেও অনেক অর্জন ব্যর্থ হয়

বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক একটি অর্জন আসে এবং রাষ্ট্রনায়ক অথবা রাষ্ট্র পরিচালনাকারীদের অযোগ্যতা ও অনভিজ্ঞতাজনিত কর্মদোষে সে সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়। ১৯৭১ সালে অর্জিত দেশের স্বাধীনতার চেয়ে বড় অর্জন আর ছিল না। পাকিস্তানের কারাগারে থাকাকালে শেখ মুজিবুর রহমান তাঁর অজান্তেই প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। অনেকটা রামায়ণের কাহিনির মতো। রামকে বনবাসে পাঠানো হলে অযোধ্যা শাসনের দায়িত্ব ন্যস্ত হয় তাঁর বৈমাত্রেয় কনিষ্ঠ ভ্রাতা ভরতের ওপর। ভরত নিতান্ত নাছোড়বান্দা হিসেবে ভাইয়ের পাদুকা সিংহাসনে রেখে আরেকটি নিচু আসনে বসে রাজ্য শাসন করেন। সৈয়দ নজরুল ইসলামও তা-ই করেছিলেন।

পাকিস্তান থেকে লন্ডন, দিল্লি ও কলকাতা হয়ে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি ঢাকায় ফিরে আসার দুই দিন পর ১২ জানুয়ারি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সংসদীয় পদ্ধতির সরকারব্যবস্থায় যেহেতু প্রধানমন্ত্রীর প্রশ্নাতীত ক্ষমতা, অতএব পুতুলতুল্য রাষ্ট্রপতি পদে তিনি থাকবেন কেন। রাজনৈতিক নেতা হিসেবেও তখন তিনি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সমালোচনার ঊর্র্ধ্বে। তিনি উঠতে বললে তাঁর দলের নেতারা ওঠেন এবং বসতে বললে বসেন। জনগণের ভক্তির তো সীমা-পরিসীমা ছিল না, যুদ্ধের সময় তাঁর নাম জপে মরেছে। প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের মাত্র ৮০ দিন পর ১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসের প্রথম দিবসে তার মুখনিসৃত ‘আগামী তিন বছরে আমি তোমাদের কিছু দেবার পারব না’ বাণী মেনে ১৯৭৪ সালে দুর্ভিক্ষে কয়েক লাখ বাঙালি মরতেও দ্বিধা করেনি।

কিন্তু তিন বছরে শেখ মুজিবুর রহমান জাতিকে যে কিছুই দিতে পারেননি, তা নয়। তিনি এক কথার মানুষ ও কথামালার জাদুকর ছিলেন। তিনি কখনো তাঁর প্রতিশ্রুতির কোনো ব্যত্যয় ঘটাননি। তাঁর প্রতিশ্রুত ‘কিছু দিতে না পারার তিন বছর’ কাটতেই শেখ মুজিব জাতিকে উপহার দিয়েছিলেন একদলীয় শাসনব্যবস্থা ‘বাকশাল’। এই নতুন ব্যবস্থায় তিনিই রাষ্ট্রপতি হিসেবে সব ক্ষমতার উৎস এবং রাষ্ট্রীয় দল বাকশাল নামে অভিনব দলেরও প্রধান। তিনি ধারণা করেছিলেন যে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া গুটি কয়েক দেশ ছাড়া সমগ্র বিশ্ব তাঁকে তৃতীয় বিশ্বের তো বটেই ‘আফ্রো-এশিয়া-ল্যাটিন আমেরিকার’ সব মুক্তিকামী মানুষ তাঁকে মহান নেতা এবং গণতন্ত্র ও শান্তি আন্দোলনের পুরোধা’ বলে বিবেচনা করে। অতএব ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের ক্ষুদ্র একটি দেশশাসনে তাঁর একক ভূমিকাই যথেষ্ট। তিনি তো আর যে সে মানুষ নন। ঈশ্বরের অবতারসম। তাঁর ইচ্ছা ও মর্জির জয়গাথা লেখা শুরু হয়ে গিয়েছিল, যার নাম ‘মুজিববাদ!’ আমেরিকার মতো পরাশক্তিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে টিকে থাকা বাংলাদেশের চেয়ে ক্ষুদ্র ও ওই সময়ে বাংলাদেশের জনসংখ্যার এক দশমাংশ জনসংখ্যার দ্বীপদেশ কিউবার বিপ্লবী নেতা ফিদেল কাস্ত্রোও নাকি বলেছিলেন, ‘আমি হিমালয় দেখিনি, শেখ মুজিবকে দেখেছি।’ তাঁকে আর পায় কে! নতুন ব্যবস্থায় শেখ মুজিবের ক্ষমতাপ্রয়োগের স্বাধীনতা ছিল অপার ও অবাধ। তাঁর ব্যক্তিগত স্বাধীনতার মাঝেই নিহিত ছিল তাঁর দল, দেশ ও জনগণের স্বাধীনতা। অতএব তাঁর এবং তাঁর পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই রাষ্ট্রের অগ্রাধিকার। তাঁর নিরাপত্তা মানেই রাষ্ট্রের নিরাপত্তা। কারণ তিনি ও রাষ্ট্র এক এবং অভিন্ন সত্তা। সেজন্য তিনি আগেভাগেই সৃষ্টি করেছিলেন ‘রক্ষীবাহিনী’ নামে জবাবদিহির ঊর্ধ্বে এক ঠ্যাঙাড়ে বাহিনী।

বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার এক একটি অর্জন আসে এবং রাষ্ট্রনায়ক তাঁর সুযোগ্যা কন্যা শেখ হাসিনা পিতার পদাঙ্ক অনুসরণ করতে এককদম পিছু হটেননি। বরং ২০০৯ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর ‘জাতির পিতার পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা আইন ২০০৯’ নামে একটি আইন প্রণয়ন করে তিনি ও তাঁর বোন ছাড়াও তাঁদের পুত্র-কন্যা ও তাঁদের স্ত্রী ও স্বামী এবং তাঁদের সন্তানসন্ততিরা বাংলাদেশে বা বিদেশে যেখানেই থাকুন না কেন, রাষ্ট্রীয় খরচে তাঁদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মাধ্যমে পিতার চেয়ে কয়েক ধাপ এগিয়ে ছিলেন। বাড়াবাড়ি করলে যা ঘটে পিতা ও কন্যার ভাগ্যে তাই ঘটেছিল। রাজসুখ তাঁদের কপালে সয়নি। তাঁরা হয়তো রাজনৈতিকভাবে যোগ্য ও অভিজ্ঞ এবং জনপ্রিয়ও ছিলেন। কিন্তু একটি স্বাধীন দেশকে তাঁদের মতো জনপ্রিয় নেতারা যতটা সামনে এগিয়ে নিতে পারতেন, দুজনই তাঁদের কর্মদোষে দেশকে সেই পর্যায়ে উন্নীত করতে পারেননি। তাঁরা কেবল নিজের ও সম্প্রসারিত পরিবারের সদস্যদের কল্যাণসাধনের কথা ভাবতেন। এর পরিণাম কী হতে পারে, সে ব্যাপারে তাঁরা একেবারেই উদাসীন ছিলেন বলা যায় না। কিন্তু তাঁরা তাঁদের অদৃষ্টের লিখন পাঠ করেননি। লখিন্দরের মতো নি-িদ্র আবাসেও তাঁরা নিরাপদ ছিলেন না। প্রকৃতপক্ষে তাঁরা নানা চেতনা, নানা পক্ষ-বিপক্ষের প্রাচীর তুলে জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করে এবং দেশকে ভারতীয় আধিপত্যের কাছে সঁপে দিয়ে জাতি, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং দেশের জন্য আত্মদানকারী শহীদদের আত্মার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন।  

স্বাধীনতা অর্জনের ৫৩ বছর পর জাতির ভাগ্যোন্নয়নের এবং দেশকে সত্যিকার অর্থেই গণতান্ত্রিক কাঠামো দেওয়ার আরেকটি সুযোগ এসেছে গত বছর জুলাই মাসে। দুঃশাসনের বিরুদ্ধে অভাবিত এক বিজয়। প্রায় প্রস্তুতিহীনভাবে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্ররা সীমিত পরিসরে যে সংগ্রাম শুরু করেছিল, তা মাত্র দুই সপ্তাহের ব্যবধানে সরকারকে উৎখাত করার সর্বাত্মক ও প্রচণ্ড গণ অভ্যুত্থানের আকারে বিস্ফোরণে রূপ নেয়। হাসিনার সাড়ে পনেরো বছরের একচ্ছত্র শাসনে অস্ত্রধারী দলীয় ক্যাডারে পরিণত হওয়া আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের গুলির মুখে তরঙ্গের মতো ধেয়ে আসা নিরস্ত্র ছাত্র-জনতার মুখে উপায়ান্তর না দেখে জীবন বাঁচাতে শেখ হাসিনা ও তাঁর অপকর্মের সব দোসরকে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়। সাধারণত এ ধরনের বিপ্লবে জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা থাকে বেশি এবং অনেক ক্ষেত্রে সে আকাক্সক্ষা স্বাধীনতার সুফল লাভের আশার চেয়েও বেশি।

কিন্তু এক বছর আগে গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী যে অন্তর্বর্তী সরকারকে ক্ষমতায় বসানো হয়েছিল, সে সরকারের কাছে জনগণের, বিশেষ করে তরুণ ছাত্রসমাজের প্রত্যাশা ছিল আকাশচুম্বী। সাড়ে পনেরো বছর টানা স্বৈরশাসন চালিয়ে যাওয়া একটি সরকারের পক্ষে যত জঞ্জাল সৃষ্টি করা, যত দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি করা সম্ভব, শেখ হাসিনা তাই করেছিলেন, যাতে তাঁর বিদায়ের পর কারও পক্ষে প্রশাসন পরিচালনা করা সম্ভব না হয়। অন্তর্বর্তী সরকারকে এই জঞ্জাল সাফ করার পাশাপাশি গণ অভ্যুত্থান চলাকালে গণহত্যা এবং এর আগে সাড়ে পনেরো বছর ধরে পরিচালিত গুম, খুন, অপহরণ, বছরের পর বছর পর্যন্ত গোপন কারাগার তথাকথিত ‘আয়নাঘর’-এ নিরীহ নাগরিকদের আটকে রাখার জন্য দায়ী ও হুকুমের আসামিদের বিশেষ টাইব্যুনালে যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে বিচার করে শাস্তি বিধান করা উচিত ছিল। কিন্তু গণ অভ্যুত্থানের পর একটি বছর কেটে গেলেও সরকার তা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তারা প্রশাসনে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতেও চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। পুলিশ প্রশাসনকে কার্যকর করতে না পারায় ‘মব জাস্টিস’-এর নামে দেশজুড়ে যে হত্যাকাণ্ড ও নৈরাজ্য সৃষ্টি হয়েছে, তা দমন করতে পুলিশ বাহিনী কোনো আগ্রহ দেখাচ্ছে না। চাঁদাবাজি ও দখলবাণিজ্য বহুগুণ বেড়ে গেছে। এক বছরের মধ্যে জনগণ এতটাই হতাশ হয়ে পড়েছে যে তারা আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের দায়সারা গোছের শাসনের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য নির্ণয় করতে পারছে না।

যে কোনো বিপ্লব বা গণ অভ্যুত্থানের পর সুযোগসন্ধানী একটি দলের আবির্ভাব ঘটে, বাংলাদেশেও তা ঘটেছে। বিপ্লবোত্তর যে সরকার ক্ষমতায় আসে তারা কঠোর হাতে তা দমন না করলে দিনে দিনে সরকারের দুর্বল চেহারা সবার সামনে চলে আসে এবং দেশে আরেকটি নৈরাজ্য ও প্রতিবিপ্লব ঘটার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদে তাই ঘটেছে। বিপুল জনসমর্থন সত্ত্বেও সরকার অজ্ঞাত কারণে কঠোর হতে না পারায় তারা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্বল সরকারের অভিধা পেয়েছে, যা কাম্য ছিল না। অথচ এ সরকারের জন্য অস্থিরতা দমন করে স্থিতিশীল একটি পরিবেশ ফিরিয়ে আনার সব অনুকূল অবস্থা শুরু থেকেই ছিল। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, অন্যান্য উপদেষ্টা এবং তাঁদের সহকারীরা ব্যক্তিজীবনে সৎ হলেও রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাহীন। সে জন্যই তাঁদের উচিত ছিল সবকিছু তড়িঘড়ি সম্পন্ন করে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেওয়া। কিন্তু প্রথমেই তাঁরা বড় যে ভুলটি করেছেন, তা হলো সংবিধান বাতিল না করা।

তাঁরা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দিয়ে অনেকটা তালগোল পাকিয়ে ফেলেছেন বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার প্রস্তাব এনে। বর্তমান সংবিধান বহাল রেখে কীভাবে তাঁরা সংস্কার প্রস্তাবগুলো কার্যকর করবেন, তা বিরাট এক প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাঁরা সংস্কার প্রস্তাবের ভিত্তিতে বিদ্যমান আইনকে কীভাবে সংশোধন বা পরিবর্তন করবেন? প্রথমেই কী তাঁদের উচিত ছিল না একধরনের ক্ষমতা ও অধিকারের কাঠামো স্থির করা? তাঁরা যেভাবে অগ্রসর হয়েছেন, তা এখনো যে প্রক্রিয়ায় জাতীয় নির্বাচনের দিকে যাচ্ছেন, তাতে নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। এ পরিস্থিতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে তা শেখ হাসিনার অধীনে অনুষ্ঠিত শেষ তিনটি নির্বাচনের মতোই হবে এবং একটি বড় দল, যারা দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতা থেকে দূরে আছে, তারা ছলেবলেকৌশলে নির্বাচনের ফলাফল তাদের পক্ষে নিয়ে ক্ষমতা দখল করবে। তারা যে আওয়ামী লীগের শেখানো পথেই হাঁটবে তাতে এখন আর সন্দেহ নেই।

সরকার আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন ঘোষণা করেছে। হাতে এখনো পাঁচ মাস সময় আছে। পাঁচ মাসও কম সময় নয়। নির্বাচন কমিশন হয়তো অচিরেই নির্বাচনি তফসিল ঘোষণা করবে। বিভিন্ন দলের সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রস্তুতি গ্রহণ করতে শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করার আগপর্যন্ত নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করার তিন মাসের মধ্যে কয়েকটি নির্বাচন তুলনামূলকভাবে সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন সম্পন্ন করেছে এবং শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নিয়েছে। কঠোর হাতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করাই এখন অন্তর্বর্তী সরকারের একমাত্র লক্ষ্য হওয়া উচিত।    

গণ অভ্যুত্থানের ক্ষত এখনো রয়ে গেছে। দেড় হাজার শহীদের মায়ের অশ্রু এখনো শুকায়নি। সন্তানহারা মা, ভাইহারা বোন এবং চিরতরে পঙ্গু হয়ে যাওয়া তরুণরা তবু সুদিনের আশা করে তাদের ত্যাগ যাতে অর্থহীন হয়ে না যায়। নতুন যে সরকার আসবে তারা যাতে দেশ গড়ার সঠিক রাজনৈতিক দিকনির্দেশনা দিয়ে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে এবং জাতিকে বারবার পরীক্ষার সম্মুখীন হতে না হয়। তারা যাতে সদ্য অতীত স্বৈরাচারী শাসকের অপকর্মের পরিণতি থেকে শিক্ষা নেয় যে অন্যায়-অবিচার করলে তাদেরও একই পরিণতি হবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে
সেনেটে অচলাবস্থা, মার্কিন শাটডাউন গড়াল দ্বিতীয় সপ্তাহে

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল
ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা