শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ

তরুন ইউসুফ
প্রিন্ট ভার্সন
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ

নিউইয়র্কের মেয়র নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন জোহরান মামদানি। বিভিন্ন জরিপ এবং জনমতের ভিত্তিতে এটা একপ্রকার ধারণা ছিল যে জোহরান মামদানি হয়তো জিতবেন। জোহরান মামদানি জিতবেন এই অনুমানের সপক্ষে যেমন যুক্তিতর্ক এবং আলামত ছিল তেমনি হারেরও একটা শঙ্কা ছিল এবং এই শঙ্কার পেছনে বিভিন্ন কার্যকারণ ছিল। সবকিছু ছাপিয়ে এখন আলোচনার বিষয় হলো জোহরান মামদানির বিজয় এবং এই বিজয়ের ধারাবাহিকতায় আমেরিকা তথা বৈশ্বিক রাজনীতির একটা সম্ভাব্য পরিবর্তন। ইলেকশনে জোহরান মামদানির এটাই প্রথম বিজয় নয়। তিনি ২০২০ সালে নিউইয়র্ক স্টেট এসেম্বলির ৩৬ নম্বর জেলার নির্বাচনে পাঁচ মেয়াদের ইনকাম্বেন্টকে পরাজিত করেন। কিন্তু তখন তিনি এতটা জনপ্রিয়তা লাভ করেননি বা পাদপ্রদীপের আলোয় আসতে পারেননি। মামদানি মূল আলোচনায় আসেন ২০২৫ সালে যখন তিনি নিউইয়র্ক সিটির মেয়র নির্বাচনের জন্য ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে অংশগ্রহণ করে বড় জয় অর্জন করেন। এটা একপ্রকার অপ্রত্যাশিত জয় ছিল।

মামদানি বার্নি স্যান্ডার্স বা আলেকজান্দ্রিয়া ওকাসিও-কর্টেজের মতো প্রগতিশীল ধারা থেকে উঠে আসা তথাকথিত ডেমোক্রেটিক সোশ্যালিস্ট ধারার প্রতিনিধি। নিউইয়র্ক ডেমোক্রেটিক পার্টির মূলধারার প্রার্থীরা সাধারণত ইউনিয়ন, বড় দাতা গোষ্ঠী ও স্থানীয় পার্টি কাঠামোর সমর্থন পান। কিন্তু মামদানি এসব প্রাতিষ্ঠানিক মূলধারার বাইরে থেকে উঠে এসেছেন। মামদানি জন্মেছেন উগান্ডায়, পরিবার ভারতীয় বংশো™ূ¢ত, বড় হয়েছেন আমেরিকায় এবং মুসলিম পরিচয়ে রাজনীতিতে এসেছেন। এই বহুজাতিক, অভিবাসী পরিচয় সাধারণ নিউইয়র্ক ডেমোক্রেটিক রাজনীতির জন্য একসময় ছিল অস্বাভাবিক ও কম গ্রহণযোগ্য। পাশাপাশি মামদানি প্রকাশ্যে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন ইস্যুতে প্রো-প্যালেস্টাইন অবস্থান নিয়েছিলেন। তিনি ঘোষণা দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু যদি নিউইয়র্কে আসে তবে মেয়র নির্বাচিত হলে যুদ্ধাপরাধের দায়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করবেন। তাঁর এই অবস্থানের কারণে অনেক ইহুদি-আমেরিকান দাতারা তাঁর বিরোধিতা করেন। ডেমোক্রেটিক প্রাইমারিতে বিজয়ের পর প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হওয়ার আগপর্যন্ত আরও অনেক ধরনের বাধার মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে। প্রাইমারিতে জয়ী হওয়ার পর সাধারণত পার্টি বিজয়ী প্রার্থীকে অর্থ, জনবল ও মিডিয়া সমর্থন দেয়। কিন্তু মামদানির ক্ষেত্রে পার্টি অনেকটা নীরব থেকেছে। ফলে তাঁকে তহবিল সংগ্রহে নিজের স্বেচ্ছাসেবী নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভর করতে হয়। তাঁর তহবিলের উৎস ছিল সাধারণ মানুষ। অবশ্য এই তহবিল সংগ্রহ তাঁকে সাধারণ মানুষের আরও কাছকাছি নিয়ে গেছে।

মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদরিপাবলিকান রাজনীতিবিদ, কিছু স্থানীয় ও ডানপন্থি মিডিয়া তাঁর বিপক্ষে প্রচারণা চালায় যে মামদানি নিউইয়র্কের ভাড়া নীতি, পুলিশ বাজেট ও রাজ্য কর কাঠামো ধ্বংস করতে চান। তাঁর ভাড়া নিয়ন্ত্রণ প্রস্তাবকে বলা হয় ‘অর্থনীতিবিরোধী’ রেডিক্যাল চিন্তা। এর বিপরীতে মামদানি জবাব দেন- যদি বাসস্থান, চিকিৎসা এবং সম্মানের জন্য যুদ্ধ করাকে রেডিক্যাল বলা হয় তবে আমি একজন গর্বিত রেডিক্যাল। এই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে তাঁর জনপ্রিয়তা উল্টো বাড়িয়ে দেয়। ইসরায়েল একটি বর্ণবাদী রাষ্ট্র- এই বক্তব্যকে কেন্দ্র করে কিছু প্রো-ইসরায়েল সংগঠন প্রপাগান্ডা ছড়াতে থাকে যে তিনি ভোটারদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করছেন যা ইহুদি ভোটারদের দূরে সরিয়ে দেবে। মামদানির প্রো-প্যালেস্টাইন অবস্থান এবং ইসরায়েলবিরোধী নীতির কারণে তাঁকে শুধু রিপাবলিকানদের নয়, নিজ দলের মধ্যেও বিরোধিতার মুখে পড়তে হয়। কিন্তু এত কিছুর পরও তিনি অবস্থান পরিবর্তন না করে সরাসরি বলেছেন, ফিলিস্তিনিদের প্রতি ন্যায়বিচারের সঙ্গে ইহুদিদের নিরাপত্তার কোনো বিরোধ নেই। তাঁর পরিষ্কার চিন্তা এবং দৃঢ় অবস্থানের জন্যই হয়তো শেষের দিকে এসে দেখা গেছে, উল্লেখযোগ্যসংখ্যক ইহুদি ভোটার তাঁকে সমর্থন দিচ্ছে। স্থানীয় পার্টি অফিস অনেক সময় তাঁর প্রচারপত্র বিলি করেনি, কিছু ইউনিয়ন (যেমন পুলিশ ইউনিয়ন বা রিয়েল এস্টেট অ্যাসোসিয়েশন) তাঁকে সমর্থন দেওয়া থেকে বিরত থেকেছে। এই ধরনের নীরব বয়কট রাজনৈতিকভাবে বড় বাধা হয়ে দাঁড়ায়। তবে মামদানি সফল হয়েছেন ইশতেহারে সাধারণ মানুষকেন্দ্রিক বিভিন্ন নীতি যুক্ত করে এবং বিবিধ সৃষ্টিশীল উপায়ে সেসব নীতির সপক্ষে প্রচারণা চালানোর মধ্য দিয়ে। পাশাপাশি তিনি রাজনৈতিকভাবে যেসব বক্তব্য দিয়েছেন সেগুলো থেকে সরে না গিয়ে দৃঢ়ভাবে সেগুলোর সপক্ষে যুক্তি দিয়েছেন। এলিট অলিগার্ক শ্রেণির বিপরীতে তাঁর এই সাধারণ বান্ধবনীতি এবং তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতি দৃঢ় অবস্থান তাঁকে শেষ পর্যন্ত জয়ের কাছে পৌঁছে দিয়েছে। তাঁর সামাজিক ন্যায়বিচারভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম সাধারণ মানুষের মধ্যে গভীরভাবে সাড়া ফেলেছিল বলেই সব বাধা সত্ত্বেও মামদানি বেশ বড় ব্যবধানে বিজয়ী হয়েছেন। একজন মুসলিম, অভিবাসী, প্রো-প্যালেস্টাইন প্রার্থী মূলধারার বিরোধিতা পেরিয়ে বিজয়ী হলেন আমেরিকার অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এর যেমন একটা গভীর প্রভাব আছে তেমনি তার বৈশ্বিক প্রভাবও অস্বীকার করার সুযোগ নেই। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলি আগ্রাসনের ক্ষেত্রে তা ভীষণ রকম প্রাসঙ্গিক। মামদানি ইতোমধ্যে নিউইয়র্ক থেকে সমগ্র আমেরিকা হয়ে বিশ্বের মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে এসেছেন। আমেরিকা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হলেও তা হলো আমেরিকার ধনবান তথা অলিগার্ক শ্রেণির গণতন্ত্র। মামদানি সেই ধনতান্ত্রিক গণতন্ত্রের মধ্য থেকে সেই ধনতন্ত্রের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে একত্র করেছেন খুব সফলভাবে। ট্রাম্প যেখানে এলিটদের সুবিধা নিশ্চিতের পাশাপাশি ক্ষমতাকে একটা রাজতন্ত্রের পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন সেখানে মামদানির মতো সাধারণ জনবান্ধববিরুদ্ধ স্রোতের বিজয় নিশ্চিতভাবেই আমেরিকার রাজনীতির একটা প্যারাডাইম শিফট। পাশাপাশি এত দিন আমেরিকার রাজনীতিতে একটা প্রচলিত বিশ্বাস ছিল যে ইসরায়েলের বিরোধিতা করে আমেরিকায় ভোটে জেতা একপ্রকার অসম্ভব। সেই ধারণাকে মামদানি পরাজিত করেছেন। শুধু তা-ই নয়, অনেক ইহুদি ভোটারকে তিনি বোঝাতে সক্ষম হয়েছেন যে ইসরায়েলের বর্বতার বিরুদ্ধে বলা মানে ইহুদিদের বিপক্ষে বলা নয়। সাধারণ ইহুদি জনগোষ্ঠীও বুঝতে শুরু করেছে যে ইসরায়েলের বর্বরতা আদতে তাদের বিশ্বের সাধারণ শান্তিকামী মানুষের কাছে হেয় করছে। তারা নিজেরাও ইসরায়েলের বর্বরতার বিষয়ে সচেতন হচ্ছে এবং এই বর্বরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছে। ইহুদি মানেই ইসরায়েল কিংবা ইসরায়েল মানেই ইহুদি এই চিন্তার দিন শেষ হয়ে আসছে। ইসরায়েল রাষ্ট্র মূলত টিকে আছে আমেরিকার সমর্থনের ছত্রছায়ায়। মামদানির মতো তরুণ মানবিক রাজনীতিবিদদের উত্থানের অর্থ হলো ইসরায়েলের প্রতি আমেরিকার অন্ধ সমর্থনের সুযোগ সংকুচিত হওয়া। সুতরাং জোহরান মামদানির বিজয় আমেরিকার রাজনীতির প্যারাডাইম শিফট এবং বর্বর ইসরায়েলের সম্ভাব্য পতনের আলামত।

লেখক : কবি

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য