শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৩০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

মোস্তাফিজুর রহমান শামীম
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

শিক্ষকতার পেশা মানবসভ্যতার প্রাচীনতম ও শ্রেষ্ঠতম পেশাগুলোর একটি। মানুষ যখন প্রথম গুহাচিত্র এঁকে অন্যকে কোনো ধারণা বোঝানোর চেষ্টা করেছিল, তখন থেকেই শিক্ষকতার সূচনা। সেই থেকে আজকের আধুনিক বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষা ছড়িয়ে দিয়েছে সভ্যতার আলো। অথচ আজও সমাজে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্ব বিরাজমান।

শিক্ষককে আমরা শ্রদ্ধা করি, তাঁর প্রতি বাহ্যিকভাবে ভক্তি প্রকাশ করি, তাঁকে জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাতা বলি; কিন্তু একইসঙ্গে তাঁর জীবনের সামান্য সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যকেও ঈর্ষা ও সন্দেহের চোখে দেখি। যেন শিক্ষক মানেই চিরকালীন দারিদ্র্য, শিক্ষক মানেই অভাবগ্রস্ত জীবনযাপন, শিক্ষক মানেই সাদামাটা পোশাক, সাধারণ বাজার আর পরিশ্রান্ত মুখ। এই দৃষ্টিভঙ্গি কেবল শিক্ষককেই অপমানিত করে না, বরং পুরো শিক্ষা ব্যবস্থাকেই দুর্বল করে দেয়।

শিক্ষক একটি পূর্ণকালীন পেশার মানুষ। ডাক্তার যেমন চিকিৎসার জন্য, আইনজীবী যেমন আইনের জন্য, প্রকৌশলী যেমন নির্মাণের জন্য নিবেদিত, তেমনি শিক্ষক জ্ঞানের জন্য নিবেদিত। কিন্তু ডাক্তার যখন গাড়ি কিনে, সমাজ সেটিকে স্বাভাবিক মনে করে। আইনজীবী দামি পোশাক পরে কোর্টে গেলে কারো আপত্তি থাকে না। ব্যবসায়ী বিলাসবহুল রেস্টুরেন্টে খেলে সেটি সমাজে গর্বের বিষয় হয়। অথচ শিক্ষক যখন সামান্য ভালো পোশাক পরে ক্লাসে যান, বাজার থেকে একটু ভালো ফল-মাছ কিনে আনেন, কিংবা প্রয়োজনবশত একটি গাড়ি কেনেন, তখন সমাজের চোখে তিনি হঠাৎই সন্দেহজনক মানুষে পরিণত হন। যেন শিক্ষক হওয়া মানেই গরিব হয়ে বাঁচতে হবে, যেন দারিদ্র্য তাঁর পেশাগত অলংকার।

এই মানসিকতার শিকড় খুঁজতে গেলে আমরা দেখতে পাই, শিক্ষকতার ইতিহাসে একসময় সত্যিই দারিদ্র্যের একটি দীর্ঘ ছায়া ছিল। প্রাচীনকালে গুরুকুলে গুরু খুব সামান্য উপহার বা ‘গুরুদক্ষিণা’ গ্রহণ করতেন। মধ্যযুগে মক্তব-মাদ্রাসায় শিক্ষকরা প্রায়ই সমাজের দান-অনুদানের ওপর নির্ভর করতেন, এমনকি এখনও সেই প্রথা চলমান। উপনিবেশ আমলেও শিক্ষকতার বেতন ছিল অল্প, অনেক সময় তাঁরা কৃষিকাজ বা অন্য কোনো পেশার সহায়তায় সংসার চালাতেন। সেই থেকে সমাজে এক ধরনের স্থায়ী ধারণা তৈরি হয়েছে, শিক্ষক মানেই গরিব।

কিন্তু আজকের যুগ সম্পূর্ণ ভিন্ন। আজ শিক্ষকতা একটি পূর্ণকালীন রাষ্ট্রীয় ও প্রাতিষ্ঠানিক পেশা। শিক্ষকরা তাদের যোগ্যতা, পরিশ্রম ও শ্রম দিয়ে একটি নির্দিষ্ট বেতন পান। অনেক দেশে শিক্ষকরা উন্নত বেতন, ভালো সামাজিক মর্যাদা ও আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যে জীবনযাপন করেন। ফলে তারা সমাজে অনুপ্রেরণার প্রতীক হয়ে ওঠেন। অথচ আমাদের সমাজের বহু অংশ এখনো সেই পুরোনো ধারণা আঁকড়ে ধরে আছে, শিক্ষক যেন কখনো ভালো পোশাক পরতে পারবেন না, ভালো খাবার খেতে পারবেন না, গাড়ি বা বাড়ি কিনতে পারবেন না।

এই দৃষ্টিভঙ্গি শিক্ষকদের প্রতি গভীর অবিচার। কারণ শিক্ষকও মানুষ। তাঁরও স্বপ্ন আছে, তাঁরও সন্তান আছে, তাঁরও একটি পরিবার আছে। তিনি যেমন শিক্ষার্থীর চোখে আলোর প্রদীপ জ্বালাতে চান, তেমনি নিজের ঘরেও আলো দেখতে চান। তাঁর পোশাক কেবল বাহ্যিকতা নয়, এটি তাঁর আত্মসম্মানের প্রতিফলন। একজন শিক্ষক যখন পরিষ্কার, মার্জিত ও মানসম্মত পোশাক পরে ক্লাসে প্রবেশ করেন, তখন শিক্ষার্থীরাও অনুপ্রাণিত হয়। তারা বুঝতে পারে শিক্ষক মানে কেবল জ্ঞানের আলো নয়, সৌন্দর্যের দৃষ্টান্তও।

কিন্তু সমাজের একাংশ সেই সৌন্দর্যকেও ঈর্ষার চোখে দেখে। শিক্ষক যদি গাড়ি চালান, তখন তারা মনে করে, “নিশ্চয়ই অন্য কোনো অসৎ পথে অর্থ উপার্জন করেছেন।” অথচ সেই গাড়ি হয়তো দীর্ঘদিনের সঞ্চয়ে কেনা, হয়তো পরিবারের জরুরি প্রয়োজন মেটানোর জন্য নেওয়া। একজন ডাক্তার বা ব্যবসায়ী গাড়ি কিনলে সেটি প্রশংসার বিষয় হয়, কিন্তু শিক্ষক কিনলে সেটি ব্যঙ্গের বিষয় হয়ে দাঁড়ায়। এই বৈপরীত্য কেবল একটি মানসিক বিভ্রান্তি নয়, বরং এটি শিক্ষকদের প্রতি সমাজের বৈষম্যমূলক দৃষ্টিভঙ্গির বহিঃপ্রকাশ।

শিক্ষকের জীবনযাত্রা সম্পর্কে এই ভুল ধারণা শিক্ষার্থীদের মধ্যেও প্রভাব ফেলে। তারা দেখে, শিক্ষক হওয়া মানে আর্থিক অনিশ্চয়তা, সামাজিক ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ সহ্য করা। ফলে তারা শিক্ষকতার পেশার প্রতি অনাগ্রহী হয়ে পড়ে। আজকের তরুণেরা যখন দেখে শিক্ষকতা মানে দারিদ্র্য, তখন তারা মেধা নিয়ে অন্য পেশায় চলে যায়। ফলস্বরূপ, শিক্ষকতায় মেধার সংকট তৈরি হয়, শিক্ষা ব্যবস্থার ভেতরে মানের ঘাটতি তৈরি হয়।

প্রকৃতপক্ষে সমাজের এই দৃষ্টিভঙ্গিই শিক্ষার মানোন্নয়নে বড় বাধা। শিক্ষক যদি তার শ্রমের ন্যায্য প্রতিদান পান, যদি তিনি স্বাভাবিকভাবে ভালো পোশাক পরতে পারেন, উন্নত জীবনযাপন করতে পারেন, তবে তিনি শিক্ষার্থীদের সামনে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে দাঁড়াতে পারবেন। তাঁর ক্লাস হবে প্রাণবন্ত, তাঁর ব্যক্তিত্ব হবে অনুকরণীয়। শিক্ষার্থীরা তখন শিক্ষককে শুধু জ্ঞানের উৎস হিসেবে নয়, জীবনযাত্রার আদর্শ হিসেবেও গ্রহণ করবে।

তাহলে কেন আমরা এখনো শিক্ষককে গরিবের প্রতীক হিসেবে দেখতে চাই? এর উত্তর হয়তো আমাদের সামাজিক মানসিকতার ভেতর লুকিয়ে আছে। আমরা চাই শিক্ষক হবেন নিঃস্বার্থ, ত্যাগী, নির্লোভ। কিন্তু আমরা ভুলে যাই, নিঃস্বার্থ হওয়া মানেই দারিদ্র্যের শৃঙ্খলে বাঁধা নয়। একজন শিক্ষক ধনীও হতে পারেন, আবার নীতিবানও থাকতে পারেন। আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য মানেই নীতিভ্রষ্টতা নয়। বরং আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে শিক্ষক আরো স্বাধীনভাবে, নিরপেক্ষভাবে জ্ঞান দিতে পারেন।

আমাদের প্রয়োজন দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন। শিক্ষকও যদি গাড়ি কিনেন, সেটি সমাজের উন্নতির প্রতীক; কারণ তখন বোঝা যায় শিক্ষকও উন্নত জীবনযাপন করতে পারছেন। শিক্ষকও যদি ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে যান, সেটি সমাজের স্বাভাবিকীকরণের প্রতীক। শিক্ষকও যদি ভালো পোশাক পরেন, সেটি তাঁর আত্মসম্মান রক্ষার প্রতীক। আমাদের এই সবকিছুকে স্বাভাবিকভাবে নিতে শিখতে হবে।

শিক্ষকের মর্যাদা কেবল তাঁর কথার ভেতর সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না। তাঁর জীবনযাত্রার ভেতরেও সেই মর্যাদার প্রতিফলন ঘটতে হবে। যদি আমরা চাই সমাজে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে পড়ুক, তবে সেই আলোকবর্তিকার বাহককে অন্ধকারে রাখলে হবে না। শিক্ষক সুখী না হলে সমাজ কখনো সুখী হতে পারে না। শিক্ষক যদি দারিদ্র্যের চাপে নুয়ে পড়েন, তবে তাঁর কণ্ঠে স্বাধীনতার গান ফুটবে না।

অতএব এখন সময় এসেছে সেই পুরোনো ধারণা ভাঙার- “শিক্ষক মানেই গরিব।” শিক্ষক মানেই মর্যাদাশীল মানুষ। শিক্ষক মানেই আত্মবিশ্বাসী জীবনযাপন। শিক্ষক মানেই সমাজের জন্য আলোকিত আদর্শ। শিক্ষক ভালো পোশাক পরলে সেটা হিংসার নয়, গৌরবের বিষয় হওয়া উচিত। শিক্ষক গাড়ি কিনলে সেটা ব্যঙ্গের নয়, বরং প্রমাণ হওয়া উচিত আমাদের সমাজ শিক্ষাকে মর্যাদা দিয়েছে।

আজকের পৃথিবী প্রতিযোগিতার। আমাদের সন্তানদের বিশ্বদরবারে দাঁড়াতে হলে প্রথম শর্ত হলো যোগ্য ও আত্মমর্যাদাবান শিক্ষক। তাই শিক্ষকের আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্য, সামাজিক মর্যাদা ও সম্মান কেবল তাঁর ব্যক্তিগত প্রাপ্তি নয়, বরং জাতির ভবিষ্যৎ বিনির্মাণের প্রধান শর্ত।

শিক্ষককে আমরা মানুষ হিসেবে স্বীকৃতি দিতে শিখি। তাঁকে তাঁর স্বাভাবিক জীবনযাত্রা উপভোগ করতে দিই। তাঁর হাসি, তাঁর আনন্দ, তাঁর উন্নত জীবনযাপন যেন আমাদের গর্বের বিষয় হয়। তখনই সমাজ বদলাবে, তখনই শিক্ষা হবে প্রাণবন্ত, তখনই জাতি হবে সত্যিকার অর্থে আলোকিত।  

লেখক : সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান, ভেড়ামারা সরকারি কলেজ।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৫৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম
সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম

দেশগ্রাম

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

নগর জীবন

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম