শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৮:১৪, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

ইরানের জাগোস পর্বতমালা থেকে সুবে বাংলার মানুষদের সালাম ও শুভেচ্ছা। একটি পাহাড়ি বন্য ছাগলের আত্মকথন শুনতে তোমাদের কেমন লাগবে তা আমি বলতে পারব না। তবে সুবে বাংলা থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে অবস্থিত, প্রকৃতির অনবদ্য সৃষ্টি জাগোস পর্বতমালায় এক লাখ বছর ধরে বসবাসরত একটি ছাগল প্রজাতির বংশধর হিসেবে টিকে থাকা অকালপক্ব ছাগলের কাছে তোমাদের খবর কিভাবে পৌঁছাল এবং আমি কেন তোমাদের আমার জীবনকাহিনি শোনাতে চাচ্ছি, তা নিশ্চয়ই তোমাদের কিছুটা হলেও বিনোদিত করবে। আমার সম্পর্কে বিস্তারিত বলার আগে দুটো বিষয় ব্যাখ্যা করা জরুরি।

প্রথমত, আমি কেন তোমাদের আপনি বলার পরিবর্তে তুমি বলে সম্বোধন করছি এবং দ্বিতীয়ত, কেন আমি নিজেকে অকালপক্ব বলে পরিচয় দিলাম! তোমরা হয়তো অনেকেই জানো-আমাদের চারণভূমি থেকেই পৃথিবীর প্রথম ছাগল পয়দা হয়েছিল এবং আজ থেকে ১০ হাজার বছর আগে আমাদের পূর্ব পুরুষদের একটি গোত্র নেমে এসেছিল এবং পাহাড় ছেড়ে সমভূমিতে গিয়ে আমরা মনুষ্য প্রজাতিকে দুগ্ধপান শিখিয়েছিলাম। আমাদের সেই বশ্যতা-বন্ধুত্ব এবং আত্মত্যাগকে মনুষ্য প্রজাতির মাংসভুক সম্প্রদায় কিভাবে কাজে লাগিয়েছে তা ঢাকার স্টার কাবাব, আল রাজাক প্রভৃতি হোটেলে গিয়ে খাসির লেগ রোস্টের ওপর ভোজনবিলাসীদের হুমড়ি খাওয়ার দৃশ্য দেখলেই বুঝতে পারবে।

তো যা বলছিলাম-আমরা হলাম পৃথিবীর তাবৎ ছাগল জাতির আদি পুরুষ বা আদি পিতা। তোমাদের দেশে যত ছাগল আছে এমনকি সারা দুনিয়ায়-সে এক হাজার মিলিয়ন ছাগল রয়েছে তাদের সর্দার বলো-নেতা বলো অথবা পিতা বলো, সবই আমার এবং আমার পূর্ব পুরুষদের হক।

তা ছাড়া তোমাদের সমাজে যারা ছাগল স্বভাবের মানুষ এবং যারা ছাগলের মতো আচরণ করে ও সেই আচরণের জন্য রীতিমতো গর্ব অনুভব করে তাদের উচিত আমার অকালপক্বতা সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করা। আমি এবং আমার ভাই ব্রাদাররা মাত্র তিন মাসের মধ্যে যৌবনপ্রাপ্ত হই। অর্থাৎ জন্মের নব্বই দিনের মধ্যেই আমরা সন্তান উৎপাদনের পৌরুষ এবং গর্ভধারণের জন্য মাতৃগর্ভের অধিকারী হই। শুধু তাই নয়, তিন মাস বয়সে আমরা লাফিয়ে লাফিয়ে তিন হাজার মিটার অর্থাৎ প্রায় ১০ হাজার ফুট উচ্চতার পাহাড়ে উঠতে পারি। এক পাহাড় থেকে অন্য পাহাড়ে যেভাবে লাফ দিয়ে চলে যাই, তা দেখে আমাদের খেতে আসা নেকড়ে, বাঘ, এমনকি ইগলরা পর্যন্ত বিস্ময়ে হতবাক হয়ে যায়।

আমি দিব্যি করে বলতে পারি, তোমাদের দেশের ছাগলরা তিন মাস বয়সে কচি খোকার মতো কচি কচি পাতা খায়-মায়ের পেছনে ঘুরঘুর করে এবং সারাক্ষণ তিড়িং বিড়িং করে লাফ মারে। আর তিন মাস বয়সী ওয়া ওয়া চুয়া চুয়া মনুষ্য শিশু কী করে তা বলে তোমাদের আর লজ্জায় ফেলতে চাই না। সুতরাং কোন যোগ্যতায় এবং অধিকারে আমি তোমাদের তুমি বলে সম্বোধন করছি তা যদি তোমরা এখনো না বুঝে থাকো, তবে তোমাদের আরো কিছু তথ্য দিই- শুনতে পেলাম তোমরা নাকি ইদানীং বর্বর থেকে সভ্য হয়েছ। মানুষের বর্বরতার ইতিহাস বহু পুরনো এবং সভ্যতার ইতিহাস সাম্প্রতিক।

পৃথিবীর এক হাজার মিলিয়ন ছাগল সেই প্রাগৈতিহাসিক আমল অর্থাৎ লক্ষ বছর আগেও আজকের জামানার মতোই সভ্য-নম্র-ভদ্র এবং পরের তরে জীবন দিয়ে যাচ্ছি। আমরা কোনোকালে চুরি, ডাকাতি, রাহাজানি ও ছিনতাই করিনি। অন্যের ওপর জুলুম-অত্যাচার-গুম-খুন আমরা কোনো দিন করিনি। আজ থেকে লক্ষ বছর আগে আমার পাহাড়ি বনে চারণভূমিতে যেভাবে খেতাম, মলমূত্র ত্যাগ করতাম ঠিক একইভাবে আমরা আধুনিক যুগেও চরিত্র পাল্টাইনি। তোমাদের মধ্যে যারা আমাদের বন্দি করে মাংস-চামড়া এবং হাড়গোড়ের ব্যবসা করো, তারা আমাদের নানা রকম অখাদ্য-কুখাদ্য জোর করে খাইয়ে আমাদের শরীর-মন-চরিত্র এবং আকার-আকৃতি পরিবর্তন করে থাকো। ফলে আমাদের অব্যক্ত কান্নায় তোমাদের পেটের পীড়া, বুকের ব্যামো, মস্তিষ্কে পোকা এবং চামড়ায় পচন দেখা দেয়।

প্রাকৃতিক পরিবেশে পৃথিবীর তাবৎ ছাগল একই রকম আচরণ করে। কিন্তু সুবে বাংলার নাতিশীতোষ্ণ আবহাওয়া এবং আদম সন্তানদের অদ্ভুত চিন্তা-চেতনা ও কর্মের কারণে বহু দেশের ছাগলেরা নানা রকম কুকর্ম করে বলে আমি শুনেছি। ‘ছাগলে কি না খায় আর পাগলে কি না বলে’র মতো বাগধারা রচনা করে তোমরা  বাংলার ছাগলদের সঙ্গে পাগলের তুলনা করেছ, তা যেমন আমাকে বিক্ষুব্ধ করে তেমনি তোমাদের দেশের ছাগলের দুটি কাণ্ড, যা দেশের পত্র-পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল তা শোনার পর কিছুটা হলেও পুলক অনুভব করেছি।

প্রথম ঘটনাটি ঘটেছিল এক গ্রাম্য মাতুব্বর শ্রেণির লোকের সঙ্গে। লোকটি বাজার থেকে সদ্য আনা মাড়যুক্ত একটি লুঙ্গি পরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে পিরিতের কদবানুর সঙ্গে পরকীয়া প্রেমের আলাপে বেখেয়াল সময় পার করছিল। এমন সময় কোত্থেকে এক সর্বভুক ছাগল এসে মাতুব্বর সাহেবের পেছনে দাঁড়িয়ে তার লুঙ্গি ভক্ষণ শুরু করে দেয়।

তোমরা তো জানো-তোমাদের দেশের ছাগলরা কোনো বস্তু ভক্ষণ করতে গিয়ে মজা পেলে খাওয়ার সময় হালকা পাতলা গুঁতা দেয়। ওরা শিশুকাল থেকেই ওসব অভ্যাস রপ্ত করে এবং মাতৃদুগ্ধ পান করতে গিয়েও তারা মায়ের পেটে গুঁতা মারে। ওসব অসভ্যতামি আমাদের পাহাড়ি অঞ্চলের ছাগলরা করে না। আবহমান বাংলার চিরায়ত ছাগলামোর কারণে মাতুব্বরের লুঙ্গি খেতে খেতে ছাগলটি নিদারুণ মজা পেয়ে যায় এবং ভক্ষণের এক পর্যায়ে সজোরে লুঙ্গিতে টান মারে এবং মাতুব্বর সাহেবের পশ্চাৎ দেশে গুঁতা মারে। মাতুব্বর ঘটনার আকস্মিকতায় কাণ্ডজ্ঞান হারিয়ে ফেলেন এবং ধারণা করেন কদবানুর স্বামী পেছন থেকে আক্রমণ করেছে। ফলে তিনি লুঙ্গি ফেলে ভোঁ-দৌড় দেন। ছাগল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে। এবং পুরো গ্রামে মাতুব্বরের বস্ত্রহরণ রীতিমতো মহাকাব্যে পরিণত হয়।

উল্লিখিত ঘটনা ছাড়া আরেকটি কাহিনিও আমি শুনেছি। একবার এক লোক পঞ্চাশ হাজার টাকার নতুন নোটের একটি বান্ডিল তার কাচারিবাড়ির টেবিলের ওপর রেখে গল্প করছিলেন। তিনিও মাতুব্বর গোছের লোক ছিলেন। টাকার বান্ডিলটি রেখে তিনি গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলার আড়ালে মূলত নিজের নগদ টাকার দাপট দেখাচ্ছিলেন। কথা বলতে বলতে তিনি লোকজনকে বিদায় জানাতে কাচারিবাড়ির উঠানে আসেন এবং সেই সুযোগে এক দুষ্ট ছাগল সেখানে ঢুকে টাকার বান্ডিল চিবুতে থাকে। মাতুব্বর যখন ফিরে আসেন, তখন বান্ডিলের দফারফা শেষ-অর্থাৎ বেশির ভাগ অংশ ছাগলের পেটে চলে গেছে।

ছাগল নিয়ে সুবে বাংলায় কত যে লঙ্কাকাণ্ড ঘটেছে তার কোনো ইয়ত্তা নেই। হাজার হাজার বছর পর বাংলা, বিহার, ওড়িশা অঞ্চলের গ্রামের বেশির ভাগ ঝগড়াঝাঁঠি, মারামারি, খুনখারাবি হতো ছাগল নিয়ে। এক বাড়ির ছাগল অন্য বাড়িতে গিয়ে যে সর্বনাশ করত কিংবা যেভাবে ফসলের ক্ষেত-খামারে ঢুকে সব কিছু সাবাড় করে দিত তাতে করে ঝগড়াঝাঁটি অনিবার্য করে তুলত। ছাগলসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে শশাঙ্ক জামানা থেকে শুরু করে মোগল জামানা পর্যন্ত সুবে বাংলার রাজকর্মচারীরা নিদারুণ পেরেশানির মধ্যে থাকতেন। কিন্তু ছাগলের যন্ত্রণা রোধ করা এবং সমাজে শান্তি-শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার কোনো উপায় বের করতে পারেনি। অবশেষে ইংরেজ জামানায় জনৈক সমাজবিজ্ঞানীর পরামর্শে ছাগলের জন্য সুবে বাংলায় সরকারি মদদে কারাগার প্রথা চালু হয়, যা স্থানীয় ভাষায় খোঁয়াড় হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।

ইতিহাস থেকে জানা যায়, বাংলার প্রতিটি গ্রামে এক বা একাধিক অনুমোদিত ছাগলের কারাগার ছিল। কোনো ছাগল কারো ক্ষতি করলে ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি ছাগলকে না মেরে কিংবা ছাগলের মালিকের সঙ্গে ঝগড়াঝাঁটি না করে ছাগলটিকে কারাগারে দিয়ে আসত। কারারক্ষক নির্দিষ্ট পরিমাণ জরিমানা আদায় করে ছাগলের মুক্তি দিতেন। আর এভাবেই ছাগলসংক্রান্ত বিরোধ বহুলাংশে কমে গিয়েছিল।

আমি আমার আত্মকথনের শেষ পর্যায় চলে এসেছি। কাহিনি শেষ করার আগে ছাগল ও প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু কথা বলে নিই। ছাগলরা খুবই কৌতূহলী প্রাণী। শুধু ছাগলের মধ্যে প্রায় তিন শ প্রজাতি রয়েছে। ভেড়া, হরিণ, দুম্বাদের মতো সমশ্রেণির প্রায় এক হাজার প্রজাতির মধ্যে ছাগলই উত্তম। পৃথিবীর সব প্রাণীরই কিছু নেতিবাচক দিক রয়েছে এবং সে তুলনায় ছাগল প্রজাতির নেতিবাচক বৈশিষ্ট্য নেই বললেই চলে। এটি প্রকৃতির একমাত্র প্রাণী, যারা কোনো রোগজীবাণুর বিস্তার ঘটায় না, গরুর মতো কার্বন নিঃসরণ করে প্রকৃতির ক্ষতি করে না। এদের প্রধান বৈশিষ্ট্য কৌতূহল। শুধু কৌতূহলের বশবর্তী হয়ে এরা পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় ওঠে, কখনো কখনো সদলবলে কোনো একটি গাছে আরোহণ করে গাছের মগডালে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকে। এরা কৌতূহলবশত নদীতে ঝাঁপ দেয়, লাফালাফি করে এবং কখনো কখনো হারিয়ে যায় গহিন অরণ্যে, বিস্তীর্ণ ফসলের জমিতে কিংবা এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে।

ছাগল প্রকৃতি থেকে কিছুই শিখে না, অনুসরণ বা অনুকরণ করে না। শুধু প্রকৃতি ও পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। অন্যদিকে মনুষ্য সমাজ অনুকরণপ্রিয় এবং প্রকৃতির সব প্রাণী উদ্ভিদ মানুষের ওপর প্রভাব বিস্তার করে। সবচেয়ে অবাক বিষয় হলো, মানুষের সঙ্গে যে প্রাণীর মতো সখ্য সেই অভ্যাস মানব মন-মননে ভীষণ রকম প্রভাব বিস্তার করে। সুতরাং সুবে বাংলার ছাগল অর্থাৎ ব্ল্যাক বেঙ্গল গোট, তোমাদের চিন্তা-চেতনা, অভ্যাস-রুচি, চেহারা-চরিত্র, হাঁকডাক, লম্ফঝম্ফ, কৌতূহল, আনন্দ-স্ফূর্তি ইত্যাদিতে কতটা প্রভাব বিস্তার করছে, তা নিশ্চয়ই আমার চেয়ে তোমরা ভালো জানো।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
সর্বশেষ খবর
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে ফের শুনানি আজ

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’
পারিবারিক গল্পের সিরিয়াল ‘এটা আমাদেরই গল্প’

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১
ভারতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষে নিহত বেড়ে ১১

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা
ইসিবির ২ বছরের চুক্তিতে স্টোকস, আরও আছেন যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ
জকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা আজ

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ
সবচেয়ে বড় সুপারমুন দেখা যাবে আজ

৪১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার
হবিগঞ্জে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে শিক্ষক গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল
আলিস্তারের গোলে রিয়ালকে হারাল লিভারপুল

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার
হোয়াটসঅ্যাপে যুক্ত হচ্ছে ফেসবুকের মতো কভার ফটো ফিচার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ
কিছুটা কমতে পারে ঢাকার গরম, মেঘলা থাকবে আকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে
বিচার বিভাগের ওপর তিনটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ন্যস্ত হয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৫ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের অন্তরায় অতিদারিদ্র্য

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি
ভার্জিনিয়ার প্রথম নারী গভর্নর নির্বাচিত, নিউইয়র্কে এগিয়ে মামদানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত
বাংলাদেশ-তুরস্ক সম্পর্কের দৃঢ়তায় নতুন দিগন্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩
উড্ডয়নের সময় যুক্তরাষ্ট্রে কার্গো বিমানে আগুন, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসে মাঝারি দূষণ, কলকাতার অবস্থা ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান
শওকত-রনির কোলাকুলি, ধানের শীষকে বিজয়ী করার আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক
পদোন্নতি পাচ্ছেন এক হাজারের বেশি বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল
জুডিসিয়াল সার্ভিস কমিশনে নিয়োগ পেলেন বিচারপতি আহমেদ সোহেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম
শেখ হাসিনার বিচারের রায় আগামী সপ্তাহে: মাহফুজ আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা
পারিশ্রমিক পেতে ফুটবলারদের তাগাদা

মাঠে ময়দানে

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা