শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৭, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৫

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

রাজা সিসিফাসকে বলা হয়েছিল গোলাকৃতির বিশাল ও ভারী পাথরটিকে ঠেলে পাহাড়ের চূড়ায় তুলতে হবে। সিসিফাস প্রতিদিন ভোরে উঠে পাথরটি ওপরের দিকে ঠেলতে শুরু করেন। বিকালের দিকে পাথরটি নিয়ে চূড়ার কাছাকাছি পৌঁছান। আর তখনই পাথরটি নিচে গড়িয়ে পড়ে যায়। সিসিফাস পরদিন আবার সেই পাথর ওপরের দিকে ঠেলতে শুরু করেন। আবার চূড়ার কাছাকাছি পৌঁছান। আবারও সেই পাথরটি গড়িয়ে পড়ে। এভাবে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত প্রতিদিন পাথর ঠেলে পাহাড়ের শৃঙ্গে তুলতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেন রাজা। কিন্তু পাথরটি বারবার গড়িয়ে পড়ে যায়। এভাবে রচিত হয় এক অন্তহীন ব্যর্থতার ইতিহাস। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ঐকমত্য তথা গণতন্ত্র যেন সিসিফাসের গোলাকার পাথরের মতোই হয়ে গেছে। এ দেশের রাজনৈতিক সমাজ ও জনগণ সেই ভারী পাথরটি পাহাড়ের চূড়ায় তোলার চেষ্টাই করে যাচ্ছে কেবল। কিন্তু সাফল্যের দেখা মিলছে না। চূড়ায় পৌঁছে থিতু হতে পারছে না। সিসিফাসের সেই অন্তহীন ব্যর্থতার পেছনে ছিল দেবতাদের ক্রোধ ও সিসিফাসের নিজের ঔদ্ধত্য! জানি না, কোন অজানা শক্তির ক্রোধের শিকার হয়ে আমরা; আমাদের রাজনৈতিক সমাজের গণতন্ত্রের চেষ্টা, জাতীয় ঐক্যের প্রয়াস ‘শোনাইছে ব্যর্থ পরিহাস!’

দীর্ঘ আলাপ-আলোচনা ও মতবিনিময়ের পর ১৭ অক্টোবর সাড়ম্বরে স্বাক্ষরিত হয় জুলাই সনদ। ওই সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর রাজনৈতিক দলগুলো উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে। অনেকে বলেছেন, ঐতিহাসিক অর্জন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে তিনি বললেন, ‘আমরা বর্বর থেকে সভ্য হলাম।’ বাপরে বাপ! তিনি জ্ঞানী মানুষ। কথাটা বলার সময় একবারও ভাবেননি, একটি দল বা একটি গোষ্ঠী বর্বর হতে পারে। কিন্তু জাতি হিসেবে আমরা বর্বর ছিলাম না। আল্লাহ মানুষের জন্য ভারসাম্যের বিধান দিয়েছেন। কথায় ও কাজে মিজান (ভারসাম্য) রক্ষা করা কর্তব্য। তিনি যে-ই হয়ে থাকুন না কেন!

জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার পর পনেরো দিনও যায়নি; এরই মধ্যে ঐতিহাসিক সনদটি আজ প্রশ্নবিদ্ধ। সংকট দেখা দিয়েছে ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচন নিয়ে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, নির্বাচন বানচালের জন্য দেশের ভিতর ও বাইরে থেকে অনেক শক্তি কাজ করবে। ছোটখাটো নয়, বড় শক্তি নিয়ে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করা হবে। হঠাৎ আক্রমণ চলে আসতে পারে। এ নির্বাচন চ্যালেঞ্জিং হতে পারে। তবে যত ঝড়ঝাপটা আসুক না কেন, আমাদের সেটা অতিক্রম করতে হবে।’ সরকারের নির্বাহীপ্রধান নিজেই যখন বড় শক্তির হঠাৎ আক্রমণের আশঙ্কা করেন, তখন উড়িয়ে দেওয়া যায় না। প্রধান উপদেষ্টার কাছে এমন অনেক তথ্য থাকা সম্ভব, যা সাধারণ মানুষের পক্ষে জানা প্রায় অসম্ভব।

বিএনপি খুশি মনে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করলেও এখন বলছে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন প্রতারণা করেছে। বিএনপির নোট অফ ডিসেন্ট গায়েব করে দেওয়া হয়েছে। সর্ববৃহৎ দল হওয়া সত্ত্বেও বিএনপিকে উপেক্ষা করে জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপির সুপারিশ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। পক্ষান্তরে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে একটা ক্রিটিক্যাল সিচুয়েশন তৈরি হয়েছে। এমতাবস্থায় দ্রুত গণভোট করতে হবে। সরকারকে শিগগিরই গণভোটের তারিখ ঘোষণা করতে হবে। গণভোট দেরি হলে নির্বাচন পিছিয়ে যাবে। এদিকে এনসিপি এখনো জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেনি। তা না করলেও বলছে, কালবিলম্ব না করে জুলাই জাতীয় সনদের সংস্কার প্রস্তাবসমূহ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকে। এই দলের পক্ষ থেকে আরও বলা হচ্ছে, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন করতে হবে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির আদেশ, সংবিধান সংস্কার ইত্যাদি আদেশসংবলিত খসড়া দেখে এনসিপি সনদে স্বাক্ষর করবে। রকমসকম দেখে ব্যাকরণ না মানা ইঁচড়েপাকা জেনারেশনের ভাষায় বলা যায়, ‘কিয়েক্টা অবস্থা হইসে!’ এর নাম জাতীয় ঐকমত্য? ‘রথ বলে আমি দেব, পথ বলে আমি। শোনে হাসে অন্তর্যামী।’

পাকিস্তানি জমানার ২৩ বছরের ত্যাগ ও সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ত্যাগতিতিক্ষার বিনিময়ে আমরা পেলাম স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ। রক্তস্নাত সেই দেশ ও দেশের মানুষকে অতি দুর্বল ভেবে নানান মহল নিজেদের মতো ডিকটেট করতে চাইছে যেন। এনসিপি ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভাগ্যলিপি পাথরে খোদাই করে দিতে চাইছে। তারা চাইছে নির্বাচনের পর এমন একটি পার্লামেন্ট হবে, যাদের মুখ ও মতপ্রকাশের অধিকার ইলেকশনের আগেই কেড়ে নেওয়া হবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যা যা লিখে দেবে তাতে তারা কেবল বাধ্যতামূলক সম্মতি জানাবে। তারা হবে রাবার স্ট্যাম্প। যদি বেয়াড়াপনা করে তাহলে জাতীয় ঐকমত্যের সনদ স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবে। যদি তাই হয়, তাহলে এই পার্লামেন্টের দরকার কী? বলা হচ্ছে গণভোটের কথা। বিএনপি শেষমেশ জুলাই সনদের স্বার্থে গণভোট প্রশ্নে সম্মত হয়েছে। জাতীয় নির্বাচন বাধাগ্রস্ত না করে একই দিনে গণভোট হয়, হোক। না। গণভোট হতে হবে ইলেকশনের আগে। এর মানে আরেকটা সমস্যা তৈরি করা। দেশের একজন নাগরিক হিসেবে আমাকে জিজ্ঞেস করা হলে নির্দ্বিধায় বলব, রেফারেন্ডাম চাই না। রেফারেন্ডাম একটা প্রহসনের নামান্তর। বাংলাদেশের ইতিহাসে যে কয়টি গণভোট হয়েছে সবই হয়েছে সরকারের ইচ্ছাকে বৈধতা দেওয়ার কৌশল হিসেবে। তদুপরি জুলাই সনদ একটি কঠিন বিষয়। এ দেশের মানুষের এক বিরাট অংশ হয় নিরক্ষর না হয় খুবই কম শিক্ষিত। জুলাই সনদ বিস্তারিতভাবে শিক্ষিতদের মধ্যেই বা কয়জন পড়েছেন? বলতে দ্বিধা নেই একালের খুব কমসংখ্যক লোকই পড়তে পছন্দ করেন। সেই দেশের মানুষ আমরা- জুলাই সনদ খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পড়ে বিচার বিশ্লেষণ করে ব্যালটে হ্যাঁ বা না ভোট দেব- এটা একটা কষ্ট কল্পনা। তারপরও লোক দেখানো একটা গণভোট করতে চান, করুন। কিন্তু গণভোট ইস্যু যদি নির্বাচন অনিশ্চিত করার আশঙ্কা তৈরি করে, তাহলে গণভোট না হওয়াই ভালো। জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হয়েছে। যেভাবে স্বাক্ষরিত হয়েছে সেভাবেই থাকা উচিত। ফাইনাল স্ক্রিপ্ট তৈরি করতে গিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন আবার মুনশিগিরি করতে গেল কেন? নোট অফ ডিসেন্ট অমিটই যদি করা হবে, তাহলে নোট নেওয়া হলো কেন? এসব প্রশ্ন তো উঠবেই। এগুলো ভালো দৃষ্টান্ত নয়।

বস্তুত জুলাই সনদ একটা জেন্টলম্যান অ্যাগ্রিমেন্ট। যে দলই ক্ষমতায় যাক, তারাই এ সনদ মান্যতা দেবে। এটা একটি মরাল অবলিগেশন- নৈতিক বাধ্যবাধকতা। গণতন্ত্রে নৈতিক বাধ্যবাধকতা উপেক্ষিত হয় না। নব্বইয়ের গণ আন্দোলনের সময় তিন জোটের রূপরেখার কোনো আনুষ্ঠানিক সনদ ছিল না। তবু নির্বাচিত পার্লামেন্ট সেই অনানুষ্ঠানিক রূপরেখার নির্দেশনা মেনে দেশে সংসদীয় সরকারব্যবস্থা চালু করেছিল। কাজেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে অতটা মাতামাতি না করলেও চলে। তবে এই সনদকে ইস্যু বানিয়ে ইলেকশন বিলম্বিত বা অনিশ্চিত করার কৌশল যদি কোনো মহল করেন তাহলে সেটা সমর্থনযোগ্য নয়। আমরা এমন একটা স্বাধীন পার্লামেন্ট চাই যার চোখকান খোলা থাকবে। জনগণের স্বার্থের প্রশ্ন তারা উপেক্ষা করবেন না। এই বিশ্বাস রাখতে হবে।

২. সংস্কার- একটি সুপরিচিত শব্দ। বহুল ব্যবহৃত ও চর্চিত। দুনিয়ার নানা দেশে, নানান সময়ে সংস্কার হয়েছে। কখনো জনগণের প্রয়োজনে। কখনো বা শাসকগোষ্ঠীর প্রয়োজনে। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান-উত্তরকালে সংস্কারের আওয়াজ হয়ে ওঠে সর্বব্যাপী। অন্তর্বর্তী সরকার প্রথম ধাপে ছয়টি এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও পাঁচটি- মোট ১১টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়। এসব কমিশনে যুক্ত করা হয় সরকারের বিবেচনায় বিশেষজ্ঞদের। জুলাই সনদে অবশ্য বলা হয়, ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছিল। বাকি পাঁচটি কমিশন কেন বেখবর হয়ে গেল তার কোনো ব্যাখ্যা নেই। অনুমান করি সেগুলো বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়নি। গুরুত্বহীন বিষয়ে কমিশন কেন গঠন করা হয়েছিল? সে প্রশ্ন কেউ তোলেননি। তবে জনস্বার্থের বিচারে শ্রম, স্বাস্থ্য ও মিডিয়া কমিশন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দৃষ্টি শাসনতন্ত্রের দিকে এবং অতি অবশ্যই জুলাই সনদের ওপর কেন্দ্রীভূত। এ বিষয়ে এই সময়ে এর চেয়ে বেশি কথা না বলাই ভালো। কেননা আর সাড়ে তিন মাস পরেই সাধারণ নির্বাচন। নির্বাচিত সরকার এলে কোন পর্যায়ে কতটুকু সংস্কারের মাধ্যমে জনস্বার্থ সুরক্ষিত হবে সেটা তখনই দেখা যাবে।

পাকিস্তান আমলেও অনেক বড় ধরনের সংস্কার হয়েছে। জমিদারিপ্রথা বিলোপ করে প্রজাস্বত্ব নিশ্চিত করা না হলে আমরা আজ কোথায় পড়ে থাকতাম!

শোষণের নাগপাশ আমরা ছিন্ন করতে পারতাম না। ঋণ সালিশি বোর্ড না হলে মহাজনী ঋণের অভিশাপ আজও মোচন হতো না। সেই সংস্কারগুলো ছিল নিখাদ জনস্বার্থসংশ্লিষ্ট। শেখ সাহেবের শাসনামলেও ভূমি সংস্কার হয়েছে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শ্রম ও কৃষিনির্ভর উৎপাদনমুখী সংস্কার কর্মসূচি হাতে নিয়েছিলেন। খালকাটা কর্মসূচির ধারাবাহিকতা রক্ষিত হলে এতদিনে বাংলাদেশকে চাল-ডাল, সর্ষে ও সয়াবিনের মতো খাদ্যশস্য আমদানি করতে হতো না। নদী ও খালগুলো মরত না। চীনের হোয়াংহো নদী সংস্কারের সেই বিপ্লবের কথা মনে পড়ে।

১৯৪৯ সালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি ক্ষমতায় আসে যখন দেশটি ছিল দরিদ্র, যুদ্ধবিধ্বস্ত ও প্রযুক্তিগতভাবে অনুন্নত। রাষ্ট্রযন্ত্র তখনো পূর্ণরূপে গঠিত হয়নি। এ অবস্থায় বিশাল প্রকল্প যেমন হোয়াংহো সংস্কার, একমাত্র জনগণের শ্রমেই সম্ভব ছিল। মাও সেতুংয়ের নেতৃত্বে “mass mobilization for nation-building”- এই নীতিই চালু হয়।

১৯৫০-এর দশকে হেনান, শানডং, শানসি, গানসু প্রভৃতি প্রদেশে লাখ লাখ কৃষক, শ্রমিক, ছাত্র ও সৈন্য স্বেচ্ছাশ্রমে বাঁধ নির্মাণে অংশ নেয়। বেলচা, ঝুড়ি, বাঁশের খাঁচা, গরুর গাড়ি- ইত্যাদি নিয়ে পলি সরানো হয়েছে। অনেক জায়গায় একসঙ্গে দশ হাজারেরও বেশি মানুষ একযোগে খনন ও মাটি কেটেছে।

১৯৫৭-৬০ সালে নির্মিত এই বিশাল বাঁধে প্রায় চার লাখ শ্রমিক ও প্রযুক্তিবিদ কাজ করেন, যাদের একটি বড় অংশ স্বেচ্ছাশ্রমিক। সে ছিল এক মহাসংস্কার। সেটা ছিল জনগণের স্বার্থে জনগণের দ্বারা প্রকৃত সংস্কার। সেই বিচারে আমরা এই দেশে কী সংস্কার করতে চাইছি? কাগুজে সংস্কার? আমাদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, হাসপাতাল সবখানেই পুরোনো অচলায়তন। ঘুষ-দুর্নীতি ছিল এবং আছে আগের মতোই। সংস্কার কোথায়? চাঁদাবাজি ছিল। সে-ও আছে। আমরা বলি ওরা দুর্নীতি করত, চাঁদাবাজি করত। আমরা ওদের তাড়িয়ে দিয়েছি। যদি প্রশ্ন করা হয়, এখন তোমরা কি করছ? তাহলে বলব, আমরা কাগজ ঠিক করছি আর ওদের শূন্যস্থান পূরণ করছি। আমরা খুব ভালো। এভাবে চললে সিসিফাসের পাথরের মতো আমাদের চেষ্টাগুলো গড়িয়ে পড়ে যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক   

এই বিভাগের আরও খবর
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই
নেত্রকোনায় ট্রাকের সাথে সিএনজির সংঘর্ষ, নিহত দুই

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে
গুম-খুনের অভিযোগ : সিআইডির এডিশনাল এসপি মশিউর কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি
ষড়যন্ত্র আরও গভীর হচ্ছে: জাকের পার্টি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ
জকসু নির্বাচন সামনে রেখে ২৬ দফা আচরণবিধি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার
পিরোজপুরে বিএনপির উঠান বৈঠক: ৩১ দফা কর্মসূচি প্রচার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল
ডোপ টেস্ট পজিটিভ হলে জকসুর প্রার্থিতা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত
সোনারগাঁয়ে কাভার্ডভ্যানের চাপায় অটোরিকশায় থাকা তরুণ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
সাভারে হাত-পা বাঁধা বস্তাবন্দি অবস্থায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী
মেহেরপুরে তালাবদ্ধ গোডাউনে মিলল কাঠমিস্ত্রির মরদেহ, নিখোঁজ দুই সহযোগী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবের উন্নয়নে সহযোগিতার আশ্বাস চবি উপাচার্যের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি
কুমিল্লা বিভাগের দাবিতে কাতার প্রবাসীদের স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার
অক্টোবরের ২৯ দিনে প্রবাসী আয় ২৪৩ কোটি ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
দেশের পুষ্টি-অর্থনীতিতে গ্রামীণ নারীদের অবদান অপরিসীম: প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা
চলতি বছর ই-রিটার্ন দাখিল করেছেন ১০ লাখের বেশি করদাতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত
বরিশালে ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষে থ্রি-হুইলারের যাত্রী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি
বাকশাল বিলুপ্ত করে হাসিনা তার পিতার সঙ্গে বেঈমানি করেছেন : তৃপ্তি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ
লালমনিরহাট সীমান্তে ভারতীয় গরু ও বিপুল মাদকদ্রব্য জব্দ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন
নতুন অধ্যাদেশে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অনুমোদন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে
পাপ ও প্রতিশোধের ভয়ংকর গল্প ‘কিতাব সিজ্জিন দান ইল্লিয়িন’ আসছে স্টার সিনেপ্লেক্সে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ
‘এসআইআর’ আতঙ্কে প্রাণ গেল আরও এক ব্যক্তির, মেয়ের বাসা থেকে উদ্ধার ঝুলন্ত লাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ
জামালপুরে অপহরণের ৯ ঘণ্টা পর নারীকে উদ্ধার করল পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?
অচিরেই শুরু হচ্ছে পরমাণু যুদ্ধ?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না
১৬ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ হবে অবৈধ মোবাইল ফোন, যেভাবে জানবেন বৈধ কি না

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ কেন রিজার্ভে হাজার-হাজার টন স্বর্ণ রাখে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা
ফেসবুকে ‘হ্যাঁ’ ও ‘না’ পোস্টের প্রতিযোগিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ
ডিসেম্বরের মধ্যে খাদ্যসংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশের দেড় কোটি মানুষ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে ডিবির অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?
ব্রাজিলে লাশের স্তুপ, আসলে কি ঘটছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে পুনরায় পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা শুরুর নির্দেশ ট্রাম্পের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা
ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি তৈরি ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি নিয়ে তারেক রহমানের বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২
ব্রাজিলে মাদকচক্রের বিরুদ্ধে পুলিশের অভিযান, নিহত ১৩২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

হেমন্তের গান
হেমন্তের গান

ডাংগুলি

আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন