শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫

দেশের অবস্থা কোন দিকে

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অবস্থা কোন দিকে

ঘাটে-মাঠে, বাজারে-বাসে, রাস্তায়-আড্ডায় যেখানেই যান না কেন, সর্বত্রই এ প্রশ্ন শুনতে পাবেন-দেশে হচ্ছেটা কী? যারা এ প্রশ্ন করেন, তাদের কাছে কোনো উত্তর নেই। নেই এর সূত্র উৎস নিয়ে কোনো খবর বা গুজবের বার্তাও। তবু প্রশ্ন রয়ে গেছে। বলা যায় দেয়ালেরও কান আছে, বাতাসের গতি আছে। কোন দেয়ালের কোনো কথা হয়তো বাতাসের বেগে ইথারে ভর করে হু হু করে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে; আর  সে কথা মানুষের কান স্পর্শ করে যাচ্ছে। বিষয় কী, তা কারও জানা নেই। এক অজানা মনোভঙ্গি কাজ করছে। যেন সবকিছুই স্বাভাবিক। সেই যে কবি জীবনানন্দের কবিতার পঙ্ক্তি ‘কি কথা তাহার সাথে’? আসলে কথা কী? এর কি কোনো জবাব কোথাও আছে? না বলা দুষ্কর। গত কয়েক বছরের হিসাবে ফারাক থাকলেও, মাসের হিসাবে পরপর শ্রীলঙ্কায়, বাংলাদেশে, নেপালে তরুণদের যে বিপ্লব হয়ে গেল তার সর্বশেষ উদাহরণ এখন পর্যন্ত নেপাল। নেপালে ঘটনার পরপরই সেখানকার সাবেক প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করে ক্ষমতায় বসিয়েছে তরুণরা।

নেপালের বিপ্লব নিয়ে নানা কথা আছে। অনেকে মনে করেন সেখানে প্রো-চায়নিজ সরকার থাকায় এই বিপ্লবে ভারতের হাত রয়েছে। মূল বিষয় সেটি নয়। দেখা যাচ্ছে, নেপালের অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার কথা প্রথম দিকেই ঘোষণা দিয়েছে। বোধ করি সেভাবেই কাজ চলছে। শ্রীলঙ্কার কথাও অনেকটা অনুরূপ। সেখানে বিপ্লব-পরবর্তী এখন শান্ত বাস্তবতা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, যে দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে সেখানে বিপ্লব হয়েছিল সেখানে এখন দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। দেশটি অগ্রগতির দিকে যাচ্ছে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদবিরোধী অভ্যুত্থান হয়েছে তা বছর উতরে গেছে। আসলে এ থেকে জনগণের কতটা উপকার হয়েছে, সেটি খুব স্পষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। অভ্যুত্থানের মূল শক্তিই বলছে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়েছে। তবে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে। ফ্যাসিবাদের জাঁতাকলে যেভাবে জনগণ পিষ্ট হচ্ছিল, তার থেকে খানিকটা হলেও নিস্তার মিলেছে। জনস্বার্থ বিবেচনায় দেখার রয়েছে আরও অনেক কিছু।

খুব সোজাসাপ্টা করে বললে এই দাঁড়ায় যে একটি স্বচ্ছ, সবার গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গোটা জাতি গত সাড়ে পনেরো বছর লড়াই করেছে। মূল দবি ছিল ভোটাধিকার, মৌলিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার ফেরত পাওয়া। আর ছিল কাজের সুযোগ লাভের অধিকার, বৈষম্য নিরসনের আকাক্সক্ষা। সব মিলিয়ে একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যখন নিজ দেশে প্রবাসী হয়ে উঠেছিল তাদের দাবি যখন পদদলিত হচ্ছিল, তখনই তারা রুখে দাঁড়ায়। এই দাঁড়াবার পদ্ধতিটা এবার আলাদা ছিল। সাধারণত দেখা যায়, রাজনীতিবিদরাই লড়াই করে বিজয় অর্জন করেন। এবার কেবল রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী নন, বরং শিক্ষার্থীরাই নেমে পড়েছিল সরকারবিরোধী আন্দোলনে। এবং সফলতা মূলত সেখানেই আসে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এই খেলা যারা খেলেছেন তারা পাকা খেলোয়াড়, ওস্তাদের ওস্তাদ। অতিসতর্কে ঘুঁটি চালিয়েছেন। এই অভিজ্ঞতার আলোকে যদি বাংলাদেশের বিপ্লব বিবেচনায় নেওয়া হয়, তাহলে এটা বোঝা দুষ্কর যে আমাদের পরিণতি কোথায়? কারণ আমরা এখন পর্যন্ত কার্যত একটি নির্বাচনের কাছে পৌঁছাতে পারিনি। সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কথা বলা হলেও তা যে হালে খুব একটা পানি পাবে-ভাবসাব দেখে তা মনে হচ্ছে না। কথা এ কারণে যে গত কয়েক দিনের কিছু ঘটনা ভাবিয়ে তোলার সূত্র হিসেবে কাজ করছে। জাতিসংঘ অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যাওয়া সফরসঙ্গীদের ছ্যারাব্যারা অবস্থাটা কোনো বিবেচনাতেই কাম্য ছিল না। আগে থেকেই মিডিয়ায় এ নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক করা হয়েছিল। সেখানে যে একটা প্রতিরোধ পরিস্থিতি হতে পারে, সেটি কার্যত অজানা ছিল না। তা সত্ত্বেও যা ঘটেছে, তাতে সরকারের অবস্থান খুব শক্তপোক্ত মনে হওয়ার কোনো কারণ নেই। এরপর বলা হলো, সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার অবসান হয়েছে। এটা বলা কষ্টকর, আসলে কী হয়েছে? সফরের বিশেষ মিশন কতটা সফল হয়েছে? সে কথা থাক। এই সফরের আগে বাংলাদেশে যে আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে, তা হলো একজন মার্কিন নাগরিকের গ্রেপ্তার। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি কে? তার আসল পরিচয় কী? সেটি অবশ্যই তদন্তের ব্যাপার। এগুলো খুব জটিল অঙ্কের বিষয়। যারা ডিল করেন তারা ভালো বলতে পারবেন। তবে জনগণের জানা দরকার, ঐতিহ্যবাহী বাংলা একাডেমির বইমেলা স্থগিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অমর একুশে বইমেলা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে এখনো চলছে তোলপাড়। নীলক্ষেতে ব্যালট পেপার ছাপার বিষয়টি ভিসিকে না জানিয়ে করা হয়েছে বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৩৩০টি, যার মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণ ৬৬টি। ২২টি ছিল ধর্ষণের পর হত্যা। এ সময়ে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ৮৯ জন, যার মধ্যে ঢাকাতেই হত্যার শিকার হয়েছেন ৪৫ জন। এ সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় মারা গেছেন ৪৪ জন। রাজনৈতিক সহিংসতায় এ পর্যন্ত বিএনপির ১ হাজার ৪৭৭ জন নিহত হয়েছেন। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ অনেকেই। বাড়তি পণ্যমূল্যে জনগণের নাজেহাল অবস্থা। ঘুষ-দুর্নীতির কোনো সুরাহা করা যায়নি। কীভাবে করা যাবে তার কোনো ফর্মুলাও সংশ্লিষ্টদের জানা আছে বলে মনে হয় না। এই বাস্তবতায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, চলতি মাস খুবই বিপজ্জনক। পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদি নির্বাচনমুখী প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সত্যিকার অর্থে ঐক্য না হয়, তাহলে ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র আরও ঘনীভূত হবে। বলা হচ্ছে, জুলাই বিপ্লবের পক্ষে থাকা কয়েকটি দল ইতোমধ্যে আন্দোলন কর্মসূচি দিয়ে মাঠে নেমেছে। এটা মোটেই ভালো লক্ষণ নয়।

মার্কিন নাগরিককে কে আনল, কে ধরল, এটা জনগণের জানা দরকার। ডাকসু নির্বাচনে কে কীভাবে ভিসিকে না জানিয়ে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপল সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। জননিরাপত্তা কেন নিশ্চিত করা যাচ্ছে না, সে উদ্বেগ নিরসন জরুরি। বিনিয়োগ স্থবিরতায় নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। কেন বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করা যাচ্ছে না, সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। চাল ডাল তেলের দাম কেন মধ্যবিত্তের নাগালে নেই, সে ব্যাপারে পরিষ্কার ধারণা জনগণকে দেওয়া আবশ্যকীয়। এসব অতীব জরুরি প্রশ্নের কোনো সদুত্তর কারও কাছে না থাকার কারণেই নানা কথা হচ্ছে। কার গোয়ালে কে ধোঁয়া দেয়, সেটি সবার জানা নেই। গণ-ঔৎসুক্য নিরসনে কার্যকর না হলে, জন-আকাক্সক্ষার প্রত্যাশিত নির্বাচন করা কতটা সম্ভব হবে-সে প্রশ্ন থেকেই যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে