শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

আবু তাহের খান
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

অন্তর্বর্তী সরকারের দেওয়া ঘোষণা অনুযায়ী ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির মধ্যে দেশে একটি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে। সে অনুযায়ী যদি ওই সময়ের মধ্যে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে নতুন সরকারকে দায়িত্ব গ্রহণের তিন মাসের মধ্যেই জাতীয় সংসদে ২০২৬-২৭ অর্থবছরের বাজেট পেশ করতে হবে। কিন্তু বাজেট প্রণয়নের প্রস্তুতিমূলক কাজ অনেক আগেই শুরু করতে হয়, অন্তত চার-পাঁচ মাস আগে থেকেই শুরু করতে হয়। সেই হিসেবে আগামী সরকারের হাতে সময় থাকবে খুবই কম।

তাদের প্রথম বাজেট প্রণয়নের কাজটি পর্যাপ্ত সময় নিয়ে গুছিয়ে প্রণয়নের সুযোগ প্রায় থাকছে না বললেই চলে।
তার মানে কি এই যে আগামী সরকার তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের যাত্রা শুরুই করবে একটি অগোছালো অবস্থার মধ্য দিয়ে? এ প্রশ্নের জবাব হ্যাঁ বা না দুটোই হতে পারে। আসন্ন নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে সরকার গঠনের ব্যাপারে যাঁরা আশাবাদী তাঁরা যদি তাঁদের অর্থনৈতিক পরিকল্পনাবিহীন বর্তমান অবস্থানেই স্থির হয়ে বসে থাকেন, তাহলে নিশ্চিতভাবেই তাঁদের যাত্রা শুরু হবে এলোমেলো ও অগোছালোভাবে। অন্যদিকে যাঁরা ক্ষমতায় যাবেন বা যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, তাঁরা যদি এখন থেকেই ২০২৬-২৭ অর্থবছরের বাজেটসহ তাঁদের সম্ভাব্য মেয়াদকালের পুরো অর্থনৈতিক পরিকল্পনা নিয়ে ভাবতে শুরু করেন, তাহলে আগামী বাজেটের জন্য মাত্র তিন মাস সময় পেলেও তাঁদের জন্য সেটি সমস্যার কোনো কারণ হবে না।

প্রশ্ন হচ্ছে, তাঁরা এখন কোন পথে এগোবেন?
অনাস্থা ভোটে পরাজয়, অর্থনৈতিক বিপর্যয় মোকাবেলা করতে না পারা, জোট সরকারের ক্ষেত্রে শরিকি বিবাদ—এমনি নানা কারণে মাঝপথে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘটনা পৃথিবীর প্রায় সব গণতান্ত্রিক দেশেই রয়েছে। আর উন্নত গণতান্ত্রিক দেশগুলোতে এটি একটি খুবই মামুলি ব্যাপার এবং এতে তাদের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রায় কখনোই ব্যাহত হয় না। কারণ সেসব দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রায় প্রত্যেকেরই সরকার পরিচালনার লক্ষ্যে আগে থেকেই খাত, দপ্তর বা মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রস্তুতি থাকে। উদাহরণস্বরূপ কিয়ার স্টারমারের নেতৃত্বাধীন ব্রিটেনের বর্তমান শ্রমিক দলীয় সরকারের যদি কোনো কারণে আকস্মিক পতন ঘটে এবং সে ক্ষেত্রে ঋষি সুনাকের নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল সরকার যদি আবার ক্ষমতায় ফিরে আসে, তাহলে ব্রিটেনের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের ধারাবাহিকতায় এক মুহূর্তের জন্যও কোনো শূন্যতা সৃষ্টি হবে না (স্টারমার সরকারের পতন কামনা করা হচ্ছে না)।


কারণ বিরোধী দলে থাকা অবস্থায়ও উল্লিখিত উভয় দলেরই ছায়া মন্ত্রিসভা থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে? ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য তাদের যতটা ব্যস্ত দেখা যায়, বক্তব্য-বিবৃতি পাওয়া যায় অন্যান্য বিষয়ে ততটা স্পষ্ট বক্তব্য বা চিন্তাভাবনার কথা জানা যায় না।
বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ব্যাপক রাজস্ব ঘাটতি, অতি উচ্চমাত্রার পরিচালন ব্যয় (রাজস্ব ব্যয়ের প্রায় ৪৩%), অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক উভয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বিরাজমান নিম্ন প্রবৃদ্ধির হার, মূলধনী যন্ত্রপাতির নিম্ন আমদানি, বৈদেশিক ঋণের অসহনীয় মাত্রার কিস্তির বোঝা, কৃষি ও অন্যান্য খাতে বিরাজমান ছদ্ম বেকারত্ব, খেলাপি ঋণের পাহাড়সম উচ্চতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি ইত্যাদির মতো নানা জটিল সমস্যায় ভুগছে। এসব সমস্যা মোকাবেলায় দলগুলো আসন্ন বাজেটে বা সামনের দিনগুলোতে কী ব্যবস্থা নেবে, তা নিয়ে তারা কী ভাবছে, তা দেশবাসীর জানার অধিকার আছে। আসন্ন নির্বাচনের নির্বাচনী ইশতেহারে এসব তুলে ধরতে হবে।


বাংলাদেশের সমাজে আয় ও সম্পদবৈষম্য এখন অতীতের যেকোনো সময়ের তুলনায় অধিকতর প্রকট এবং ক্রমেই তা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। আর রাষ্ট্রের ভ্রান্ত অর্থনৈতিক নীতির কারণে সৃষ্ট এ বৈষম্য শুধু একক কোনো সরকারের দ্বারা সৃষ্টি হয়নি। স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রতিটি সরকারই এর জন্য কমবেশি দায়ী। বস্তুত এই সরকারগুলো তাদের গোষ্ঠীপ্রীতি ও স্বজনপ্রীতির কারণে নিজ নিজ কার্যকালে এমনসব অর্থনৈতিক নীতিমালা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছে, যেগুলো বৈষম্য সৃষ্টির পথ করে দিয়েছে। উদাহরণস্বরূপ বাংলাদেশের করনীতির কথাই ধরা যাক। বিপুল রাজস্ব ঘাটতির কারণে সরকারকে প্রায়শই বাড়তি কর আহরণের পথে হাঁটতে হচ্ছে, যা মোটেও দোষের কিছু নয়। কিন্তু দোষের বিষয় হচ্ছে, সে ক্ষেত্রে তাঁরা সম্পদশালীদের ওপর প্রত্যক্ষ কর না বাড়িয়ে পরোক্ষ কর আরোপের মাধ্যমে চড়াও হচ্ছেন সাধারণ জনগণের ওপর। আর তাতে একদিকে যেমন তাৎক্ষণিকভাবে সাধারণ মানুষের জীবনযাপনের ওপর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হচ্ছে এবং দিন দিনই তাদের কষ্ট ও দুর্ভোগের পরিসর বাড়ছে, অন্যদিকে তেমনি অতি দ্রুতলয়ে তৈরি হচ্ছে সম্পদের বৈষম্যমুখী মেরুকরণ।

সম্পদ মেরুকরণের উপরোক্ত ধারা অব্যাহত থাকলে কোনো সন্দেহ নেই যে এ রাষ্ট্র অচিরেই গুটিকতক মানুষের একচেটিয়া রাজত্বে পরিণত হবে, যার অধিকাংশ লক্ষণ এরই মধ্যে স্পষ্ট হতে শুরু করেছে। আর সে রাষ্ট্রে সাধারণ মানুষের ভূমিকা হবে বিত্তবানের জন্য সম্পদের জোগানদাতা হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী শোষিত প্রজার। বিষয়টি আমাদের রাজনীতিকরা বোঝেন না মোটেও তা নয়। কিন্তু এই চিত্র বদলের ক্ষেত্রে কার্যকর উদ্যোগ তেমন দেখা যায় না। আশা করব যে আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দলগুলো তাদের নির্বাচন-পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিকল্পনা ও কর্মসূচিগুলো জনসমক্ষে তুলে ধরবেন, যা থেকে বোঝা যাবে, তারা বিদ্যমান ব্যবস্থায় কী ধরনের পরিবর্তন আনতে চান।

দেশের সাধারণ মানুষের চিন্তাভাবনা ও হতাশার স্তর সর্বশেষ পর্যায়ে কোথায় নেমেছে, তা বোঝার জন্য বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউট (বিইআই) কর্তৃক সর্ব সম্প্রতি পরিচালিত জরিপের ফলাফল থেকে একটিমাত্র অনুষঙ্গ এখানে তুলে ধরছি। দেশে বিরাজমান পরিস্থিতির বিষয়ে ‘নাগরিকদের সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গি’ শীর্ষক উক্ত জরিপে ‘বর্তমানে রাজনৈতিক দলগুলো জনগণের চাহিদা ও সমস্যার প্রতি কতটা মনোযোগী’—এসংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে ৮৮ শতাংশ উত্তরদাতাই বলেছেন, রাজনীতিকরা এ ব্যাপারে যথেষ্ট মনোযোগী নন। আসন্ন নির্বাচনে জয়লাভ করে ক্ষমতায় যাঁরা যাবেন, তাঁদের কাছে আমরা ভিন্নধারা বা ইতিবাচক পরিবর্তনের অঙ্গীকার শুনতে চাই। রাজনীতিকরাই এখন বলুন, আপনারা দেশ ও জনগণের ভবিষ্যৎ তথা তাদের অর্থনৈতিক ও সামাজিক জীবনযাপন নিয়ে কী ভাবছেন।

লেখক : অ্যাডজাংকট ফ্যাকাল্টি, ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি, ঢাকা

এই বিভাগের আরও খবর
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
সর্বশেষ খবর
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত
ইকুয়েডরে কারাগারে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১৭ জন নিহত

৩৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান কখনোই পরমাণু বোমা তৈরির চেষ্টা করবে না : পেজেশকিয়ান

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩
সুনামগঞ্জে ট্রাক-সিএনজির সংঘর্ষে মা-মেয়েসহ নিহত ৩

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, ঘনীভূত হওয়ার শঙ্কা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, ঘনীভূত হওয়ার শঙ্কা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া
বাংলাদেশি কর্মী নিতে আগ্রহী আলবেনিয়া

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়
এভারেস্টজয়ী বাবর আলীসহ আরও এক বাংলাদেশির মানাসলু জয়

৩৬ মিনিট আগে | পর্যটন

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার
পিছিয়ে পড়েও দুর্দান্ত জয় বার্সেলোনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের
১২ দিনের ছুটিতে নিম্নমাধ্যমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, প্রাথমিক ৯ দিনের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এক সপ্তাহ অব্যাহত থাকতে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস
ফিলিস্তিনিরা তাদের মাটি ছেড়ে কোথাও যাবে না: জাতিসংঘে মাহমুদ আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা
যশোরে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা র‍্যালি ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অবসরে গেলেন তিন সচিব
অবসরে গেলেন তিন সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার
জুবিন গার্গের মৃত্যুতে ড্রামারকে জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প
ইসরায়েলকে পশ্চিম তীর দখল করতে দেব না: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান
নির্বাচনের আগে অর্থনৈতিক পরিকল্পনা জানান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শনিবার যে সব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়
বায়ুদূষণের শীর্ষে লাহোর, ঢাকা আজ দ্বিতীয়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে তাসকিনের উইকেটের সেঞ্চুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে
বিআরটিএর অভিযানে সাতটি বাস ডাম্পিংয়ে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া
চাঁদাবাজিতে সবজি চার গুণ চড়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন
মার্কিন ৬ কোম্পানির ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
দুর্গাপূজায় বেনাপোল বন্দরে ৫ দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল
৭০ নতুন কমিটি দিল ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়
সেনা সাফল্যে খেই হারানো গুজববাজরা ফের সক্রিয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি
ম্যাচ সেরার পুরস্কার স্ত্রী-পুত্রকে উৎসর্গ করলেন আফ্রিদি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে
অবৈধভাবে উপার্জনকারী যেভাবে তাওবা করবে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর
রাশিয়া কোনো কাগুজে বাঘ নয়, ট্রাম্পকে হুঁশিয়ারি মস্কোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা
তৃতীয় সন্তানের মা হলেন রিয়ানা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন
পিআর পদ্ধতিতে ফ্যাসিস্ট সরকার তৈরি হতে পারে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ
রউফ-ফারহানের বিরুদ্ধে আইসিসিতে ভারতের অভিযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা
জামায়াতের পর শাটডাউন স্থগিত করলো বিএনপিপন্থী শিক্ষকরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

১৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ
সেলিম আল দীনের জিনিসপত্র ফেরত দিতে নাসির উদ্দীন ইউসুফসহ ৪ জনকে নোটিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার
দেশের ৩৩ হাজার মণ্ডপে প্রস্তুতি দুর্গাপূজার

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক
যারা কম জনপ্রিয় তাদের জন্য পিআর লাভজনক

প্রথম পৃষ্ঠা

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্পাদকীয়

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম