শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪২, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

ইচ্ছা ছিল শিরোনাম দেব- দেশে গিজগিজ করছে সিআইএ এজেন্ট! অথবা ঝাঁকে ঝাঁকে পুঁটিমাছের মতো ধরা পড়ছে বিদেশি গোয়েন্দা, পরে মনে হলো সরাসরি এমন শিরোনাম না দিয়ে গল্পোচ্ছলে আসল ঘটনা বললে পাঠকদের কাছে তা সুখপাঠ্য হবে। মূল প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে মার্কেটিংয়ের একটি সূত্র বলে নিই। আপনি যদি কোনো পণ্য অনায়াসে বিক্রি করতে চান তবে সবার আগে ক্রেতার মনে ভয় অথবা লোভ জাগ্রত করতে হবে। আমরা যদি করোনাকালীন ভয় ও আতঙ্কের কথা স্মরণ করি এবং তারপর পৃথিবীব্যাপী করোনার টিকা, হ্যান্ড ওয়াশ, মাস্ক ইত্যাদির বিক্রিবাট্টা হিসাব করি তাহলে দেখতে পাব যে সাত শ কোটি মানুষকে ভয় দেখিয়ে ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের পণ্য বিক্রি করা হয়েছে। একইভাবে আপনি যদি মানুষের লোভ-কাম-ক্রোধ-হতাশা, বেঁচে থাকার আকাঙ্খা, শক্তিশালী হওয়ার বাসনা ইত্যাদি বিষয়কে পুঁজি করেন তবে সৌন্দর্য বাড়ার ট্যাবলেট, ফরসা হওয়ার ক্রিম, বলবর্ধক টনিক থেকে শুরু করে জাদুটোনা, বাণ মারা, মদ, গাঁজা, জুয়া, খুনখারাবি, চুরি-ডাকাতি ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে সে ব্যবসাবাণিজ্য লোকবল নিয়োগ প্রভৃতি যা কিছু হচ্ছে তার আর্থিক মূল্য গুনেও শেষ করা যাবে না। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা থেকে শুরু করে ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা, ইনস্যুরেন্স কোম্পানির ব্যবসা, ঝাড়ফুঁক, তাবিজকবজে বৈদ্য ওঝা, গণক ঠাকুর ইত্যাদি-সংক্রান্ত যে বিশাল বাজার মাশরেক থেকে BBমাগরেব পর্যন্ত রয়েছে তার সবকিছুই ভয়-আতঙ্ক, লোভলালসা ইত্যাদিকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হচ্ছে।

মার্কেটিংয়ের উল্লিখিত সূত্র রাজনীতির ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে রাজনীতিতে লোভলালসা এবং আতঙ্কসংক্রান্ত লাভক্ষতির পরিমাণ এত বেশি হয়ে পড়ে যা ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে তুলনাই করা সম্ভব নয়। আমরা জানি, যে কোনো বিষয়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য সবার আগে দরকার পড়ে সুন্দর একটি গল্প- যেমন এক দেশে ছিল এক রাজা যার হাতিশালে হাতি ঘোড়াশালে ঘোড়া আর টাঁকশালে টাকার কমতি ছিল না। কিন্তু রাজার মনে শান্তি ছিল না। গণক ঠাকুর বলেছিলেন রাজরানির নাক দিয়ে কোনো এক অমাবস্যার রজনিতে দুইটি কালনাগিনী বের হবে। এভাবে রাজার মনে ভয় সৃষ্টি করে যেভাবে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব তা অন্যভাবে সম্ভব নয়।

রাজার ভয়-আতঙ্ক বাদ দিয়ে এবার লোভলালসা নিয়ে আরেকটি কাহিনি বলি- এক দেশে ছিলেন এক রাজা, যার অপরূপ সুন্দরী রাজকন্যার এক অদ্ভুত বৈশিষ্ট্য ছিল। রাজকন্যা নৃত্যগীতে ছিলেন দুনিয়া সেরা। তার কণ্ঠের মাধুর্যে মুগ্ধ হয়ে বনের পাখিরা সারাক্ষণ রাজপ্রাসাদে ঘুরঘুর করত। রাজা পণ করলেন তিনি দুনিয়ার সেরা বীরের কাছে কন্যা সম্প্রদান করবেন স্বয়ম্বর সভার মাধ্যমে। রাজকন্যার ছবিসহ রাজা দুনিয়ার বড় বড় রাজদরবারে নিমন্ত্রণ পাঠালেন  আর সেই নিমন্ত্রণ পেয়ে দলে দলে রাজকুমার হাতি ঘোড়া হিরে মণি মুক্তা জহরতসহ স্বয়ম্বর সভায় উপস্থিত হলেন। তারপর ...রাজনীতির উল্লিখিত দুটো গল্প এবং গল্পজাত ভয়-আতঙ্ক এবং লোভলালসা থেকেই মহাভারত-রামায়ণ, ইলিয়ড, ওডিসি, শাহনামার মতো মহাকাব্য রচিত হয়েছে এবং সেসব কাব্যের বাস্তব মঞ্চায়ন ঘটাতে গিয়ে চেঙ্গিস, হালাকু, তৈমুর লংরা দুনিয়া তছনছ করেছেন। আমরা প্রথম মহাযুদ্ধ- দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ ছাড়াও বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মধ্যে শত বছর ধরে অবিরত যুদ্ধবিগ্রহ দেখেছি। কখনো সম্পদ, কখনো নারী কিংবা কখনো ধর্ম বর্ণ বংশীয় মর্যাদা রক্ষার কথা বলে যেসব গল্প তৈরি করা হচ্ছে তার পরিণতিতে আমরা নাৎসিবাদ-ফ্যাসিবাদ-ইহুদিবাদ থেকে হাল আমলে জঙ্গিবাদের যে মহড়া দেখতে পাচ্ছি তা আমাদের কোন পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে সে বিষয়ে বিস্তারিত বলার আগে চলুন শেখ হাসিনার জমানা থেকে একটু ঘুরে আসি।

এখন যেটিকে ফ্যাসিবাদের জমানা বলা হচ্ছে, তা আদিকালে ছিল ভারতীয় আধিপত্যবাদের বালাখানার রসালো গল্পে ভরপুর এক মহাকাব্যের ইতিকথা। আজ বাংলাদেশকে ভারত দখল করে নেবে, কাল সিকিম হায়দরাবাদ বানিয়ে ফেলবে। সারা দেশে ২৬ লাখ ভারতীয় গিজগিজ করছে। প্রশাসনের সর্বত্র ভারতীয় ‘র’-এর লোক বসে আছে। শেখ হাসিনা সিকিমের লেন্দুপ দর্জির চেয়েও ভয়ংকর। তিনি ইতোমধ্যে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন- ভারতের সঙ্গে দেশ বিক্রির বহু গোপন চুক্তি হয়েছে এবং দেশের সবকিছু ভারতীয়রা লুটেপুটে খাচ্ছে।

আওয়ামী লীগবিরোধী এবং ভারতবিরোধী উল্লিখিত গল্প যখন পথেঘাটে লুটোপুটি খেত তখন আমরা আতঙ্কে জড়সড় হয়ে পড়তাম। ভারতের অঙ্গরাজ্য হলে ওরা আমাদের গরুর মাংস খেতে দেবে না- সুন্নতে খতনায় বাধা দিয়ে হিন্দু বানানোর চেষ্টা করবে এবং সুযোগ পেলে কচ্ছপের মাংস ও ডিম খাইয়ে ধর্ম বিনাশ করবে। এসব গল্প শুনে আমরা যেমন ইমান-আকিদা এবং বিশেষ অঙ্গের সুন্নতি সুরত নিয়ে ভয় পেতাম তেমনি আমাদের কেউ কেউ স্বপ্নে দেখতেন যে- ভারতের সঙ্গে কোনোমতে একত্র হতে পারলে বলিউডের লাস্যময়ী সুন্দরী নায়িকা রেশমিকা মান্দানার সঙ্গে হাঙ্গা করতে আর কোনো বাধা থাকবে না।

ভারতবিরোধী উল্লিখিত গল্পের বিপরীতে আওয়ামী লীগও মনোহর সব গল্প দেশজাতিকে উপহার দিত। আওয়ামী লীগ না থাকলে দেশ জঙ্গিতন্ত্রে ভরে যাবে। মৌলবাদীরা দেশকে আইয়ামে জাহেলিয়াতের জমানায় নিয়ে যাবে। তারা দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিসর্জন দিয়ে দেশকে তালেবানি রাষ্ট্র বানাবে অথবা ১৯৭১ পূর্ববর্তী জমানার মতো পাকিস্তানের প্রদেশ বানিয়ে ছাড়বে। মানুষ ভাতের পরিবর্তে কাবুলি পোলাও খাবে অথবা পাকিস্তানি ‘সাইয়্যা দিল মে আনা রে আপকো চেনাজানা  রে- ছমছমাছম’ গানের নায়িকার খোঁজের দিওয়ানা হয়ে ঢাকা-পাকিস্তান সরাসরি বিমান, সমুদ্রপথে সরাসরি জাহাজ সার্ভিস চালু করবে। দলে দলে পাকিস্তানি নায়িকা-গায়িকা নর্তকীরা ঢাকা আসবে এবং চারদিকে ইচিফদানা বিচিকদানা অথবা হাওয়া হাওয়া ও হাওয়া খুশবো লুটিদের শব্দে বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতিকে কবরে পাঠাবে।

পাকিস্তান ও আফগানভীতির গল্প ছাড়াও আমাদের আমেরিকার ভয় দেখানো হতো। বলা হতো- সেন্ট মার্টিন থাকবে না, পার্বত্য জেলাগুলো আলাদা করে খ্রিস্টান রাষ্ট্র বানানো হবে। বাংলাদেশের তেল-গ্যাসের সব ব্যবসা আমেরিকা ছিনিয়ে নেবে এবং দেশের সব তেল-গ্যাসের খনি দখলের জন্য সর্বশক্তি নিয়োগ করবে। তারা আরও বলত, আমেরিকার সৈন্য বাংলাদেশে আসবে এবং আমাদের ছলেবলে কৌশলে মিয়ানমারের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে ফেলে এই দেশটিকে ইরাক-সিরিয়া-লিবিয়ার মতো জীবন্ত দারুল হাবিয়া বানিয়ে ফেলবে।

উল্লিখিত রমরমা গল্পগুলো ২০২৪ সালের মে-জুন মাস পর্যন্ত আমাদের নিদারুণভাবে ভীতসন্ত্রস্ত এবং উত্তেজিত করত। আওয়ামী লীগবিরোধীরা সর্বদা দেশপ্রেমে ছটফট করত এবং ভারতীয় কর্তৃত্ব এবং শেখ হাসিনার বজ্রকঠিন শাসন থেকে মুক্তির আশায় কাজকর্ম ছেড়ে গালিগালাজ- খিস্তিখেউড় এবং অভিশাপ প্রদানকে নিত্যদিনের মুক্তির উপায় হিসেবে বিবেচনা করত। দেশের মধ্যে প্রায় সবাই চুপিসারে গালাগাল করত এবং দেশের বাইরে থেকে যারা প্রকাশ্যে অশ্রাব্য ও অশ্লীল ভাষায় শেখ হাসিনাকে গালি দিত তাদের জাতীয় বীর মনে করে চাতক পাখির মতো নিত্যনতুন গালি শোনার আশায় সামাজিক মাধ্যমে সারাক্ষণ লটরপটর  করত। আর এভাবেই নিয়তির টানে আমরা ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের সাক্ষী হয়ে যাই।

শেখ হাসিনার পতনের এক বছর অতিক্রান্ত হয়েছে কিন্তু আমরা রাজনীতি অথবা মার্কেটিংয়ের লোভ দেখানো অথবা ভয় দেখানোর সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারিনি। বরং অতীতের গল্পগুলোর চেয়েও ভয়ংকর এবং অলীক সব কাহিনি আমাদের সামনে বলা হচ্ছে আর আমরা অতীতের চেয়েও বেশি ভয় ও আতঙ্ক নিয়ে গল্পগুলো শুনছি এবং স্বভাবসুলভ হা-পিত্যেশ চিৎকার-চেঁচামেচি করছি। আমি টুস করে ঢুকে পড়ব; এক জালেম গেছে আরেক জালেম আসছে; চাঁদা তুলে পল্টনে, চলে যায় লন্ডনে; টিনের চালে কাউয়া- ড্যাস আমার শাউয়া; এক দুই তিন চার- ড্যাস মিয়ার ড্যাস মার; চাঁদা আনলে পুরস্কার, ধরা পড়লে বহিষ্কার ইত্যাদি গল্পের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ ভীতি এবং যাকেতাকে ভারতীয় ‘র’-এর এজেন্ট বলে গালি দেওয়া।

বাজারের টাটকা গল্প হলো, সারা দেশে সিআইএ এজেন্টে গিজগিজ করছে। রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল থেকে সুন্দরবনের গহিন অরণ্য অথবা বান্দরবানের ঘুমধুম থেকে নিউমার্কেটের মুরগিপট্টির জগার সেলুন পর্যন্ত সিআইএর নজরে রয়েছে। তাদের টেক্কা দেওয়ার জন্য ভারতীয় গোয়েন্দারাও বসে নেই। তারা ওমুক তমুককে এজেন্ট বানিয়ে ফেলেছে। দেশের ভিতরের মধ্যেই আর দেশের বাইরে গদাই র’র এজেন্ট হিসেবে নানামুখী তৎপরতা চালাচ্ছে এবং তাদের আশ্বাস-প্রশ্বাস পেয়েই নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন পিলে চমকানো ঝটিকা মিছিল করছে আর আপা বারবার টুস করে ঢুকে পড়ার হুমকি দিচ্ছে।

উল্লিখিত ভীতিকর গল্পের সঙ্গে মানুষেরই বাস্তব জীবনের অভাব অভিযোগ-বেকারত্ব, সামাজিক বিশৃঙ্খলা, অধঃপতন এবং অশান্তি মিলে পুরো দেশটিকে একটি আশাহীন-স্বপ্নহীন বিশৃঙ্খল ভয়ের রাজ্য বানিয়ে ফেলেছে। ফলে আমরা এখন কোকিলের গান শুনলে আঁতকে উঠি- টিয়া-ময়না-শালিক দেখলে বিরক্ত হই এবং বসন্তের বাতাসে লাশ পোড়া গন্ধের আভাস পাই। আমাদের মনোজগৎ ভেঙেচুরে চুরমার হয়ে গেছে। আমাদের শরীরে শুধু ক্লান্তি আর অবসাদ ছাড়া কিছুই নেই। স্বপ্নবিহীন জীবন নিয়ে আমরা কোথায় যাচ্ছি এই সাধারণ প্রশ্নের উত্তর খোঁজার সামর্থ্য আমাদের মস্তিষ্ক হারিয়ে ফেলেছে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
স্বপ্নে প্রিয় নবী (সা.)
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
রকমারি ফলফসলের বাংলাদেশ
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
গাজায় বর্বরতা
গাজায় বর্বরতা
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্বিত সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি
ফ্যাটি লিভার প্রতিরোধে পাঁচটি উপকারী সবজি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?
ডিমের কুসুম না সাদা অংশ, কোনটিতে বেশি গুণ?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!
ভারতের ইতিহাস, পাকিস্তানের লজ্জা!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান
প্রতিশোধের বদলে সুপার ফোরেও ভারতের কাছে ধরাশায়ী পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ
বৈরি আবহাওয়ায় স্থগিত পিএসজি-মার্সেই ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!
গাড়ি থেকে ময়লার ভাগাড়ে ফেলা হলো ৫ বস্তা এনআইডি কার্ড!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি
ইসরায়েল-আমেরিকাকে ‘মারাত্মক’ জবাব দেবে ইরান: আইআরজিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ
শেষ মুহূর্তে মার্তিনেল্লির গোলে ড্র আর্সেনাল-সিটি ম্যাচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?
স্বীকৃতির হিড়িক কিন্তু ফিলিস্তিনের ভূখণ্ড কোথায়, নেতৃত্ব দেবে কে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?
শুটিংয়ে আহত সালমান খান, এখন কেমন আছেন?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ
বরিশালে আওয়ামী লীগের মিছিলের চেষ্টা, চারজনকে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন
রাজনীতিতে আমরা মেধাবীদের সমাহার করতে চাই : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে ৪-০ গোলে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি
সাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান
ভারতকে ১৭২ রানের টার্গেট দিল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির
জাতির উদ্দেশে ভাষণে ভারতীয়দের বিদেশি পণ্য বর্জনের আহ্বান মোদির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত
গাইবান্ধায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী
তিন ভাইকে দিয়ে স্বামীকে হত্যা করান স্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু
বিনিয়োগকারীরা নির্বাচনের অপেক্ষায় আছেন : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা
গায়ে আগুন দিয়ে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ক্যাথেরিন সিছিলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা
ফরিদপুরে শিক্ষার্থীদের নিয়ে মতবিনিময় সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ
বরিশাল মেডিকেলে চালু হলো ইমার্জেন্সি ও ক্যাজুয়ালটি বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি
একটি দল দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার নামে অরাজকতা শুরু করেছে : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের
সোনারগাঁয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল কৃষকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
বঙ্গোপসাগরে পরপর দুটি লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ
টাইগারদের ফাইনাল যাত্রা: শ্রীলঙ্কা বধের পর সামনে যে সমীকরণ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প
বাগরাম বিমানঘাঁটি ফিরিয়ে না দিলে আফগানিস্তানে ‘খারাপ কিছু’ ঘটতে যাচ্ছে : ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে বিশ্বরেকর্ডের আরও কাছে মুস্তাফিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ চুরি : ফিলিপ‍াইনের আরসিবিসি ব্যাংকের ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলো যুক্তরাজ্য-কানাডা-অস্ট্রেলিয়া, ক্ষুব্ধ ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
সিলেটের সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা
বিক্ষোভে উত্তাল নেদারল্যান্ডস, ব্যাপক সহিংসতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর গাড়িচালকের বাড়ি থেকে ২৩ বস্তা নথি জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
২৪ সেপ্টেম্বর থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী মাঠে থাকবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ
কবে হচ্ছে ৪৭তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে
সরানো হলো জনপ্রশাসনের সিনিয়র সচিব মোখলেস উর রহমানকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়
হঠাৎ ভুলে যাওয়া থেকে মুক্তির চার উপায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প
আমার নোবেল পাওয়া উচিত,৭টা যুদ্ধ থামিয়েছি: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল
সাড়া ফেলেছে আইফোন ১৭, উৎপাদন বাড়াচ্ছে অ্যাপল

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
ফের গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ রাতে নিউইয়র্ক যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল
প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য সুখবর, ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর স্কেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব
পিআর নাকি বিদ্যমান পদ্ধতিতে ভোট, সিদ্ধান্ত নেবে দলগুলোই : প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ
সাইফুজ্জামান ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন করতে নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার
সাগরে শক্তি সঞ্চয় করছে টাইফুন ‘নান্দো’, আশঙ্কা সুপার টাইফুনে রূপ নেয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং
বাংলাদেশের ওপর আমিরাতের ভিসা নিষেধাজ্ঞার খবরটি ভুয়া : প্রেস উইং

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু
এবার জেন-জি বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পেরু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ
তিনি জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক
চট্টগ্রামে নতুন জেলা প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা
রাষ্ট্রদূত হলেন দুই সেনা কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
বিভিন্ন দাবিতে সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট
ভূমিকম্পে কাঁপলো সিলেট

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল
মেট্রোরেল চলাচলের সময় বৃদ্ধি পাচ্ছে, কমানো হচ্ছে বিরতিকাল

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?
এক হচ্ছে এনসিপি গণঅধিকার?

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি

সম্পাদকীয়

তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত
তিস্তায় চীনা অর্থায়ন এখনো অনিশ্চিত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার
ভালো কাজের বিনিময়ে মিলছে ৪ হাজার মানুষের খাবার

পেছনের পৃষ্ঠা

গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের
গঠনতন্ত্র লঙ্ঘনের অভিযোগ তামিমের

মাঠে ময়দানে

ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির
ভোটব্যাংকের কারণে এক ঝাঁক প্রার্থী বিএনপির

নগর জীবন

সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন
সাকিবকে ছাড়িয়ে লিটন

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে
নির্বাচনি সংলাপ আগামী সপ্তাহে

প্রথম পৃষ্ঠা

আপনি রিয়েল হিরো
আপনি রিয়েল হিরো

শোবিজ

এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী
এস আলম একাই পুরো ব্যাংক খাত ধ্বংসের জন্য দায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের
মনোনয়ন চান বিএনপির ৯ নেতা একক প্রার্থী অন্য দলের

নগর জীবন

ফাইনালে চোখ টাইগারদের
ফাইনালে চোখ টাইগারদের

মাঠে ময়দানে

রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস
রাজবাড়ীর লাল ভবনে স্মৃতির ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাস

শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে
শাহজালাল বিমানবন্দর নিরাপত্তা হুমকিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট
বাগেরহাটে ১০টি নির্বাচন কার্যালয়ে অবস্থান ধর্মঘট

পেছনের পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত
হবিগঞ্জে পারাবতের ইঞ্জিন বিকল, ট্রেন চলাচল ব্যাহত

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচনের অপেক্ষায় বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বড় পরিবর্তন
প্রশাসনে বড় পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি
লাশের সাগরে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির
স্বদেশি পণ্য ক্রয়ের ডাক মোদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর
আদালত চত্বর থেকে সাংবাদিককে তুলে নিয়ে মারধর

পেছনের পৃষ্ঠা

কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা
কমপ্লিট শাটডাউনে রাবি, নির্বাচন নিয়ে বাড়ল শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে
৫ আগস্টের পর ভারত থেকে হুমকি বেড়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য
হাসিনা রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে চারজনের সাক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ ভোটারের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ ভোটারের

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
মন্ডপ পাহারায় বুধবার থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত
রিজার্ভ থেকে চুরি হওয়া ৮১ মিলিয়ন ডলার বাজেয়াপ্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ
আরও পাঁচ দেশে সাইফুজ্জামানের সম্পদের খোঁজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগরবাসীকে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার সীমিত করার আহ্বান
নগরবাসীকে ব্যক্তিগত গাড়ি ব্যবহার সীমিত করার আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা