শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর, ২০২৫

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ

অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
প্রিন্ট ভার্সন
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ

ইতিহাসের একটি ব্যর্থ শাসনকালের সমাপ্তি ঘটে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে চরম স্বেচ্ছাচার আর বিশৃঙ্খলার দায়ে করুণ ও নিষ্ঠুর পরিণতি ভোগ করতে হয় শেখ মুজিবুর রহমানকে। তারপর ওই বছরের ৭ নভেম্বর আসে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ঐতিহাসিক সিপাহি-জনতার বিপ্লব সংঘটিত হয়। যা জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। এই দিনটি দেশপ্রেমিক সেনা ও সাধারণ জনগণের ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের প্রতীক, যা ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের তিন দিনের সামরিক অভ্যুত্থানের পতন ঘটায় এবং বন্দিদশা থেকে জেনারেল জিয়াউর রহমানকে মুক্ত করে। এটি স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র সুরক্ষার এক অবিস্মরণীয় অঙ্গীকারের দিন, যা আজও জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রেরণা জোগায়। এই দিবসের অর্জনকে বিশ্লেষণ করলে মোটাদাগে পাঁচটি দিক স্পষ্ট হয়। যেগুলো এই দিবসটিকে আমাদের প্রেরণার উৎস করে তুলেছে।

প্রথমত ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের প্রতীক : ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বরের অভ্যুত্থান প্রমাণ করে যে সাধারণ মানুষ ও সেনাবাহিনী ঐক্যবদ্ধ হলে যে কোনো অপশক্তি বা ষড়যন্ত্রকে প্রতিহত করা সম্ভব।

দ্বিতীয়ত গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা : এই দিবসটি স্মরণ করিয়ে দেয় যে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য আপসহীন সংগ্রাম করতে হয়। এটি বহুদলীয় গণতন্ত্র নিশ্চিত করা এবং জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়ার প্রেরণা দেয়।

তৃতীয়ত রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা : এই বিপ্লবের মাধ্যমে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ক্ষমতার লড়াইয়ের অবসান ঘটে, যা গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করে।

চতুর্থত ঐক্যবদ্ধতার আহ্বান : জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের মূল চেতনা হলো আধিপত্যবাদী ও স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ববিরোধী অপশক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম। এই চেতনা আজও জাতিকে স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও জুলুমতন্ত্র মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ হতে অনুপ্রাণিত করে।

সর্বশেষ শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মুক্তি : বিপ্লবের ফলে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে জেনারেল জিয়াউর রহমান পরবর্তী সময়ে রাষ্ট্র পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন, যা এই দিবসটিকে আরও তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে।

মূলত প্রেসিডেন্ট হিসেবে জেনারেল জিয়াউর রহমান যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব নিয়েই তিনি পুনর্গঠনের কাজে মনোনিবেশ করেন। তাঁর উন্নত ও সময়োপযোগী চিন্তাধারা আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশকে পরিচয় করিয়ে দেয় খুব কম সময়ে। জিয়াউর রহমান পরিচিতি পান একজন ভিশনারি-প্রজ্ঞাবান রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পশ্চিম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী যখন নিরস্ত্র বাঙালিদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে সেই রাতে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতারা আত্মগোপনে চলে যান। সাধারণ জনগণ দিশাহারা হয়ে পড়েন। এমন ক্রান্তিলগ্নে ২৬ মার্চ চট্টগ্রাম রেডিও স্টেশন থেকে স্বাধীনতা এবং মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা দেন মেজর জিয়াউর রহমান। দিশাহারা জাতি পথ খুঁজে পায়। এ সময় ‘উই রিভোল্ট’ বলে জিয়াউর রহমান যে বিদ্রোহের প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছিলেন একজন সমরনায়ক হিসেবে সেটিই ছিল মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনকে পাল্টে দিতে ৩ নভেম্বর ১৯৭৫ ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে পাল্টা অভ্যুত্থান ঘটে। বন্দি করা হয় জনগণের প্রিয় সেনাপতি সেনাপ্রধান জেনারেল জিয়াউর রহমানকে। বাংলাদেশ হয়ে পড়ে সরকারশূন্য। এভাবে একটি অন্ধকার সময় আবার নেমে এলে জনগণ হতাশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। তারা ভাবে মুজিবের আমলের সেই দুর্ভিক্ষ আর ক্ষুধা ফের বুঝি নেমে এলো। দুর্নীতি আর দুঃশাসনের দিন ফেরার অজানা আশঙ্কায় বিচলিত হয়ে পড়ে সাধারণ মানুষ। সেই সঙ্গে রুশ-ভারতের তাঁবেদারির যুগের প্রত্যাবর্তনের আশঙ্কাও প্রবল হতে থাকে। একাত্তরের ২৫ মার্চের কালরাতে পাকিস্তানি বাহিনী গণহত্যা শুরু করলে এই মানুষটি চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে হতবিহ্বল জাতির প্রাণে প্রতিরোধের শিখা প্রজ্বলিত করেছিলেন। সেই মানুষটিকে যারা বন্দি কিংবা হত্যা করতে পারে, তারা আর যা-ই হোক বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও অস্তিত্বের বন্ধু হতে পারে না। এমনি এক শঙ্কা ও নৈরাশ্যের দুর্যোগে ৬ নভেম্বর মধ্যরাতের পর বিপ্লবী সৈনিকদের কামানের গোলার গর্জন কুচক্রীদের সব চক্রান্ত ছিন্নভিন্ন করে দেয়। ভোরের আলো ফোটার সঙ্গে সঙ্গে ঢাকার রাজপথে এক অভূতপূর্ব দৃশ্যের অবতারণা হয়। ট্রাকে ট্রাকে সৈনিকরা আকাশের দিকে গুলিবর্ষণ করে তাদের বিজয়ের কথা জানান দেন। সৈনিক ও জনগণ মিলে আনন্দ মিছিল বের করে। সেনা ট্যাঙ্কে ফুলের মালা পরিয়ে জনগণ সিপাহি বিপ্লবকে অভিনন্দিত করে।

জিয়া সেদিনও রেডিওতে কথা বলেছিলেন। ‘আমি জিয়া বলছি’- তাঁর কণ্ঠের এমন উচ্চারণ সাধারণ মানুষকে আশ্বস্ত করল। অজানা আশঙ্কা কেটে গেল। নির্ভার জনতা সারা দিন আনন্দ-উৎসবে মেতে রইলেন রাজপথে। শহর-নগর-গ্রামের সবখানে জিয়ার স্তুতি আর ভবিষ্যতের সোনালি সূচনার প্রত্যাশা নিয়ে জনগণে ফিরে গেল ঘরে। পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর প্রমাণ করেছে সামরিক বাহিনী ও জনগণের ঐক্য অটুট থাকলে কোনো আধিপত্যবাদী শক্তির পক্ষে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব হরণ করা সম্ভব নয়। আজ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে চক্রান্ত হচ্ছে। বাংলাদেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রের পর্যায়ে ঠেলে দিতে বিশেষ বিশেষ মহল জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে। তাদের অন্যতম একটি কৌশল হলো, সামরিক বাহিনী ও জনগণকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে তাদের ঘৃণ্য লক্ষ্য হাসিল করা। বাংলাদেশের সচেতন জনগণ তাদের এই অভিসন্ধি কখনোই সফল হতে দেবে না। ৭ নভেম্বরের চেতনা সব ধরনের জাতিঘাতী এবং রাষ্ট্রঘাতী অপকৌশলের বিরুদ্ধে এক শাণিত হাতিয়ার।

চব্বিশের ৫ আগস্টও আমরা একটি বিপ্লব দেখলাম। দেশের সাধারণ ছাত্র-জনতা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে টানা ৩৬ দিনের যেই আন্দোলন সফল করল সেখানেও এই দেশপ্রেমিক সিপাহিদের অবদান অসামান্য। রাজধানীর প্রবেশপথগুলোতে সাধারণ জনগণের যে স্রোত তা তারা আটকায়নি। বরং পথে পথে সেনাদের সঙ্গে সাধারণ জনগণের দোস্তি গড়ে উঠেছে। ট্যাংকের ওপর ফুলের পাপড়ি ছিটিয়ে দিয়েছে সাধারণ মানুষ। সারিবদ্ধ সিপাহিদের রাইফেলের ট্রিগারের আঙুল নেই। তাদের কঠোর হাত কোমলতার সঙ্গে মিলিত হচ্ছে ছাত্র-জনতার হাতের সঙ্গে। মুখে বিজয়ের হাসি। কোথাও কোথাও জনতার উচ্ছ্বাসের সঙ্গে উচ্ছ্বসিত সিপাহিরা নাচছে। রণসংগীতে গলা মেলাচ্ছে বাংলা মায়ের এসব দামাল ছেলে। সিপাহি-জনতার এই যে ঐক্যবদ্ধতার আহ্বান সে তো পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বরের পরম্পরা। জনতার সঙ্গে সিপাহিদের এমন দৃঢ় মেলবন্ধন যে কোনো ফ্যাসিবাদী শক্তিকে রুখে দিতে পারে এই উদাহরণ তো সৃষ্টি হয়েছিল সেদিনই, যেদিন জেনারেল জিয়াউর রহমানকে দেশের প্রয়োজনেই কারাগার থেকে মুক্ত করা হয়েছিল। তারপরের ইতিহাস সে তো বাংলাদেশকে পাল্টে দেওয়ার ইতিহাস। একজন দেশপ্রেমিক রাষ্ট্রনায়কের হাত ধরে প্রগতির পথে পা বাড়ানো একটি জাতির সামনে এগিয়ে যাওয়ার ইতিহাস। বাঙালি থেকে বাংলাদেশি আত্মপরিচয়ে পরিচিত হওয়ার ইতিহাস। আমরা সেই ইতিহাসের ধারাবাহিকতায় এগিয়ে চলেছি। এগিয়ে যেতে চাই শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের দেখিয়ে দেওয়া পথে। চলার পথে তার আদর্শ ও দেশপ্রেম হোক আমাদের পরম পাথেয়। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে এই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

লেখক : গণশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক, বিএনপি

এই বিভাগের আরও খবর
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
সুগন্ধি মনকে সতেজ করে
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
একটা ভিডিওর আয়নায় আমাদের সমাজ
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
জাতীয় মর্যাদা ও পুনর্জাগরণের সেই দিন
সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
সর্বশেষ খবর
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়
‘বঙ্গ বিভূষণ’ অ্যাওয়ার্ড পেলেন শত্রুঘ্ন সিনহা ও আরতি মুখোপাধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক
রাশমিকার মন্তব্যে সামাজিক মাধ্যমে তুমুল বিতর্ক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!
সুদানে পালানোরও কোনো জায়গা নেই মানুষের!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার
চীনের ট্যুরিজম ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামে আমন্ত্রণ পেলেন শাবির অধ্যাপক ইফতেখার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য