শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩১, সোমবার, ০৩ নভেম্বর, ২০২৫

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

ড. আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন

সম্প্রতি এক আলোচনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন উদ্যোক্তা দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য, বিশেষ করে বিদ্যমান বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলেন, বর্তমানে দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার অভাব প্রত্যক্ষ করা যাচ্ছে। এই অবস্থায় তাঁরা বিনিয়োগের জন্য উৎসাহ বোধ করছেন না। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন যদি সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য হয়, তাহলে দেশে বিনিয়োগের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হতে পারে।

তখন উদ্যোক্তারা নতুন বিনিয়োগের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন। তাঁদের মতে, বিনিয়োগ আহরণের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা একমাত্র শর্ত না হলেও এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু। দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না থাকলে বিনিয়োগ নীতিমালার ধারাবাহিকতা বিঘ্নিত হয়। সেই অবস্থায় ব্যক্তি খাতের উদ্যোক্তারা নতুন করে বিনিয়োগের ব্যাপারে উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন।

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে কথাটি আরো বেশি প্রযোজ্য। স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা নানা আইনি বাধ্যবাধকতার কারণে চাইলেই বিদেশে বিনিয়োগ করতে পারেন না। তাঁরা নিজ দেশে বিনিয়োগে বাধ্য হন। কিন্তু বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ক্ষেত্রে এ ধরনের কোনো আইনি বাধ্যবাধকতা নেই।

বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কোনো দেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বেলায় সম্পূর্ণ স্বাধীন। তাঁরা চাইলে একটি দেশে বিনিয়োগ করতে পারেন কিংবা না-ও করতে পারেন। অর্থাৎ বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে তাঁরা সম্পূর্ণ স্বাধীন। কিন্তু স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা ইচ্ছা করলেই নিজ দেশ ছেড়ে অন্য দেশে বিনিয়োগযোগ্য পুঁজি নিয়ে যেতে পারেন না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা হচ্ছেন ‘শীতের অতিথি পাখি’র মতো।

শীতের অতিথি পাখি কোনো জলাশয়ে প্রচুর খাবারের সন্ধান এবং জীবনের নিরাপত্তা না পেলে আশ্রয় গ্রহণ করে না। বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও ঠিক তেমনই। কোনো দেশে বিনিয়োগ করে পর্যাপ্ত মুনাফা অর্জন এবং বিনিয়োগকৃত পুঁজির নিশ্চিত নিরাপত্তা না পেলে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন না। একজন বিদেশি বিনিয়োগকারী চাইলেই তাঁর বিনিয়োগ গন্তব্য পরিবর্তন করতে পারেন। আর কোনো দেশে যদি স্থানীয় বিনিয়োগকারীরা পর্যাপ্ত পরিমাণে বিনিয়োগ না করেন, তাহলে সে দেশে বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আগ্রহী হন না। বিদেশি বিনিয়োগ সাধারণত দুইভাবে হতে পারে। প্রথমত, সরাসরি পুঁজি বিনিয়োগ করা এবং দ্বিতীয়ত, স্থানীয় উদ্যোক্তাদের সঙ্গে যৌথভাবে বিনিয়োগ করা। যৌথভাবে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সাধারণত বিশ্বাসযোগ্য স্থানীয় উদ্যোক্তা খুঁজে বের করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। যদি স্থানীয় উদ্যোক্তাদের মধ্যে বিশ্বাসযোগ্যতার অভাব থাকে, তাহলে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের প্রতারিত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

বিদেশি বিনিয়োগকারীরা কোনো দেশে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে সেই দেশটির বিনিয়োগ পরিবেশ, আইনিকাঠামো, মুনাফা অর্জনের সম্ভাবনা ইত্যাদি বিষয় খুব ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে থাকেন। এ ক্ষেত্রে তাঁরা বিশ্বব্যাংকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রণীত বিভিন্ন জরিপ ও গবেষণা প্রতিবেদনকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কিন্তু বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর মূল্যায়ন খুব একটা সুখকর নয়।

বিশ্বব্যাংকের সর্বশেষ ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস’ সূচকে বাংলাদেশের বিনিয়োগ পরিবেশকে অত্যন্ত নিম্নমানের বলে মন্তব্য করা হয়। সহজে ব্যবসা-বাণিজ্য করার ক্ষেত্রে ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ১৭৬তম। বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের ইজ অব ডুয়িং বিজনেস সূচক প্রকাশ বন্ধ আছে। সম্প্রতি বিশ্বব্যাংক ‘বিজনেস রেডি’ শীর্ষক একটি নতুন সূচক প্রকাশ করেছে। এতে ৫০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান দেখানো হয়েছে চতুর্থ সারিতে। অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য করার পরিবেশ এখনো উন্নত হয়নি।

বাংলাদেশে বিনিয়োগ পরিবেশ ভালো নয়, এটি নানাভাবে প্রমাণ করা যেতে পারে। সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনাকালে জিডিপি-প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট রেশিও ২৮ শতাংশে উন্নীত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও তা অর্জন করা সম্ভব হয়নি। অনেক দিন ধরেই জিডিপি-প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট রেশিও ২৩-২৪ শতাংশে ওঠানামা করছে। যেমন—২০১৭-১৮ অর্থবছরে জিডিপি-প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট রেশিও ছিল ২৪.৯৪ শতাংশ। ২০২০-২১ অর্থবছরে এটি ছিল ২৩.৭০ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে জিডিপি-প্রাইভেট ইনভেস্টমেন্ট রেশিও আরো কিছুটা কমে দাঁড়ায় ২৩.৬৪ শতাংশ। নানাভাবে চেষ্টা করা সত্ত্বেও কোনোভাবেই ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বাড়ানো যাচ্ছে না। গত সরকারের আমলে ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ কার্যত স্থবির হয়ে পড়েছিল। কিন্তু সরকারি খাতে বিনিয়োগ বেড়েছিল। নানা ধরনের মেগাপ্রকল্প বাস্তবায়নের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করা হয়। অভ্যন্তরীণ সূত্র থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণ রাজস্ব আহরণ করতে না পারার কারণে ঢালাওভাবে বিদেশি ঋণ গ্রহণ করা হয়েছে। এই ঋণকৃত অর্থ দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়নের নামে বিপুল পরিমাণ অর্থ লুটে নেওয়া হয়েছে। ফলে বাংলাদেশ ক্রমেই বিদেশি ঋণনির্ভর একটি দেশে পরিণত হতে চলেছে। বিগত সরকার আমলে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ১০ হাজার কোটি মার্কিন ডলার অতিক্রম করে যায়। অবস্থা এমন হয়েছে যে ভবিষ্যতে নতুন করে ঋণ গ্রহণ করে পুরনো ঋণের কিস্তি পরিশোধ করতে হবে।

বিদেশি বিনিয়োগ একটি দেশের উন্নয়নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ। বিশেষ করে বাংলাদেশের মতো দেশের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য বিদেশি বিনিয়োগের কোনো বিকল্প নেই। বাংলাদেশ ব্যক্তি খাতে বিনিয়োগ বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন দ্রুততর করতে চায়। কিন্তু বিনিয়োগযোগ্য পুঁজির স্বল্পতা থাকায় কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বিনিয়োগ করা সম্ভব হয় না। ব্যক্তি খাতে পর্যাপ্ত পরিমাণ বিনিয়োগ না হলে সে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয় না। শিল্প-কারখানা গড়ে না উঠলে নতুন নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয় না। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি না হলে একটি দেশের দারিদ্র্য বিমোচন কর্মসূচি বাস্তবায়ন সম্ভব হয় না। বিশ্বে এমন অনেক দেশ আছে, যারা প্রাকৃতিক সম্পদে পরিপূর্ণ। কিন্তু শুধু প্রাকৃতিক সম্পদ থাকলেই একটি দেশের উন্নয়ন নিশ্চিত হয় না। প্রাকৃতিক সম্পদের সঠিক ব্যবহার করে শিল্পায়ন ত্বরান্বিত করা গেলেই কেবল টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব। এ ছাড়া বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা মেটানোর জন্যও বিদেশি বিনিয়োগের প্রয়োজন রয়েছে। বিদেশ থেকে যে বিনিয়োগ আসে, তা সরাসরি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে যুক্ত হয়। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ গঠনে পণ্য রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্সের পাশাপাশি সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এ ছাড়া বিদেশি বিনিয়োগ আহরিত হলে উদ্যোক্তারা তাঁদের দেশ থেকে ক্যাপিটাল মেশিনারিজ নিয়ে আসেন। বিদেশি বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট দেশের অভ্যন্তরে কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ অবদান রাখে।

বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগ আহরণের ক্ষেত্রে একটি সম্ভাবনাময় দেশ হলেও এ ক্ষেত্রে আমাদের অর্জন চোখে পড়ার মতো নয়। অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, পৃথিবীতে এত দেশ থাকলে বিদেশি উদ্যোক্তা বা বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত কেন নেবেন? ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় গন্তব্য হিসেবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে। বাংলাদেশ হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ায় গেটওয়ে। বাংলাদেশে রয়েছে ১৭ কোটিরও বেশি মানুষের বসবাস। বিশ্বে এমন অনেক দেশ আছে, যেখানে দু-তিনটি দেশ মিলেও ১৭ কোটি মানুষ নেই। বাংলাদেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কয়েক বছর আগের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিস্ময়কর উত্থান ঘটেছে। তিন দশক আগে বাংলাদেশে মধ্যবিত্ত শ্রেণির পরিবারের হার ছিল ১২ শতাংশ। এখন তা ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মধ্যবিত্ত শ্রেণির মধ্যে ভোগপ্রবণতা ও সামর্থ্য উভয়ই বেড়েছে। বিশেষ করে গ্রামের দরিদ্র পরিবার থেকে বিদেশে কর্মসংস্থানের জন্য গমনের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। যাঁরা বিদেশে যাচ্ছেন, তাঁরা রেমিট্যান্স পাঠাচ্ছেন। এই রেমিট্যান্সের অর্থ দিয়ে লোকাল বেনিফিশিয়ারিরা নিজেদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটাচ্ছে। আগে শহরে যেসব বিলাসজাত সামগ্রী ব্যবহৃত হতো, এখন গ্রামে সেগুলো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে শিল্প স্থাপন করে উৎপাদিত পণ্য রপ্তানি করা হলে বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চল থেকে শুল্ক রেয়াত পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। যেমন—ইউরোপীয় ইউনিয়ন বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা প্রদান করে। বলা হয়, বাংলাদেশে সস্তায় বিপুলসংখ্যক শ্রমশক্তির নিশ্চিত জোগান রয়েছে। এটি বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার অন্যতম কারণ হতে পারে। কিন্তু আমাদের মনে রাখতে হবে, সস্তা শ্রমিকের চেয়ে দক্ষ এবং প্রশিক্ষিত শ্রমিকের চাহিদা বেশি।

নানা ধরনের সুবিধা থাকা সত্ত্বেও বাংলাদেশ কাঙ্ক্ষিত মাত্রায় বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারছে না। ২০২১ সালে বাংলাদেশ ১১৪ কোটি মার্কিন ডলার সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ আহরণ করতে সক্ষম হয়। ২০২২ সালে ১০২ কোটি মার্কিন ডলার এবং ২০২৩ সালে বাংলাদেশ ৭১ কোটি মার্কিন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আহরণ করে। গত অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে বাংলাদেশ ১০ কোটি ৪০ লাখ মার্কিন ডলার বিদেশি বিনিয়োগ আহরণ করতে সক্ষম হয়েছে। এটি গত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন বিদেশি বিনিয়োগ আহরণ। বাংলাদেশ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময় একটি গন্তব্য হওয়া সত্ত্বেও বিনিয়োগ তেমন একটা আসছে না। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি বিভিন্ন সেবা খাতের অভ্যন্তরীণ সুশাসনের অভাব বিনিয়োগ আহরণের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা হিসেবে কাজ করছে।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়ানোর পাশাপাশি বিদেশি বিনিয়োগ আহরণের কোনো বিকল্প নেই। এ জন্য আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নির্ধারিত সময়ে অনুষ্ঠান নিশ্চিত করতে হবে। একই সঙ্গে নির্বাচন যাতে গ্রহণযোগ্য এবং সুষ্ঠু হয় তার ব্যবস্থা করতে হবে। নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর স্থানীয় ও বিদেশি উদ্যোক্তারা বর্ধিত মাত্রায় বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তবে সবচেয়ে জরুরি হচ্ছে বিভিন্ন সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরীণ সুশাসন নিশ্চিত করা, যাতে একজন বিনিয়োগকারীর কাঙ্ক্ষিত সেবা পেতে কোনো ধরনের হয়রানির শিকার হতে না হয়।

লেখক : সাবেক উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়    

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ চোরের পরিচয় মিলেছে
গাইবান্ধায় গণপিটুনিতে নিহত ৩ চোরের পরিচয় মিলেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বেড়েছে তিন নদীর পানি

৪৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রীসহ শ. ম রেজাউলের আয়কর নথি জব্দ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ
স্ত্রী-কন্যাসহ আ হ ম মোস্তফা কামালের আয়কর নথি জব্দ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২০

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই
ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

৪২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা