শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৫

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

আদি মানব-মানবী হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া বেহেশতবাসী হওয়া সত্ত্বেও বেহেশতে তাঁদের উভয়ের নির্ঝঞ্ঝাটে থাকার জন্য আল্লাহ কিছু নিয়মরীতি স্থির করে দিয়েছিলেন। প্রথমেই তিনি আদমের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন, ‘হে আদম, তুমি ও তোমার বিবি বেহেশতে বসবাস কর এবং বেহেশতের সবকিছু তোমরা স্বচ্ছন্দে আহার কর। তবে এই গাছের কাছে যেও না, তাহলে তোমরা সীমা লঙ্ঘনকারীদের অন্তর্ভুক্ত হবে।’ (সুরা বাকারা ২:৩৫)। কিন্তু শয়তানের প্ররোচনায় শেষ পর্যন্ত তাঁরা আল্লাহর বেঁধে দেওয়া সীমা লঙ্ঘন করে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হয়েছিলেন।

পৃথিবীতে ঝামেলাহীনভাবে চলার জন্য মানুষের রচিত বহু আইনকানুন, বিধিবিধান ও রীতিনীতি আছে এবং এসব ভঙ্গ বা লঙ্ঘন করলে শাস্তির ব্যবস্থাও আছে। কিন্তু মানুষের মন অপরাধপ্রবণ এবং তারা কারণে-অকারণে আইন ভঙ্গ করে। তাদের ক্ষেত্রে আইন ভঙ্গের শাস্তি আদম-হাওয়ার মতো বেহেশত থেকে পতনের শাস্তির মতো নয় বলে আইন ভঙ্গ করা মানুষের দৈনন্দিন জীবনের নিয়মিত কর্মসূচিতে পরিণত হয়েছে। সবচেয়ে বিচলিত করার ব্যাপার হলো, যারা মানুষের ওপর প্রয়োগযোগ্য আইন ও বিধিবিধান তৈরি করেন এবং যারা আইন প্রয়োগ করেন ও আইনের ব্যাখ্যা প্রদান করেন, তারা সবার আগে আইন ভঙ্গের কাজগুলো করেন।

কারা সবচেয়ে বেশি আইন ভঙ্গ করেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে তা বিবেচনা করলে দেখা যাবে যে ৫৫ বছর বয়সি স্বাধীন বাংলাদেশে আইন ভঙ্গ করে দেশের বারোটা বাজানোর কাজ সবচেয়ে বেশি করেছেন রাজনীতিবিদরা এবং বিশেষ করে যারা ক্ষমতায় থাকে এবং সংসদে সংখ্যাধিক্যের জোরে যে কোনো আইন পাস করে তা ভঙ্গ করার জন্য। কিন্তু কে তাদের শাস্তি প্রদান করবে? আদম-হাওয়ার সামান্য ভুলের জন্য তাদের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগকারী আল্লাহ তাদের সুখের বেহেশত থেকে পৃথিবীতে নির্বাসিত করেছিলেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের অপরাধের শাস্তি কে তাদের ওপর প্রয়োগ করবে। শাস্তি প্রদানের জন্য আধুনিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় একটি বিচারব্যবস্থার অস্তিত্ব থাকে। সংবিধান বলে দেয় যে বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং সরকার থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসে কী করেছিলেন? বিচার বিভাগের খোলনলচেই পাল্টে দিয়েছিলেন। মানুষ পুরোনো প্রবাদে বিশ্বাস করত : ‘হাকিম নড়ে তো হুকুম নড়ে না।’ শেখ হাসিনার শাসনে তার অঙ্গুলি হেলনে হাকিমের গদি নড়বড়ে হয়ে গিয়েছিল বলে হাকিমের হুকুমও সরকার নির্দেশিত হতো। তার নিয়ন্ত্রিত জাতীয় সংসদে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের বিরুদ্ধে যে ন্যক্কারজনক ভাষায় বিষোদগার করা হয়েছে, অনুরূপ পরিস্থিতিতে ক্ষমতাসীনদের কেশাগ্র স্পর্শ করার আগে বিচারপতিদের অন্তত ১০ বার চিন্তা করার প্রয়োজন না পড়েই পারে না। ফলে যারা অপরাধ করে তারা আদম-হাওয়ার মতো ‘বেহেশত হারান না’। সামান্য ব্যতিক্রম ছাড়া তারা বহাল তবিয়তে থাকেন। যেমন রয়েছেন দেড় সহস্রাধিক মানুষ হত্যার নির্দেশ দানকারী ইতিহাসের জঘন্যতম স্বেচ্ছাচারী শাসক শেখ হাসিনা ও তার দোসররা।

শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতিগন্ধম খাওয়ার কারণে যদি আদম-হাওয়াকে বেহেশত থেকে বিতাড়িত হওয়ার মতো শাস্তি ভোগ করতে হয়, তাহলে অসংখ্য মানুষ হত্যার কারণে শেখ হাসিনা ও তার অপরাধের সহকর্মীদের কী শাস্তি হওয়া উচিত? আদম এবং হাওয়া নিজেদের কৃত ভুলের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত হয়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমাপ্রার্থনা করেন : ‘হে আমাদের রব, আমরা নিজেদের ওপর জুলুম করেছি। আপনি যদি আমাদের ক্ষমা না করেন এবং আমাদের প্রতি অনুগ্রহ না করেন, তাহলে আমরা অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হব।’ (সুরা আরাফ : ২৩) তবু আল্লাহ তাঁদের তাৎক্ষণিক ক্ষমা করেননি। একপর্যায়ে আল্লাহ তাঁদের তওবার কিছু শব্দ শিখিয়ে দেন এবং আদমের তওবা কবুল করেন।’

কিন্তু শেখ হাসিনা তওবার আশপাশে নেই। তিনি বারবার বলেছেন এবং এখনো বলছেন, ‘আমার কী দোষ?’ অথবা ‘আমি কী করলাম?’ তার অনুসারীরাও তার সুরই নকল করে বলে একই কথা বলছেন। সামান্যতম অনুশোচনা নেই কারও কণ্ঠে, আচরণে। বরং শেখ হাসিনা থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ের আওয়ামী ভাববাদীরা দাবি করে চলেছেন, শেখ হাসিনাই এখনো বাংলাদেশের বৈধ প্রধানমন্ত্রী, ইত্যাদি।

শেখ হাসিনা এবং আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ব্যাধির প্রলাপ হলো : ‘আমি’ ও ‘আমরা’। যে কোনো প্রলাপ যখন উন্মত্ততার পর্যায়ে পৌঁছে তখন যে দাওয়াই প্রয়োগের প্রয়োজন ছিল, তা গত বছরের জুলাই-আগস্ট মাসে যথাযথভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে এবং দেশ আওয়ামী ব্যাধিমুক্ত হয়েছে। কিন্তু ভবিষ্যতে এ ব্যাধি যাতে কোনো ব্যক্তি বা দলের মাঝে সংক্রমিত না হয়, সেজন্য শেখ হাসিনার প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) তার ও তার দ্বারা কৃত অপরাধের সহযোগীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। শেখ হাসিনার শাসনামলে কেবল জেদের বশবর্তী হয়ে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নির্মূল করার লক্ষ্যে বিশেষভাবে গঠিত আদালতের মাধ্যমে ৪০ বছর আগের কল্পিত অপরাধকে ইস্যু বানিয়ে বিচারে দেশের বেশ কিছুসংখ্যক শীর্ষ রাজনীতিবিদকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার বিরুদ্ধে জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনসহ বহু আন্তর্জাতিক সংস্থা ‘প্রহসনের বিচার,’ ‘ক্যাঙারু কোর্টে বিচার,’ এমনকি ‘বিচারিক হত্যাকাণ্ড’ বলে বর্ণনা করা সত্ত্বেও তারা এ হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে। বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, এখন স্বয়ং শেখ হাসিনাই আইসিটিকে ‘ক্যাঙারু কোর্ট’ এবং তার বিরুদ্ধে হত্যাকাণ্ডের মামলাকে ‘প্রহসনের বিচার’ বলে বর্ণনা করছেন।

গত বছরের জুলাই-আগস্টে শেখ হাসিনার নির্দেশে বাংলাদেশে যে গণহত্যা পরিচালিত হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ সেই গণহত্যার প্রথম মামলার রায় ঘোষণা করবে আগামীকাল ১৭ নভেম্বর সোমবার। এ মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামালও জড়িত। রাজসাক্ষী আছেন পুলিশের সাবেক আইজি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। আইসিটি-১-এর বিচারপতি হিসেবে আছেন মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদার, মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

এ মামলায় পাঁচটি অভিযোগ এনে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খাঁন কামালের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে প্রসিকিউশন। যেদিন রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণ করা হয়, সেদিন থেকেই ঢাকা নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থানসমূহে অতিরিক্ত পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবি সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। আওয়ামী লীগের কোনো প্রদর্শন মোকাবিলা করতে বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরাও প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিলেন। অতএব সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিশ্চিত বলা যেতে পারে যে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার মামলার সম্ভাব্য রায়কে কেন্দ্র করে তেমন গোলযোগের আশঙ্কা নেই।

কারণ আওয়ামী লীগ ১৩ নভেম্বর যে লকডাউন ঘোষণা করেছিল, তা মাঠে মারা গেছে। আওয়ামী মহলে হতাশার কথা জানা গেছে। ১৫ মাস ধরে ক্ষমতার রাজনীতি থেকে বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগের এখন ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’ অবস্থা। দেশবাসী এবং প্রতিটি রাজনৈাতিক দল এখন নির্বাচনমুখী। সর্বত্র আলোচনার বিষয়বস্তু গণভোট ও সংসদ নির্বাচন। এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের দ্বারা নাশকতা সৃষ্টির অপচেষ্টা তাদের জন্যই বিপদ ডেকে আনবে।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বোচ্চ সতর্কতা
সর্বোচ্চ সতর্কতা
নির্বাচনি হাওয়া
নির্বাচনি হাওয়া
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
ভূরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের অবস্থান
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
সর্বশেষ খবর
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা