শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৫

গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান

ড. ইকবাল কবীর মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান

আফ্রিকার বৃহৎ রাষ্ট্র ও মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ সুদানের সমাজ ও রাজনীতি এখন পুড়ছে একটি রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধের আগুনে। দেশটির পথেঘাটে নিহত মানুষের লাশের সারি তাবৎ দুনিয়ার জনগোষ্ঠীকে হতবিহ্বল করে দিয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে গৃহযুদ্ধের এই তীব্রতা বৃদ্ধি ও এর ফলে আগ্রাসি বাহিনীর নির্বিচার রক্তপিপাসা বিবেকবান মানুষের হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করে তুলেছে। সুদানের সমাজব্যবস্থায় সহনশীলতা ও সমঝোতার অভাব দীর্ঘদিনের।  দেশটি এর আগে বড় বড় দুটি গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছিল। ১৯৫২ থেকে ১৯৭২ সাল, ১৯৮৩ থেকে ২০০৫ সাল এবং ২০২৩ সাল থেকে দীর্ঘ প্রায় দেড় বছরের জাতিগত, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় মতপার্থক্যের কারণে চলা গৃহযুদ্ধ দেশটির সমাজ, রাজনীতি ও অর্থনীতিকে অস্থির করে রেখেছে। প্রথম গৃহযুদ্ধটি সংঘটিত হয়েছিল উত্তর ও দক্ষিণ সুদানের মধ্যে। দ্বিতীয়টি দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার লড়াই হিসেবে শুরু হয়েছিল, যার ফলস্বরূপ দক্ষিণ সুদান স্বাধীনতা লাভ করেছিল। আর বর্তমান গৃহযুদ্ধটি চলছে দেশের সামরিক বাহিনী ও আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের মধ্যকার বিরোধের জের ধরে। এসব রক্তক্ষয়ী সংঘাতের ফলে সুদান পৃথিবীর মানচিত্রে একটি অকার্যকর রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে এবং গৃহযুদ্ধের বলি হয়েছে দেশের সাধারণ ও নিরীহ মানুষ। অতীতের দুটি গৃহযুদ্ধে প্রায় ২৫ লাখের মতো মানুষের মৃত্যু হয়। আহত হয় আরও লাখ লাখ বেসামরিক নাগরিক। বাস্তুচ্যুত হয় কোটি কোটি হতভাগা জনগোষ্ঠী।

২০২৩ সালের এপ্রিলে শুরু হওয়া বর্তমান গৃহযুদ্ধের ফলে এ পর্যন্ত দেড় লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। খাদ্যাভাব, দুর্ভিক্ষ ও সহিংসতার কারণে  ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ মানুষ। জাতিসংঘ জানিয়েছে, এ মুহূর্তে সুদানে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট চলছে। দুর্ভিক্ষ ছড়িয়ে পড়েছে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে। উল্লেখ্য সুদানের দারফুর অঞ্চলের আল-ফাশের শহর মিলিশিয়া বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) অনেক দিন অবরোধ করে রেখেছিল। সপ্তাহখানেক আগে তারা আল-ফাশের শহরে ঢুকে পড়ে এবং এরপর আরএসএফ যে গণহত্যা চালায় তা ছিল রীতিমতো ভয়ানক এবং বর্বরতার ইতিহাসে নিষ্ঠুরতম। একটি হাসপাতালে আক্রমণ করে এসব মিলিশিয়া এক দিনে সেখানকার রোগী ও তাদের আত্মীয়স্বজনসহ ৫০০ জনকে নির্বিচারে হত্যা করে। আল-ফাশের গণহত্যার চিত্র দেখে দুনিয়ার মানুষ হতবাক ও স্তব্ধ। রক্তপিপাসু আরএসএফ বাহিনীর বর্বর হত্যাযজ্ঞ এখনো চলছে।

সুদানে গৃহযুদ্ধের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। দেশটিতে প্রধান গৃহযুদ্ধটি শুরু হয় ১৯৫৫ সালে। দীর্ঘদিন ধরে সুদানে উত্তর ও দক্ষিণের জনগণের মধ্যে জাতিগত ও ধর্মীয় বিভেদের কারণে বিভক্তির মধ্যে ছিল। উত্তর অংশ মূলত আরব ও মুসলিম, অন্যদিকে দক্ষিণের মানুষ বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর এবং ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসরণ করে। এই বিভেদ বহু বছরের সংঘাতের জন্ম দেয় এবং ১৯৫৫ সালের গৃহযুদ্ধের সূচনা করে, যার পরিসমাপ্তি ঘটে ১৯৭২ সালে। তখন দেশের সামরিক শাসক এক চুক্তিতে উপনীত হলে গৃহযুদ্ধের অবসান হয়। এই যুদ্ধে ১০ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়। গৃহযুদ্ধের অবসান হলেও দেশটিতে স্থিতিশীলতা ফিরে আসেনি। এদিকে ১৯৮৩ সালে দক্ষিণ সুদানের স্বাধীনতার দাবিতে আবারও গৃহযুদ্ধের সূচনা হয়। এরই মধ্যে ১৯৮৯ সালে কর্নেল উমর আগ্রাসি বাহিনীআল-বশির একদল সামরিক কর্মকর্তার সমর্থন নিয়ে এক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে সুদানের শাসনক্ষমতা দখল করেন। আল-বশির রাজনৈতিক দল জাতীয় কংগ্রেস পার্টির হয়ে অত্যন্ত শক্ত হাতে দেশ শাসনকার্য পরিচালনা করেন। কিন্তু তিনি দক্ষিণ সুদানের সঙ্গে যুদ্ধের কোনো কূলকিনারা করতে পারেননি। ফলে ২০০৫ সালে ওই অঞ্চলটির স্বাধীনতার মধ্য দিয়ে যুদ্ধের অবসান ঘটে। এই ভয়ানক গৃহযুদ্ধে ১৫ লক্ষাধিক মানুষ নিহত হয়। এসব সংঘাত ও যুদ্ধের পরও সুদান স্থিতিশীল দেশ হিসেবে মাথা সোজা করে দাঁড়াতে পারেনি।

উমর আল-বশির ১৯৯৬ সালে নিজেকে সুদানের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ঘোষণা করেন। তিনি দেশে সব ধরনের রাজনীতি নিষিদ্ধ করেন। তখন থেকে আন্তর্জাতিক মহল সুদানকে একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্র হিসেবে ঘোষণা করে। ফলে সুদান সরকার প্রায় একঘরে হয়ে পড়ে এবং বশির সরকারের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমশ বাড়তে থাকলে তিনি ২০১০ ও ২০১৫ সালে দেশে সাধারণ নির্বাচনের আয়োজন করেন। তবে দুটি নির্বাচনে তিনিই জয়ী হয়ে ক্ষমতার শীর্ষ পদ ধরে রাখেন। এদিকে ২০১৫ সালে বিরোধীরা নির্বাচন বর্জন করলে গভীর অচলাবস্থার সৃষ্টি হয় এবং নানা টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে দেশটিতে ক্ষোভ ও বিক্ষোভ অব্যাহত থাকে। এদিকে দেশটিতে রুটির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন শুরু হয়। তীব্র আন্দোলনের মুখে ২০১৯ সালে উমর আল-বশির ক্ষমতাচ্যুত হন। ফলে তাঁর দীর্ঘ ৩০ বছরের স্বৈরশাসনের অবসান ঘটে।

২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে আল-বশিরকে ক্ষমতাচ্যুত করতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন যৌথভাবে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুবহান ও আধাসামরিক বাহিনী র‌্যাপিড সাপোর্ট ফোর্স (আরএসএফ) প্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালো। তখন তাঁরা দুজনই পরস্পরের বন্ধু ছিলেন। এ সময় বেসামরিক গোষ্ঠীগুলোর সঙ্গে মিলিত হয়ে সামরিক বাহিনীর সহযোগিতায় একটি জোট সরকার গঠন করে। তারপর থেকে দেশে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির সঙ্গে সঙ্গে খাদ্যসংকটের তীব্রতা বাড়তে থাকে। ফলে সামরিক বাহিনী ও বেসরকারি নেতৃত্বের মধ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। ফলে ২০২১ সালে দেশটিতে আবার সেনা অভ্যুত্থান ঘটে। জেনারেল আবদেল ফাত্তাহ আল-বুবহান সুদানের ক্ষমতা দখল করেন। এরপর থেকে সেনাপ্রধান ও ডি ফ্যাক্টো প্রেসিডেন্ট আল-বুরহান এবং আরএসএফ প্রধান হামদান দাগালোর মধ্যে শুরু হয় ক্ষমতার দ্বন্দ্ব এবং তা ধীরে ধীরে চরম আকার ধারণ করে।

সরকারের অংশ দুই জেনারেলের মধ্যে সবচেয়ে বড় দ্বন্দ্বের বিষয় ছিল আধাসামরিক বাহিনীর আরএসএফের শক্তিশালী এক লাখ সদস্যকে সেনাবাহিনীর সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত করা এবং এটি করা হলে তাদের নেতৃত্ব কে দেবে সে বিষয়ে সুরাহা করা। এই দ্বন্দ্বে কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না হলে, টানা কয়েক দিনের উত্তেজনার পর ২০২৩ সালের ১৫ এপ্রিল সেনাবাহিনী ও আরএসএফের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়।

পরিশেষে এ লড়াই গৃহযুদ্ধের মোড় নেয় এবং তা সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে। এই গৃহযুদ্ধই এখন তীব্র আকার ধারণ করেছে। আধাসামরিক আরএসএফ মিলিশিয়া বাহিনী দেশে চরম অরাজকতা ও হত্যাযজ্ঞের পথ বেছে নিয়েছে, যা অবসানের উপায় ও সময় কারও জানা নেই। বিশ্ব সম্প্রদায়ও এ ব্যাপারে আশ্চর্যজনক নীরবতা পালন করছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে। এদিকে সুদানের নিয়ন্ত্রণ নিয়েও চরম অস্থিরতা বিরাজ করছে। আরএসএফের তাণ্ডবে ক্ষমতাসীন সামরিক সরকার যখন দিনদিন কোণঠাসা হচ্ছে, তখন আরএসএফ দেশের প্রায় অর্ধেক এলাকা তাদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছে। আর সুদানের প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর এলাকাগুলোতেই আরএসএফ তাদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়েছে। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে বর্তমানে বিরোধে লিপ্ত দুই জেনারেল উমর আল-বশিরের ক্ষমতাচ্যুতির পর একসঙ্গে ক্ষমতার পাশে থাকলেও তারা কেনো আজ ভয়ানক যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। আর কারাই বা সরকারবিরোধী জেনারেল হামদান দাগালেকে সাহায্য ও সমর্থন দিয়ে আসছে। বন্ধু দুই জেনারেলের বিরোধ শুরু হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে বেসামরিক সরকার গঠন প্রশ্নে মতানৈক্য এবং ক্ষমতার দ্বন্দ্ব। আরএসএফপ্রধান জেনারেল মোহাম্মদ হামদান দাগালোকে বরাবরই সমর্থন জুগিয়ে আসছে সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার। দারফুর ও আল-ফাশের অঞ্চলে যে ভয়াবহ হত্যাযজ্ঞ চলছে তার পেছনে ইউএই বড় ভূমিকা পালন করছে বলে প্রামাণিক তথ্য রয়েছে। এর বড় কারণ হলো আরএসএফকে প্রচুর অর্থ ও অস্ত্রের জোগান দিয়ে ইউএই সুদানের আরএসএফ নিয়ন্ত্রিত অঞ্চলগুলোর কৌশলগত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রাকৃতিক সম্পদ বাগিয়ে নেওয়ার জন্য উদগ্রীব। এসব এলাকার খনি থেকে তোলা সোনার বেশির ভাগ অংশও ইউএই নিয়ে যাচ্ছে। ইউএই বহু দিন থেকেই আরএসএফের ঘনিষ্ঠ মিত্র। ইউএইর সহযোগিতা পেয়েই আরএসএফ সুদানের গৃহযুদ্ধকে আরও ভয়াবহ ও দীর্ঘস্থায়ী করার শক্তি পাচ্ছে। এ ছাড়া পশ্চিম লিবিয়ার শক্তিশালী জেনারেল খলিফা হাফতারও আরএসএফকে সহায়তা করছে বলে অভিযোগ রয়েছে।

সুদান উত্তর-পূর্ব আফ্রিকার একটি দেশ যার রাজধানী খার্তুম। আফ্রিকার বৃহত্তম দেশ সুদানের আয়তন ১৮ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮ বর্গকিলোমিটার। কৃষি, তেল, খনিজ বিশেষ করে স্বর্ণে প্রাচুর্যে একটি দেশ সুদান। এটি আফ্রিকা মহাদেশের অন্যতম প্রধান স্বর্ণ উৎপাদনকারী দেশ। অথচ দেশটি দশকের পর দশক ধরে ক্ষমতার হাতবদল, অভ্যুত্থান-পাল্টা অভ্যুত্থান ও গৃহযুদ্ধে আজ বিপন্ন। সহিংসতা, দাঙ্গা, খুন, সংঘাতে সৃষ্ট দুর্ভিক্ষ-মহামারিতে ইতোমধ্যে প্রাণ গেছে দেশটির ৩০ লাখের বেশি মানুষের। সুদানের বর্তমান অবস্থা খুবই নাজুক। আরএসএফের ভয়ানক হামলায় প্রতিদিন প্রাণ যাচ্ছে শত শত মানুষের। ফলে মানুষের জীবননাশের সংখ্যা যেমন বাড়ছে, তেমনি বৃদ্ধি পাচ্ছে মানুষের দুঃখ ও দুর্দশার। আন্তর্জাতিক রেডক্রসের সুদান মিশনের প্রধান ড্যানিয়েল ও’মালি বলেছেন, ‘এই সংঘাতে চরম মানবিক সংকটের সৃষ্টি হয়েছে।’ জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ভলকার টুর্ক বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের চরম নিষ্ক্রিয়তার কারণে সুদানে যে হত্যাযজ্ঞ চলছে, তা আরও অচিরেই বৃহৎ আকার ধারণ করবে।’ তিনি সতর্ক করে বলেন, এই অঞ্চলের বেসামরিক মানুষের জীবন নিয়ে ঝুঁকি বেড়েছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সূত্রের মতে, গৃহযুদ্ধের ফলে আল-ফাশার বিভিন্ন অঞ্চলের ৬ লাখ ৩৭ হাজার মানুষ চরম দুর্ভিক্ষের মুখে রয়েছে।  তা ছাড়া সুদানের ৫ কোটি মানুষের প্রায় অর্ধেক ২ কোটি ৪৬ লাখ মানুষ চরম খাদ্যসংকটে ভুগছে। সাম্প্রতিককালে সুদানের প্রচণ্ড হত্যাযজ্ঞের প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন দেশ উদ্বেগ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও আরব লিগ এই সংঘাত বন্ধের জন্য উভয় পক্ষকে আহ্বান জানিয়েছে। দুই পক্ষের মধ্যকার রক্তক্ষয়ী দ্বন্দ্বের অবসানে মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়েছে মিসর ও দক্ষিণ সুদান। জাতিসংঘের মহাসচিব গুতেরেস সুদানে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘন, বেসামরিক নাগরিক ও অবকাঠামোর ওপর নির্বিচারে আক্রমণ, লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার জন্য তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং প্রত্যেক পক্ষকে শান্তি স্থাপনের জন্য সহযোগিতা করার আহ্বান জানান। সুদানের এই ভয়াবহ মানবিক সংকটের সময় প্রয়োজন মুসলিম বিশ্বের অভিভাবক রাষ্ট্র সৌদি আরব, তুরস্ক ও কাতারের মতো রাষ্ট্রনায়কদের সমঝোতার প্রস্তাব নিয়ে এগিয়ে আসার, যেন ভয়ানক গণহত্যার কবল থেকে সুদানের অসহায় মানুষকে বাঁচানো যায়। একই সঙ্গে সেখানকার ক্ষুধাপীড়িত ও আহত মানুষের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য তাদের ভূমিকাও পালন করা দরকার। জাতিসংঘসহ অন্যান্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ও দেশগুলোকে শুধু বিবৃতির মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে সুদানের  সংকট নিরসনে দ্রুত এগিয়ে আসতে হবে।

লেখক : সাবেক ব্যাংকার

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সর্বশেষ খবর
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা