শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি

অনেকটা বিনা মেঘে বজ্রপাতের মতো ঘটনা ঘটেছে নেপালে। জেন-জির বিক্ষোভের মুখে মাত্র ২৭ ঘণ্টায় সরকারের পতন ঘটেছে। এ ঘটনা সারা দুনিয়ায় তোলপাড় সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনাকে অনেকে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের ছাত্র বিক্ষোভের সঙ্গে তুলনা করছে। কিন্তু বিষয়টি আসলে তা নয়। শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশের বিষয়টি ছিল স্বৈরতন্ত্র হটানোর, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি ঠেকানোর। বিষয়টি ছিল বিরোধীদের প্রতি ব্যাপক দমন-পীড়ন, নির্যাতনের প্রতিবাদ আর গুম-হত্যার বিরুদ্ধে দীর্ঘদিনের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ। কিন্তু নেপালে বিষয়টি একেবারে ভিন্ন।

সে দেশে সিন্দাবাদের দৈত্যের মতো জনগণের ঘাড়ে ফ্যাসিবাদ জগদ্দল পাথরের মতো চেপে বসেনি। সে দেশে অবাধ, নিরপেক্ষ নির্বাচনেই সরকার গঠিত হয়েছিল। শুধু তা-ই নয়, নির্বাচনের মাধ্যমে নিয়মিত সরকার পরিবর্তনের সংস্কৃতিও চালু ছিল। এমনকি কোনো নির্বাচনেই পরাজিত পক্ষ কারচুপির অভিযোগ করেছে, তা-ও শোনা যায়নি। তবে যা হয়েছে, তা হলো রাজনৈতিক অস্থিরতা, ঘন ঘন সরকার বদল। ফলে উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হয়েছে। বেকারত্ব বেড়েছে। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকার হঠাৎ করে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, ইউটিউবসহ ২৬টি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করে দেওয়ায় তরুণ প্রজন্ম রাস্তায় নেমে বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। সরকারের উদ্দেশ্য ছিল অরাজকতা, গুজব ও সামাজিক বিভাজন ঠেকানো।

সরকারের সেই উদ্দেশ্যটি প্রত্যাখ্যান করে তরুণ প্রজন্ম অভিযোগ করে বসল, সরকার নিজেদের দুর্নীতি, ব্যর্থতা ঠেকাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধ করেছে। তাই তারা সরকারের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশব্যাপী বিক্ষোভের ডাক দেয়। মনে রাখতে হবে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম যুবসমাজের কাছে শুধু বিনোদনের মাধ্যম নয়, এটি এখন তাদের আয়-রোজগারেরও মাধ্যম। এই মাধ্যম ব্যবহার করে চাকরির সন্ধান, শিক্ষা কার্যক্রমসহ নানা রকম বিষয়ে সুবিধা গ্রহণ করে যুবসমাজ। সেই সঙ্গে আছে পরস্পর যোগাযোগ। তাই এই নিষেধাজ্ঞাকে যুবসমাজ তাদের কণ্ঠরোধ বলে মনে করে। তাই হাজার হাজার তরুণ রাজধানী কাঠমাণ্ডুসহ দেশের বিভিন্ন শহরের রাস্তায় নেমে পড়ে।

তারা নেমে পড়ে সামাজিক মাধ্যমে নেপো কিডস ও নেপো বেবি হ্যাশ ট্যাগ করে। এই নেপো কিডস ও নেপো বেবি হচ্ছে স্বজনপ্রীতি। যেসব যুবক-যুবতি নিজেদের যোগ্যতা নয়, মা-বাবা, আত্মীয়র পরিচয়ে তাদের প্রভাবের সুযোগ-সুবিধা ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠা পায়, তাদের বোঝায়। এটি অনস্বীকার্য যে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশের মতো নেপালেও রাজনীতিক ও প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সন্তান ও আত্মীয়রা বিশেষ সুবিধাভোগী। তাদের অনেকেই সম্পদশালী ও বিলাসবহুল জীবন যাপন করে, যা তরুণসমাজকে বিক্ষুব্ধ করে তোলে।

অন্যদিকে হামি নেপাল, যার অর্থ আমরা নেপাল নামের একটি মার্কিন স্বার্থসংশ্লিষ্ট এনজিও বিক্ষোভের আগুনে ঘি ঢালে। ফলে আগুন দাউদাউ করে জ্বালে ওঠে। এমনিতে নেপাল একটি গরিব দেশ। ল্যান্ডলক এই দেশটির অর্থনীতি ও বাণিজ্যের বড় অংশ ভারতের ওপর নির্ভরশীল। রাজনীতিতেও ভারতের প্রভাব দীর্ঘদিনের, সেই রাজার আমল থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে, বিশেষ করে রাজতন্ত্রের অবসান ও নেপালে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর থেকে ভারতের কর্তৃত্ব বা দাদাগিরি অনেকটাই কমে আসে।

২০০৮ সালের পর থেকে নেপালে কোনো না কোনো কমিউনিস্ট পার্টি সরকার গঠন করেছে। কখনো যৌথভাবে, কখনো এককভাবে। সেই সরকারগুলো প্রতিবেশী চীনের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়নের পদক্ষেপ নেয়, শুরু হয় চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ বা বিআরআই। ফলে চীন নেপালে সড়ক, রেলপথ ও জলবিদ্যুৎসহ বিভিন্ন প্রকল্পে বিনিয়োগ করে। অন্যদিকে নেপাল চীনের সঙ্গে একাধিক সড়ক নির্মাণ করে দুই দেশের যোগাযোগ সহজ ও দ্রুত করে। এতে ক্ষুব্ধ ভারত বিভিন্ন সময় ভারত-নেপাল সীমান্ত বন্ধ করে নেপালের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য ব্যাহত করে। দুই দফায় কয়েক মাস ভারত নেপালের সীমান্ত বাণিজ্য পথ অবরোধ করে রাখে। এতে পরিস্থিতি এমন হয় যে নেপালের সব জ্বালানি তেল শেষ হয়ে যায়। এর অবশ্যম্ভাবী ফল হিসেবে নেপালের ভেতর বাস, ট্রাকসহ সব যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দ্রব্যমূল্য অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পায়। কারণ সব পণ্য আকাশপথে আমদানি করা হলেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে সময়মতো পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হয়নি। এর ওপর গোদের ওপর বিষফোড়া হিসেবে নেপালের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সাম্প্রদায়িকতা আমদানি করা হয়। বলা হয়, নেপাল ঐতিহাসিকভাবে হিন্দু রাষ্ট্র, একে হিন্দু রাষ্ট্রই রাখতে হবে।

উল্লেখ্য, রাজতন্ত্রের পতনের পর নেপালের নতুন সংবিধানে নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রের পরিবর্তে ধর্মনিরেপেক্ষ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা দেওয়া হয়। এ সময় ভারতের পক্ষ থেকে তীব্র আপত্তি তোলা হয়। ভারতের হিন্দুত্ববাদী বিভিন্ন দল ও সংগঠন এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এর পাশাপাশি ভারতের মধ্যে নেপালে রাজতন্ত্রের পক্ষে ব্যাপক প্রচার অভিযান শুরু হয়। এমনকি রাজতন্ত্র ফিরিয়ে আনার পক্ষে ব্যাপক বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। এখানে একটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে শিক্ষাদীক্ষায় পিছিয়ে থাকা অনগ্রসর সামন্ততান্ত্রিক ভূস্বামী প্রভাবিত দেশের এক শ্রেণির মানুষের মধ্যে রাজভক্তি আছে। এই রাজভক্তির পেছনেও রয়েছে ধর্ম। নেপালের জনগণের বিশ্বাস যে নেপালের রাজা হলেন ভগবান বিষ্ণুর অবতার। তাই তারা রাজাকে ভগবানরূপে মান্য করে। এই বিষয়টিও উসকে দেওয়া হয় কয়েক বছর ধরে।

ভারত যা বলে, নেপাল তা-ই করে। ১৯৬২ সালে চীনের সঙ্গে যুদ্ধে ভারতের শোচনীয় হারের পর ভারত তার সেনাবাহিনীর মাউন্টেন ব্রিগেডের প্রশিক্ষণের জন্য নেপালের কালাপানিতে বিশেষ প্রশিক্ষণ ক্যাম্প করে। এটি তৎকালীন রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহর অনুমতি নিয়েই করে। কিন্তু এটি নেপালের জনগণের কাছে গোপন রাখা হয়। এই ঘটনার দীর্ঘ সময় পর ২০০০ সালে প্রধানমন্ত্রী গিরিজা প্রসাদ কৈরালার শাসনামলে পার্লামেন্টে এই বিষয়টি প্রথম ফাঁস করেন নেপালের কমিউনিস্ট পার্টি সিপিএনের নেতা সিপি মাইনালি। সেই সঙ্গে তিনি এ বিষয়ে সরকারের বিবৃতি দাবি করেন। কিন্তু সরকার এ বিষয়ে কোনো বিবৃতি প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়।

নেপালের ক্ষমতায় পালাবদলের পর, বিশেষ করে কমিউনিস্টরা সরকার গঠনের পর এ বিষয়ে ভারতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করা হয়। কিন্তু ভারত ওই অঞ্চলকে নিজেদের দাবি করে। এ নিয়ে নেপালে ব্যাপক তোলপাড় হয়। এক পর্যায়ে নেপাল সরকার তার দেশের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করে ভারতের দখলকৃত অঞ্চল নেপালের ভেতর দেখিয়ে। শুধু তা-ই নয়, ওই মানচিত্র অনুমোদনের জন্য জাতিসংঘেও প্রেরণ করে। আর তাইতো সরকার পতনের পর পদচ্যুত প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি বলেছেন, ভারতবিরোধিতার কারণেই ক্ষমতা হারাতে হয়েছে।

এ থেকে এটি স্পষ্ট যে নেপালে জেন-জির বিক্ষোভে নয়, নেপালে সরকার পতন এক দীর্ঘ চক্রান্তের ফল। এই পতনের পেছনে জেন-জির বিক্ষোভ নিমিত্ত মাত্র। তাই এই সরকার পতনে কোনোমতেই দুর্নীতি, বেকারত্বকে দায়ী করা যাবে না। এই সরকার পতনের পেছনে রয়েছে এক ভূ-রাজনীতি। আর এই ভূ-রাজনীতিতে ইন্ধন দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। কারণ নেপাল যে ধীরে ধীরে চীনের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে, এটি ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষেও মেনে নেওয়া কঠিন।

যা হোক, নেপালে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে। সরকারের প্রধানমন্ত্রী সুশীলা কার্কি আগামী বছরের মার্চে নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, তিনি দুর্নীতির তদন্ত করবেন। এটি নেপালের জনজীবনের জন্য অত্যন্ত জরুরি ও আবশ্যক। তিনি বিক্ষোভের সময় সম্পদ ধ্বংসের জন্য দায়ী ব্যক্তিদেরও বিচারের আওতায় আনার ঘোষণা দিয়েছেন। এক প্রাথমিক হিসাবে বলা হয়েছে, বিক্ষোভ-সহিংতায় ক্ষতির পরিমাণ আড়াই হাজার কোটি রুপি। ক্ষতির মধ্যে রয়েছে নেপালের লাইফলাইন পর্যটন খাত। হিলটনের মতো পাঁচতারা হোটেলসহ অনেক হোটেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এককথায় এক কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী। শেষ পর্যন্ত কী হয়, তা দেখার জন্য অপেক্ষার কোনো বিকল্প নেই।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা
অপরাজিত সেঞ্চুরিতে ক্যারিয়ার সেরা র‍্যাঙ্কিংয়ে সালমান আগা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক
সীমান্ত দিয়ে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে বাংলাদেশি যুবক আটক

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের
ঢাবির সব খেলার মাঠ সংরক্ষণের নির্দেশ হাইকোর্টের

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত
ইউক্রেনের সঙ্গে ইস্তাম্বুল আলোচনা পুনরায় শুরু করতে প্রস্তুত রাশিয়া: রুশ দূত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান
‘লকডাউন’ নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, গুজবে কান দেবেন না: ডিবিপ্রধান

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন
বরিশালে মানব পাচার চক্রের দুই সদস্যের যাবজ্জীবন

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল
ধানের শীষের পক্ষে ময়মনসিংহে গণসংযোগ ও মিছিল

১৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু
ঢাকা–চট্টগ্রাম মহাসড়কে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে সুহৃদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে বাংলাদেশ

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০
সিলেটে ধরন বদলে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যে ভাইরাস, শনাক্ত প্রায় ৪০০

২৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট
জয়ের সেঞ্চুরির সঙ্গে দুই ফিফটিতে টাইগারদের দাপট

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’
‘রাজনীতির কারণে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছে’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া
শুটিংয়ে ফিরলেন স্পর্শিয়া

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রিপেইড মিটার সংযোগের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
অনলাইন জুয়া বন্ধে বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত
৫ মামলায় আইভীর জামিন স্থগিত

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩
ভাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ বোমা ও সরঞ্জামসহ আটক ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
সিঙ্গাপুর থেকে চাল ও দুবাই থেকে সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা
গাজা যুদ্ধের ট্রমায় আত্মহত্যার পথ বেছে নিচ্ছেন ইসরায়েলি সেনারা

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসের শেষ নাগাদ দেশে ফিরতে পারেন তারেক রহমান : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার
১ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কিনবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার
রংপুরে প্রতারক চক্রের মূলহোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের রেফারি হলেন ফুলবাড়ীর মোহাম্মদ আলী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না
মিমির সেই ‘বিশেষ আপন’, যাকে ছাড়া তার একটা দিনও চলে না

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে গণভোটের যৌক্তিকতা নেই, সময়ও নেই : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯
ডেঙ্গুতে ৫ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৩৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান
রুদ্ধশ্বাস জয়ে শ্রীলঙ্কাকে ৬ রানে হারালো পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’
‘নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করলে লুকানোর গর্ত খুঁজে পাবেন না’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন হত্যা: ২ শ্যুটারসহ গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া
শিশুর বিপদ ডেকে আনছে নিউমোনিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের
সনদের বাইরে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলে দায় সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে দুই ছাত্রদল নেতার লাশ উদ্ধার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেশাদারিতে শাবনূর
অপেশাদারিতে শাবনূর

শোবিজ

কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

প্রথম পৃষ্ঠা

কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা
কুলসুমের চোখে স্বপ্ন জয়ের দৃঢ়তা

মাঠে ময়দানে

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ

টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু
টিভি নাটকে প্রমিত বাংলার অপমৃত্যু

শোবিজ

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন