শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৫৭, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৫৮, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

ব্রি. জেনারেল ড. এ কে এম শামছুল ইসলাম (অব.)
অনলাইন ভার্সন
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

বাংলাদেশের রাজনৈতিক বাস্তবতায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী আবারও সেই আলাদা পথে হাঁটতে শুরু করেছে। এই দলটির সাম্প্রতিক কর্মসূচি, বিশেষ করে প্রচলিত নির্বাচনী ব্যবস্থার বিরুদ্ধে আন্দোলনের নামে জনমত তৈরির যে চেষ্টা, তা স্পষ্টভাবে জাতি ও রাষ্ট্রের স্বার্থে চলমান জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার প্রয়াসকে বিভ্রান্ত করার কৌশল এবং কালক্ষেপণের অংশমাত্র। বর্তমানে বাংলাদেশে যে রাজনৈতিক স্রোতোধারা বহমান, সেটি মূলত ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিগুলোর সম্মিলিত প্রয়াস। জুলাই সনদ এবং রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কার নিয়ে আলোচনার মধ্য দিয়ে একটি গ্রহণযোগ্য রাজনৈতিক রূপরেখা তৈরির প্রচেষ্টা চলমান।

কিন্তু এই আলোচনার গতি ও গুরুত্বকে প্রশ্নবিদ্ধ করতেই বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী পুরনো কৌশলে নতুনভাবে রাজপথে নেমে এসেছে। এই কর্মসূচি আসলে কার বিরুদ্ধে এবং কেন, সেটি উপলব্ধি করতে তাদের দীর্ঘ ইতিহাস থেকে বর্তমান অবস্থানের ধারাবাহিকতা বোঝার চেষ্টা করাটা অত্যন্ত জরুরি।

জামায়াতে ইসলামী আজ যেভাবে নির্বাচনী ব্যবস্থাকে আক্রমণ করছে, তা মোটেই গণতন্ত্রের পক্ষে কোনো আন্দোলন নয়, বরং তাদের লক্ষ্য হচ্ছে নিজেদের সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থকে প্রতিষ্ঠা করা। নির্বাচনপদ্ধতি নিয়ে জনমনে অসন্তোষ আছে, কিন্তু এই অসন্তোষকে জনগণের বৃহত্তর জাতীয় আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সংযুক্ত করে সমাধান খুঁজতে হলে এক ধরনের ঐক্যের প্রয়োজন।

অথচ জামায়াতে ইসলামী সেই ঐক্যকে ভাঙার জন্যই প্রচারযুদ্ধে নেমেছে। তারা জনসাধারণকে বোঝাতে চাইছে যে এই আন্দোলন আসলে নির্বাচন কমিশন কিংবা সরকারের বিরুদ্ধে, কিন্তু গভীরে তাকালে দেখা যায়, এটি জাতীয় রাজনৈতিক ঐক্যের বিরুদ্ধে এক ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া। জামায়াত চায়, সমষ্টিগত আলোচনা ভেস্তে দিয়ে নিজেদের কৌশলকে সামনে এনে নিজেদের লক্ষ্যকে প্রতিষ্ঠা করা। এ কারণেই তাদের আন্দোলন বর্তমান ঐক্যমুখী টেবিলের শান্তিপূর্ণ আলোচনার বিরুদ্ধেই পরিচালিত হচ্ছে।

রাষ্ট্রকাঠামো সংস্কার প্রক্রিয়া এখন জাতীয় রাজনীতির কেন্দ্রে। জুলাই সনদকে কেন্দ্র করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে যে আলোচনার সূচনা হয়েছে, তা বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে এক নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। ফ্যাসিবাদ-পরবর্তী বাংলাদেশে সব পক্ষকে একসঙ্গে নিয়ে ভবিষ্যতের বাংলাদেশের পথচলা ও গন্তব্য নিয়ে আলোচনা চলছে। কিন্তু যখন এই সংলাপ পরিণতির দিকে, তখন হঠাৎ করেই জামায়াত রাজপথে নামল। এই নামাটা ছিল একটি পূর্বপরিকল্পিত পদক্ষেপ, যার মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে আলোচনার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করা এবং বিভ্রান্তির জন্ম দেওয়া।

কারণ নিজেদের এজেন্ডা যেনতেন প্রকারে চাপিয়ে দেওয়াটা তাদের পুরনো কৌশল।

বাংলাদেশের ইতিহাসে জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা বারবার জাতীয় স্বার্থের পরিপন্থী হয়েছে। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান রাষ্ট্রের বিরোধিতা থেকে শুরু করে ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে অবস্থান—প্রতিটি মুহূর্তেই তারা প্রমাণ করেছে, তারা জাতীয় আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে দাঁড়াতে প্রস্তুত। মুক্তিযুদ্ধে এ দেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে তারা যেমন পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর দোসর হয়েছিল, তেমনি স্বাধীনতার পরও কখনোই তারা মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ বা জাতীয় ঐক্যের সঙ্গে নিজেদের খাপ খাওয়াতে পারেনি। ১৯৮৬ সালে স্বৈরাচার এরশাদের সঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে তারা প্রমাণ করেছে, গণতন্ত্র নয়, বরং ক্ষমতার কাছে আত্মসমর্পণই তাদের নীতি।

১৯৯৬ সালে বিএনপির বিরোধিতা করে আওয়ামী লীগের সঙ্গে মিলে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলনে নামা এবং পরে আবার ভিন্ন সুরে কথা বলা তাদের রাজনৈতিক অবস্থানের দ্বিমুখী চরিত্রকে প্রকাশ করে। এরপর ২০০৭ সালে এক-এগারোর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সঙ্গে আঁতাত করে তারা জাতীয় রাজনীতিকে ভিন্ন পথে ঘুরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। প্রতিবারই দেখা গেছে, তারা জনগণের স্বার্থ বা জাতীয় আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে না থেকে বরং নিজেদের সংকীর্ণ দলীয় স্বার্থ রক্ষায় বিভিন্ন শক্তির সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।

২০২৪-পরবর্তী বাংলাদেশের বাস্তবতায়ও জামায়াতে ইসলামী সেই পুরনো কৌশলেই ফিরেছে। যখন গোটা জাতি আওয়ামী ফ্যাসিবাদ-পরবর্তী বাংলাদেশে ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন গণতান্ত্রিক পথ খুঁজছে, তখন তারা পিআর পদ্ধতি নিয়ে আন্দোলনের নামে জাতীয় আকাঙ্ক্ষাকে বিভ্রান্ত করছে। এ যেন তাদের পুরনো অভ্যাসেরই পুনরাবৃত্তি। জনমনে একটি সংশয় সৃষ্টি করা, রাজনৈতিক আলোচনার গতি বাধাগ্রস্ত করা এবং নিজেরা আলাদা একটি শক্তি হিসেবে টিকে থাকার চেষ্টা—এসবই এখন তাদের প্রধান লক্ষ্য।

তাদের এই অবস্থান শুধু যে আলোচনার টেবিলকে দুর্বল করছে, তা-ই নয়, বরং বৃহত্তর গণতান্ত্রিক আন্দোলনের জন্য একটি গুরুতর হুমকিও তৈরি করেছে। কারণ আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রামের অর্জনকে সফল করতে হলে যে ঐক্য দরকার, সেটিকে বিভক্ত করার চেষ্টা করছে জামায়াত। তারা আবারও প্রমাণ করছে, তারা জাতীয় ঐক্য বা জন-আকাঙ্ক্ষার অংশ নয়, বরং একটি বহিরাগত শক্তি, যারা সব সময় দেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে থাকে।

বাংলাদেশের জনগণ বারবার দেখেছে, জামায়াতে ইসলামী  কখনোই নীতি, আদর্শ বা মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের পক্ষে দাঁড়ায়নি। তাদের মূল লক্ষ্য সব সময়ই ছিল নিজেদের দলীয় অস্তিত্ব রক্ষা করা এবং সুযোগ পেলেই ক্ষমতার অংশীদার হওয়া। ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, এই দলটি গণতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে নয়, বরং দুর্বল করতে কাজ করেছে। তাদের বর্তমান পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন কৌশল সেই ইতিহাসেরই ধারাবাহিকতা।

আজ যখন বাংলাদেশের রাজনীতি এক গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে, তখন জামায়াতে ইসলামীর ভূমিকা সঠিকভাবে চিহ্নিত করা জরুরি। তাদের আন্দোলন গণতন্ত্রের জন্য নয়, বরং গণতন্ত্রকে বিভ্রান্ত ও বিপন্ন করার জন্য। তাদের লক্ষ্য জনগণের মুক্তি নয়, বরং নিজেদের সংকীর্ণ এজেন্ডা। এই বাস্তবতা উপলব্ধি করেই রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত ঐক্যবদ্ধ থেকে আলোচনার পথকে এগিয়ে নেওয়া এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সংগতিপূর্ণ একটি রাষ্ট্রব্যবস্থার দিকে অগ্রসর হওয়া।

বাংলাদেশের ইতিহাসে যেমন মুক্তিযুদ্ধ জাতীয় আকাঙ্ক্ষার প্রতীক ছিল, তেমনি আজকের আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনও সেই আকাঙ্ক্ষারই নতুন রূপ। জামায়াতে ইসলামী সেই আন্দোলনের বিরোধিতা করছে। কারণ তারা সব সময়ই জাতীয় আকাঙ্ক্ষার বিপরীতে দাঁড়িয়েছে। সুতরাং ইতিহাসকে সামনে রেখে বলা যায়, জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের কোনো সঙ্গী নয়। তারা বরং সব সময়ই এক বিভ্রান্তির উৎস, একটি বিরুদ্ধশক্তি, যার উদ্দেশ্য জাতির সার্বভৌমত্ব ও জাতীয় অস্তিত্বকে দুর্বল করা।

এ কারণেই একটি বিষয় সুস্পষ্ট করা প্রয়োজন যে বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও জাতীয় মুক্তির সংগ্রামে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কোনো সহযোগী শক্তি নয়, বরং একটি প্রতিবন্ধকতার নাম। তাদের প্রতিটি পদক্ষেপে এই বাস্তবতাই প্রতিফলিত হয়েছে এবং বর্তমান আন্দোলনও তার ব্যতিক্রম নয়। দেশের জনগণ ও রাজনৈতিক নেতৃত্বকে এই সত্য উপলব্ধি করে আগামীর পথ চলতে হবে বলে আমরা মনে করি।

লেখক : পিএসসি, জি (অব.), জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
সর্বশেষ খবর
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট
সুপারব্র্যান্ডস অ্যাওয়ার্ড পেল বসুন্ধরা পেপার, টিস্যু ও ডায়াপ্যান্ট

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবার ইনজুরিতে নেইমার
আবার ইনজুরিতে নেইমার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ
বসুন্ধরা শুভ সংঘের উদ্যোগে বাঞ্ছারামপুরে ৬০ নারীর মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন করলেন সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি
কোটা বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল রাবি, শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার
পিআর পদ্ধতি বিষয়ে দেশের মানুষের ধারণা নেই: জিয়া হায়দার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি
রাবিতে প্রোভিসি-প্রক্টর লাঞ্ছনা : ইউট্যাবের নিন্দা ও তদন্ত দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ
কুমিল্লায় ১৩১ পূজামণ্ডপে তারেক রহমানের পক্ষে উপহার বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০
সুদানে মসজিদে ড্রোন হামলায় নিহত ৭৮, আহত ২০

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম

ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু
ইজিবাইক চার্জ দিতে গিয়ে চালকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিক্ষার্থী ও কৃষকের

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ
চলছে লিভারপুল ও রিয়ালের জয়রথ

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা
পাওয়ার গ্রিডে বিস্ফোরণ, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন সাতক্ষীরা

দেশগ্রাম