শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৮, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

ব্রি. জে. ড. এ কে এম শামছুল ইসলাম (অব.)
অনলাইন ভার্সন
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

বাংলাদেশের ইতিহাসে কিছুদিন আছে, যেগুলো কেবল একেকটি তারিখ নয়, বরং একেকটি মাহেন্দ্রক্ষণ, একেকটি নবযুগের সূচনা। ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সেই রকম ঐতিহাসিক দিন, একটি বিপ্লব, একটি ঐক্য এবং একটি জাতির আত্মপরিচয়ের নিরিখে পুনরায় এক পথচলা। ইতিহাসে এই দিনটি চিহ্নিত হয়েছে ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে, যেদিন দেশের সেনা ও সাধারণ মানুষ একই পতাকার নিচে দাঁড়িয়ে স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় মর্যাদা রক্ষার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। এটি ছিল এমন এক বাস্তবতা, যা রাজনৈতিক ক্ষমতা পরিবর্তনের সীমা ছাড়িয়ে এক পুনর্জাগরণের প্রতীক হয়ে ওঠে।


৭ নভেম্বর ছিল মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী অস্থিরতা, বিভাজন আর বিদেশি প্রভাবমুক্তির আহবান, একটি নতুন বাংলাদেশ গঠনের মনোজাগতিক প্রেক্ষাপট।
শেখ মুজিবের বাকশালকেন্দ্রিক একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থায় যে বিভাজন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছিল, সেটি পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পরে অনিয়ন্ত্রিত ও মারাত্মক রূপ ধারণ করে এবং বাংলাদেশকে এক ভয়াবহ রাজনৈতিক সংকটে নিক্ষেপ করে। দেশ তখন নেতৃত্বশূন্য, সেনাবাহিনী বিভক্ত আর জনগণ দিশাহারা। এই প্রেক্ষাপটে ৭ নভেম্বরের সিপাহি-জনতার বিপ্লব ছিল আত্মমর্যাদা পুনরুদ্ধারের এক নবপ্রয়াস।

বন্দি মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের মুক্তি এবং তাঁর নেতৃত্বে জনগণ ও সেনাবাহিনীর ঐক্য—এই দুই ঘটনার মিথস্ক্রিয়ায় জন্ম নেয় নতুন বাংলাদেশ। এই দিনটি প্রমাণ করে, জাতির ভাগ্য কোনো বিদেশি দূতাবাস বা গোষ্ঠীর হাতে নয়, বরং জনগণের ইচ্ছা ও ঐক্যের ভেতর  নিহিত। সেদিনের সেই ঐক্য আজও শেখায়, যে জাতি নিজের মুক্তির দায়িত্ব নিজে নেয়, তাকে কেউ পরাজিত করতে পারে না।

৭ নভেম্বরের পর বাংলাদেশ নতুন এক আদর্শের বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের পথে যাত্রা শুরু করে।

এটি কেবল একটি রাজনৈতিক তত্ত্ব ছিল না, বরং ছিল জাতির আত্মপরিচয়ের নতুন সংজ্ঞা। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে ঘোষিত ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ ধর্ম, সংস্কৃতি, ভাষা ও ভূখণ্ড নির্ভর এক সমন্বিত জাতিসত্তা গঠন করে। তাঁর ঘোষণা ছিল সুস্পষ্ট : ‘আমরা প্রথমে বাংলাদেশি, তারপর মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিস্টান।’ এই বক্তব্যের মধ্যে অন্তর্নিহিত ছিল এক বাস্তববাদী ঐক্যে নির্ভর দর্শন, যা বিদেশি মতাদর্শের প্রভাব থেকে মুক্ত হয়ে বাংলাদেশকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন রাষ্ট্রে রূপান্তর করেছিল। এটি ছিল এক দৃঢ় প্রত্যয়, বাংলাদেশ আর কারো ছায়ায় নয়, নিজের পায়ে দাঁড়াবে, নিজস্ব নীতি ও দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে বিশ্বে নিজের অবস্থান গড়ে তুলবে।

এই সময়েই সশস্ত্র বাহিনীর ভেতরে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা হয়। শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বুঝেছিলেন, একটি রাষ্ট্রকে টিকিয়ে রাখতে হলে বাহিনীকে পেশাদার, দেশপ্রেমিক এবং রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হতে হবে। তিনি সেনাবাহিনীতে নতুন কাঠামো ও নীতিনির্ধারণ করেন, যেখানে সেনাবাহিনীকে জনগণের রক্ষক এবং রাষ্ট্রের সেবক হিসেবে দেখা হয়। তাঁর নেতৃত্বে সেনাবাহিনী আবারও মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্ভাসিত হয়, আর বিভক্ত মনোবল পরবর্তী সময়ে ঐক্য ও শৃঙ্খলার প্রতীকে রূপ পরিগ্রহ করে। তাঁর সময়েই গঠিত হয় জাতীয় প্রতিরক্ষা নীতি, যা অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতা ও বৈদেশিক ভারসাম্যের মধ্যে এক কৌশলগত সেতুবন্ধ তৈরি করে। এই সময় থেকেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধু একটি সামরিক প্রতিষ্ঠান নয়, বরং একটি জাতীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়, যেখানে দেশপ্রেম ও দায়িত্ববোধই সর্বোচ্চ নীতি বলে বিবেচিত হয়।

সবচেয়ে বিস্ময়কর বিষয় হলো, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ছিলেন সেই বিরল সামরিক নেতা, যিনি ক্ষমতা ধরে রাখার বদলে জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দিতে চেয়েছিলেন। সামরিক প্রশাসন থেকে বহুদলীয় গণতন্ত্রে রূপান্তরের যে পথ তিনি নির্দেশ করেন, তা বিশ্বের ইতিহাসে বিরল ও অনন্য। তিনি সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেন, রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন এবং জনগণকে তাদের মত প্রকাশের সুযোগ দেন। তাঁর উদ্যোগে ১৯৭৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে জনগণ সরাসরি অংশগ্রহণ করে এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি প্রাণ ফিরে পায়। তাঁর নেতৃত্বেই গঠিত হয় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। দলটি একটি আদর্শভিত্তিক রাজনৈতিক সংগঠন, যার মূলে ছিল গণতন্ত্র, অংশগ্রহণমূলক উন্নয়ন এবং ইসলামী মূল্যবোধের সঙ্গে জাতীয় স্বাতন্ত্র্যের সমন্বয়।

৭ নভেম্বরের পর শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান শুধু রাজনৈতিক স্বাধীনতা নয়, অর্থনৈতিক পুনর্জাগরণের দিকেও মনোনিবেশ করেন। তাঁর ঘোষিত ‘গ্রাম হবে শহর’ নীতি ছিল রাষ্ট্রচিন্তার এক যুগান্তকারী প্রয়োগ, যেখানে উন্নয়নকে কেন্দ্রীয় শহরনির্ভর না রেখে বিকেন্দ্রীভূত করা হয়। তিনি স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা ও সমবায়ভিত্তিক উন্নয়ন কার্যক্রম চালু করেন, যাতে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্রের উন্নয়নে সরাসরি অংশ নিতে পারে। তিনি কর্মসংস্থান, কৃষি উন্নয়ন ও প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে আত্মনির্ভর অর্থনীতি গঠনের আহবান জানান।

পাশাপাশি পররাষ্ট্রনীতিতে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান অনুসরণ করেন ‘সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারো সঙ্গে বৈরিতা নয়’—এই বাস্তববাদী নীতি, যা বাংলাদেশের স্বাধীন কূটনৈতিক অবস্থানকে বিশ্বমঞ্চে সুদৃঢ় করে তোলে।

৭ নভেম্বর ছিল ষড়যন্ত্রের অবসান এবং আত্মমর্যাদার পুনর্জাগরণ। এই দিনটি জাতিকে শিখিয়েছে, বাংলাদেশের ভাগ্য বাংলাদেশের জনগণই নির্ধারণ করতে পারে, কোনো বিদেশি শক্তি নয়। এদিন সিপাহি-জনতা ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রমাণ করেছে, দেশের স্বাধীনতা কেবল অস্ত্রের শক্তিতে নয়, বরং ঐক্য, বিশ্বাস ও দেশপ্রেমের শক্তির ভিত্তিতে টিকে থাকে। এটি এমন এক ঐক্যবদ্ধতার প্রতীক হয়ে উঠেছে, যা বিভাজনের রাজনীতি ও বিদেশি প্রভাবের বিরুদ্ধে জনগণের সম্মিলিত প্রতিরোধের প্রতিধ্বনি হয়ে আজও আমাদের কানে বাজে।

এই ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরের চেতনা পুনরুজ্জীবিত হয় ২০২৪ সালের অগ্নিঝরা আগস্ট মাসে জনগণ-সেনা ঐক্যের মধ্য দিয়ে, যখন দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ একযোগে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের দমন-নিপীড়ন, অন্যায় ও বিদেশি প্রভাবের বিরুদ্ধে রাস্তায় নামে। চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলন জাতিকে স্মরণ করিয়ে দেয়, ৭ নভেম্বরের মতোই আজও সেনা ও জনতার ঐক্যই দেশের অস্তিত্ব রক্ষার নিশ্চয়তা দেয়। ঐতিহাসিক নভেম্বর এবং দেদীপ্যমান জুলাই-আগস্টে বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্ম প্রমাণ করেছে যে জাতির সার্বভৌমত্ব কেবল কোনো রাজনৈতিক দলের হাতে নয়, বরং জনগণের সম্মিলিত চেতনায় নিহিত। যেমন ৭ নভেম্বর ১৯৭৫ সালে একটি বিভক্ত রাষ্ট্রকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল, তেমনি চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনের চূড়ান্ত পরিণতি ঐতিহাসিক ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান পুনরায় জাতির আত্মমর্যাদা ও গণতান্ত্রিক অধিকারের দাবিকে দৃঢ়ভাবে তুলে ধরেছে। এই দুই ঘটনার মাঝে প্রায় অর্ধশতাব্দীর ব্যবধান, কিন্তু তাদের মূলে একই দর্শন—বাংলাদেশ নিজের ভাগ্য নিজেই নির্ধারণ করবে, কোনো পরাশক্তির ছায়ায় বাংলাদেশের গতিপথ নির্ধারিত হতে পারে না।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে ৭ নভেম্বরের চেতনা তাই আরো গভীরভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। আজ যখন দেশের রাজনীতিতে স্বচ্ছতা, গণতন্ত্র ও জাতীয় সংহতি প্রশ্নবিদ্ধ; যখন বিদেশি প্রভাব ও অভ্যন্তরীণ ষড়যন্ত্রে রাষ্ট্রীয় ভারসাম্য টলমল; তখন ৭ নভেম্বরের শিক্ষা আমাদের নতুন করে পথ দেখায়। এই দিনের মর্মবাণী হলো জাতির শক্তি জনগণের ঐক্যে, সৈনিকের দেশপ্রেমে, আর নেতৃত্বের সততায়। ৭ নভেম্বর শেখায়, দেশপ্রেম মানে কোনো দলের প্রতি আনুগত্য নয়, বরং জাতির সার্বভৌমত্ব রক্ষার অঙ্গীকার। এটি আরো শেখায়, সেনা ও জনতার ঐক্যই পারে স্বাধীনতা রক্ষা করতে, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে এবং রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করতে।

আজকের তরুণ প্রজন্মের জন্য ৭ নভেম্বর শুধু অতীতের স্মৃতিচারণা মাত্র নয়, বরং এটি ভবিষ্যতের একটি দিকনির্দেশনা। সেদিনের সিপাহি-জনতার বিপ্লব আমাদের মনে করিয়ে দেয়, জাতীয়তাবাদ মানে হলো আত্মমর্যাদা; গণতন্ত্র হলো আপামর জনতার অংশগ্রহণ; আর দেশপ্রেম হলো দায়িত্ব, ত্যাগ ও সাহসের সম্মিলন। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান এই বার্তাটিকেই পুনরুজ্জীবিত করেছে। ইতিহাস তার পুনরাবৃত্তি করেছে এমনভাবে, যেখানে স্বাধীনতার চেতনা আবারও জনতার হাতে ফিরে এসেছে এবং সেই চেতনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে ৭ নভেম্বরের সেই অমর ঐক্যের স্মারক।

নিকট অতীতে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে জাতি ৭ নভেম্বরের শিক্ষা থেকে বিচ্যুত হয়েছিল বলে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হুমকির সম্মুখীন হয়েছিল। ৭ নভেম্বরের ঐক্য, সাহস ও আত্মমর্যাদাকে ধারণ করে চব্বিশের জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলন রক্ষা করেছে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব। সেদিনের সিপাহি-জনতার বিপ্লব আজও আমাদের আত্মিক শক্তির ফল্গুধারা এবং আমাদের জাতীয় পুনর্জাগরণের আলোকবর্তিকা ও ভবিষ্যতের পথনির্দেশনা।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

২ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

৩১ মিনিট আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে
নরমাল ডেলিভারির জন্য যেসব আমল করা যেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা
এবার ডাকসু নির্বাচনে খরচ হয়েছে ১ কোটি ৭ লাখ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ
মালয়েশিয়াকে তিন শর্ত শিথিল করতে চিঠি দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে
নির্বাচনী সহিংসতার শঙ্কা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী
ঘটনাটি অনেক দিন পর্যন্ত আমাকে অস্বস্তিতে ফেলে, এখনো মনে পড়ে: মৌনী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত
স্যাটেলাইট ছবিতে সুদানের আল-ফাশেরে ‘গণকবর’ শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার
কীভাবে চালু করবেন ফোনে ভিওএলটিই ফিচার

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম
ধ্বংসস্তূপে পরিণত ফিলিপাইন, এবার বিপর্যয়ের মুখে ভিয়েতনাম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি
স্কুল-কলেজের সিসি ক্যামেরাগুলো ভোটকেন্দ্রে ব্যবহার করতে চায় ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা