শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

গত বছরের আগস্ট মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এক বছরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কাজটি কী দুরূহ ছিল? এ কথা সত্য, জুলাই অভ্যুত্থান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্দিষ্ট কিছু দায়িত্ব অর্পণ করেছে- নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের বিচার। যে কোনো অনির্বাচিত সরকারের ওপর এ ধরনের দায়িত্ব পালনে জটিলতা থাকা সত্ত্বেও জাতীয় প্রয়োজনে নিঃসন্দেহে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের পর এক বছর দুই মাস কাটিয়ে দিলেও এখন পর্যন্ত তারা সংস্কারকাজ সম্পন্ন করতে পারেনি। এ সময়ের মধ্যে পুনর্গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) সরকার পক্ষ গত জুন মাস পর্যন্ত জুলাই চব্বিশের অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা পাঁচটি মামলায় অভিযোগের সমর্থনে আনুষ্ঠানিকভাবে সাড়ে আট হাজার পৃষ্ঠার চার্জশিট দাখিল করা ছাড়া আর কিছু করতে পারেনি। বিচার সম্পন্ন হতে কত দিন লাগবে তা নির্ভর করে ট্রাইব্যুনালের ওপর।

কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্ব ইতোমধ্যে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক বৈধতার প্রশ্ন। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেই যেহেতু সংবিধান বাতিল করেনি এবং সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকারের বিধান নেই, সেজন্য সরকারকে যতই জুলাই বিপ্লবের ফলাফল হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণকারীদের জনগণের সরকার বলা হোক না কেন, বিপ্লবকে আইনগত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে এবং ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশন শুরু হওয়ার পূর্ববর্তী সময় পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়ার জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। বাংলাদেশে নির্দলীয় কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে চারটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংবিধান নির্বাচন অনুষ্ঠানে কেয়ারটেকার সরকারগুলোকে বেঁধে দিয়েছিল মাত্র তিন মাস সময়। মাত্র নব্বই দিনে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো সমস্যা হয়নি। সে ক্ষেত্রে বিপ্লব-উত্তর অন্তর্বর্তী সরকারের চৌদ্দ মাস কাক্সিক্ষত সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পর্যাপ্ত সময় ছিল। জুলাই বিপ্লব ছিল স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ব্যাপক ক্ষোভের অনিবার্য পরিবর্তনের আকাক্সক্ষার ফলশ্রুতি। যে কোনো দেশে বিপ্লব-উত্তর সরকারের কাছে যা আশা করা হয়, তাহলো, সাবেক সরকারের অন্যায়ের সব শিকড় উপড়ে ফেলা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। সে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই তড়িঘড়ি নির্বাচন অনুষ্ঠান জরুরি ছিল, যা করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারকেবল তা-ই নয়, নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্বের সুযোগ নিয়ে ছোটবড় সব রাজনৈতিক দল, এমনকি যারা বিপ্লবের সঙ্গে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট ছিল না, তারাও বিপ্লবে তাদের কৃতিত্ব দাবি করে জাতিকে তাদের নিজ নিজ তত্ত্বের ভিত্তিতে জ্ঞান দান করতে শুরু করেছে, যা এখনো বন্ধ হয়নি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন চলতি বছরের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত সময়ে ৩৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ১৬৬টি প্রস্তাব নিয়ে ৪৫ দফা অধিবেশনে বসেছে এবং ৬২টি প্রস্তাবে অধিকাংশ দল ঐকমত্য প্রকাশ করেছে। বোঝাই যায়, প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ, জটিল ও সময়ক্ষেপণকারী এবং কোনোভাবেই বৈপ্লবিক চেতনা ও গতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। বিপ্লব মানেই দ্রুত পরিবর্তন, যে গতিতে বিপ্লব চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছেছে, সেই গতিতেই পরিবর্তন ঘটিয়ে বিপ্লবের আকাক্সক্ষার চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে এত প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হতো না। বিপ্লবের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সংশ্লিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা নতুন রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করেছে। শেখ হাসিনার পলায়নের দিন গত বছরের ৫ আগস্ট তারা যদি নিজেদের উদ্যোগেই সরকার গঠন করতে চাইত, তাহলে সহজেই তারা তা পারত। তাহলে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন হতো। কিন্তু বিপ্লবীরা রাজনৈতিক দায়িত্ব গ্রহণের পথে অগ্রসর না হয়ে তাদের সদিচ্ছা ও বিচক্ষণতার প্রমাণ দিয়েছে। তারা দেশে ও বিদেশে সবার গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওপর অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের দায়িত্ব ন্যস্ত করে নির্ভার থাকতে চেয়েছে।

কিন্তু অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ায় যত দিন যাচ্ছে, তাদের বিপদের ঝুঁকি বাড়ছে। পতিত আওয়ামী লীগও তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং ২০০৯ থেকে পরবর্তী দেড় দশক ধরে আওয়ামী শাসনের সুবিধাভোগীদের আক্রোশের মুখ্য টার্গেট শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে উৎখাতকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও অন্যান্য নেতৃস্থানীয়রা। তাদের ওপর ক্ষোভের ঝাল ঝেড়েছে নিউইয়র্ক ও লন্ডনে তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা করে এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করতে নিউইয়র্কে আগত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দুই সদস্য এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম সচিব ডা. তাসনীম জারার ওপর হামলা চালিয়ে। জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি ও বিপ্লবকে গণভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশে পরবর্তী জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বসলে বিপ্লবসহ অন্তর্বর্তী সরকারের সব কাজের বৈধতা দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শিশির মনির সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জুলাই বিপ্লবকে আইনি ভিত্তি না দেওয়া কারও জন্য নিরাপদ নয়।

সংস্কার ও বিচারের নামে সময়ক্ষেপণ একদিকে জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ করে দিচ্ছে, অপরদিকে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও উসকানিমূলক কথাবার্তায় দেশবিরোধী অপশক্তি ‘শেখ হাসিনা এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, ‘ড. ইউনূসের সরকার অবৈধ ও অসাংবিধানিক’ ইত্যাদি বলে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে। দেশবাসী অবগত যে ‘নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গে’ আওয়ামী লীগের জুড়ি নেই। তারা পঁচাত্তর থেকে শিক্ষা নেয়নি, চব্বিশের জুলাই-আগস্টে নজিরবিহীন হত্যা ও তাণ্ডবের পরিণতিতে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও সদলবলে পলায়নের পরও কৃতকর্মের জন্য তাদের মাঝে অনুশোচনার লেশমাত্র নেই। কোনো ধরনের আত্মসমালোচনা নেই। অতএব তাদের ব্যাপারে সামান্য ছাড় দেওয়া হলে তারা প্রথম সুযোগেই যাকে পাবে তার ওপর মরণকামড় বসাতে কোনো দ্বিধা করবে না। আবারও দেশজুড়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে দ্বিতীয়বার চিন্তা করবে না। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতাংশ তাদের বেলায় প্রযোজ্য : ‘নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস/শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস-।’

শুধু নির্বাচন নয়, যে কোনো কাজে বিলম্ব মানেই সমমনাদের মধ্যে বিভ্রান্তি এবং যে কোনো দুর্বলতার অর্থ বাংলাদেশের জন্য চির-অভিশাপতুল্য রাজনৈতিক অপশক্তি আওয়ামী লীগের জন্য মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। বিএনপির ভূমিকাতেই তা স্পষ্ট। দেশে যখন ঐক্য জরুরি তখন বিএনপি নেতারা তাদের সমমনাদের ব্যাপারে আক্রমণাত্মক কথাবার্তা বলছে বিপ্লব সফল হওয়ার পর থেকেই। এনসিপি গঠন নিয়ে তাদের ঘোর আপত্তি। তারা আশা করেছিলেন, এনসিপি তাদের সঙ্গে থাকবে। কিন্তু বিএনপির সে ইচ্ছা পূরণ না হওয়ায় তাদের নেতারা বিভিন্ন সময়ে এনসিপির নেতাদের আক্রমণ করে কথা বলেছেন, যা এখনো থেমে নেই। এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন এক টেলিভিশন টক শোতে দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমাদের নিয়ে বিএনপির অনেক বর্ষীয়ান নেতা যেভাবে আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেন, তাতে আমরা খুব আহত হই। আমরা আশা করেছিলাম বাংলাদেশে অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক সংস্কৃতিরও পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা হয়নি।’ 

শুধু এনসিপি নয়, জামায়াতে ইসলামীকে নিয়েও বিএনপির আপত্তির শেষ নেই। অথচ জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি একাধিকবার জোট গঠন করেছিল এবং ১৯৯১ সালে জামায়াতের সমর্থন নিয়েই বিএনপি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সরকার গঠন করেছিল। তা না হলে তখন বিএনপির পক্ষে সরকার গঠন করা সম্ভব হতো না। জামায়াত ছাড়াও দেশের গুরুত্বপূর্ণ আরও চারটি ইসলামী সংগঠন বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের শরিক ছিল। সেগুলো হচ্ছে ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও বাংলাদেশ ইসলামিক পাটি। কিন্তু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং দলের অন্যান্য নেতা এখন ‘ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ মর্মে বক্তব্য দিয়ে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চেষ্টা করছেন, যা আগামী নির্বাচনে বিএনপির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। এসব দল বিএনপির সঙ্গে ছিল ইসলাম সম্পর্কে দলটির লিবারেল দৃষ্টিভঙ্গির কারণে। কিন্তু দেশ ও জাতির এই যুগসন্ধিক্ষণে ইসলামপন্থি দলগুলোকে দূরে সরিয়ে রাখার কৌশল অবলম্বন করা বিএনপির নিজস্ব নীতিগত সিদ্ধান্ত, নাকি কোনো মহলের আরোপিত সিদ্ধান্তের বহিঃপ্রকাশ তা নিয়ে নানা গুজব রয়েছে।

সবকিছু দেখে মনে হয়, বিপ্লব-উত্তর পরিস্থিতিতে বিএনপির মাঝে আওয়ামী লীগের চরিত্রেরই প্রতিফলন ঘটেছে। তাদের শীর্ষ নেতা থেকে অধস্তন নেতাদের কথাবার্তা, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ও আচার-আচরণেই তা স্পষ্ট। ক্ষমতার রাজনীতিতে অতীতেও দুটি দলের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। দুর্নীতিপরায়ণতার ক্ষেত্রেও নয়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতিসূচকে বাংলাদেশ বেশ কবার শীর্ষ অবস্থানে ছিল। এ স্বভাব সহজে পরিবর্তনযোগ্য নয়। গত বছরের ৫ আগস্টের পর চাঁদাবাজি, দখল-লুণ্ঠনের আওয়ামী রাজত্ব হাতবদল হয়ে বিএনপির হাতে এসেছে। নির্বাচনে তারা যদি আওয়ামী লীগের কেন্দ্র দখল ও ভোটারদের ভোট কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করে ধানের শীষে সিল মেরে ব্যালট বাক্স পূর্ণ করে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।  

অন্তর্বর্তী সরকারের কাজগুলো সহজ হতো জুলাই সনদের ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আবশ্যিক সংস্কারসাধন, বিশেষ করে যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে সংবিধান সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন এবং বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে জুলাই গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অন্যান্য অপরাধের মামলার মধ্যে প্রতীকী হলেও অন্তত একটি মামলায় পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রায় ঘোষণা করা। ট্রাইব্যুনাল বিশেষ ধরনের আদালত, যার কাজ দ্রুত বিচার নিষ্পন্ন করা। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলের শীর্ষ নেতাদের বিচারিক হত্যার মাধ্যমে নির্মূল করার উদ্দেশ্যে শেখ হাসিনা স্বয়ং বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার গড়া ট্রাইব্যুনালে এখন তিনি ও তার সহযোগীরাই আসামি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-উত্তর ন্যুরেমবার্গ ‘ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল’ গঠিত হওয়ার এক বছরের কম সময়ে নাৎসি জার্মানির ২২ জন রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা এবং ছয়টি জার্মান সংগঠনের বিচার সম্পন্ন করে ১০ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল। বিচারে ও ট্রাইব্যুনালে বিচারক, আইনজীবীরা ছিলেন মিত্রবাহিনীর সদস্য দেশগুলোর। বহু জটিলতা সত্ত্বেও বিচার সম্পন্ন ও দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে তারা বিলম্ব করেননি। অনেক ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্যই বিচারের ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশে ভবিষ্যতে কোনো সরকারপ্রধান বা সরকারি দল যাতে ক্ষমতা প্রয়োগে সংবিধানপ্রদত্ত এখতিয়ারের বাইরে চলে না যায়, সেজন্য আইসিটির উচিত ছিল দ্রুত বিচার সম্পন্ন করা। তাতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হতো এবং কোনো প্রশ্নে বিড়ম্বনার মুখে পড়তে হতো না।

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে প্রস্তুতি জোরেশোরে চলছে। কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, আওয়ামী লীগকে ছাড়া নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক বলে গণ্য হবে না। তারা যে কোনোভাবে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে চান। কিন্তু দেশে অতীতেও একাধিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যে নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল না। কখনো আওয়ামী লীগ নির্বাচন বর্জন করেছে, আবার কখনো বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগ বা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব ছাড়াই রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছে। সরকারব্যবস্থা এক চলমান প্রক্রিয়া, কোনো দল সরকারে না থাকলেও সরকার পরিচালনব্যবস্থা থেমে যাবে না। বর্তমানে দেশে একটি বিশেষ অবস্থা চলছে, বিশেষ ধরনের সরকার ক্ষমতায় আছে। সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই। বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠেছে আওয়ামী লীগ ও তাদের সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করার নামে জনগণের ওপর যেভাবে জুলুম চালিয়েছে, হত্যা করেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছে, সেসব অপরাধের কারণেই আওয়ামী লীগকে আরও কয়েক মেয়াদ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে বিরত রাখা উচিত।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৫১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে কৃষকরা ফারমার্স কার্ড পাবেন : টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে সালিশ বৈঠকে হাতুড়ির আঘাতে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?
ঐশ্বরিয়া ও ক্যাটরিনার সঙ্গে কেন সম্পর্ক ভেঙেছিল সালমানের?

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন
সুমুদ ফ্লোটিলায় হামলার প্রতিবাদে ইউটিএলের মানববন্ধন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা