শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৪, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

ইরানের জাগোস পর্বতমালা থেকে সুবে বাংলার মানুষদের সালাম ও শুভেচ্ছা। একটি পাহাড়ি বন্য ছাগলের আত্মকথন শুনতে তোমাদের কেমন লাগবে তা আমি বলতে পারব না। তবে সুবে বাংলা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থিত, প্রকৃতির অনবদ্য সৃষ্টি জাগোস পর্বতমালায় এক লাখ বছর ধরে বসবাসরত একটি ছাগল প্রজাতির বংশধর হিসেবে টিকে থাকা অকালপক্ব ছাগলের কাছে তোমাদের খবর কিভাবে পৌঁছাল এবং আমি কেন তোমাদের আমার জীবনকাহিনি শোনাতে চাচ্ছি, তা নিশ্চয়ই তোমাদের কিছুটা হলেও বিনোদিত করবে। আমার সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে দুটো বিষয় ব্যাখ্যা করা জরুরি।

প্রথমত, আমি কেন তোমাদের আপনি বলার পরিবর্তে তুমি বলে সম্বোধন করছি এবং দ্বিতীয়ত, কেন আমি নিজেকে অকালপক্ব বলে পরিচয় দিলাম! তোমরা হয়তো অনেকেই জানো-আমাদের চারণভূমি থেকেই পৃথিবীর প্রথম ছাগল পয়দা হয়েছিল এবং আজ থেকে ১০ হাজার বছর আগে আমাদের পূর্ব পুরুষদের একটি গোত্র নেমে এসেছিল এবং পাহাড় ছেড়ে সমভূমিতে গিয়ে আমরা মনুষ্য প্রজাতিকে দুগ্ধপান শিখিয়েছিলাম। আমাদের সেই বশ্যতা-বন্ধুত্ব এবং আত্মত্যাগকে মনুষ্য প্রজাতির মাংসভুক সম্প্রদায় কিভাবে কাজে লাগিয়েছে তা ঢাকার স্টার কাবাব, আল রাজাক প্রভৃতি হোটেলে গিয়ে খাসির লেগ রোস্টের ওপর ভোজনবিলাসীদের হুমড়ি খাওয়ার দৃশ্য দেখলেই বুঝতে পারবে।

তো যা বলছিলাম-আমরা হলাম পৃথিবীর তাবৎ ছাগল জাতির আদি পুরুষ বা আদি পিতা। তোমাদের দেশে যত ছাগল আছে এমনকি সারা দুনিয়ায়-সে এক হাজার মিলিয়ন ছাগল রয়েছে তাদের সর্দার বলো-নেতা বলো অথবা পিতা বলো, সবই আমার এবং আমার পূর্ব পুরুষদের হক।

তা ছাড়া তোমাদের সমাজে যারা ছাগল স্বভাবের মানুষ এবং যারা ছাগলের মতো আচরণ করে ও সেই আচরণের জন্য রীতিমতো গর্ব অনুভব করে তাদের উচিত আমার অকালপক্বতা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা। আমি এবং আমার ভাই ব্রাদাররা মাত্র তিন মাসের মধ্যে যৌবনপ্রাপ্ত হই। অর্থাৎ জন্মের নব্বই দিনের মধ্যেই আমরা সন্তান উৎপাদনের পৌরুষ এবং গর্ভধারণের জন্য মাতৃগর্ভের অধিকারী হই। শুধু তাই নয়, তিন মাস বয়সে আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে তিন হাজার মিটার অর্থাৎ প্রায় ১০ হাজার ফুট উচ্চতার পাহাড়ে উঠতে পারি। এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যেভাবে লাফ দিয়ে চলে যাই, তা দেখে আমাদের খেতে আসা নেকড়ে, বাঘ, এমনকি ইগলরা পর্যন্ত বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়।

আমি দিব্যি করে বলতে পারি, তোমাদের দেশের ছাগলরা তিন মাস বয়সে কচি খোকার মতো কচি কচি পাতা খায়-মায়ের পেছনে ঘুরঘুর করে এবং সারাক্ষণ তিড়িং বিড়িং করে লাফ মারে। আর তিন মাস বয়সী ওয়া ওয়া চুয়া চুয়া মনুষ্য শিশু কী করে তা বলে তোমাদের আর লজ্জায় ফেলতে চাই না। সুতরাং কোন যোগ্যতায় এবং অধিকারে আমি তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা যদি তোমরা এখনো না বুঝে থাকো, তবে তোমাদের আরো কিছু তথ্য দিই- শুনতে পেলাম তোমরা নাকি ইদানীং বর্বর থেকে সভ্য হয়েছ। মানুষের বর্বরতার ইতিহাস বহু পুরনো এবং সভ্যতার ইতিহাস সাম্প্রতিক।

পৃথিবীর এক হাজার মিলিয়ন ছাগল সেই প্রাগৈতিহাসিক আমল অর্থাৎ লক্ষ বছর আগেও আজকের জামানার মতোই সভ্য-নম্র-ভদ্র এবং পরের তরে জীবন দিয়ে যাচ্ছি। আমরা কোনোকালে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি ও ছিনতাই করিনি। অন্যের ওপর জুলুম-অত্যাচার-গুম-খুন আমরা কোনো দিন করিনি। আজ থেকে লক্ষ বছর আগে আমার পাহাড়ি বনে চারণভূমিতে যেভাবে খেতাম, মলমূত্র ত্যাগ করতাম ঠিক একইভাবে আমরা আধুনিক যুগেও চরিত্র পাল্টাইনি। তোমাদের মধ্যে যারা আমাদের বন্দি করে মাংস-চামড়া এবং হাড়গোড়ের ব্যবসা করো, তারা আমাদের নানা রকম অখাদ্য-কুখাদ্য জোর করে খাইয়ে আমাদের শরীর-মন-চরিত্র এবং আকার-আকৃতি পরিবর্তন করে থাকো। ফলে আমাদের অব্যক্ত কান্নায় তোমাদের পেটের পীড়া, বুকের ব্যামো, মস্তিষ্কে পোকা এবং চামড়ায় পচন দেখা দেয়।

প্রাকৃতিক পরিবেশে পৃথিবীর তাবৎ ছাগল একই রকম আচরণ করে। কিন্তু সুবে বাংলার নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া এবং আদম সন্তানদের অদ্ভুত চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কারণে বহু দেশের ছাগলেরা নানা রকম কুকর্ম করে বলে আমি শুনেছি। ‘ছাগলে কি না খায় আর পাগলে কি না বলে’র মতো বাগধারা রচনা করে তোমরা  বাংলার ছাগলদের সঙ্গে পাগলের তুলনা করেছ, তা যেমন আমাকে বিক্ষুব্ধ করে তেমনি তোমাদের দেশের ছাগলের দুটি কাণ্ড, যা দেশের পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল তা শোনার পর কিছুটা হলেও পুলক অনুভব করেছি।

প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল এক গ্রাম্য মাতুব্বর শ্রেণির লোকের সঙ্গে। লোকটি বাজার থেকে সদ্য আনা মাড়যুক্ত একটি লুঙ্গি পরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পিরিতের কদবানুর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমের আলাপে বেখেয়াল সময় পার করছিল। এমন সময় কোত্থেকে এক সর্বভুক ছাগল এসে মাতুব্বর সাহেবের পেছনে দাঁড়িয়ে তার লুঙ্গি ভক্ষণ শুরু করে দেয়।

তোমরা তো জানো-তোমাদের দেশের ছাগলরা কোনো বস্তু ভক্ষণ করতে গিয়ে মজা পেলে খাওয়ার সময় হালকা পাতলা গুঁতা দেয়। ওরা শিশুকাল থেকেই ওসব অভ্যাস রপ্ত করে এবং মাতৃদুগ্ধ পান করতে গিয়েও তারা মায়ের পেটে গুঁতা মারে। ওসব অসভ্যতামি আমাদের পাহাড়ি অঞ্চলের ছাগলরা করে না। আবহমান বাংলার চিরায়ত ছাগলামোর কারণে মাতুব্বরের লুঙ্গি খেতে খেতে ছাগলটি নিদারুণ মজা পেয়ে যায় এবং ভক্ষণের এক পর্যায়ে সজোরে লুঙ্গিতে টান মারে এবং মাতুব্বর সাহেবের পশ্চাৎ দেশে গুঁতা মারে। মাতুব্বর ঘটনার আকস্মিকতায় কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলেন এবং ধারণা করেন কদবানুর স্বামী পেছন থেকে আক্রমণ করেছে। ফলে তিনি লুঙ্গি ফেলে ভোঁ-দৌড় দেন। ছাগল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। এবং পুরো গ্রামে মাতুব্বরের বস্ত্রহরণ রীতিমতো মহাকাব্যে পরিণত হয়।

উল্লিখিত ঘটনা ছাড়া আরেকটি কাহিনিও আমি শুনেছি। একবার এক লোক পঞ্চাশ হাজার টাকার নতুন নোটের একটি বান্ডিল তার কাচারিবাড়ির টেবিলের ওপর রেখে গল্প করছিলেন। তিনিও মাতুব্বর গোছের লোক ছিলেন। টাকার বান্ডিলটি রেখে তিনি গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলার আড়ালে মূলত নিজের নগদ টাকার দাপট দেখাচ্ছিলেন। কথা বলতে বলতে তিনি লোকজনকে বিদায় জানাতে কাচারিবাড়ির উঠানে আসেন এবং সেই সুযোগে এক দুষ্ট ছাগল সেখানে ঢুকে টাকার বান্ডিল চিবুতে থাকে। মাতুব্বর যখন ফিরে আসেন, তখন বান্ডিলের দফারফা শেষ-অর্থাৎ বেশির ভাগ অংশ ছাগলের পেটে চলে গেছে।

ছাগল নিয়ে সুবে বাংলায় কত যে লঙ্কাকাণ্ড ঘটেছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। হাজার হাজার বছর পর বাংলা, বিহার, ওড়িশা অঞ্চলের গ্রামের বেশির ভাগ ঝগড়াঝাঁঠি, মারামারি, খুনখারাবি হতো ছাগল নিয়ে। এক বাড়ির ছাগল অন্য বাড়িতে গিয়ে যে সর্বনাশ করত কিংবা যেভাবে ফসলের ক্ষেত-খামারে ঢুকে সব কিছু সাবাড় করে দিত তাতে করে ঝগড়াঝাঁটি অনিবার্য করে তুলত। ছাগলসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শশাঙ্ক জামানা থেকে শুরু করে মোগল জামানা পর্যন্ত সুবে বাংলার রাজকর্মচারীরা নিদারুণ পেরেশানির মধ্যে থাকতেন। কিন্তু ছাগলের যন্ত্রণা রোধ করা এবং সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কোনো উপায় বের করতে পারেনি। অবশেষে ইংরেজ জামানায় জনৈক সমাজবিজ্ঞানীর পরামর্শে ছাগলের জন্য সুবে বাংলায় সরকারি মদদে কারাগার প্রথা চালু হয়, যা স্থানীয় ভাষায় খোঁয়াড় হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলার প্রতিটি গ্রামে এক বা একাধিক অনুমোদিত ছাগলের কারাগার ছিল। কোনো ছাগল কারো ক্ষতি করলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ছাগলকে না মেরে কিংবা ছাগলের মালিকের সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি না করে ছাগলটিকে কারাগারে দিয়ে আসত। কারারক্ষক নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা আদায় করে ছাগলের মুক্তি দিতেন। আর এভাবেই ছাগলসংক্রান্ত বিরোধ বহুলাংশে কমে গিয়েছিল।

আমি আমার আত্মকথনের শেষ পর্যায় চলে এসেছি। কাহিনি শেষ করার আগে ছাগল ও প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু কথা বলে নিই। ছাগলরা খুবই কৌতূহলী প্রাণী। শুধু ছাগলের মধ্যে প্রায় তিন শ প্রজাতি রয়েছে। ভেড়া, হরিণ, দুম্বাদের মতো সমশ্রেণির প্রায় এক হাজার প্রজাতির মধ্যে ছাগলই উত্তম। পৃথিবীর সব প্রাণীরই কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে এবং সে তুলনায় ছাগল প্রজাতির নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য নেই বললেই চলে। এটি প্রকৃতির একমাত্র প্রাণী, যারা কোনো রোগজীবাণুর বিস্তার ঘটায় না, গরুর মতো কার্বন নিঃসরণ করে প্রকৃতির ক্ষতি করে না। এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য কৌতূহল। শুধু কৌতূহলের বশবর্তী হয়ে এরা পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠে, কখনো কখনো সদলবলে কোনো একটি গাছে আরোহণ করে গাছের মগডালে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। এরা কৌতূহলবশত নদীতে ঝাঁপ দেয়, লাফালাফি করে এবং কখনো কখনো হারিয়ে যায় গহিন অরণ্যে, বিস্তীর্ণ ফসলের জমিতে কিংবা এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে।

ছাগল প্রকৃতি থেকে কিছুই শিখে না, অনুসরণ বা অনুকরণ করে না। শুধু প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মনুষ্য সমাজ অনুকরণপ্রিয় এবং প্রকৃতির সব প্রাণী উদ্ভিদ মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, মানুষের সঙ্গে যে প্রাণীর মতো সখ্য সেই অভ্যাস মানব মন-মননে ভীষণ রকম প্রভাব বিস্তার করে। সুতরাং সুবে বাংলার ছাগল অর্থাৎ ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট, তোমাদের চিন্তা-চেতনা, অভ্যাস-রুচি, চেহারা-চরিত্র, হাঁকডাক, লম্ফঝম্ফ, কৌতূহল, আনন্দ-স্ফূর্তি ইত্যাদিতে কতটা প্রভাব বিস্তার করছে, তা নিশ্চয়ই আমার চেয়ে তোমরা ভালো জানো।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন

ইচ্ছা হলে হাসুন
ইচ্ছা হলে হাসুন

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক
ভিসেরা প্রতিবেদন পেতে দীর্ঘসূত্রতায় রমেক

নগর জীবন