শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই

অধ্যাপক মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই

শিক্ষকই মানুষকে শিক্ষিত ও দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তরিত করে দেশ ও জাতি গঠনে গুরুদায়িত্ব পালন করেন। সে কারণেই সমাজে পিতামাতার পরেই শিক্ষকের স্থান। সন্তানের জীবন দান করেন পিতামাতা কিন্তু তাকে উন্নত জীবনের আলোয় আলোকিত করেন শিক্ষক। পিতামাতা সন্তানের দৈহিক ও ব্যবহারিক চাহিদা মেটান সত্য, তবে তাকে সুনীতিমান, সুরুচিসম্পন্ন, সুশীল আর জ্ঞানবান করার কাজটি করেন শিক্ষক। আদর্শ শিক্ষকের সংস্পর্শে যেমন শিক্ষার্থীর মানসিক দর্শনগুলো বিকশিত হয়, আবার তেমনই সে হয়ে ওঠে উত্তম হৃদয়ের অধিকারী, সদাশয়, বিনয়ী, কল্যাণমুখী, সৃষ্টিশীল শ্রেষ্ঠ মানুষ।

মানবাধিকার বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইউনেস্কো-আইএলও সুপারিশমালা জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত বাংলাদেশসহ প্রতিটি রাষ্ট্রে যথাযথভাবে কার্যকর করা একান্ত প্রয়োজন। ইউনেস্কো-আইএলওর সুপারিশমালা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্টদের সচেতন করে তুলতে ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে সমন্বয়ক সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয় বেলজিয়ামভিত্তিক সমগ্র বিশ্বের শিক্ষক সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্বকারী সংগঠন ‘Education International.’ শিক্ষকতার মর্যাদা ও দায়িত্ববিষয়ক সুপারিশমালা প্রণয়নের দিবস ৫ অক্টোবরকে বিশ্ব শিক্ষক দিবস হিসেবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দানের জন্য ‘Education International’ ইউনেস্কোকে অনুরোধ জানায়। তারই ফলে ১৯৯৪ খ্রিস্টাব্দে প্যারিসে অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর ২৬তম অধিবেশনে ইউনেস্কোর তৎকালীন মহাপরিচালক ড. ফ্রেডারিক এম মেয়র কর্তৃক ঘোষিত হয় ঐতিহাসিক ৫ অক্টোবর বিশ্ব শিক্ষক দিবস। এ দিবসের আবেদন অনেক গভীর। সারা বিশ্বে একদিকে যেমন আনন্দ-উৎসবমুখর পরিবেশে সর্বস্তরের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মধ্যে সম্প্রীতি-সৌহার্দ সৃষ্টির লক্ষ্যে বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান, প্রদর্শনী ম্যাচ, বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান, সংগীতানুষ্ঠান ইত্যাদি আয়োজনের মাধ্যমে দিবসটি উদ্যাপিত হয়। আবার তেমনই আলোচনা, সংলাপ ও সমালোচনামূলক সভার মাধ্যমে শিক্ষকের পেশাগত সাফল্য অর্জন ও ব্যর্থতার মূল্যায়ন করে শিক্ষার গুণগত মান বিকাশ ও নিজেদের মর্যাদা অর্জনের পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণের উপায় নিরূপণ করতে পালিত হয় এদিন। এ বছরে বিশ্ব শিক্ষক দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হলো-‘Teachers Leading in crisis, reimagining the future’.

শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের বিষয় আলোকপাত করতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় শিক্ষকতা কেবল চাকরি নয় বরং এক মহান পেশা ও ব্রত। যুগে যুগে কালে কালে তাই শিক্ষক জ্ঞানের দীপশিখা জ্বেলেছেন, উজাড় করে বিলিয়ে দিয়েছেন নিজের জ্ঞানভান্ডারকে। অথচ কখনো প্রশ্ন করে দেখেননি প্রতিদানে কী পেয়েছেন? শিক্ষার আলো জ্বালিয়ে দেওয়ার মহৎ চেতনা ও উপলব্ধি তাঁকে শিক্ষাদান করার পবিত্র দায়িত্ব পালনে উদ্বুদ্ধ করে। এর জন্য তাঁকে সারা জীবন ত্যাগ করতে হয়, সংগ্রাম করতে হয় তবু তিনি আদর্শচ্যুত হন না। শিক্ষার্থীকে শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে তাদের অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী, অনুসন্ধানী ও জ্ঞানপিপাসুরূপে গড়ে তোলাই শিক্ষকের দায়িত্ব। শিক্ষক শ্রেণিকক্ষে এমন সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পাঠদান করবেন, যাতে শিক্ষার্থীর আর গৃহশিক্ষকের বা আলাদা করে কোচিংয়ের প্রয়োজন না হয়। মনে রাখতে হবে, শিক্ষকের নিজের আচরণ যেন তার বক্তব্যের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হয়। সেজন্য এই মহান পেশার প্রতি শিক্ষককে হতে হবে যত্নবান ও আন্তরিক। সেই সঙ্গে এই মহান পেশার দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষকের জন্য থাকতে হবে সহায়ক অবস্থা ও পরিবেশ। আবার দেখতে হবে যাতে দেশের এই শ্রেষ্ঠ মানুষ শিক্ষকরা তাঁদের প্রাপ্য অধিকার ও মর্যাদা পান। প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী অতিক্রান্ত হয়ে গেলেও এখনো ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলের অসংগতিপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্যমূলক শিক্ষাব্যবস্থা রয়ে গেছে, যা গুণগত মানসম্পন্ন শিক্ষার অন্তরায়। তা ছাড়া এখনো একটি স্বাধীন দেশের উপযোগী শিক্ষানীতি বাস্তবায়িত না হওয়ায়, দিকনির্দেশনাহীন, সমন্বয়হীন এক অব্যবস্থাপূর্ণ শিক্ষা কার্যক্রম চলছে, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার ৯০ ভাগের বেশি শিক্ষার্থীর প্রয়োজন মেটাচ্ছে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো, কিন্তু সে অনুপাতে শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনায় কোনো ক্ষেত্রেই তাদের প্রাপ্য সুযোগসুবিধা নিশ্চিত করা হয়নি। এমনকি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চাকরিরত শিক্ষক-কর্মচারীদের সরকারি শিক্ষক-কর্মচারীর যত বেতনভাতা, চাকরির নিরাপত্তা, নিয়োগনীতি, অবসরকালীন জীবনের আর্থিক নিরাপত্তার সুযোগ এমনকি পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য প্রশিক্ষণের সুযোগও নেই। যদিও একটি স্বাধীন দেশের শিক্ষাসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের পরিবারপরিজন নিয়ে সহজ ও সুন্দরভাবে জীবনযাপনের জন্য তাদের অভিন্ন বেতনভাতা, চাকরির নিশ্চয়তা ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা প্রদান সরকারের সাংবিধানিক দায়িত্ব। সে কারণে শিক্ষকতা পেশাকে কোনো ধরনের অবহেলার অবকাশ নেই, বরং সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করতে হবে।

পরিশেষে বলতে চাই, আমাদের শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য দূর করতে সমগ্র শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের কোনো বিকল্প নেই। তাই সরকার, ইউনেস্কো, আইএলওর সুপারিশমালার আলোকে সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য অবসানের লক্ষ্যে সুপরিকল্পিতভাবে পর্যায়ক্রমে শিক্ষাব্যবস্থাকে জাতীয়করণ করবেন, বিশ্ব শিক্ষক দিবসে এটাই প্রত্যাশা।

লেখক : সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় ও সভাপতি, বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদ

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা