শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৬, সোমবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৫

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

গত ৬ অক্টোবর বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের মধ্যে একটি নতুন শ্রমচুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বাংলাদেশের প্রবাসী কল্যাণ উপদেষ্টা ও সৌদি আরবের মানবসম্পদ মন্ত্রী এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন। চুক্তি অনুসারে একজন অভিবাসী কর্মীকে অনুমোদিত ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে যাত্রার আগে নথিভুক্ত চাকরির প্রস্তাব এবং কর্মচুক্তিপত্র গ্রহণের আবশ্যকতা রয়েছে। এ ছাড়া চুক্তিতে নিয়োগকারী কর্মীদের কাছ থেকে অননুমোদিত ফি না নেওয়া, কর্মীদের বেতন সরাসরি তাঁদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করাসহ অন্যান্য কর্মী সুরক্ষা ব্যবস্থার বিষয়গুলো স্থান পেয়েছে।


উল্লেখ্য, বাংলাদেশি অভিবাসী কর্মীদের সবচেয়ে বেশিসংখ্যক কর্মী রয়েছেন সৌদি আরবে (প্রায় ২৫ লাখ)। চুক্তিটিতে যেসব শর্তের উল্লেখ আছে, তা অবশ্যই অভিবাসনপ্রত্যাশী কর্মীদের স্বার্থকে রক্ষা করবে। কিন্তু মূল সমস্যাটি হতে পারে ওই সব কর্মী যাঁদের মাধ্যমে চাকরি নিয়ে যাবেন, তাঁদের হাত থেকে রক্ষা করার উপায় নিয়ে। কারণ ওই জায়গাটিতেই যে কর্মী শোষণের সব উপকরণ বিদ্যমান।
শোষণের সেই ছিদ্র বন্ধ করা না গেলে চুক্তি যতই ভালো হোক, কর্মীদের সুরক্ষা দেওয়া সম্ভব হবে না। জানি না  কর্মীদের ন্যূনতম অভিবাসন ব্যয়ের ক্ষেত্রে ওই চুক্তি কতটুকু নিশ্চয়তা দিতে পারবে।
বর্তমানে বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশি অভিবাসীর সংখ্যা এক কোটি ছাড়িয়ে গেছে। ২০২২ সাল থেকে প্রতিবছর ১০ লাখের বেশি কর্মীকে বিদেশে পাঠানো হয়েছে।

এই সময়কালে প্রতিবছর ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স এলেও আগের বছরগুলোতে বিদেশে যাওয়া কর্মীসংখ্যার অনুপাতে এই বছরগুলোতে কম রেমিট্যান্স এসেছে। উল্লেখ্য, এরই মধ্যে ওমান, বাহরাইন, লিবিয়া, ব্রুনেই, মরিশাস, মালয়েশিয়া প্রভৃতি দেশে কর্মী যাওয়া বন্ধ আছে বা সংখ্যা অনেক কমে গেছে। আমাদের কর্মীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এসব গন্তব্যে কর্মী পাঠানোর জরুরি ব্যবস্থা নিতে হবে।
বাংলাদেশিরা বৈধ পথে যাওয়া ছাড়াও অনেকে অবৈধ পথে কোনো চাকরি না নিয়েই বিদেশে পাড়ি জমান। সচেতনতার অভাবে বা লোভে পড়ে মানবপাচারকারীদের হাত ধরে পারি দিতে গিয়ে কেউ কেউ জীবন পর্যন্ত হারিয়ে ফেলেন।


আমরা এভাবে বিদেশে পাড়ি জমানো বাংলাদেশিদের ধরা পড়ে দেশে ফেরার অনেক ঘটনা প্রতিনিয়তই দেখছি। অন্যদিকে বৈধ অভিবাসন প্রক্রিয়ায় গিয়েও অনেকে আবার নানা প্রলোভনে পড়ে অবৈধ হয়ে পড়েন। তাই বৈধ পথে বিদেশে চাকরি নিয়ে যাওয়াটাই কর্মীদের জন্য নিরাপদ। এ ছাড়া কর্মস্থল পরিবর্তন যেন সেই দেশের বিদ্যমান আইনের অনুসরণে হয় সেদিকে লক্ষ রাখাও প্রতিটি কর্মীর দায়িত্ব। অন্যথায় বৈধভাবে গেলেও অবৈধ হওয়ার কারণে জেল, জরিমানা বা দেশে ফেরত পাঠানোর ঝুঁকি থাকে।
যেসব দেশে অবৈধ পথে বাংলাদেশিদের যাওয়ার আগ্রহ বেশি, সেসব দেশে অবশ্যই কর্মীদের চাহিদা রয়েছে। অবস্থাটা যদি সে রকমই হয়, তাহলে যাতে বৈধভাবে তাঁরা সেসব দেশে যেতে পারেন, সে ব্যবস্থাই সরকারকে নিতে হবে। আমাদের শ্রমবাজার প্রসারণের যথাযথ কার্যক্রম শুরু করতে হবে। বিদ্যমান বাজার ছাড়াও নতুন বাজার খুঁজে সেখানকার চাহিদা অনুযায়ী কর্মী প্রেরণের পদক্ষেপ নিতে হবে। আর সেটি করতে সক্ষম হলে এভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অবৈধ পন্থায় সেসব দেশে যাওয়ার প্রবণতা কমে আসবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের দূতাবাসগুলোর যেমন ভূমিকা রয়েছে, তেমনি ওই সব দেশের বাংলাদেশে অবস্থিত দূতাবাসগুলোর সঙ্গেও যোগাযোগ বাড়াতে হবে।  

একজন কর্মী দেশে বা বিদেশে যেখানেই কর্মে নিয়োজিত থাকুন না কেন, তাঁর কর্মদক্ষতা বা অভিজ্ঞতার ওপর নির্ভর করবে তাঁর উপার্জন বা বেতন-ভাতার পরিমাণ। দেখা যায় যে একই কাজে নিয়োজিত কর্মীদের দক্ষতার কারণে তাঁদের আয় কমবেশি হয়ে থাকে। যেহেতু শ্রমের বিনিময়ে অর্থ উপার্জন করতে হয়, তাই একজন সাধারণ কর্মীর চেয়ে প্রশিক্ষিত কর্মীর আয় তিন-চার গুণ বেশি। আসলে একজন কর্মীর দক্ষতার বিকল্প নেই। আর দক্ষতা অর্জনের জন্য প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন কর্মী একজন সাধারণ কর্মীর চেয়ে নিজের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্পর্কে অনেক বেশি সচেতন থাকেন।

দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কা থেকে যাওয়া অভিবাসী কর্মীর সংখ্যাই বেশি। এসব দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অদক্ষ কর্মী যান বাংলাদেশ থেকে। আর এ কারণে কর্মীসংখ্যার অনুপাতে আমাদের প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের পরিমাণ অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক কম। উল্লেখ্য, প্রতিবছর প্রেরিত কর্মীর সংখ্যায় ভারত আর বাংলাদেশ প্রায় সমান অবস্থানে থাকা সত্ত্বেও ভারত বাংলাদেশের চেয়ে পাঁচ গুণেরও বেশি রেমিট্যান্স পায়। বিগত বছরগুলোর উপাত্ত অনুযায়ী বাংলাদেশ থেকে প্রেরিত অভিবাসী কর্মীদের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশের মতো ছিলেন দক্ষ কর্মী। বিভিন্ন দেশে কর্মরত আমাদের অভিবাসীদের প্রেরিত রেমিট্যান্স ও অভিবাসী কর্মীর অনুপাত থেকে প্রতীয়মান হয় যে দক্ষ বা আধাদক্ষ কর্মীর অনুপাত যেসব দেশে বেশি, সেসব দেশ থেকে প্রাপ্ত আনুপাতিক রেমিট্যান্সও বেশি। 

বাংলাদেশে বিদ্যমান ভয়াবহ বেকার সমস্যা থেকে উত্তরণের জন্য বিদেশে কর্মী প্রেরণ অত্যন্ত জরুরি। লাখ লাখ বেকার যেমন কর্মের সন্ধানে হন্যে হয়ে ঘুরছে, তেমনি দিন দিন বেড়েই চলছে বেকারের সংখ্যা। ২০২৩ সালে বেকারত্বের হার ছিল ৩.২, যা গত বছর বেড়ে ৪.৬-এ দাঁড়িয়েছে। এই অবস্থার জন্য অনেকেই দুর্বল শ্রমবাজার এবং অর্থনৈতিক মন্দাকে দায়ী করছেন। অথচ এই বিরাট জনসংখ্যাকে জনশক্তিতে রূপান্তর করতে পারলে এটি তখন আর বোঝা হয়ে থাকবে না, হবে এক অফুরন্ত সম্পদ। বেকারের হার কমানোর জন্য যেমন দেশে এবং বিদেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে, তেমনি বেকারদের কাজ করার উপযুক্ত করে গড়ে তুলতে হবে, যাতে কাজ পেতে তাদের তেমন সমস্যা না হয়। সেটি করতে হলে প্রয়োজন সরকারি ও বেসরকারিভাবে বাস্তবায়নের জন্য যথাযথ নীতিমালা প্রণয়নের। 

আমাদের দেশের বিদ্যমান শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে। শিক্ষাকে সম্পূর্ণভাবে বাস্তবভিত্তিক, কর্মমুখী, উৎপাদনমুখী এবং সর্বোপরি সৃষ্টিশীল করে তুলতে হবে। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হয়ে কেউ যেন বেকার না থেকে যোগ্যতানুযায়ী কর্মক্ষেত্রে যোগ দিতে পারেন সে পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে। বেকারত্বের বোঝা জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া কোনোক্রমেই শিক্ষার উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য হওয়া উচিত নয়। বরং একটি মেধাসম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি তৈরি করাই হবে এর মূল লক্ষ্য।

একটি সুষ্ঠু ও ন্যায্য অর্থনীতিভিত্তিক সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য দারিদ্র্যের হার কমাতে হবে। সরকার পরিচালনায় থাকা রাজনৈতিক নেতাদের ইচ্ছা, দক্ষতা ও দূরদৃষ্টি দেশের অর্থনীতিকে সুদৃঢ় করার জন্য অপরিহার্য। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের গতিধারাকে শক্তিশালী করার ক্ষেত্রে সুষ্ঠু রাজনৈতিক পরিবেশ বজায় রাখাসহ দেশি-বিদেশি বিনিয়োগপ্রবাহ বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ কর্মসংস্থানের সুযোগ, আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ-সুবিধা, বিদেশে কর্মসংস্থান প্রসারণ ইত্যাদির প্রতি জোর দিতে হবে।

বাংলাদেশের জন্য কর্মীদের অভিবাসন নিঃসন্দেহে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিবাসনপ্রক্রিয়াটিকে স্বচ্ছ, নিরাপদ ও অভিবাসীবান্ধব করা দরকার। তবে এই চাওয়া যতটা সহজ, স্বার্থান্বেষী মহলের কারণে তা বাস্তবে পরিণত করাটা ততটা কঠিন। বিদ্যমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে দক্ষ জনবল সৃষ্টি করে সুস্থ অভিবাসন প্রক্রিয়ার পথে বিদ্যমান বাধাগুলো চিহ্নিত করাসহ ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও ফেরত আসা অভিবাসীদের দেশের অর্থনীতির মূলধারায় সম্পৃক্ত রাখা এবং সঠিক রেমিট্যান্স ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়নধারাকে জোরালো করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সর্বোপরি এসব করতে হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের যেমন সদিচ্ছা ও দৃঢ় মনোবল থাকতে হবে, তেমনি সততা, আন্তরিকতা ও দূরদর্শিতাকে মনেপ্রাণে ধারণ করতে হবে। একদিকে ক্রমবর্ধমান বেকার সমস্যা, অন্যদিকে মানবপাচারের বীভৎস দৃশ্য আর যেন দেখতে না হয়, সেই প্রত্যাশা আমাদের সবার।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের
গাজার সুড়ঙ্গে আটকে থাকা ২০০ ফিলিস্তিনির নিরাপদ প্রত্যাবাসনের চেষ্টা তুরস্কের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত
মুন্সীগঞ্জে প্রতিপক্ষের গুলিতে একজন নিহত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'
দিল্লিতে ভয়াবহ বায়ুদূষণ, ঢাকার বাতাস 'খুব অস্বাস্থ্যকর'

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে পঞ্চম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল
রাবির রেজিস্ট্রারের সঙ্গে জিএস আম্মারের বাগবিতণ্ডার ভিডিও ভাইরাল

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ নভেম্বর)

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
৫০% সেনা সদস্যকে মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম
যা নেওয়া হারাম তা দেওয়াও হারাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী
এনসিটিবির চেয়ারম্যানের দায়িত্বে মাহবুবুল হক পাটওয়ারী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ
বিবিসিতে পক্ষপাতের অভিযোগে মহাপরিচালক ও বার্তাপ্রধানের পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড
তেল রপ্তানিতে ইরানের নতুন রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা
পুঁজিবাজারে শিক্ষার্থী-গৃহিণীরা আর পাবেন না মার্জিন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনায় স্লথ প্রবৃদ্ধির ঝুঁকিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া
ফিলিপাইনে টাইফুনের তাণ্ডব, ১০ লাখ মানুষ ঘরছাড়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার

সম্পাদকীয়

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন