শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৩, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা নিজেদের এত বিজ্ঞ মনে করেন যে, তাদের চেয়ে জ্ঞানী, পড়াশোনা জানা লোকজনের অস্তিত্ব দেশে থাকতে পারে তারা এমন ভাবতেই পারেন না। বাক্যবাগীশতায় তারা এত পটু যে, আলাপের মজলিশে মুহূর্তেই তারা জটিল থেকে জটিলতর সমস্যার নিষ্পত্তির সূত্র তুলে ধরেন; যুগের পর যুগ ধরে জট পাকিয়ে থাকা বৈশ্বিক সমস্যার মোক্ষম সমাধান দেন আলোচনার টেবিলে। রাজনীতিবিদদের এই মহাবিজ্ঞতার কারণে তারা বাংলাদেশের ইতিহাসের প্রতিটি পর্যায়ে দেশ ও জনগণকে বিপদে ফেলেছেন। তারা স্বাধীনতার ভিন্ন ভিন্ন সংজ্ঞা ও ব্যাখ্যা দেন। তাদের একাংশের ব্যাখ্যায় সাতচল্লিশে দেশ স্বাধীন হয়নি। আরেক অংশের ব্যাখ্যায় একাত্তরে নয়, প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে ২০২৪-এর ৫ আগস্ট। এই মহাপণ্ডিত রাজনীতিবিদদের কখনো বড় কোনো বিপদ হয়নি।

তারা বিপদের আভাস পেয়ে নিরাপদে সটকে পড়েছেন, স্বেচ্ছায় ধরা দিয়েছেন, বড়জোর দুর্নীতিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় ফেঁসে কিছুকাল কারাগারে আয়েশি দিন যাপন করেছেন। কিন্তু রাজনীতিবিদদের তত্ত্বের ঘোরে পড়ে ও তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার লালসার শিকার হয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। তারা লাখে লাখে, হাজারে হাজারে জীবন দিয়েছে, ধর্ষিত ও লুণ্ঠিত হয়েছে, বাস্তুচ্যুত হয়েছে। জনগণের এই ত্যাগের সুফল ভোগ করেছেন সুখ ও সুসময়ের সন্তান রাজনীতিবিদরা।

রাজনীতিবিদরা ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেন না, তারা জনগণকে নসিহত করেন ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে। তাদের বাগাড়ম্বরের মাত্রা এত বেশি যে, দেশে ১০০টি রাজনৈতিক দল থাকলেও ছোটবড় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নেতারা দাবি করতে দ্বিধা করেন না যে দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠী তাদের সঙ্গে আছে এবং একমাত্র তারাই বাংলাদেশের জনগণকে প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন। কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করার মতো জনবল না থাকা এবং নির্বাচনে শূন্য দশমিক ১ শতাংশ ভোট না পাওয়া দলের নেতারা টেলিভিশন টকশোতে জাতীয় সমস্যার যেসব সমাধান দেন, তা তারা নিজেদের জীবনে বাস্তবায়ন করলে জাতি বিশেষভাবে উপকৃত হতো বলে আমার বিশ্বাস। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে আমার সামান্য পড়াশোনা এবং বাংলাদেশের জাতীয় রাজনীতি পর্যবেক্ষণে ততধিক কম অভিজ্ঞতায় আমি যা বুঝি, তা হলো, যে জনগণের নাম ভাঙিয়ে দেশের রাজধানী এবং কয়েকটি বড় শহরে বসবাসকারী গুটিকয় ব্যক্তি, যারা নিজেদের বিরাট ত্যাগী ‘রাজনীতিবিদ’ ও দেশ-জাতির আনোয়ার হোসেইন মঞ্জুদণ্ডমুণ্ডের কর্তা বিবেচনা করলেও নানা সময়ে তারাই জনগণের ওপর ধ্বংসের প্রলয় চাপিয়ে দেওয়া ছাড়া আর কিছু করতে সক্ষম হননি। একাত্তরের পর সর্বমোট ২৫ বছর দেশ শাসনকারী শেখ মুজিবুর রহমান এবং শেখ হাসিনা এর ব্যতিক্রম কিছু করতে পারেননি। বরং বাংলাদেশের ইতিহাসে পিতা ও কন্যার শাসনামলের মতো দুঃশাসন জনগণ আর দেখেনি।

রাজনীতিবিদদের কারণে বাংলাদেশের রাজনীতি ক্রমবর্ধমানভাবে জমিদারি আমলের চর দখলের মতো ঘটনার রূপ ধারণ করেছে। রাজনীতিবিদদের মুখ্য দায়িত্ব যেখানে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করা, জনস্বার্থ রক্ষামূলক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণের ক্ষেত্রে ভূমিকা পালন করা, এর পরিবর্তে তারা যে কোনো উপায়ে এবং তাদেরই পরিভাষায় ‘লাশের ওপর দিয়ে’ হলেও ক্ষমতার আসন দখল করাকেই তাদের প্রধান রাজনৈতিক আদর্শ ও উদ্দেশ্য বলে বিবেচনা করেন। খুব পেছনে না গিয়ে জনগণ শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার উদ্দেশ্যে পরিচালিত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের ভোটার ও বিরোধী দলের অংশগ্রহণবিহীন তিনটি নির্বাচন পর্যালোচনা করলেই আঁচ করতে পারে যে তারা আসলে কী চেয়েছিলেন। অন্য বড় রাজনৈতিক দলগুলোর কর্মকাণ্ড ও আওয়ামী লীগের চেয়ে খুব একটা আলাদা নয়।

প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর এ ধরনের কর্মকাণ্ডে জনগণ রাজনীতির প্রতি আগ্রহ হারিয়েছে। জনগণের কাছে রাজনীতি ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ ও হাস্য-পরিহাসের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। রাজনৈতিক নেতা, প্রতিষ্ঠান অথবা ক্ষমতাসীন দলের স্বার্থে গৃহীত রাষ্ট্রীয় নীতি বিদ্রুপ ও পরিহাসমূলক সাহিত্য এবং নাটকের চরিত্র ও বিষয়বস্তু। রাজনীতিকে ভালো দৃষ্টিতে দেখে এমন মানুষের সংখ্যা সমাজে খুব কম। তবু রাজনীতিবিদরা বোঝেন না যে, তারা জনগণকে মিথ্যা আশ্বাস ও প্রলোভন দিয়ে তাদের কাছে কৌতুকের পাত্র-পাত্রীতে পরিণত হয়েছেন। তারা যদি ছলেবলে কৌশলে ক্ষমতায়ও যান, তাহলেও জনগণের কাছে তারা ‘তাসের রাজা’র চেয়ে বেশি কিছু থাকেন না। যার উৎকৃষ্ট প্রমাণ স্বয়ং শেখ মুজিবুর রহমান, যিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে রোমান সম্রাট মারকাস আলপিয়াস ট্রাজানাস (৫৩-১১৭ খ্রিস্টাব্দ)-এর মতো অপ্রতিদ্বন্দ্বী ক্ষমতা উপভোগ করেছেন এবং তার উপযুক্ত কন্যা শেখ হাসিনা, যিনি ফারাও যুগের শেষ মিসরীয় রানি ষষ্ঠ ক্লিওপেট্টার (৫১-৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ) মতো ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য ভারতের ওপর অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েছিলেন, ঠিক ক্লিওপেট্টা যেভাবে রোমানদের কৃপার ওপর নির্ভর করতেন। শেখ মুজিব ও শেখ হাসিনার আজীবন ক্ষমতায় টিকে থাকার সাধ চুরমার হয়ে গেছে। এসব দৃষ্টান্ত থেকেও যদি রাজনীতিবিদরা কিছু শিখতেন, তাহলে দেশের জন্য কল্যাণকর হতো। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিবিদরা সম্ভবত কোনো কিছু না শেখা ও না বোঝার জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কারণ তারা মনে করেন, কোনো কিছু বুঝতে যাওয়ার অর্থ হচ্ছে, নিজেদের অন্যের কাছে নিজেকে কম বিজ্ঞ প্রমাণ করা ও উপহাসের পাত্রে পরিণত করা।

বাংলাদেশে এ মুহূর্তের রাজনৈতিক পরিস্থিতি দেখে রাজনীতি সচেতন যে কারও মনে দুর্ভাবনার উদয় হবে যে, মাত্র এক বছর দুই মাস আগে বাংলাদেশে প্রায় ২ হাজার নিহতের শোকগাথা বিস্মৃতির অতলে হারিয়ে যাওয়া এবং রাজপথে ফ্যাসিবাদী সরকারের লেলিয়ে দেওয়া বাহিনীর গুলিতে পঙ্গুত্ববরণকারী অসংখ্য আন্দোলনকারীসহ ২০ সহস্রাধিক আহতের রক্তের দাগ ও ক্ষতস্থান শুকানোর আগেই আওয়ামী লীগশূন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক গগনে রাজনীতিবিদদের নিজ নিজ মর্জি অথবা দলীয় প্রধানের অভিপ্সা চরিতার্থ করতে ক্ষমতায় যাওয়ার নেশা দেশকে আরেকটি বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দেওয়ার সব লক্ষণ স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর যখন আওয়ামী লীগের মতো একটি ঠাঙ্গাড়ে, সন্ত্রাসী দলকে যেখানে পাকিস্তান সৃষ্টির কৃতিত্বের দাবিদার মুসলিম লীগের মতো বিলুপ্তির পথে ঠেলে দেওয়ার সম্মিলিত ঐক্য প্রয়োজন, তখন প্রতিটি রাজনৈতিক ইস্যুতে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব, সংস্কার নিয়ে মতানৈক্য, এমনকি সংবিধানে সংযোজনের জন্য ‘জুলাই সনদ’ স্বাক্ষর করা নিয়েও যে তামাশা দেখা গেছে, তা কোনোভাবেই সুস্থ ও স্বাভাবিক রাজনৈতিক আচরণ ছিল না। প্রতিটি রাজনৈতিক নেতা-কর্মী সম্ভবত ভুলে গেছে যে, সাড়ে ১৫ বছরের আওয়ামী শাসনে তারা কীভাবে তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছিলেন। ‘জুলাই আন্দোলন’ তাদের জন্য আল্লাহ প্রদত্ত বিশেষ অনুগ্রহ ছিল মর্মে শুকরিয়া আদায়ের পরিবর্তে তারা কলহ-কোন্দল ও একে অন্যের প্রতি বিষোদ্গার শুরু করেছেন। এ পরিস্থিতির সুযোগ গ্রহণ করছে আওয়ামী লীগের প্রতি কোমল ও আওয়ামী শাসনামলে নানাভাবে সুবিধা ভোগকারীরা। তারা সুযোগ পেলেই বলতে চেষ্টা করেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনই ভালো ছিল!’

আওয়ামী শাসন কোনো সময়েই ভালো ছিল না। শেখ মুজিবের সাড়ে তিন বছরেও আওয়ামী শাসন ভালো ছিল না, শেখ হাসিনার পাঁচ মেয়াদে সাড়ে ২১ বছরেও না। শুধু বাংলাদেশ নয়, তৃতীয় বিশ্বেও যে কোনো দেশে আওয়ামী লীগের মতো বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন কোনো রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় গেলে সে দেশে অনিবার্যভাবে কবরের নিস্তব্ধতা নেমে আসে, বর্বরোচিত নিপীড়নের শিকার হয়ে জনগণ প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলে, কোনোভাবেই সরকারের বিরুদ্ধে কার্যকর আন্দোলন গড়ে চেতনা উজ্জীবিত হতে পারে না। আওয়ামী দুঃশাসনে বাংলাদেশেও তাই ঘটেছিল। বিক্ষুব্ধ তরুণরা যদি মরণপণ সংগ্রাম নিয়ে মাঠে না নামত, অকাতরে জীবন না দিত, তাহলে আর কতকাল নিপীড়িতের কণ্ঠ নিস্তব্ধ থাকত, তা অনুমান করলে এখনো ভীতি জাগে। বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই জনগণ আওয়ামী দুঃশাসনের অভিজ্ঞতা লাভ করতে শুরু করেছিল; রাজনীতিবিদদের অভিজ্ঞতা হয়েছে আরও বেশি। এসব অভিজ্ঞতা সত্ত্বেও তাদের কেউ কাউকে ছাড় দিতে নারাজ। বিএনপি যা বলছে, জামায়াতে ইসলামী তার বিপরীত কথা বলছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কথার সঙ্গে কারও বনিবনা হচ্ছে না।

বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায় না। জামায়াতে ইসলামী জাতীয় নির্বাচনের আগে ‘গণভোট’ চায়। বর্তমানে এ দুটিই তো বড় দল। এ দুটি দলের মধ্যে গলায় গলায় ভাব ছিল, তা তো বেশি দিন আগের কথা নয়। হঠাৎ তাদের মিলনে চিড় ধরল কেন? কারণ একটাই- ক্ষমতা। বিএনপি মনে করছে, নির্বাচন হলেই তারা বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতায় সরকার গঠন করবে এবং জামায়াতের সমর্থনের প্রয়োজন নেই। অতএব বিএনপির কাছে জামায়াত এখন কুলুখের ন্যাকড়া। অন্যদিকে জামায়াত সম্পর্কে জনগণের একটি অংশের ধারণা জন্মেছে যে, শেখ হাসিনাকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলনের পরিকল্পনাকারী ও সহযোগিতা দানকারী ছিল জামায়াত এবং জামায়াতই অন্তর্বর্তী সরকারের পেছনে থেকে সব কলকাঠি নাড়ছে। জনগণের এই ভাবনা জামায়াতকে নিশ্চয়ই চাঙা করে থাকবে, যে কারণে জামায়াত নেতাদের মনেও এ ধারণা সৃষ্টি হয়েছে যে, তারা বাংলাদেশে সরকার পরিচালনা করার সক্ষমতা অর্জন করেছে। যদিও সরকার পরিচালনায় জামায়াতের সামর্থ্য নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে, সে সম্পর্কে এখানে আলোচনা করে নিবন্ধের কলেবর দীর্ঘ করতে চাই না। পরবর্তীতে আমার সন্দেহের পূর্বাপর রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিক দিকগুলো পাঠকের কাছে উপস্থাপনের আশা রাখি।        

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সাধারণ মানুষের কী ঘটছে, তারা কী ভাবছে এবং গত বছরের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন থেকে তা কী আকাক্সক্ষা পোষণ করছে, রাজনীতিবিদরা যে তা আদৌ আমলে নিচ্ছেন না, তা দেশকে নতুন বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিতে পারে। তারা যদি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আন্তরিক না হন এবং জনগণ তাদের মনে কী পোষণ করছে তা উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হন, তাহলে ধরে নিতে হবে যে, তাদের ভাবনায় জনগণের কোনো স্থান নেই। তারা কেবল নিজেদের ক্ষমতা ও মর্যাদার আসনে দেখতে চান। কিন্তু তারা এটাও বুঝে উঠতে অক্ষম যে, তাদের অধিকাংশই সমাজের খুব সংকীর্ণ একটি অবস্থান থেকে উঠে আসেন এবং তারা যাদের প্রতিনিধিত্ব করতে চান, নির্বাচনে বিজয়ী হলে তাদের নির্বাচকদের চেয়ে উচ্চ মর্যাদার অধিকারী হন। এখানেই যত বিপত্তি ঘটে। তারা ধরাকে সরা জ্ঞান করতে শুরু করেন এবং ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধান করা ছাড়া তাদের আর কোনো চিন্তা থাকে না।

আওয়ামী লীগ সহজ পথে তাদের ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী রূপ দিতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়েছে। তাদের দৃষ্টান্তই বিদ্যমান রাজনৈতিক দলগুলোকে শিক্ষা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। ক্ষমতায় যাওয়ার সহজ পথ অনুসন্ধানের পরিবর্তে বিবাদ এড়িয়ে রাজনৈতিক সহাবস্থানের পথ বেছে নিলেই তারা দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধন করতে পারবেন।

লেখক : যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
সর্বশেষ খবর
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা