শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর, ২০২৫

জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন

আমাদের ইতিহাসে কিছু দিন আছে, যেগুলো সময়কে অতিক্রম করে যুগের প্রেক্ষাপট তৈরি করে। ৭ নভেম্বর তেমনই এক দিন। ১৫ আগস্ট-পরবর্তী রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে এ দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী অধ্যায়। এ দিনটি শুধু একটি রাজনৈতিক পরিবর্তনের সন্ধিক্ষণ ছিল না; এটি ছিল জাতীয় আত্মবিশ্বাস পুনরুদ্ধারের, রাষ্ট্রকে পুনর্বিন্যাস করার এবং গণমানুষের শক্তি পুনরায় সংগঠিত করার দিন। এ দিনটি প্রমাণ করে, রাষ্ট্রের সংকটঘন মুহূর্তে জনগণের অন্তর্নিহিত শক্তি এবং সেনাবাহিনীর শৃঙ্খলা একত্র হলে জাতি নতুন পথ খুঁজে পায়। সেই পথের কেন্দ্রবিন্দুতে উদিত হন মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান-একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, একজন সংগঠক এবং সর্বোপরি একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক, যাঁর সিদ্ধান্ত ও কর্ম আমাদের আজকের রাষ্ট্রকাঠামোর ভিত্তি স্থাপন করেছে।

৭ নভেম্বরের পর জিয়াউর রহমান কোনো প্রতিহিংসার রাজনীতি করেননি; তিনি বিভাজনের মাঠে দাঁড়িয়ে ঐক্যের বীজ বপন করেছিলেন। তখনকার পরিস্থিতিতে তাঁর প্রথম লক্ষ্য ছিল রাষ্ট্রযন্ত্রকে স্থিতিশীল করা, প্রশাসনিক কাঠামো পুনর্গঠন এবং মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনা। মার্কিন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী স্যামুয়েল হান্টিংটনের সেই কথাটি তাঁর শাসনদর্শনে প্রতিফলিত হয়- ‘Order precedes liberty.’ জিয়া জানতেন, ভোটের মাধ্যমে শাসন তখনই অর্থবহ হবে যখন রাষ্ট্রের কর্মক্ষমতা পুনরুদ্ধার হবে। তিনি সেনাবাহিনীতে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা করেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনেন এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণকে নতুন দিগন্তে নিয়ে যান। এ সিদ্ধান্তগুলো ইতিহাসে তাঁর বিচক্ষণতা ও রাষ্ট্রদৃষ্টির প্রমাণ হয়ে থাকবে। জিয়াউর রহমানের রাষ্ট্রদর্শন ছিল অত্যন্ত বাস্তবমুখী। তিনি আবেগ নয়, বাস্তবতার ভিত্তিতে শাসনের নীতি তৈরি করেন। পুনরুদ্ধার করেন বহুদলীয় গণতন্ত্রের অধিকার, চালু করেন গণভোট ও সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নেতৃত্ব যাচাইয়ের প্রক্রিয়া এবং জাতীয় রাজনীতিকে অভিজাতদের কবল থেকে বের করে এনে জনগণের দুয়ার পর্যন্ত পৌঁছে দেন। তাঁর উদ্যোগেই রাজনীতিতে নতুন প্রজন্ম এবং নতুন নেতৃত্বের আত্মপ্রকাশ ঘটে। তাঁর কথার প্রতিধ্বনি এখনো শোনা যায়- ‘রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য।’

অর্থনৈতিক পুনর্গঠনে জিয়ার ভূমিকা ছিল মাইলফলক। যুদ্ধবিধ্বস্ত, রেশননির্ভর, রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত অর্থনীতিকে তিনি আত্মনির্ভরশীল ও উৎপাদনমুখী অর্থনীতির পথে নিয়ে যান। মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশ ছিল একটি ক্লান্ত, ক্ষতবিক্ষত অর্থনীতি-রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত কাঠামোতে আবদ্ধ, খাদ্য ও বৈদেশিক অনুদানের ওপর নির্ভরশীল; বাংলাদেশকে বলা হতো দুর্ভিক্ষের দেশ। জিয়া সেখানেই দাঁড়িয়ে দেখিয়েছেন, বাংলাদেশ আত্মমর্যাদার সঙ্গে দাঁড়াতে পারে; শুধু প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, পরিশ্রম এবং মুক্ত অর্থনৈতিক সুযোগের বিস্তার। খাল খনন ও নদী পুনঃখননের মাধ্যমে বন্যার সময় পানি ধরে রেখে এক ফসলি জমিতে তিন ফসলের আবাদ প্রচলন করলেন জিয়াউর রহমান। উচ্চ ফলনশীল ধান, সেচ সম্প্রসারণ, সার ও কৃষিঋণ এবং গ্রামীণ যোগাযোগব্যবস্থার উন্নয়ন তাঁর কৃষিবিপ্লবের ভিত্তি স্থাপন করে। তাঁর সময়ের কৌশলেই বাংলাদেশ খাদ্যনির্ভরতার দিকে অগ্রসরণ হতে শুরু করে। একই সঙ্গে তিনি প্রবাসী শ্রমবাজার উন্মুক্ত করেন, যা আজ আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার প্রধান উৎস। আজকের রেমিট্যান্সভিত্তিক স্থিতিশীল অর্থনীতির মূল বীজ রোপণ করেছিলেন তিনিই। জিয়াউর রহমানের ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ কোনো সংকীর্ণ পরিচয়ের রাজনীতি ছিল না; বরং এটি ছিল একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্রদর্শন- যেখানে সমতল ও পাহাড়, বাঙালি ও নৃগোষ্ঠী, গ্রাম ও শহর, বিভিন্ন ধর্ম ও সংস্কৃতির মানুষকে একই মালায় গাঁথার চেষ্টা করেছিলেন। তিনি বুঝতেন, জাতি গঠনের শক্তি আসে বৈচিত্র্যকে সম্মান করার মধ্য দিয়ে। একে অপরকে পাশে নিয়ে ভবিষ্যৎ নির্মাণের অঙ্গীকারের মধ্যে। মুসলিম, হিন্দু, খ্রিস্টান, বৌদ্ধসহ নৃতাত্ত্বিক সম্প্রদায়ের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে মূলধারায় মর্যাদা দেওয়া ছিল তাঁর রাষ্ট্রদর্শন। তাঁর এই দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যেই নিহিত ছিল একটি ‘রেইনবো স্টেট’ ধারণা- যেখানে সব নাগরিকের পরিচয়, বিশ্বাস ও ইতিহাস সমান মর্যাদা পায় এবং জাতীয় পরিচয় গঠিত হয় সম্মিলিত চেতনার ভিত্তিতে। জিয়ার বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ তাই ভাষা বা ভূগোলের চৌহদ্দিতে সীমাবদ্ধ নয়; এটি ছিল স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং বহুত্ববাদী সম্মিলন-চেতনার মূল্যবোধ, যা আমাদের জাতিসত্তাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

রাষ্ট্র পরিচালনার পাশাপাশি জিয়া আন্তর্জাতিক কূটনীতিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যান। তিনি বাংলাদেশের স্বাধীন পরিচয়কে সম্মানের সঙ্গে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বমঞ্চে। মুসলিম বিশ্ব, প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং বৈশ্বিক শক্তিগুলোর সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলেন। তাঁর নীতির কেন্দ্রে ছিল মর্যাদাসম্পন্ন, ভারসাম্যের এবং স্বার্থরক্ষার কূটনীতি। আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার, উন্নয়ন সহযোগিতা ও আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করে তিনি বাংলাদেশকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মানচিত্রে প্রতিষ্ঠার পথ তৈরি করেন। পরবর্তীকালে দক্ষিণ এশিয়া আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনে তাঁর ভূমিকা অনন্য। জিয়াউর রহমানকে সিঙ্গাপুরের লি কুয়ান ইউ বা মালয়েশিয়ার মাহাথির মোহাম্মদের সঙ্গে তুলনা করা হয় প্রায়ই- কারণ তিনি ছিলেন উন্নয়ন-বাস্তববাদে বিশ্বাসী, কঠোর শৃঙ্খলা, দূরদর্শিতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শক্তি নির্মাণে অটল। দক্ষিণ কোরিয়ার পার্ক চুং-হির মতো তিনি জানতেন, জাতির অগ্রগতি কেবল স্লোগানে আসে না-এটি আসে কঠোর সংগঠন, দক্ষ পরিকল্পনা এবং দক্ষ মানুষের নেতৃত্ব থেকে।

আজ বাংলাদেশের রাজনীতির বাস্তবতা আমাদের আবার ৭ নভেম্বরের চেতনা স্মরণ করিয়ে দেয়। গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, আইনের শাসন, বাকস্বাধীনতা ও সুশাসনের জন্য জাতি জুলাই গণ আন্দোলনের মাধ্যমে আবার এক ঐতিহাসিক পরিবর্তনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে। বাংলাদেশের মানুষ প্রত্যাশা করে সেই নেতৃত্বকে- যে নেতৃত্ব জাতিকে বিভক্ত নয়, ঐক্যবদ্ধ দেখতে চায়; যে নেতৃত্ব ক্ষমতার প্রদর্শনে নয়, জনগণের সেবায় বিশ্বাস করে। রাষ্ট্রের শক্তি আসে জনগণের সম্মতি থেকে এবং জাতির মর্যাদা রক্ষা পায় রাজনৈতিক অন্তর্ভুক্তি, স্বাধীনতা ও ন্যায়ভিত্তিক শাসনের মাধ্যমে।

৭ নভেম্বরের চেতনা কোনো প্রতিহিংসার ভাষা নয়, কোনো বিভাজনের ডাক নয়। এটি জাতীয় পুনর্জাগরণ, আত্মমর্যাদা এবং গণমানুষের ক্ষমতায়নের প্রতীক। জিয়াউর রহমানের ইতিহাস আমাদের শিখিয়ে দেয়- রাষ্ট্রদর্শন মানে কেবল শাসন নয়; এটি ভবিষ্যৎ নির্মাণের কঠিন দায়িত্ব, সাহসী সিদ্ধান্ত গ্রহণের নৈতিক শক্তি এবং জনগণের প্রতি অবিচল বিশ্বাস।

শহীদ জিয়া দেখিয়েছেন, রাষ্ট্রনেতার শক্তি ব্যক্তিগত বিলাসে নয়, নৈতিকতা, সততা এবং আত্মনিবেদনে। তাঁর জীবনে ব্যক্তিগত সম্পদ সঞ্চয়ের কোনো ইতিহাস নেই; তিনি রেখে গেছেন নীতি, শৃঙ্খলা এবং জাতীয়তাবাদী মর্যাদার উদাহরণ। আজ বিএনপির প্রতিশ্রুতি সেই উত্তরাধিকার রক্ষা করা- প্রতিহিংসা নয়, পুনর্গঠন; বিভাজন নয়, ঐক্য; ক্ষমতার দখল নয়, জনগণের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার। এ কারণেই ৭ নভেম্বর শুধু অতীতের স্মৃতি নয়; এটি বর্তমানের অনুপ্রেরণা এবং ভবিষ্যতের অঙ্গীকার।

৭ নভেম্বর আমাদের শিখিয়েছে-জাতিকে পিছিয়ে দেওয়া যায় না, আর জনগণের আকাঙ্ক্ষাকে বন্দি রাখার শক্তি কোনো স্বৈরশাসনের নেই। বাংলাদেশ আবার জেগে উঠবে- গণতন্ত্রের শক্তিতে, জনগণের আস্থায় এবং জাতীয় মর্যাদার অটল বিশ্বাসে। আগামী নির্বাচনে জনগণ কথা বলবে-তাদের ভোটের অধিকার দিয়ে, তাদের মর্যাদা দিয়ে, তাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা দিয়ে। সেই দিনটি হবে শুধু একটি দলের বিজয় নয়; এটি হবে গণতন্ত্রের বিজয়, নাগরিকের বিজয় এবং রাষ্ট্রের পুনর্জন্ম। দেশ আবার দাঁড়াবে আইন, অধিকার, উন্নয়ন ও সুশাসনের ভিত্তিতে- যেমন জিয়া দাঁড় করিয়ে দিয়েছিলেন।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৫৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের
বাংলাদেশে পুলিশ সংস্কারে সহায়তার প্রস্তাব আয়ারল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ভারতের টেস্ট স্কোয়াড ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা
ভোকেশনাল সমাপনী পরীক্ষা নিয়ে ডিএমপির জরুরি নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে
জুলাই যোদ্ধারা মিডিয়া ইকোসিস্টেমে যুক্ত হলে গুণগত পরিবর্তন আসবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন