শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ নভেম্বর, ২০২৫

ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনা

বাংলাদেশ এখন পৃথিবীর দ্বিতীয় পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। আমেরিকা-ইউরোপের মানুষের গায়ে এখন শোভা পায় বাংলাদেশে তৈরি পোশাক। বিশ্বকাপ ফুটবলের মিলিয়ন ডলার দামের তারকা ফুটবলারদের জার্সিও তৈরি হয় বাংলাদেশে। পৃথিবীর ২০০টির বেশি দেশের মধ্যে পদ্মা মেঘনা যমুনাপারের জনপদ এখন ৩৫তম অর্থনীতি। আমাদের একসময়ের প্রভু দেশ পাকিস্তানের অবস্থান ৪১তম। ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার সময় বাংলাদেশ ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব দেশ। আমেরিকার পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিসিঞ্জারের ভাষায় ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’। এ দেশের এলিট শ্রেণির মানুষও ছিল স্বাধীনতার পর আমেরিকা বা ইউরোপ থেকে আসা পুরোনো পোশাকের ওপর নির্ভরশীল। সারা দেশের বিদেশি পুরোনো পোশাক বিক্রির কেন্দ্রগুলো পরিচিত ছিল ‘নিক্সন মার্কেট’ হিসেবে।

রিচার্ড মিলহাউস নিক্সন হলেন আমেরিকার ইতিহাসের একজন বিতর্কিত প্রেসিডেন্ট। ওয়াটারগেট কেলেঙ্কারিতে জড়িত থাকার অভিযোগে কোণঠাসা হয়ে পড়েন তিনি। ক্ষমতাচ্যুত বা অভিশংসন এড়াতে তিনি পদত্যাগে বাধ্য হন। আমেরিকার ইতিহাসে আর কোনো প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের নজির নেই। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন ও তাঁর ইহুদি পররাষ্ট্রমন্ত্রী কিসিঞ্জার ছিলেন আমেরিকার তাঁবেদার রাষ্ট্র পাকিস্তানের পক্ষে। বাংলাদেশের স্বাধীনতার পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় আমেরিকার এই দুই নেতার জিঘাংসার টার্গেটে পরিণত হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। ১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা ৪৫ মিনিট। কিসিঞ্জার তখন চীন সফরে। প্রেসিডেন্ট নিক্সন ফোনে কথা বলছেন হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে। তাঁদের আলাপচারিতায় একপর্যায়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রসঙ্গ আসতেই নিক্সন গালি দিয়ে ওঠেন কুত্তি বলে। ইংরেজিতে তাঁর বলা বাক্যটি ছিল, ‘We really slobbered over the old bitch’.

ইন্দিরা হত্যার সেই ভয়ংকর ঘটনানিক্সনের মা একজন কোয়েকার খ্রিস্টান। এই সম্প্রদায়ের লোকেরা মদ পান, নাচ ও খারাপ ভাষা ব্যবহার থেকে দূরে থাকে। এটিকে তারা ধর্মীয় কর্তব্য বলেও ভাবে। কিসিঞ্জারের সঙ্গে টেলিফোন আলাপে নিক্সন ইন্দিরা গান্ধীকে নোংরা ভাষায় গালি দিয়ে নিজের প্রতিহিংসার প্রকাশ ঘটান। দীর্ঘ ৪৫ বছর নিক্সন-কিসিঞ্জারের এই ফোনালাপের বিষয়টি গোপন থাকে। ৪৫ বছর পর সিআইএ ফোনালাপের গোপন ডকুমেন্ট প্রকাশ করে। ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে গালি খেতে হয়েছিল বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন জানানোর জন্য। নিজের দেশের জন্য ঝুঁকি নিয়েও তিনি বাংলাদেশের পক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন। বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিমান দেশ আমেরিকার সমর্থন সত্ত্বেও পাকিস্তানি দখলদার বাহিনী বাংলাদেশে পরাজিত হয় মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় মিত্রবাহিনীর যৌথ কমান্ডের হাতে।

নিক্সন-কিসিঞ্জারের ফোনালাপের আট দিন আগে ১৯৭১ সালের ২৫ নভেম্বর ইন্দিরা গান্ধী আমেরিকার প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক করেন। সাফ সাফ বলেন, বাংলাদেশে গণহত্যা চালাচ্ছে পাকিস্তান। সারা বিশ্ব ঘুমিয়ে থাকলেও তিনি চুপ থাকবেন না। নিক্সন ইন্দিরা গান্ধীকে হুমকির সুরে বলেন, পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলানো যাবে না।

১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা ৪৫ মিনিট। কিসিঞ্জার তখন চীন সফরে। প্রেসিডেন্ট নিক্সন ফোনে কথা বলছেন হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে। তাঁদের আলাপচারিতায় একপর্যায়ে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রসঙ্গ আসতেই নিক্সন গালি দিয়ে ওঠেন ‘কুত্তি’ বলে

ইন্দিরা গান্ধী আমেরিকার পরামর্শ পাত্তা দেননি। তিনি পাকিস্তানের সুমতির জন্য আট মাস অপেক্ষা করেছেন। ভেবেছেন নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। ভারতে আশ্রয় নেওয়া শরণার্থীরা সসম্মানে তাদের দেশে ফিরে যাবে। কিন্তু পাকিস্তানের পক্ষে চীন ও আমেরিকার মদত থাকায় তারা ছিল বেপরোয়া। বিশ্বের ২৪টি দেশের সরকারপ্রধানের কাছে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার বিবরণ তুলে ধরেছেন। বাংলাদেশের নির্যাতিত মানুষের পক্ষে তাদের সমর্থন চেয়েছেন। ভারত নিজেই ছিল তখন অভাবী দেশ। তারপরও মাসের পর মাস ধরে ৯০ লাখ শরণার্থীর খাদ্য জুগিয়েছেন। নিক্সনের ওই ফোনালাপের সপ্তাহখানেক আগে কিসিঞ্জার ইন্দিরা গান্ধীকে বলেন, এটা তো পাকিস্তানের ঘরোয়া ঝগড়া। আমরা কি নিরপেক্ষ থাকতে পারি না ম্যাডাম প্রাইম মিনিস্টার?

ইন্দিরা গান্ধী বলেন নিরপরাধ লোকদের গণহত্যা, ধর্ষণ আর লুটতরাজ দেখে যে নিরপেক্ষ থাকে সে-ও একজন অপরাধী মি. কিসিঞ্জার। আমেরিকা মানবাধিকারের ফেরিওয়ালা বলে নিজেদের দাবি করে। বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার ব্যাপারে সে দেশের সরকারের ভূমিকা ছিল এক কথায় জঘন্য। নিক্সন-কিসিঞ্জার ফোনালাপের দুই দিন পর ভারত বাংলাদেশকে স্বাধীন দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর কবল থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করতে মুক্তিবাহিনীর সমর্থনে ভারত সৈন্য পাঠায়। যৌথ বাহিনীর কাছে মাত্র ১০ দিনের মধ্যে ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানি বাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। তার আগে পাকিস্তানি বাহিনীর পরাজয় ঠেকাতে বঙ্গোপসাগরে সপ্তম নৌবহর পাঠায় আমেরিকা। বাংলাদেশের পক্ষে রাশিয়া তাদের নৌবহর পাঠালে পিছু হটে আমেরিকান নৌবহর।

নিক্সন-কিসিঞ্জারের নোংরা ফোনালাপ দীর্ঘ ৪৫ বছর গোপন রাখা হয়। তারপর সিআইএ সে ফোনালাপ প্রকাশ করে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা একটি উল্লেখযোগ্য বই গ্যারি জে ব্যাস লিখিত The Blood Telegram; Nixon, kissinger and a Forgotten Genocide. ওই বইটিতেও এসেছে নিক্সন-কিসিঞ্জার ফোনালাপ এবং অশ্লীল গালির প্রসঙ্গটি। তা ছাড়া কয়েক বছর ধরে ইউটিউবে আছে পুরো আলাপচারিতা।

প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন মারা গেছেন বহু বছর আগে। ইন্দিরা গান্ধীও বেঁচে নেই। কিসিঞ্জার মৃত্যুর আগে ক্ষমা চেয়েছেন ভারতীয়দের কাছে। কারণ টেলিফোন আলাপে তিনিও ‘বাস্টার্ড ইন্ডিয়ানস’ বলে মনের ক্ষোভ ঝেড়েছিলেন। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানের পরাজয়কে আমেরিকা নিজেদের পরাজয় বলে ভেবেছিল। এ কারণে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি শেখ মুজিব ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের পেছনে আমেরিকার হাত আছে বলে অনেকেই অভিযোগ করেন। শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের দমনে ইন্দিরা গান্ধী অমৃতসরের স্বর্ণমন্দিরে অভিযান চালানোর নির্দেশ দেন। শিখদের পবিত্র তীর্থস্থান স্বর্ণমন্দিরে অভিযান চালানোর ঘটনাকে সাধারণ শিখরা ভালো চোখে দেখেননি। ওই ঘটনার বদলা নিতে দুজন শিখ দেহরক্ষী ইন্দিরা গান্ধীকে হত্যা করেন।।

দুই.

ইন্দিরা গান্ধী দিল্লিতে তাঁর সরকারি বাসভবনে যেদিন নিহত হন, তার আগের দিন তিনি ভুবনেশ্বর সফর করেন। উড়িষ্যার রাজধানী ভুবনেশ্বর ইন্দিরা গান্ধীর জীবনের একটি স্মৃতিমণ্ডিত শহর। এই শহরেই ইন্দিরা গান্ধীর বাবা জওহরলাল নেহরু গুরুতর অসুস্থ হন। সে অসুস্থতার জেরে ১৯৬৪ সালের মে মাসে তিনি শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। ১৯৬৭ সালের নির্বাচনি প্রচারের সময় ইন্দিরা গান্ধীর দিকে একটা পাথর ছোড়া হয়েছিল ওই শহরেই। তাতে তাঁর নাক ফেটে যায়। সেদিন তিনি জনসভায় বলেন, ‘আমি আজ বেঁচে আছি, কাল না-ও থাকতে পারি। এটা নিয়ে ভাবি না, আমি থাকলাম কী থাকলাম না। অনেক দিন বেঁচেছি। আমার গর্ব যে পুরো জীবনটাই দেশের মানুষের সেবায় কাজে লাগাতে পেরেছি। আর যেদিন মরে যাব, আমার রক্তের প্রতিটা ফোঁটা ভারতকে আরও মজবুত করার কাজে লাগবে। ভাষণ শেষে ইন্দিরা গান্ধী যখন রাজ্যপালের বাসভবনে যাচ্ছিলেন, তখন উড়িষ্যার রাজ্যপাল বিশ্বম্ভরনাথ পান্ডে তাঁকে বলেন, ‘একটা রক্তাক্ত মৃত্যুর কথা বলে আপনি আমাকে ভয় পাইয়ে দিয়েছেন।’

ইন্দিরা গান্ধী জবাবে বলেন, তিনি যা বলেছেন, তা মনের কথা। ১৯৮৪ সালের ৩১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৭টার মধ্যে দিনের কর্মসূচি পালনে তৈরি হন ইন্দিরা গান্ধী। তাঁর পরনে ছিল কালো পাড়ের গেরুয়া রঙের শাড়ি। দিনের প্রথম অ্যাপয়েন্টমেন্টটা ছিল পিটার উস্তিনভের সঙ্গে। ইন্দিরা গান্ধীর ওপরে একটা তথ্যচিত্র বানাচ্ছিলেন তিনি। আগের দিন উড়িষ্যা সফরের সময়েও তিনি ওই তথ্যচিত্রের জন্য শুটিং করেন। দুপুরে শ্রীমতী গান্ধীর সঙ্গে দেখা করার কথা ছিল ব্রিটেনের সাবেক প্রধানমন্ত্রী জেমস ক্যালাগান আর মিজোরামের এক নেতার। সন্ধ্যায় ব্রিটেনের রাজকুমারী অ্যানের সম্মানে ডিনার দেওয়ার কথা ছিল। সকালে ব্রেকফাস্টের পর মেকআপ ম্যান তাঁর মুখে সামান্য পাউডার আর ব্লাশার লাগিয়ে দেন। তখনই হাজির হন ব্যক্তিগত চিকিৎসক কে পি মাথুর। রোজ ওই সময়েই মিসেস গান্ধীর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে যেতেন তিনি।

সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ইন্দিরা গান্ধী বাইরে বের হন। বেশ রোদ ঝলমলে দিন। রোদ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে আড়াল করতে সেপাই নারায়ণ সিং একটা কালো ছাতা নিয়ে পাশে পাশে হাঁটছিলেন। কয়েক পা পেছনে ছিলেন ব্যক্তিগত সচিব আর কে ধাওয়ান। সবার পেছনে ব্যক্তিগত নিরাপত্তা অফিসার, সাব ইন্সপেক্টর রামেশ্বর দয়াল। ইন্দিরা গান্ধী তাঁর সফদার জং রোডের বাসভবন লাগোয়া আকবর রোডের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে যাচ্ছিলেন। দুটি ভবনের মধ্যে যাতায়াতের গেটের সামনে পৌঁছে ইন্দিরা গান্ধী তাঁর সচিব আর কে ধাওয়ানের সঙ্গে কথা বলেন।

ধাওয়ান প্রধানমন্ত্রীকে জানান, ইয়েমেন সফররত রাষ্ট্রপতি জ্ঞানী জৈল সিংকে জানানো হয়েছে যাতে তিনি সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে দিল্লি চলে আসেন। পালাম বিমানবন্দরে রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানিয়ে ইন্দিরা গান্ধী সময়মতো যাতে ব্রিটিশ রাজকুমারী অ্যানের ভোজসভায় পৌঁছতে পারেন, সেজন্যই ওই বার্তা পৌঁছানো হয়েছে। ঠিক সে সময়ে হঠাৎ পাশে দাঁড়ানো দেহরক্ষী বিয়ন্ত সিং রিভলবার থেকে ইন্দিরা গান্ধীর দিকে গুলি চালান। প্রথম গুলিটা পেটে লাগে। তারপর একেবারে কাছ থেকে আরও দুবার চালানো হয় গুলি। সে দুটি গুলি তাঁর বুকে আর কোমরে লাগে। প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ঠিক পাঁচ ফুট দূরে নিজের টমসন অটোমেটিক কার্বাইন নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরেক দেহরক্ষী সতবন্ত সিং। ইন্দিরা গান্ধীকে মাটিতে পড়ে যেতে দেখে সতবন্ত কিছুটা ঘাবড়ে যান। বিয়ন্ত তার দিকে তাকিয়ে চিৎকার করে বলে সতবন্ত গুলি চালাও।’ সতবন্ত সঙ্গে সঙ্গে নিজের কার্বাইন থেকে থেকে ২৫টা গুলি ইন্দিরা গান্ধীর শরীরে গেঁথে দেন।

এক নম্বর আকবর রোডের ভবন থেকে পুলিশ অফিসার দিনেশ কুমার ভাট এগিয়ে আসেন শোরগোল শুনে। বিয়ন্ত সিং আর সতবন্ত সিং তখন নিজেদের অস্ত্র মাটিতে ফেলে দেন। বিয়ন্ত বলেন, ‘আমাদের যা করার করেছি। এখন তোমরা যা ইচ্ছা তাই কর।’

দেহরক্ষীদের গুলিতে ছিন্নভিন্ন হওয়ার প্রায় চার ঘণ্টা পর, বেলা ২টা ২৩ মিনিটে ইন্দিরা গান্ধীকে মৃত ঘোষণা করা হয়। কিন্তু সরকারি প্রচারমাধ্যমে তা ঘোষণা করা হয় প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সন্ধ্যা ৬টায়। ইন্দিরা গান্ধীর জীবনীকার ইন্দর মালহোত্রার তথ্য, গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আগেই আশঙ্কা করেছিল ইন্দিরা গান্ধীর ওপরে এরকম হামলা হতে পারে। তারা সুপারিশ করেছিল প্রধানমন্ত্রীর বাসভবন থেকে সব শিখ নিরাপত্তাকর্মীকে যেন সরিয়ে নেওয়া হয়। কিন্তু সেই ফাইল যখন ইন্দিরা গান্ধীর টেবিলে পৌঁছায়, তখন ভীষণ রেগে যান। নোট লেখেন, ‘আরন্ট উই সেক্যুলার?’ যার অর্থ ‘আমরা না ধর্মনিরপেক্ষ দেশ?’

তিন.

ইন্দিরা গান্ধী হত্যায় আমেরিকার হাত ছিল বলে অনুমান করা হয়। বলা হয় শিখ বিচ্ছিন্নতাবাদীদের পেছনে ছিল ওয়াশিংটন। আমেরিকা তা কখনো স্বীকার করেনি। তবে ইন্দিরা গান্ধী হত্যার ৪১তম বার্ষিকীতে বাহরাইনে অনুষ্ঠিত মানামা সংলাপে আমেরিকার জাতীয় গোয়েন্দাপ্রধান তুলসী গ্যাবার্ড বলেছেন, তাঁর দেশ বছরের পর বছর ধরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সরকার পরিবর্তন ও নানা অপকর্মে জড়িত ছিল। সে পথ থেকে তারা সরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর তারা ওই পথে হাঁটবে না। সাধু! সাধু! সাধু!

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
শক্তির চাহিদা পূরণে সৌরবিদ্যুৎ
সেনারা পারে, পারতেই হয়
সেনারা পারে, পারতেই হয়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
মৃত্যু আসতে পারে যে কোনো সময়
অপনীতির অবসান
অপনীতির অবসান
গুপ্ত স্বৈরাচার
গুপ্ত স্বৈরাচার
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
নির্বাচন : আশায় বাঁধি বুক
গোলাপের সুবাস গেল কই
গোলাপের সুবাস গেল কই
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
ব্যবসায় দুর্দিন
ব্যবসায় দুর্দিন
সর্বশেষ খবর
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

৫০ সেকেন্ড আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা