শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫

শত্রুমিত্র বোঝা দায়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

কেবল যে বাংলাদেশের ব্যাপার, তা কিন্তু নয়, বিশ্বজুড়েই পুঁজিবাদ নিষ্ঠুর দৌরাত্ম্য চালিয়ে যাচ্ছে। তার চরিত্র এখন নির্ভেজাল ও নির্লজ্জরূপে ফ্যাসিবাদী। সর্বত্রই দেখা যাচ্ছে রক্ষণশীলদের চরম বাড়াবাড়ি। এমনটা এভাবে আগে কখনো দেখা যায়নি। নেতারা জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণের আওয়াজ তুলে নিজেদের ক্ষমতা বাড়িয়ে নিচ্ছেন। এমনকি ‘গণতান্ত্রিক’ আমেরিকার সর্বক্ষমতা এখন এক ব্যক্তির হাতে। তিনি ইচ্ছামতো হুকুম দিচ্ছেন এবং তা তামিল করা হচ্ছে। খোদ রাজধানী ওয়াশিংটনে আশ্রয়হীন বেশ কিছু মানুষ তাঁবু খাটিয়ে বসবাস করেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁদের উচ্ছেদের ব্যবস্থা করেছেন। ট্রাম্পরা নিজেরাই অবশ্য বিদেশি; এসেছেন ইউরোপ থেকে। কিন্তু নীতি নিয়েছেন আমেরিকা থেকে বিদেশিদের বিতাড়নের। ইতালিতে মুসোলিনির পার্টির লোকেরা ক্ষমতায় বসে গেছে। জার্মানিতে নাৎসিদের পুনরুত্থান ঘটেছে। ইংল্যান্ডে লেবার পার্টি বুর্জোয়া চরিত্র ধারণ করেছে। ইহুদি জাতীয়তাবাদী নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনবাসীকে সেভাবেই হত্যা করছে, একদা জার্মান জাতীয়তাবাদীরা যেভাবে ইহুদিদের হত্যা করেছিল। হিটলারের হত্যাকা- ছিল সাময়িক, নেতানিয়াহুদের হত্যাকা- চলছে যুগের পর যুগ।

আগে এসব ঘটনার প্রতিবাদ হতো। এখনো যে হয় না তা নয়; তবে আওয়াজ বড়ই ক্ষীণ। তিন কারণে। প্রথমত অনেক মিডিয়া সত্যের সঙ্গে মিথ্যা মিলিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। দ্বিতীয়ত দুনিয়াজুড়েই মানুষ এখন নিজের ধান্দায় অতিশয় ব্যস্ত। ধনী আরও ধনী হতে চায়। আর ধনহীনরা নিজের সংসার চালাতে এমন হিমশিম খায় যে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যে রুখে দাঁড়াবে এমন ফুরসতই পায় না। তৃতীয়ত বিরুদ্ধবাদীদের ওপর নানা প্রকার নিপীড়ন চলে। চেষ্টা চলে কেবল কণ্ঠরোধের নয়, মেরুদ- ভেঙে ফেলারও। এসব কারণে দেখা যায় রক্ষণশীলরাই ভোট পায় এবং নির্বাচিত হয়ে আসে।

বিশ্বের পুঁজিবাদী জাতীয়তাবাদীরা এখন রীতিমতো গণহত্যা চালাচ্ছে। গণহত্যা বিভিন্ন রকমের। প্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে যুদ্ধ বাধিয়ে, উভয় পক্ষকে যুদ্ধে উসকানি দিয়ে এবং মারণাস্ত্র বিক্রি করে। অপ্রত্যক্ষ গণহত্যা ঘটছে মারণাস্ত্র সরবরাহের পাশাপাশি মাদকের ব্যবসার মধ্য দিয়ে। সবচেয়ে বড় এবং ধারাবাহিক গণহত্যা চলমান রয়েছে জলবায়ুতে পরিবর্তন ঘটিয়ে। প্রকৃতিকে ব্যবহার করা হচ্ছে উন্নয়নের কাঁচামাল এবং বর্জ্য ফেলার আধার হিসেবে। প্রকৃতিও বদলা নিচ্ছে ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, খরা, বন্যা, দাবদাহ, প্রাণঘাতী রোগের বিস্তার ইত্যাদি ঘটিয়ে। পানি, বাতাস, মাটি, আকাশ, পাতাল সবই এখন প্রাণঘাতী রূপে দূষিত।

পুঁজিবাদপুঁজিবাদীদের মধ্যেও ঝগড়াঝাঁটি আছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের বন্ধুত্বে ফাটল ধরে। পুতিন ও ট্রাম্পের মধ্যে ভালোবাসার বন্ধন ছিন্ন হয়। ট্রাম্প ও মোদির কোলাকুলি ধাক্কাধাক্কির রূপ নেয়। কিন্তু এসব হচ্ছে পারিবারিক দ্বন্দ্ব বিরোধ; মেহনতি মানুষকে পীড়ন করার ব্যাপারে শাসকরা অবিচ্ছেদ্যরূপে ঐক্যবদ্ধ। নেতানিয়াহু ও মোদি পরস্পরকে আকর্ষণ করে; কে যে লোহা আর কে যে চুম্বক, বোঝা কঠিন হয়ে পড়ে। পুঁজিবাদীদের হাতে পড়ে জাতীয়তাবাদ আগ্রাসি ও নির্যাতনকারী রূপ পরিগ্রহ করে থাকে। তাই বলে জাতি জিনিসটা যে মিথ্যা, তা তো নয়। জাতি আছে এবং থাকা দরকারও। বাগানে যেমন অনেক ফুল ফোটে এবং ফুল না থাকলে জায়গাটা জঙ্গলে পরিণত হয়, পৃথিবীতে তেমনি মনুষ্যত্বের সংরক্ষণ ও বিকাশের প্রয়োজন। জাতিগত পৃথক অস্তিত্ব থাকা আবশ্যক। জঙ্গল কেটে যন্ত্র বসালে সাম্য আসে না, বৈষম্যই বৃদ্ধি পায়। যন্ত্রের মালিকরা তাদের শোষণের কলাকৌশলের উন্নতি ঘটায়।

আর জাতির প্রধান পরিচয় পাওয়া যায় ভাষায়। একজন মানুষ একাধিক ভাষায় কথা বলতে পারে এবং বলতে পারাটা উপকারীও বটে। কিন্তু ওই মানুষটির আসল পরিচয় পাওয়া যায় মাতৃভাষার ব্যবহারে। ভারতে পশ্চিম বাংলার বাঙালিরা এখন বাঙালি জাতীয়তাবাদের দিকে ঝুঁকেছেন। হিন্দির আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তারা এখন ‘বাংলার গান’ গাইছেন। একুশে ফেব্রুয়ারি উদ্যাপনও ঘটছে। পাশাপাশি আসামেও বাংলা ভাষাকে হেনস্তা করার অভিযোগে প্রতিবাদী আন্দোলন হয়েছে। হিন্দিবলয়ের বাইরে বিভিন্ন ভাষাভাষীরা তাদের ওপর হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে আগেও প্রতিবাদ করেছেন, এখন তা প্রবলতর হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর পনেরো বছরের শাসনে নানা ধরনের দুর্নীতি ও জননিপীড়নের দরুন যে জনপ্রিয়তা হারিয়ে ফেলেছেন, সেটা পুনরুদ্ধারের জন্য শেষ পর্যন্ত বাঙালি জাতীয়তাবাদী অনুভূতিকে আঁকড়ে ধরেছেন। ইতিহাসের এ এক চমৎকার বক্রাঘাত বৈকি। কারণ একদা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পূর্বসূরি ব্রাহ্মণ্যবাদীরাই ভীষণ তৎপর ছিলেন অখ- বাংলাদেশকে ভেঙে দুই টুকরা করে কলকাতাকে নিজেদের দখলে রাখার জন্য। আওয়াজ তুলেছিলেন ভারতবর্ষ যদি ভাগ না-ও হয়, তাহলেও বাংলাকে ভাগ করতে হবে। এত দিনে তাদের বোধোদয় হয়েছে যে ভারতবর্ষ এক জাতির বা দুই জাতির দেশ নয়; বহু জাতির একটি উপমহাদেশ বটে। যেন ছোটখাটো একটি ইউরোপ।

বাংলাদেশে জাতীয়তাবাদী শাসন বিদ্যমান। পাকিস্তানের কালে ছিল পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদ। তারপরে বহাল হয় বাঙালি জাতীয়তাবাদ। বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যত শাসক ক্ষমতায় আসা-যাওয়া করেছেন, তাঁরা সবাই নিজেদের জাতীয়তাবাদী বলেই পরিচয় দিয়েছেন। আগামী দিনে যাঁরা আসবেন তাঁরাও যে একই পরিচয়ে পরিচিত হতে চাইবেন, এটাও নিশ্চিত। এবং সে সঙ্গে এটাও হলফ করেই বলা চলে যে সে জাতীয়তাবাদ অবশ্যই হবে পুঁজিবাদী ঘরানারই। বিরোধী দলের আসনে যাঁরা বসবেন, তাঁরাও। চব্বিশের জুলাই-আগস্টে যে অভ্যুত্থানটি ঘটল, অনেকেই মনে করেন তাতে বিপ্লবই সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু অভ্যুত্থানের ফলে রাষ্ট্রক্ষমতা কী জনগণের কাছে গেছে, বা যাবে? সে সম্ভাবনা তো স্বপ্নবৎ।

পুরোনো কথাই বারবার বলতে হয়। সামাজিক বিপ্লবের বাইরে রাজনীতিতে ও সমাজে যেসব ঘটনা ঘটবে, তা যত বড় মাত্রারই হোক না কেন, সেসবকে বিপ্লব বলাটা খুবই বিভ্রান্তিকর। কেননা ওই সব বিপ্লবের আসল উদ্দেশ্য সামাজিক বিপ্লবকে প্রতিহতকরণ ভিন্ন অন্য কিছু নয়। এজন্য বাংলাদেশে আজ যা প্রয়োজন সেটা হলো সমাজবিপ্লবীদের একটি যুক্তফ্রন্ট।

বর্তমান বিশ্বে নিকৃষ্টতম রাষ্ট্রশক্তি হচ্ছে ইসরায়েল। তাদের গণহত্যা, বর্বরতম অমানবিক পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী নিন্দিত হচ্ছে বৈকি। খোদ ইসরায়েলেই প্রতিবাদ উঠেছে। এক লাখের মতো রিজার্ভ সৈন্য ছুটির পরে কাজে ফেরেননি। নৃশংসতার মাত্রা সহ্য করতে না পারার কারণে আত্মহত্যার সংখ্যাও বাড়ছে। ২০২৪ এই সংখ্যা ছিল ১৪, আগের বছর ১১। কিন্তু তাতে জাতীয়তাবাদী প্রধানমন্ত্রীর কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। তাঁর হাত নিশপিশ করছে মানুষ মারার জন্য। বিশেষ করে শিশু ও নারী হত্যাতেই তার উৎসাহ সর্বাধিক। সাংবাদিকরাও বাদ যাচ্ছেন না। এক দিনে ফিলিস্তিনে কর্তব্যরত আলজাজিরার ৫ জনসহ ৭ জন সাংবাদিক নিহত হন।

এর আগে আলজাজিরার একজন মহিলা সাংবাদিককে যখন হত্যা করা হয়, তখন বিশ্বজুড়ে একটা ধিক্কার ধ্বনি শোনা গিয়েছিল। কিন্তু তাতে জায়নবাদীদের নৃশংসতা বিন্দুমাত্র কমেনি; বরং দেখা যাচ্ছে বৃদ্ধিই পেয়েছে। ফিলিস্তিনে কর্তব্যরত অবস্থায় ২২ মাসে ২০০ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। কারণ ওই একই। পুঁজিবাদের নৃশংসতা বৃদ্ধি।

বর্তমান বিশ্বের সেরা ধনী ইলন মাস্ক বলেছেন, ডোনাল্ড ট্রাম্প হচ্ছেন আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটনের ‘সবচেয়ে কুখ্যাত অপরাধী।’ অথচ কিছুদিন আগেও এঁরা ছিলেন একে অন্যের ঘনিষ্ঠতম বন্ধু। পরস্পরকে তাঁরা হাড়ে হাড়ে চেনেন। তবু বন্ধু হন, আবার শত্রু বনে যেতেও বিলম্ব ঘটে না। পুঁজিবাদীদের স্বভাব ওই রকমেরই; ক্ষণে মিত্র ক্ষণে শত্রু।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন