শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৫, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:০৬, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়

দমেও দমছে না সেনাবাহিনীকে নিয়ে গুজবকাণ্ড। বরং নির্বাচন সামনে রেখে এর আয়োজক ও এজেন্ডাধারীরা নয়া উদ্যমে সক্রিয়। সেনাপ্রধানের সঙ্গে তাঁর পরবর্তী কয়েকজনের কল্পিত বিরোধ রচনা করা হচ্ছে। মাঠে কর্মরতদের সঙ্গে সেনাবাহিনীর কেন্দ্রীয় কমান্ডের মতবিরোধের  কল্পকাহিনি রটানোর মাত্রা বাড়ানো হচ্ছে।

মব দমনের পাশাপাশি গুজব ফ্যাক্টরির দিকে সেনাবাহিনীর বিশেষ নজরদারি আঁচ করে গুজববাজরা অনেকটা খেই হারিয়ে মরণকামড়ের পর্বে নেমেছে। সেনাবাহিনীকেই গুজবে-বিতর্কে ঘায়েল করতে উঠে-পড়ে লেগেছে। সেনাবাহিনীর আগামী নির্বাচনকে সুষ্ঠু অবাধ করতে সম্ভাব্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকার নমুনা বুঝে চক্রটি চোখে অন্ধকার দেখছে। সেনাবাহিনীর এ ভূমিকা তাদের অসহ্য।

দেশের এবারের সামগ্রিক অনিবার্য পরিস্থিতিতে ম্যাজিস্ট্রেসি সক্ষমতা নিয়ে এখনো মাঠে থাকা তাদের কাছে বিষ হজম করার মতো। সেনাবাহিনী মাঠে থাকাতে সম্ভাব্য অনেক বিপদ থেকে দেশ রক্ষা পাওয়া তাদের কাম্য নয়। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার সমান্তরালে সেনাবাহিনীর জননিরাপত্তা, অনাকাঙ্ক্ষিত অরাজকতা প্রতিরোধ, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্টের কারসাজি রুখে দেওয়া, মিল-কারখানা সচল রাখা, রাষ্ট্রের কেপিআই এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি-বেসরকারি স্থাপনাগুলোকে রক্ষা, সড়ক-মহাসড়ক বাধামুক্ত রাখা, অবৈধ অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার, মাদক কারবারে বাধা, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনীর দৃষ্টান্ত তারা কোনোভাবেই সহ্য করতে পারছে না। 

সেনাবাহিনী কী করছে, কী করবে—এ বার্তা চক্রবিশেষের কাছে আরো আগেই পরিষ্কার। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. ইউনূসকে গুজবে বিভ্রান্ত না হতে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের আহবানটি তাদের আরো ঘাবড়ে দিয়েছে। বাড়া ভাতে ছাই পড়ার মতো অবস্থা হয়েছে তাদের। সরকার থেকে সেনাবাহিনীকে নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ সংযুক্ত থাকার প্রস্তুতি নিতে বলা তাদের মাথায় বাজ ফেলেছে। নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর বিশেষ অভিযান পরিচালনা শুরু হয়েছে অনেকটা আওয়াজ ছাড়াই। ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা থাকার পরও শোআপ, হাঁকডাক বা বল প্রয়োগে না গিয়ে নিজস্ব স্টাইলে সেনাবাহিনী এই অভিযানে অংশীজন হয়েই থাকছে।

চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময় খোয়ানো ৮০ শতাংশের বেশি অস্ত্র এরই মধ্যে উদ্ধার করা হয়েছে। বাকি ২০ শতাংশ উদ্ধারের জন্য জাল ফেলা হয়েছে। মবের বিরুদ্ধে বিশেষ এবং সাঁড়াশি  অ্যাকশনের ছকও চূড়ান্ত। যেখানেই মবের তথ্য পাচ্ছে, সেখানে দ্রুত ছুটছেন সেনা সদস্যরা। শিগগিরই এতে আরো মাত্রা যোগের পরিকল্পনামাফিক প্রস্তুতি চূড়ান্ত, যা একটি মহলকে যারপরনাই ঘাবড়ে দিয়েছে। গুজবের বিরুদ্ধে কিছু অ্যাকশনের পরিকল্পনার তথ্যও রয়েছে।

গুজববাজদের জন্য এটি অশনিসংকেত। তাই দিগ্বিদিক হারিয়ে সেনাবাহিনীকে বিভ্রান্ত ও ক্ষিপ্ত করা, চটানোর নতুন জাল ফেলা হয়েছে। আশা মতো কাজ না হওয়ায় তারা ক্ষুব্ধ-ক্রুব্ধ। এর জেরে তাদের যত বেপরোয়াপনা। তাই যাকে-তাকে নাস্তানাবুদ করে মান-ইজ্জত ধুলায় মিশিয়ে দেওয়ার নতুন আয়োজন। এর মূল টার্গেট সেনাবাহিনী। আজগুবি নানা তথ্য দিয়ে রচনা-রটনা। প্রায় প্রতিদিনই দেশে-বিদেশে দুই জায়গা থেকেই সেনাবাহিনী সম্পর্কে অসত্য, অরুচিকর, নিম্নমানের গুজবের ঢোল বাজানো। এই দুষ্কর্মে তাদের ভরসা ফেসবুকসহ কিছু সোশ্যাল মিডিয়া। মূল ধারার কিছু গণমাধ্যমও এসব গুজবকে সংবাদ হিসেবে পরিবেশনের জোর চেষ্টা করছে। এতে দেশের ক্ষতি বিবেচনার বোধ হারিয়ে গেছে তাদের। নির্বাচন দোরগোড়ায় চলে আসায় এরা আরো বেপরোয়া। প্রধান নির্বাচন কমিশনারও গুজব এবং এআই দিয়ে বানানো নানা কনটেন্ট নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। নির্বাচনের সময় এরা বড় ঝামেলা পাকাতে পারে বলে শঙ্কা অনেকেরই। আন্ডারগ্রাউন্ড এবং ফেক আইডি থেকে ছড়ানো গুজব কেবল সেনাবাহিনীর ইমেজ নষ্ট নয়, আসন্ন নির্বাচনের পথেও আচ্ছা রকমের প্রতিবন্ধকতা তৈরি করতে পারে।

এর পরও উসকানি, টিপ্পনী হজম করে ধৈর্যের চরম এক পরীক্ষা দিয়ে চলছে সেনাবাহিনী। বল প্রয়োগে না গিয়ে মাঠে কাজ করছে যথাগতিতে। অঘটনের অপেক্ষমাণরা চাচ্ছে সেনাবাহিনীর ধৈর্যচ্যুতি ঘটুক। বেপরোয়া হোক। মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে উঠুক সেনাবাহিনীর প্রতি। এ ক্ষেত্রে মাঠে কর্মরতদের মনোবল ভাঙা জরুরি। শীর্ষ সেনা কর্মকর্তাদের সঙ্গে তাদের একটা অবিশ্বাস, স্নায়ুবিরোধ দরকার। তাই নিয়মিত সেনাবাহিনীর উচ্চ পর্যায়ের নানা কল্পিত রচনা ছড়ানো হচ্ছে।

মাঠের এই অপতৎপরতা দৃষ্টে কয়েক জায়গায় বাজারে, মাজারে হামলা, মুক্তিযোদ্ধাদের নাজেহালের পদক্ষেপ প্রশ্নে এরই মধ্যে সেনাবাহিনী তাদের ভূমিকা স্পষ্ট করে জানান দিয়েছে সেনা সদরের ব্রিফিংয়ে। সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান, জানমালের ক্ষতিসাধন, ‘মব ভায়োলেন্স’ এবং জনদুর্ভোগ সৃষ্টির বিরুদ্ধে সামনে প্রয়োজনে আরো কত কঠোর হবে সেনাবাহিনী। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা, জনগণের জানমাল এবং রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ ও স্থাপনার নিরাপত্তাসহ সার্বিক পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে রুটিন কাজের পাশাপাশি এ কাজগুলোর সমান্তরালে জরুরি ছিল এমন একটি বার্তার। এর বাইরে দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখা, বিদেশি কূটনীতিক ও দূতাবাসগুলোর নিরাপত্তা, পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষা করা এবং বল প্রয়োগে মায়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সেনাবাহিনী সদস্যদের কাজের ভলিউমও কারো কারো জানা। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব দুর্গাপূজার এবারের আয়োজনও বেশ বড়। আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। সংগত কারণেই দুর্গাপূজা একটু স্পর্শকাতর। অঘটন ঘটানোয় পটীয়সীদের কাছে একটি মৌসুম। এখন পর্যন্ত সে ধরনের কোনো তথ্য বা হুমকি নেই। তার পরও পূজা নির্বিঘ্নে উদযাপনে বিপুলসংখ্যক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হচ্ছে। পূজার সার্বিক কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য একটি অ্যাপ চালু করা হয়েছে। এই অ্যাপের সহায়তায় যেকোনো ঘটনা ঘটলে তার তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী তথা সরকারের কাছে পৌঁছে যাবে। 

এবার নির্বাচনের পূর্ববর্তী সময়ে পূজা হওয়ায় রাখতে হয়েছে বাড়তি সতর্কতা। দুর্গাপূজা একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান হলেও এতে কেবল হিন্দু ধর্মাবলম্বী নয়, অন্যান্য ধর্মের লোকজনও অংশ নেয়। নির্বাচনেও অংশ নেবে সব ধর্মের লোক। মন্দ মহলের কাছে তাই এটি ভেজাল বাধানোর মোক্ষম সময়। ফেক নিউজ, সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যার ছড়াছড়িতে কমতি নেই। দুর্গাপূজা ঘিরে বানোয়াট সংবাদ ছড়ানোর প্রবণতা অবশ্যই একটি সতর্ক বার্তা। আমাদের দেশে ৩৩ হাজারের বেশি পূজামণ্ডপ রয়েছে। এগুলোর যেকোনোটিতে সামান্য গোলমাল ঘটলেই সেটিকে বিশাল করে ছড়ানো হবে, সেটা পরিষ্কার দেশের প্রধান দল বিএনপি থেকেও দলের নেতাকর্মীদের একটি বার্তা দেওয়া হয়েছে। শারদীয় দুর্গাপূজা সামনে রেখে ষড়যন্ত্রকারীদের যেকোনো অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও প্রতিরোধের প্রস্তুতি রাখার আহবান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। এ ক্ষেত্রেও বিশেষ ভরসার জায়গায় রয়েছে সেনাবাহিনী। চব্বিশের ৫ আগস্টের পর সাম্প্রদায়িক ভেজাল বাধানোর চেষ্টা রুখে দিয়েছে তারা। নানা ছবি, কাহিনি দিয়ে রটানো সাম্প্রদায়িক নির্যাতনের কাহিনি সেই সুবাদে বাজারে খাওয়ানো যায়নি। সেনাবাহিনী মাঠ থেকে সরেনি। দুর্গাপূজার নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রস্তুতিও আছে। তাদের মাঠে থাকা মহল বিশেষের জন্য খুব কষ্টের-অপছন্দের।

সাধারণ কাণ্ডজ্ঞানের যে কারোরই বোধগম্য, দেশ একটি জটিল-কঠিন সময় পার করছে। যেকোনো সময় যেকোনো অজুহাতে দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা একটুও থামেনি। বরং নির্বাচন সামনে রেখে তা আরো বেড়েছে। তার আগে পূজা একটি উপলক্ষ হতে পারে। তা কারো কাছে ভাবগাম্ভীর্যের, কারো কাছে মতলব হাসিলের। নির্বাচনের আগে এটি সেনাসহ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর জন্য একটি প্রিটেস্ট। এই প্রাক-পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতেই হবে। তাই পূজামণ্ডপগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা কেবল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের স্বার্থেই নয়, জাতীয় ঐক্য ও সামগ্রিক নিরাপত্তার জন্যও অপরিহার্য।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
সর্বশেষ খবর
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

৪৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে
বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল
৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে
অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক
ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন