শিরোনাম
প্রকাশ: ০২:৩২, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০৭:২৮, রবিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

মামলা-হামলাসহ নানা রকম হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে ব্যবসায়ীরা দেশের বাণিজ্য ও বিনিয়োগে আস্থার সংকটে ভুগছেন। নতুন করে বিনিয়োগ হবে কি, এখন তাঁদের পুঁজি ধরে রাখাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। দেশের ব্যবসায়ীমহল, উদ্যোক্তা ও অভিজ্ঞজনদের সঙ্গে কথা বলে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। এমন পরিস্থিতিতে ক্রমে স্থবির হয়ে পড়ছে উৎপাদনমুখী শিল্পের চাকা।

৫ আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর একের পর এক মামলা, কারখানা ভাঙচুর, দখল, অগ্নিসংযোগ ও শ্রমিক অসন্তোষের ঘটনায় ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছিল। সেই সময় ব্যবসায়ীদের একটি অংশ দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। তাঁদের বেশির ভাগই এখনো ফেরেননি। তাঁদের শিল্প-কারখানাগুলো যেমন ঝিমিয়ে পড়ছে, তেমি কর্মীরাও ধুঁকছেন অর্থসংকটসহ নানা সমস্যায়।

রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় নতুন করে ব্যবসায়ীদের কেউ দেশ ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন, যা অর্থনীতির জন্য অশনিসংকেত।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, অস্থিরতার প্রাথমিক ধাক্কা সামলে বেসরকারি খাত ঘুরে দাঁড়ানোর স্বপ্ন ফিকে হতে চলেছে। মামলা-হয়রানিতে বিপর্যস্ত বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের মধ্যে নতুন করে রাজনৈতিক অস্থিরতার উদ্বেগের ছায়া নেমে এসেছে। সরকারের ইতিবাচক পদক্ষেপের প্রতিশ্রুতির পরও ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের একটি বড় অংশ এখনো স্বস্তিতে নেই, যা বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানের চাকাকে পেছনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ীরা স্বীকার করছেন, যতক্ষণ না সরকার এই খাতকে আস্থায় নিয়ে একটি হয়রানিমুক্ত, নিরাপদ ব্যবসার পরিবেশ নিশ্চিত করতে পারবে, ততক্ষণ অর্থনীতির চাকায় আশানুরূপ গতি ফেরানো সম্ভব নয়।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত রাজনৈতিক অস্থিরতা থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত বেসরকারি খাতের অবস্থার কোনো পরিবর্তন হবে না। বেসরকারি খাতের পরিস্থিতি ভালো করতে গেলে বিনিয়োগ করতে হবে। শুধু টাকা থাকলে বিনিয়োগ হয় না। বিনিয়োগের জন্য পরিবেশ লাগে এবং স্থিতিশীল পরিস্থিতির প্রয়োজন হয়।

এমনিতেও আর্থিক খাতের অবস্থা ভালো নয়। আগের চেয়ে আরো খারাপ হয়েছে। যত দিন পর্যন্ত অবাধ, সুষুম ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত গণতান্ত্রিক সরকার আসবে না, তত দিন পর্যন্ত বেসরকারি খাতে উন্নতি হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই।’

বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের (বিআইআইএস) গবেষণা পরিচালক ড. মাহফুজ কবির বলেন, ‘ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মামলা-হয়রানিতে অনেকেই বিনিয়োগে নিরুৎসাহ হচ্ছেন, কেউ কেউ দেশ ছাড়ছেন। বিজিএমইএ, বিকেএমইএর তথ্য মতে, শতাধিক কারখানা এরই মধ্যে বন্ধ হয়ে গেছে। এর বাইরেও অনেক কারখানায় কর্মী ছাঁটাইয়ের খবর আমরা শুনেছি। সরকারের প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ব্যবসায়ীরা পুরোপুরি আস্থায় ফিরতে পারেননি। আস্থার সংকট দূর করা এখন জরুরি।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ বলেন, ‘একটি নির্দিষ্ট বছরের বিনিয়োগ সাধারণত পরবর্তী কয়েক বছরের জন্য প্রবৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে। ২০২৫ সালে কম বিনিয়োগ অদূর ভবিষ্যতে প্রবৃদ্ধির গতিপথকে কমিয়ে দিতে পারে। বেকারত্ব ও দারিদ্র্যের আরো বৃদ্ধি রোধ করতে প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার চ্যালেঞ্জগুলো দ্রুত কাটিয়ে উঠতে হবে। মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে রাখা গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাংলাদেশের মতো অর্থনীতির জন্য দারিদ্র্য দূরীকরণে কর্মসংস্থানের ন্যূনতম স্তরের হলেও প্রবৃদ্ধি প্রয়োজন। স্থিতিশীলতা না থাকলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি পুনরুজ্জীবিত করার জন্য প্রয়োজনীয় স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি পদক্ষেপ গ্রহণ করা সম্ভব না-ও হতে পারে।’

যখন শিল্পের উঠানে আগুন : আগস্টের প্রথম সপ্তাহ থেকেই দেশের বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে, বিশেষ করে গাজীপুর, আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামে তৈরি পোশাক (আরএমজি) খাতসহ বিভিন্ন কারখানায় ছড়িয়ে পড়ে চরম অস্থিরতা। আকস্মিক শ্রমিক বিক্ষোভ, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় শত শত কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) তথ্য মতে, আগস্টের সহিংসতায় চার শতাধিক কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার মধ্যে বেশ কয়েকটি কারখানায় উৎপাদন অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়েছেন মালিকরা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন ব্যবসায়ী বলেন, ‘আমার ৩০ বছরের ব্যাবসায়িক জীবনে এমন দুঃস্বপ্নের মুখোমুখি হইনি। দিনের পর দিন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কারখানা পাহারা দিয়েছি। কিন্তু শেষ রক্ষা হয়নি। একদল উচ্ছৃঙ্খল জনতা কারখানায় ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় এবং আগুন ধরিয়ে দেয়।’ এই সহিংসতা শুধু আর্থিক ক্ষতিই করেনি, মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে তৈরি করেছে এক গভীর অবিশ্বাস ও ভয়ের প্রাচীর।

জানতে চাইলে বিজিএমইএর সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বলেন, ‘রাজনৈতিক কারণে কিছু কারখানা মলিক দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। এতে তাঁদের ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষতি হচ্ছে। আবার কিছু ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় জড়ানো হচ্ছে, যা খুবই দুঃখজনক। আমরা বিজিএমইএ থেকে উদ্যোগ নিয়েছি, আমাদের সদস্যদের যাতে মিথ্যা মামলায় হয়রানি করা না হয় সে ব্যাপারে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছি। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, কারখানার নিরাপত্তা, ব্যাংকের উচ্চ সুদ হার, জ্বালানি সংকট—এসব বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য আমরা সরকারকে বারবার বলে আসছি। এগুলো তাড়াতাড়ি নিষ্পতি না হলে অর্থনীতিতে বেসরকারি খাতের অবদান প্রত্যাশিত গতিতে বাড়বে না।’

বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) সাবেক মহাপরিচালক ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ ড. মুস্তফা কে মুজেরি বলেন, ‘একটি দেশের বেসরকারি খাতের অবস্থা কী রকম, তার কিছু নির্দেশক থাকে, যেটা দিয়ে বোঝা যায় দেশের বেসরকারি খাতের অবস্থা। বিনিয়োগ হচ্ছে না। ব্যাংকঋণের চাহিদা বাড়ছে না। ঋণ প্রবৃদ্ধি ৭ শতাংশের নিচে নেমে এসেছে, ২২ বছরের ইতিহসে যা সর্বনিম্ন। কঁচামালের আমদানিও কমে গেছে। নতুন করে বিনিয়োগ হচ্ছে না। আগে যে কারখানাগুলো ছিল সেগুলোর মধ্যেও কিছু বন্ধ হয়ে গেছে। সব মিলিয়ে বিনিয়োগ বৃদ্ধির লক্ষণ নেই। নির্বাচিত সরকার না এলে ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরানো কঠিন হবে। ’

মামলার খড়্গ ও দেশত্যাগের হিড়িক : অস্থিরতার পর থেকেই অনেক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে মামলা করা হয়। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শ্রমিকদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগ, তেমনই রয়েছে পূর্ববর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে হয়রানিমূলক মামলা। এই মামলাগুলোর একটি বড় অংশ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সফিকুল ইসলাম খান সবুজ বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে কিছু অসাধুচক্র মামলা বাণিজ্য শুরু করে। তার ধারাবাহিকতায় তারা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে বিভিন্ন ব্যাবসায়িক গোষ্ঠী বা ব্যাবসায়িক ব্যক্তিকে হয়রানি করতে মামলা করে। অথচ ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতিকে টিকিয়ে রেখেছেন। দেশের অর্থনীতির সমৃদ্ধির স্বার্থে যাঁদের বিরুদ্ধে কোনো নির্দিষ্ট অভিযোগ নেই।

সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী নাহিদুল ইসলাম বলেন, যে দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা যত শক্তিশালী সেই দেশের জীবনযাত্রার মান তত ভালো। কিন্তু স্বার্থান্বেষী মহল দেশের অর্থনীতির চাকা আটকে দিতে টার্গেট করে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মামলা দিয়েছে, যা দেশের অর্থনৈতিক সমৃদ্ধের জন্য অন্যতম বাধা। তাই সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া যেসব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে, তাঁদের বাদ দেওয়া হোক।

বিনিয়োগে স্থবিরতা ও কর্মসংস্থানে অশনিসংকেত : ব্যবসায়ীদের মধ্যে বিরাজমান এই আতঙ্ক ও অনিশ্চয়তা সরাসরি প্রভাব ফেলছে নতুন বিনিয়োগের ক্ষেত্রে। এর সরাসরি প্রভাব পড়ছে কর্মসংস্থানের ওপর।

বেকারত্ব : দেশে বেকারত্ব আরো বেড়েছে। চলতি অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে বেকারত্বের হার বেড়ে ৪.৬৩ শতাংশে পৌঁছেছে। বর্তমানে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৭ লাখ ৩০ হাজার। গতকাল বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) প্রকাশিত ত্রৈমাসিক শ্রমশক্তি জরিপে এই তথ্য উঠে এসেছে।

বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবৃদ্ধি : শুধু বিদেশি বিনিয়োগ নয়, দেশীয় বিনিয়োগও তেমন বাড়ছে না। বিনিয়োগ পরিস্থিতি উন্নতি না হওয়ায় বেসরকারি খাতের ঋণপ্রবৃদ্ধি তেমন বাড়ছে না। গত জুলাইয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৫২ শতাংশ। আগের মাস জুনে প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৬.৪৯ শতাংশ। জুনের তুলনায় জুলাইয়ে সামান্য কিছুটা প্রবৃদ্ধি বেড়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানির জন্য খোলা এলসি কমেছে ২৫ শতাংশ। একই সঙ্গে কমেছে এলসি নিষ্পত্তিও।

জিডিপি প্রবৃদ্ধি : ২০২৪-২৫ অর্থবছরের সাময়িক হিসাবে মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৩.৯৭ শতাংশ। তার আগের বছর প্রবৃদ্ধি হয়েছিল ৪.২২ শতাংশ। শুধু জিডিপি প্রবৃদ্ধি নয়; সরকারি-বেসরকারি বিনিয়োগও কমেছে। বিদায়ি অর্থবছরে জিডিপির ২২.৪৮ শতাংশ বেসরকারি বিনিয়োগ হয়। তার আগের অর্থবছর যা ছিল ২৩.৫১ শতাংশ। বিশ্লেষকরা মনে করেন, এটিও ব্যবসা মন্দারই ফল।

সরকারের পদক্ষেপ ও ব্যবসায়ীদের প্রত্যাশা : বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবসায়ীদের আস্থা ফেরাতে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে। সরকারের পক্ষ থেকে ব্যবসায়ীদের সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাসও দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ব্যবসায়ী নেতারা তাঁদের উদ্বেগের কথা তুলে ধরেন এবং একটি হয়রানিমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার দাবি জানান। তবে ব্যবসায়ীরা মনে করেন, শুধু প্রতিশ্রুতি যথেষ্ট নয়, এর দৃশ্যমান বাস্তবায়ন প্রয়োজন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, সব ধরনের হয়রানিমূলক মামলা দ্রুত প্রত্যাহার করে ব্যবসায়ীদের নির্বিঘ্নে ব্যবসা করার সুযোগ দিতে হবে। কারখানা ও ব্যবসায়ীদের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। ঘন ঘন নীতি পরিবর্তন থেকে বিরত থেকে একটি দীর্ঘমেয়াদি ও অনুমানযোগ্য নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে, যা বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থা তৈরি করবে। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ী সংগঠনগুলোর নিয়মিত সংলাপের মাধ্যমে উদ্ভূত সমস্যাগুলো দ্রুত সমাধান করতে হবে।

অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানোর পথ : সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ড. ফাহমিদা খাতুন বলেন, ‘মামলা-হয়রানির কারণে উদ্যোক্তাদের মধ্যে ভয় ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। তাঁরা বড় কোনো উদ্যোগ নিচ্ছেন না। স্থানীয় উৎপাদকরা অনেকেই কারখানা সম্প্রসারণ স্থগিত রেখেছেন। তাই অর্থনীতির পুনরুদ্ধার যে গতি পাওয়ার কথা ছিল, তা আসছে না। বেসরকারি খাত ছাড়া প্রবৃদ্ধি হবে না।’

বাংলাদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি বেসরকারি খাত। এই খাতকে পাশ কাটিয়ে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, সরকারের প্রধান কাজ হবে অবিলম্বে ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা ফিরিয়ে আনা।

ড. মাহফুজ কবীর বলেন, ‘এই মুহূর্তে অর্থনীতির সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হলো আস্থা পুনরুদ্ধার করা। সরকারকে তার কাজের মাধ্যমে প্রমাণ করতে হবে যে তারা একটি ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ তৈরি করতে বদ্ধপরিকর। ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা ও সম্মানের সঙ্গে ব্যবসা করার সুযোগ দিতে পারলেই বেসরকারি খাত ঘুরে দাঁড়াতে পারবে এবং অর্থনীতির চাকায় পুনরায় গতি সঞ্চার হবে।’

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সর্বশেষ খবর
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির সভা রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যালোভেরার যত গুণ
অ্যালোভেরার যত গুণ

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা
নিজ বাড়ির সামনে ব‍্যবসায়ীকে দা-চাপাতি দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা
আফগানিস্তান-পাকিস্তান আলোচনা স্থগিত, পাল্টাপাল্টি হামলার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি
শহীদ মিনারে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
দুই দিনের সফরে আজ পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর
রাজশাহীতে ট্রাকচাপায় প্রাণ গেল তিন বন্ধুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান
ইরান শান্তি চায়, কিন্তু চাপে নতি স্বীকার করবে না : পেজেশকিয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’
‌‘এই দেশের জনগণ তারেক রহমানকেই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম