শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৩, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৮, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

ড. জাহাঙ্গীর আলম
অনলাইন ভার্সন
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য

বাংলাদেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার খুবই ধীরগতিতে কমছে। কখনো দুই মাস কমে তো পরের দুই মাস বাড়ে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল সর্বাধিক ১৪.১০ শতাংশ। এরপর তা হ্রাস পায়। নভেম্বরে তা আবার বেড়ে গিয়ে ১৩.৮ শতাংশে দাঁড়ায়। এরপর পুনরায় তা হ্রাস পেতে থাকে। গত জুন মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৭.৩৯ শতাংশ। জুলাই মাসে  চাল ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা বেড়ে ৭.৫৬ শতাংশে দাঁড়ায়।

আগস্ট মাসে তা আরো বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৭.৬০ শতাংশে। তাতে নিম্ন আয়ের পরিবারগুলোর জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পায়। তাদের কষ্ট বেড়ে যায়। খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার বিবেচনায় ২০২১ সালের জুন থেকে বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান। যেসব দেশের  খাদ্যপণ্যের দাম প্রতি মাসে গড়ে ৫ থেকে ৩০ শতাংশের মধ্যে বৃদ্ধি পায়, তাদের লাল তালিকাভুক্ত করে বিশ্বব্যাংক। অন্যদিকে যেসব দেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে গড়ে ২ শতাংশের কম বাড়ে, ওইসব দেশকে সবুজ তালিকায় রাখা হয়। তাদের কোনো ঝুঁকি নেই। যেসব দেশের প্রতি মাসে গড় মূল্যস্ফীতির হার ২ থেকে ৫ শতাংশের মধ্যে থাকে তারা হলুদ তালিকাভুক্ত। অর্থাৎ তারা ঝুঁকির দিকে যাচ্ছে।

যাদের  খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার প্রতি মাসে  গড়ে ৩০ শতাংশের বেশি, তারা পিঙ্গল বর্ণের তালিকার অন্তর্ভুক্ত। তারা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। বৈদেশিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে তাদের বেশি কমিশন গুনতে হয়। বৈদেশিক ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রেও তাদের দিতে হয় বাড়তি গ্যারান্টি ফি। ২০২১ সালের মে মাসে বাংলাদেশের খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৪.৮৭ শতাংশ। এর পর থেকে এ  হার ক্রমাগতভাবে ৫ শতাংশের ওপরে রয়েছে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। অতি সম্প্রতি চাল, পেঁয়াজ, ডিম, মাছ ও শাক-সবজির দাম বাড়ার কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতির  হার বাড়ছে। আগামী নভেম্বর পর্যন্ত তা হ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা কম। অর্থাৎ বিশ্বব্যাংকের লাল তালিকা থেকে বেরিয়ে আসা কঠিন।

খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে মানুষের দারিদ্র্য বৃদ্ধি পায়। আর্থিক অনটন নিম্ন আয়ের মানুষের পেরেশানি ও দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দেয়। তারা অপুষ্টিতে ভোগে ও রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে। সাধারণভাবে পারিবারিক গড় ব্যয়ের প্রায় ৫৫ শতাংশ অর্থই খরচ হয় খাদ্য কেনার জন্য। নিম্ন আয়ের পরিবারের ক্ষেত্রে এর হার প্রায় ৬৫ শতাংশ। অর্থাৎ খাদ্য মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধির কারণে সরাসরি বেড়ে যায় নিরঙ্কুশ দারিদ্র্য। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বিভাগ থেকে প্রকাশিত হাউজহোল্ড ইনকাম অ্যান্ড এক্সপেন্ডিচার সার্ভে (এইচআইইএস) ২০২২-এর তথ্য অনুসারে দেশে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ১৮.৭ শতাংশ। গ্রামে এই হার ২০.৫ শতাংশ, শহরে ১৪.৭ শতাংশ। ২০০০ সালে ছিল ৪৮.৯ শতাংশ। গ্রামে ৫২.৩ শতাংশ এবং শহরে ৩৪.৩ শতাংশ। মানুষের মৌলিক প্রয়োজন  যেমন খাদ্য, চিকিৎসা, বাসস্থান ইত্যাদির খরচ মেটানোর ভিত্তিতে জনপ্রতি মাসিক আয় ৩,৮৩২ টাকায় নির্ধারণ করা হয়েছিল ২০২২ সালের দারিদ্র্যসীমা। এতে আমলে নেওয়া হয়েছিল খাদ্য ও খাদ্যবহির্ভূত মৌলিক প্রয়োজনসমূহ মেটানোর জন্য ন্যূনতম খরচ। তাতে সমীক্ষার অন্তর্গত ওই বছর দারিদ্র্যসীমা হ্রাসের একটি ধারাবাহিক চিত্র পাওয়া যায়। চরম দারিদ্র্য গণনায়ও একই পরিচ্ছন্ন চিত্র ফুটে ওঠে। 

সাধারণ দারিদ্র্র্যসীমার মধ্যে শুধু খাদ্য দারিদ্র্যসীমার কাছাকাছি নির্ধারণ করা হয় চরম দারিদ্র্যসীমা। ওই সীমারেখা (২,৭৫৫ টাকা) অনুযায়ী ২০২২ সালে চরম দারিদ্র্যের হার কমে দাঁড়ায় ৩.৫ শতাংশে, ২০০০ সালে  সে হার ছিল  ৩৪.৩ শতাংশ। গ্রামের চরম দারিদ্র্যের হার হ্রাস পায় ৩২.৫ থেকে ৬.৫ শতাংশে এবং শহরে ১৩.৭ থেকে ৩.৮ শতাংশে।  সম্প্রতি ওই ক্রমহ্রাসের প্রবণতায় ছেদ পড়েছে। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক হিসাব থেকে ধারণা করা যায় যে দারিদ্র্যের হার বর্তমানে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এর প্রধান কারণ খাদ্য মূল্যস্ফীতি। বিশ্বব্যাংকের হিসাব মতে, ২০২৫ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার ২২.৯ শতাংশে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ৯.৩ শতাংশে বৃদ্ধি পাবে। বিশ্বব্যাংক বর্তমানে জনপ্রতি দৈনিক ৩.৬৫ ডলার আয়কে দারিদ্র্যসীমা হিসেবে চিহ্নিত করে থাকে। চরম দারিদ্র্য সীমা হলো ২.১৫ ডলার।

বাংলাদেশে দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধির অতি সাম্প্রতিক তথ্য পাওয়া যায় ‘পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার’ (পিপিআরসি) পরিচালিত সমীক্ষা থেকে। তাতে প্রতীয়মান হয় যে দেশে বর্তমানে প্রতিবছর প্রায় ৩ শতাংশ হারে দারিদ্র্য বাড়ছে। গত তিন বছরে দেশে মোট দারিদ্র্যের হার বেড়েছে ১০ শতাংশ। ২০২২ সালে নিরঙ্কুশ দারিদ্র্যের হার যেখানে ছিল ১৮.৭ শতাংশ, চলতি বছর অর্থাৎ ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ২৭.৯৩ শতাংশে। একই সঙ্গে  অতিদারিদ্র্যের হার ৫.৬ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি পেয়েছে ৯.৩৫ শতাংশে। তা ছাড়া দেশের প্রায় ১৮ শতাংশ পরিবার দারিদ্র্যসীমার খুবই কাছাকাছি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। তারা যেকোনো সময় আয়ের পরিমাণ হারিয়ে দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারে। সাম্প্রতিক দারিদ্র্য হারে এই অবনতির জন্য চলমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি তথা দীর্ঘস্থায়ী খাদ্য মূল্যস্ফীতি প্রধানত দায়ী। এর সঙ্গে আছে করোনা মহামারির অভিঘাত এবং কর্মসংস্থানের তীব্র অভাব। গত এক বছরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও রাজনৈতিক অস্থিরতা ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দারুণ খরা যাচ্ছে। তাতে নতুন উদ্যোগ স্তিমিত, হ্রাস পেয়েছে কর্মসংস্থান। মানুষের আয়ের প্রবৃদ্ধির হার অবদমিত হয়েছে।  

দারিদ্র্যের আর একটি রূপ আপেক্ষিক দারিদ্র্য। প্রচলিত অর্থে আয়বৈষম্য। সহজ কথায় ধনী-দরিদ্রের মধ্যে অসমতা। এটি পরিমাপের জন্য সাধারণত গিনি সূচক ব্যবহার করা হয়। এর মান শূন্য থেকে ১ এর মধ্যে থাকে। শূন্য (০) মানে সবার আয় সমান, নিখুঁত সমতা। ১ মানে সর্বোচ্চ অসমতা, একজন ব্যক্তির হাতে সব আয় পুঞ্জীভূত। সূচকের মান ০.৩ এর নিচে হলে নিম্ন মাত্রার অসমতা বোঝায়। এর মান ০.৫ এর নিচে হলে মাঝারি মাত্রার বৈষম্য বোঝায়। যখন তা ০.৫ অতিক্রম করে তখন উচ্চ মাত্রার অসমতা ধরে নেওয়া হয়। বাংলাদেশে এখন আয়বৈষম প্রকট। ২০১৬ সালে গিনি সূচকে আয়বৈষম্যের পরিমাণ ছিল ০.৪৮। গ্রামে ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে জাতীয়ভাবে ০.৫-এ উপনীত হয়। গ্রামে এর পরিমাণ দাঁড়ায় ০.৪৫ এবং শহরে ০.৫৪। গত তিন বছরে এর মাত্রা বেড়েছে। তার একটি প্রতিফলন রয়েছে পিপিআরসির সমীক্ষা প্রতিবেদন। তাতে দেখা যায়, ২০২২ সালে যেখানে খরচের বৈষম্য ছিল গিনি সূচকে ০.৩৩৪, সেখানে ২০২৫ সালে তা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ০.৪৩৬। পারিবারিক খরচ আয়ের ওপর নির্ভরশীল। তাই খরচের বৈষম্য বৃদ্ধি আয়বৈষম্য বৃদ্ধিরই নামান্তর।

আয়বৈষম্যের উদ্ভব ঘটে প্রধানত সম্পদের বৈষম্য থেকে। বাংলাদেশে সম্পদের মালিকানা অতিমাত্রায় পুঞ্জীভূত। সময়ের ব্যবধানে তা ঘনীভূত হচ্ছে। ২০১৬ সালে জাতীয়ভাবে সম্পদের পুঞ্জীভূত মাত্রা ছিল ০.৮২ গিনি সূচক। গ্রামে এর মাত্রা ছিল ০.৭৫ এবং শহরে ০.৮৫। ২০২২ সালে তা বৃদ্ধি পেয়েছে ০.৮৪ গিনি সূচকে। গ্রামে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ০.৮১ এবং শহরে কিছুটা কমে হয়েছে ০.৮৪। শিক্ষার অসমতা, লিঙ্গ অসমতা, দুর্বৃত্তায়ন, আর্থিক কর্মকাণ্ডে অভিগম্যতার অসমতা এবং আয়ের অসমতা সম্পদের অসমতাকে ত্বরান্বিত করে।

সম্পদের পুঞ্জীভবন ও আয়ের অসমতা দারিদ্র্যের মাত্রা বাড়ায়। দীর্ঘমেয়াদি খাদ্য মূল্যস্ফীতিও দারিদ্র্য বাড়ায়। তাতে মানুষের দুর্ভোগ বাড়ে। সমাজে অস্থিরতার সৃষ্টি হয়। এ চক্র থেকে উত্তরণ প্রয়োজন। খাদ্য মূল্যস্ফীতি হ্রাস করতে হলে সবার আগে কৃষির উৎপাদন বাড়াতে হবে এবং তা স্থিতিশীল রাখতে হবে। ঘাটতির সময় দ্রুত খাদ্যপণ্য আমদানি করতে হবে। যথাযথভাবে মুদ্রা ও রাজস্বনীতি বাস্তবায়ন করতে হবে। অন্যদিকে আয়বৈষম্য হ্রাস করার জন্য দরকার অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন ও অর্থায়ন। দুর্বৃত্তায়ন প্রশমন ও প্রগতিশীল হারে আয়কর আদায়ের বিধান বাস্তবায়ন করতে হবে। গরিব পরিবারের মাঝে আয় স্থানান্তরের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে। লিঙ্গ, ধর্ম, বর্ণ ও গোষ্ঠী ভিত্তিক অসমতা দূর করতে হবে। কর্মক্ষেত্রে সবার জন্য সমান সুযোগ সম্প্রসারিত করতে হবে। সৎ ব্যবসা ও বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে হবে। তাতে মানুষের আয় বৃদ্ধির সঙ্গে বৈষম্য হ্রাস পাবে। কমে আসবে সম্পদের অসমতা।

লেখক : কৃষি অর্থনীতিবিদ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান
টানা ডেস্কে কাজ করলে হাতব্যথা? জেনে নিন সহজ সমাধান

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু
আগামী নির্বাচনের বড় শক্তি তরুণ সমাজ : ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতা গ্রেফতার, মুক্তির দাবিতে থানার সামনে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

প্রথম পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা