শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৪, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

♦ কর্মকর্তারাও আছেন দুশ্চিন্তায় ♦ অর্ডারের পর সমালোচনাও হচ্ছে ♦ যাকে তাকে গুরুত্বপূর্ণ নিয়োগ নিয়ে বিতর্ক বাড়ছে
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রশাসনে বিভিন্ন পর্যায়ে শুরু হয়েছে রবদবল। কোথাও নতুন করে পদায়ন হচ্ছে, কাউকে বর্তমান পদ থেকে অনত্র বদলি করা হচ্ছে। কাউকে নিয়োগ দিয়ে সে নিয়োগ বাতিলও করা হচ্ছে। নিয়োগ-বদলির নানানরকম কার্যক্রম নিয়ে অস্থিরতা রয়েছে প্রশাসনে। ফলে কাজের ক্ষেত্রে কেউ স্বস্তি পাচ্ছে না। চেয়ারে টিকে থাকা নিয়ে বাড়ছে দুশ্চিন্তা। কার কখন বদলি হয়, আবার বদলি হলে যোগদান করতে পারবেন কি না, সে নিয়ে থাকছেন আতঙ্কে। জনপ্রশাসনসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয়সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, নিয়োগ-বদলি একটি নিয়মিত কাজের অংশ, তবে দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা এ ক্ষেত্রে দক্ষতার পরিচয় দিতে পারছেন না। কর্মকর্তারাও জনপ্রশাসনের ডেস্ক কর্মকর্তা বা সংশ্লিষ্টদের আস্থায় নিতে পারছেন না। এসব বিভিন্ন কারণে সমালোচনা হচ্ছে।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। এরই মধ্যে ৫০ জন জেলা প্রশাসক (ডিসি) নিয়োগ দিয়েছে সরকার। নিয়োগ পাওয়া ডিসিরা কর্মস্থলে যোগ দিয়েছেন। নানান সমালোচনার কারণে দুজনকে ডিসি নিয়োগ দিয়েও বাতিল করা হয়েছে। এ ছাড়া এক মাস আগে ডিসি নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তিকেও সমালোচনার কারণে পদ থেকে সরানো হয়েছে। অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, নিয়োগ প্রক্রিয়ার আগে কেন সঠিক যাচাইবাছাই করা হচ্ছে না। নিয়োগের পর বাতিল করে তাঁদের সামাজিক মর্যাদা কেন ক্ষুণ্ন করা হচ্ছে। কর্মদক্ষতার চেয়ে গত সরকারের সময় কতটা বঞ্চিত ছিলেন, ডিসি নিয়োগে এসব বিষয়ও গুরুত্ব পেয়েছে। নিয়োগ পাওয়া ব্যক্তি ভূমিতে কতটা দক্ষ, ম্যাজিস্ট্রেসি কতটা জানেন তা অনেকের ক্ষেত্রে মানা হয়নি বলে বিতর্ক উঠেছে। শুধু ডিসি পদেই নয়, অতিরিক্ত সচিব, যুগ্মসচিব, উপসচিব, সিনিয়র সহকারী সচিবদের বিষয়ে আদেশ জারির পর তা সংশোধন করা হচ্ছে। আবার অনেকের আদেশ জারি হলেও বদলি কর্মস্থলে না গিয়ে তদবির করে আগের কর্মস্থলেই থাকছেন। জনপ্রশাসন থেকে ‘স্ট্যান্ড রিলিজ’ দিয়ে আদেশ জারি করেও কাজ হচ্ছে না। এসব স্ট্যান্ড রিলিজ ঠেকাতে নিজ মন্ত্রণালয়ের সচিব বা রাজনৈতিক ব্যক্তিদের দিয়ে তদবির করিয়ে নিজের কর্মস্থলে ঘাঁটি গেড়ে আছেন বহু কর্মকর্তা।

জাতীয় নির্বাচনের আগে বিভিন্ন স্তরে রদবদল হতে পারে, সে কারণে প্রতিনিয়ত জনপ্রশাসনে ঘুরছেন কর্মকর্তারা। কেউ নিজের বর্তমান অবস্থানে আরও কিছু দিন থাকার জন্য জনপ্রশাসনে ঘুরছেন। মাঠ প্রশাসনে কর্মরত ইউএনও-এসিল্যান্ডরাও চিন্তিত তাঁদের রদবদল হলে কোথায় পাঠাবে। বর্তমান কর্মস্থল থেকে সেটি কত কাছে বা দূরে হবে। জেলা বা বিভাগের মধ্যে পরিবর্তন করবে নাকি অন্য বিভাগে পাঠিয়ে দেবে, এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন অনেক মাঠের কর্মকর্তা। তবে জনপ্রশাসনের কর্মকর্তারা আগত কর্মকর্তাদের বলে দিচ্ছেন, নির্দেশনা ছাড়া এ মুহূর্তে মাঠ পর্যায়ে হাত দেওয়া হবে না। নির্দেশ পেলে সে মোতাবেক কাজ করবে জনপ্রশাসন। বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে দায়িত্ব পালন করা যুগ্মসচিব-উপসচিব পর্যায়ের কর্মকর্তারা খোঁজ রাখছেন তাঁদের সরানো হবে কি না। যদি সরানো হয় তবে একটু খেয়াল যেন রাখেন, সে অনুরোধ জানিয়ে রাখছেন। কেউ বলে যাচ্ছেন, মাত্র ছয় মাস বা এক বছর ধরে আছি, এখন যেন অন্য কোথাও বদলি না করে। জনপ্রশাসনের ঊনি অধিশাখায় কর্মকর্তার ভিড় লেগেই থাকছে। এদিকে সম্প্রতি আবার বিভিন্ন ব্যাচের ‘দলীয় লেবাস’ ধারণ করে কিছু কর্মকর্তার রদবদলে খবরদারি বেড়েছে। যাকে তাকে দোসর তকমা দিয়ে ভালো জায়গায় পোস্টিং দেওয়া থেকে বিরত রাখতে কাজ করছেন বলে জানা গেছে। এতে অনেক মন্ত্রণালয় বা দপ্তরে ভালো কর্মকর্তার চেয়ে সুবিধাভোগী কর্মকর্তাদের আধিপত্য বাড়ছে। আর মন্ত্রণালয়গুলোতে কাজের ক্ষেত্রে বাড়ছে স্থবিরতা। জনপ্রশাসনের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘প্রতিদিন বিভিন্ন ব্যাচের অভিযোগ শুনে বিরক্ত হয়ে যাচ্ছি। সবাই একে অন্যের দোষারোপ করতে আসেন। ব্যাচের কর্মকর্তারা তার ব্যাচমেটদের দমিয়ে রাখতে আসেন। কেউ আসেন বিগত দিনে কার কার সঙ্গে ছবি আছে এসব দেখাতে।’

স্বরাষ্ট্রের এক কর্মকর্তা বলেন, যারা ভালো কর্মকর্তা, কাজের কর্মকর্তা তাদের নামে একটা গ্রুপ তৈরি হয়ে যায় সব সরকারের আমলেই। এতে ভালো কর্মকর্তাদের দূরে রাখতে পারলে অকর্ম্যদের সুবিধে হয়। এতে দিন শেষে রাষ্ট্রের ক্ষতি হয়। গত কয়েক দিন জনপ্রশাসনে দেখা গেছে, প্রতিদিনই কর্মকর্তারা আসছেন রদবদলের খোঁজ নিতে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক কর্মকর্তা বলেন, অনেক কর্মকর্তাকে হুটহাট বদলি করে ফেলা হচ্ছে। ভিতরে ভিতরে একটা দুশ্চিন্তা কখন যেন বদলি হয়। যাদের লম্বা সময় হয়েছে তাদের দুশ্চিন্তা আরও বেশি। রদবদলের পাশাপাশি পদোন্নতি নিয়েও হতাশা রয়েছে প্রশাসনে। প্রশাসনের ২৪ ব্যাচের যুগ্মসচিব হতে না পারা কর্মকর্তারা আর ৩০ ব্যাচের উপসচিব হতে না পারা কর্মকর্তারা পদোন্নতির আশায় আছেন। নিয়মিত ব্যাচ ২০-এর কর্মকর্তাদের অতিরিক্ত সচিব করা হচ্ছে না এখনো, এ নিয়েও অস্বস্তিতে আছেন কর্মকর্তারা। ২০ ব্যাচের কর্মকর্তারা যুগ্মসচিবের চেয়ারে চার বছর ধরে কাজ করছেন। এতে অনেকটাই একঘেয়েমি চলে আসছে, কাজে প্রাণ হারিয়ে ফেলছেন বলেও জানান একাধিক কর্মকর্তা। উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রদবদল নিয়ে অস্থিরতা রয়েছে মাঠ প্রশাসনে। বর্তমানে ৩৪, ৩৫ এবং ৩৬ ব্যাচের কর্মকর্তারা ইউএনও। অনেকেই সন্তানদের নিজ কর্ম এলাকায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করিয়েছেন। অনেকের স্বামী বা স্ত্রী একই জেলায় কর্মরত। রদবদলের প্রভাব নিয়ে এখনই নানান দুশ্চিন্তায় ইউএনওরা। যাঁরা দুই বছর বা কাছাকাছি হয়েছেন, তাঁরা বেশি চিন্তিত। ইউএনওদের মধ্যে কাদের মাঠ থেকে তুলে আনা হবে, সে সিদ্ধান্ত এখনো হয়নি বলে জানা গেছে। একই সঙ্গে নতুন করে কাদের মাঠে দেওয়া হবে সে বিষয়ে এক সপ্তাহের মধ্যেই একটা সিদ্ধান্ত আসবে বলে জানা গেছে। তবে একাধিক সূত্র জানান, মাঠ থেকে দুই বছরের ইউএনওদের একেবারে প্রত্যাহার করা হবে। একই সঙ্গে বেশির ভাগ ইউএনওর উপজেলা পরিবর্তন হবে। ৩৭ ব্যাচকে কবে ইউএনও হিসেবে মাঠে পাঠানো হচ্ছে, সে খবর নিতে জনপ্রশাসনে যোগাযোগ রাখছেন অনেকে। মাঠ প্রশাসনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (এডিসি) যাঁরা আছেন তাঁদেরও অনেকের জেলা পরিবর্তন হবে। ইতোমধ্যে মাঠে দায়িত্ব পালন করা এডিসিরাও খোঁজ রাখছেন তাঁদের রদবদল নিয়ে।

সাবেক সচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘অতীতেও নির্বাচনের আগে রদবদল হতো, তবে সমালোচনা বা এত অভিযোগ উঠত না। এখন যাঁরা দায়িত্বে আছেন তাঁরা সামলাতে পারছেন না দক্ষতার সঙ্গে। তাঁরা বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করতে পারতেন।’ সাবেক এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে প্রশাসন যত স্থির হবে, সরকারের জন্য ততই মঙ্গল। কারও কানকথা না শুনে ভালো কর্মকর্তাদের ভালো জায়গায় পদায়ন জরুরি।’

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
রাজধানীতে রিকশা গ্যারেজে আগুন
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
হাসিনাসহ দণ্ডিতদের বক্তব্য প্রচার করলে কঠোর ব্যবস্থা
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
সংসদ নির্বাচনে এবার ভোটার পৌনে ১৩ কোটি
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
আইটি ব্যবসার আড়ালে সিসা নেটওয়ার্ক
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭০ জন
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
বিএনপি জামায়াত ও এনসিপির সঙ্গে সংলাপ আজ
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
১৬ বছরে ক্ষতি ২ দশমিক ৫৩ ট্রিলিয়ন টাকা
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারের বৈঠক নিয়ে তুলকালাম
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতি দাবি চার ছাত্র সংসদের
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করেছেন

নগর জীবন

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন