শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১০, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

আমাদের দেশে ব্যাংকিং খাতের অবস্থা ক্রমান্বয়ে খারাপ হলেও ব্যাংকিং খাতে বিশেষ কার্যক্রম কিন্তু মোটেই থেমে নেই। বিগত পাঁচ দশকে দেশের ব্যাংকিং খাতে একের পর এক গৃহীত এবং বাস্তবায়িত হয়েছে বিশেষ কার্যক্রম; যেমন—এফএসআরপি (ফিন্যানশিয়াল সেক্টর রিফর্ম প্রোগ্রাম), সিআরএম (ক্রেডিট রিস্ক ম্যানেজমেন্ট বা ঋণ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা), এএলএম (অ্যাসেট লাইবিলিটি ম্যানেজমেন্ট), ব্যাসেল এক, দুই ও তিন, ব্যাংকের সম্পদের গুণগত মান যাচাই এবং এ রকম আরো অনেক কার্যক্রম। এরই ধারাবাহিকতায় সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন, অর্থাৎ আরবিএস (রিস্ক-বেজড সুপারভিশন)।

বাংলাদেশ ব্যাংক গতানুগতিক ধারার পরিদর্শনব্যবস্থার পরিবর্তন করে ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন চালু করতে যাচ্ছে। এই নতুন আধুনিক পরিদর্শনব্যবস্থা কার্যকর করার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক এরই মধ্যে বেশ জোরেশোরেই কাজ শুরু করে দিয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংকে কর্মরত কয়েকজন অগ্রজ ও অনুজ ব্যাংকারের সঙ্গে আলোচনা করে যতটুকু জানা গেছে, তাতে বাংলাদেশ ব্যাংক এই ব্যবস্থা প্রবর্তনের উদ্দেশ্যে দেশের ব্যাংকিং খাতের কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণদানের কাজ শেষ করে ফেলেছে। বিভিন্ন স্তরে পাইলট প্রজেক্টের মাধ্যমে অনেকগুলো বেসরকারি ব্যাংককে প্রস্তুত করেও তুলেছে। এমনকি এই ঝুঁকিভিত্তিক সুপারভিশন কার্যকর করার অপরিহার্য অংশ হিসেবে ব্যাংকগুলোর ব্যাপক ডেটা বেইস গড়ে তোলার কাজও দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে।

এককথায় বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী বছর থেকে পুরোপুরি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন বাস্তবায়নে বদ্ধপরিকর। এ কারণেই নতুন এই পদক্ষেপ বাস্তবায়ন নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং দেশের বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলো যারপরনাই ব্যস্ত সময় পার করছে। বলা চলে, দেশের সমগ্র ব্যাংকিং খাত বিষয়টি নিয়ে বেশ উত্তপ্ত। অবস্থা এমন যে দেশের ব্যাংকিং খাতে ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন ছাড়া আর কোনো বিষয় নেই।

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত আধুনিক ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন সবচেয়ে কার্যকর পদক্ষেপ। গতানুগতিক ধারায় নির্বিচারে ব্যাংকের সব লেনদেন এবং গ্রাহকদের পরিদর্শন করার কোনো অর্থ নেই এবং সেটি সম্ভবও হয় না। সম্পদের সীমাবদ্ধতা সব সময়ই থাকে। তাই নির্বিচারে ব্যাংকের সবকিছু পরিদর্শন করতে গেলে কাজের কাজ কিছুই হবে না। ফলে প্রকৃত বা কার্যকর পরিদর্শন বলতে যা বোঝায়, তা আর হয়ে ওঠে না।

তা ছাড়া ব্যাংকের সব লেনদেন বা গ্রাহকের ঝুঁকির মাত্রা সমান নয়। অনেকের ঝুঁকি একেবারেই নেই, কারো ঝুঁকি খুবই সামান্য, আবার কারো ঝুঁকি মাত্রাতিরিক্ত। যেসব লেনদেন বা গ্রাহকের ঝুঁকি একেবারেই নেই বা খুবই কম, তাঁদের পরিদর্শন না করে, বরং যেখানে সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি, সেখানে আরো বেশি পরিদর্শন করলে সবচেয়ে ভালো ফল পাওয়া যাবে। এ কারণেই আধুনিক পদ্ধতি হিসেবে এই ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনব্যবস্থা বিশ্বের অনেক দেশ, বিশেষ করে উন্নত বিশ্ব গ্রহণ করেছে। এখানে বলে রাখা ভালো যে এই ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনব্যবস্থার সুপারিশ প্রথমে আসে এফএটিএফ (ফিন্যানশিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স) থেকে। তা-ও সেটি নেওয়া হয়েছিল মানি লন্ডারিং এবং অবৈধ লেনদেন প্রতিরোধের উদ্দেশ্যে। ফলে উন্নত বিশ্বসহ যেসব দেশের ব্যাংকিং খাত এই ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন অনুসরণ করেছে, তারা মূলত মানি লন্ডারিং এবং অবৈধ লেনদেন প্রতিরোধের উদ্দেশ্যেই করেছে। ক্রেডিট, ফরেন এক্সচেঞ্জ বা অন্যান্য বিভাগের যে পরিদর্শনব্যবস্থা, সেটি সম্পূর্ণ ভিন্ন পদ্ধতির। বিষয়গুলো ভিন্ন প্রেক্ষাপট বিধায় এখানে বিস্তারিত তুলে ধরার সুযোগ নেই।

ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনব্যবস্থা আধুনিক পদ্ধতি হলেও ব্যাপক হারে সর্বত্র প্রয়োগ করার সুযোগ নেই। এ জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হয়। কয়েকটি শর্ত পূরণ করে যদি এই আধুনিক পরিদর্শনব্যবস্থা চালু করা যায়, তাহলে ভালো ফলও পাওয়া সম্ভব। প্রথমত, ব্যাংকিং খাতে একটি সাধারণ গ্রহণযোগ্য মান বা ইন্ডাস্ট্রি প্র্যাকটিস নিশ্চিত করতে হবে। অর্থাৎ ব্যাংকিং লেনদেনের কিছু সুনির্দিষ্ট শর্ত সবাই সমানভাবে মেনে চলবে এবং কোনো ব্যাংকের কোনো রকম ব্যত্যয় ঘটানোর সুযোগ থাকবে না। যেমন—গ্রাহকদের ব্যাংকে অন-বোর্ডিং করার ক্ষেত্রে কিছু শর্ত থাকবে এবং কোনো গ্রাহকের অন-বোর্ডিং মেয়াদ কমপক্ষে এক বছর পূর্ণ না হলে, সেই গ্রাহক ব্যাংক থেকে ঋণগ্রহণ এবং অন্যান্য সেবা পাওয়ার যোগ্য হবেন না। এই শর্ত যখন সব ব্যাংক সমানভাবে মেনে চলবে, তখনই ইন্ডাস্ট্রি প্র্যাকটিস নিশ্চিত হবে। দ্বিতীয়ত, প্রতিটি ব্যাংক স্বনিয়ন্ত্রিত প্রতিষ্ঠান বা এসআরও (সেলফ রেগুলেটরি অর্গানাইজেশন) হিসেবে পরিচালিত হবে। এর অর্থ হচ্ছে ব্যাংকগুলো নিজেদের উদ্যোগে ব্যাংক পরিচালনা সংক্রান্ত সব ধরনের আইন ও বিধি-বিধান কঠোরভাবে মেনে চলার বিষয়টি নিশ্চিত করবে।

ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নিজেরা তো ব্যাংক পরিচালনার কোনো নিয়ম ভাঙবেই না, সেই সঙ্গে কাউকে নিয়মের বাইরে যেতেও দেবে না। একটি ব্যাংক যখন এই নিয়ম মেনে চলার কাজটি নিশ্চিত করতে পারবে, তখনই সেই ব্যাংক এসআরও হিসেবে পরিচালিত হবে। তৃতীয়ত, সম্পূর্ণ ব্যাংকিং কার্যক্রমকে ডিজিটাল পদ্ধতিতে রূপান্তর করতে হবে, যেখানে ব্যাংক পরিচালনা সংক্রান্ত সব আইন, বিধি-বিধান, ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণের প্যারামিটার বা শর্তগুলো ডিজিটাল পদ্ধতিতে বাস্তবায়ন করা হবে। এর ফলে শর্ত বা নিয়ম-কানুনের ব্যত্যয়গুলো ডিজিটাল পদ্ধতিতেই আটকে যাবে। ব্যাংকের চেয়ারম্যান বা প্রধান নির্বাহী চাইলেও নিয়মের বাইরে গিয়ে কোনো কাজ করা সম্ভব হবে না। কেননা সম্পূর্ণ ডিজিটাল পদ্ধতির কারণে নিয়মবহির্ভূত বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবেই আটকে যাবে। এ রকম আরো কিছু বিষয় আছে, যা এখানে তুলে ধরতে গেলে স্থান সংকুলান হবে না।

এসব মানসম্পন্ন ব্যবস্থা নিশ্চিত করে যদি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন চালু করা যায়, তাহলে অবশ্যই ভালো ফল পাওয়া যাবে। কিন্তু যদি সেটি না হয়, তাহলে হিতে বিপরীত হতে বাধ্য। বলার অপেক্ষা রাখে না যে আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে এই মানসম্পন্ন ব্যবস্থার কোনো কিছুই নেই। উল্টো নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থার কারণে দেশের ব্যাংকিং খাত এখন ভয়ানক এক খারাপ অবস্থার মধ্যে পড়ে গেছে। দেশের ব্যাংকিং খাতকে খারাপ অবস্থা থেকে তুলে আনাই যেখানে এখন প্রধান কাজ, সেখানে সবচেয়ে উন্নত পদ্ধতি, ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শন চালু করে কী এমন লাভ হবে, তা মোটেই বোধগম্য নয়। বিষয়টি কিছুটা ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীকে নিয়মিত ব্যায়ামাগারে গিয়ে ব্যায়াম করার জন্য পরামর্শ দেওয়ার মতো ঘটনা আর কি।

দেশের ব্যাংকিং খাতে অতীতে যত বিশেষ কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে, তার বেশির ভাগই নেওয়া হয়েছে বিদেশি পরামর্শকদের, বিশেষ করে আইএমএফ (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল), বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক বা অন্যান্য দাতাগোষ্ঠীর পরামর্শে। সেসব পরামর্শও আবার উন্নত বিশ্বের মানসম্পন্ন ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ব্যবহৃত পদ্ধতির অবিকল অনুসরণ। অনেক ক্ষেত্রে ভালো কাজ না করায় উন্নত বিশ্বের ব্যাংকিং খাতের ফেলে দেওয়া ব্যবস্থাও আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে, যার বড় উদাহরণ হচ্ছে সিএল (ক্লাসিফিকেশন অব লোনস)। বিদেশিদের পরামর্শেই হোক আর নিজেদের উদ্যোগেই হোক, উন্নত বিশ্বে ব্যবহৃত এসব পদ্ধতি যে আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতের মানোন্নয়নে কোনো রকম ভূমিকা রাখতে পারেনি, তা তো আজকের দিনের ব্যাংকিং খাতের দুরবস্থার দিকে দৃষ্টি দিলেই স্পষ্ট বোঝা যায়।

ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনব্যবস্থাও আগের পদক্ষেপগুলোর ভাগ্য অনুসরণ করে কি না, সেটিই এখন দেখার বিষয়। মূলকথা হচ্ছে, আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতের সমস্যার ধরন ও মাত্রা সম্পূর্ণ ভিন্ন এবং বিশ্বের আর দশটি দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে একেরারেই পৃথক। তাই আমাদের সমস্যা আমাদের অভিজ্ঞতার আলোকে সমাধান করতে হবে। উন্নত ব্যাংকিং ব্যবস্থার মানসম্পন্ন পদ্ধতিগুলো পর্যালোচনা করে আমাদের দেশের অভিজ্ঞ ব্যাংকার ও পেশাজীবীদের কাজে লাগিয়ে নিজেদের মতো করে সমস্যা সমাধানের পথ বের করতে হবে এবং সে অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে পারলে দেশের ব্যাংকিং খাতকে একটা পর্যায়ে উন্নীত করা যাবে। নিঃসন্দেহে কাজটা কঠিন, তবে অসম্ভব নয়।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
সর্বশেষ খবর
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

২ মিনিট আগে | জাতীয়

সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন
ভিশন এম্পোরিয়াম থেকে টিভি কিনে গাড়ি জিতলেন কুমিল্লার মিঠুন

১৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২
হরিণাকুন্ডুতে সড়ক দুর্ঘটনায় এক নারী নিহত, আহত ২

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন
জনমনে উদ্বেগ আলোচনা গুঞ্জন

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ
বিআরটি প্রকল্পের সেতুর নিচে যুবকের মরদেহ

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে নিখোঁজের ৩ দিন পর নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!
অ্যাপলের গোপন চমক ফাঁস: ফোল্ডেবল আইফোনের অপেক্ষা শেষ!

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু
সংকটের মুহূর্তে জাতির রক্ষাকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন জিয়াউর রহমান : ড. খোন্দকার বাবলু

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন
এবার ধেয়ে আসছে সুপার টাইফুন, লাখো মানুষকে সরাল ফিলিপাইন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কোনও শঙ্কা নেই: আসিফ নজরুল

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
ঐতিহাসিক সফরে আমেরিকায় গেলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম
ঢাকার নতুন জেলা প্রশাসক শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া
পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছে রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের জন্যই লাখ লাখ মানুষ রক্ষা পেয়েছে: পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা