শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:২৯, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

বিবিসি বাংলা
অনলাইন ভার্সন
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া আর কানাডা ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ফ্রান্স সহ আরো কয়েকটি দেশ সামনের কয়েকদিনের মধ্যে ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আগেই বলেছেন যে এই সিদ্ধান্ত 'হামাসের সন্ত্রাসবাদ' এর উপহার হিসেবে বিবেচিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রও শক্তভাবে এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করেছে।

কিন্তু এই স্বীকৃতির আসলে অর্থ কী? এর ফলে কী পরিবর্তন হতে পারে?

এই স্বীকৃতির অর্থ কী?

রাষ্ট্র হিসেবে বহু দেশ এই ফিলিস্তিনকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে, বিভিন্ন দেশে এই দেশের কূটনৈতিক মিশনও রয়েছে।  অলিম্পিকসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণও করে তারা।

কিন্তু ইসরায়েলের সাথে ফিলিস্তিনের দীর্ঘসময়ের বিরোধের কারণে ফিলিস্তিনের কোনো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানা, রাজধানী বা সেনাবাহিনী নেই।

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর বহু বছরের দখলদারিত্ব চলার পর ১৯৯০'এর দশকে 'প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটি' বা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠিত হয়, যাদের ঐ ভূখণ্ড ও সেখানে বসবাসরত মানুষের ওপর পূর্ণ নিয়ণ্ত্রণ নেই। ইসরায়েলের আগ্রাসনে গাজা এখন যুদ্ধক্ষেত্র।

কাজেই এই পরিস্থিতিতে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া অনেকটাই প্রতীকী। নৈতিক ও রাজনৈতিকভাবে বিবেচনা করলে এটি বেশ শক্ত পদক্ষেপ, কিন্তু বাস্তবতা হলো – এই সিদ্ধান্তে ফিলিস্তিনের পরিস্থিতি খুব একটা পরিবর্তন হবে না।

তবে এই প্রতীকী পদক্ষেপও বড় পরিবর্তন আনতে পারে।

 যুক্তরাজ্যের সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি জুলাইয়ে জাতিসংঘে এক ভাষণে বলেছিলেন: দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সমর্থনে ব্রিটেন একটি বিশেষ দায়বদ্ধতা অনুভব করে।

সেসময় তিনি ১৯১৭ সালের ব্যালফোর সনদের উল্লেখ করেন। তৎকালীন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্থার ব্যালফোরের তত্বাবধানে ঐ সনদ স্বাক্ষরিত হওয়ার সময় 'ফিলিস্তিনে ইহুদিদের জন্য জাতীয় আবাস প্রতিষ্ঠার' বিষয়টি সমর্থন করেছিল যুক্তরাজ্য।

ঐ সনদে উল্লেখ করা ছিল যে 'ফিলিস্তিনে থাকা ইহুদি নয় এমন মানুষের নাগরিক ও ধর্মীয় অধিকার ক্ষুন্ন করে' এমন কোনো কার্যক্রম সেখানে পরিচালনা করা যাবে না।

একসময় ফিলিস্তিন হিসেবে পরিচিত ঐ ভূখণ্ড ১৯২২ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত লিগ অব নেশনসের এক ম্যান্ডেটের আওতায় বৃটিশরা শাসন করে।

এরপর ১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র তৈরি হয়। ইসরায়েলের পাশাপাশি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের প্রয়াসও চলতে থাকে।

ডেভিড ল্যামি'র মত বহু রাজনীতিবিদ 'দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান' পঙক্তিটি বারবার ব্যবহার করে গেছেন।

এই পঙক্তিটি দ্বারা বোঝানো হয় পশ্চিম তীর ও গাজা উপত্যকায় একটি ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন হবে।

১৯৬৭ সালের ইসরায়েল-আরব যুদ্ধের আগে ঐ অঞ্চল যেভাবে বিভক্ত ছিল, সেই বিভক্তির ভিত্তিতেই দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে বলে বলা হয়ে আসছিল। ১৯৬৭ সালে যুদ্ধের পর ইসরায়েলের দখলে চলে যাওয়া পূর্ব জেরুজালেমের হওয়ার কথা ছিল ফিলিস্তিনের রাজধানী।

তবে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের ক্ষেত্রে বহু বছর ধরে আন্তর্জাতিক প্রয়াস চলমান থাকলেও শেষ পর্যন্ত কোনো সমাধান আসেনি। আর এর মধ্যে পশ্চিম তীরে ইসরায়েলের অবৈধ দখল যত বেড়েছে, দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান কথাটি দিনদিন ফাঁপা বুলি হিসেবেই প্রতিষ্ঠা পেয়েছে।

ফিলিস্তিনকে কারা রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে?

জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য রাষ্ট্রের প্রায় ৭৫ ভাগই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ 'স্থায়ী পর্যবেক্ষক' হিসেবে। এর অর্থ তারা জাতিসংঘের কার্যক্রমে অংশ নিতে পারবে, কিন্তু কোনো বিষয়ে ভোট দিতে পারবে না।

ব্রিটিশ আর ফরাসীদের স্বীকৃতির পর জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের পাঁচটি স্থায়ী সদস্য দেশের চারটির সমর্থনই পাবে ফিলিস্তিন।

চীন আর রাশিয়া ১৯৮৮ সালে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে।

সেটি হলে, ইসরায়েলের সবচেয়ে শক্তিশালী মিত্র যুক্তরাষ্ট্র অনেকটাই একঘরে হয়ে পড়বে।

ওয়াশিংটন মাহমুদ আব্বাসের নেতৃত্বাধীন 'প্যালেস্টিনিয়ান অথরিটি' বা ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে স্বীকৃতি দেয়, যেটি ১৯৯০ এর দশকে গঠিত হয়েছিল।

ওই ঘটনার পর থেকে অনেক দেশের প্রেসিডেন্টই ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনের প্রচেষ্টাকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

তবে ডোনাল্ড ট্রাম্প তাদের মধ্যে পড়েন না। ট্রাম্পের দুই দফার শাসনামলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি দৃশ্যমানভাবেই ইসরায়েলপন্থী ছিল।

যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য দেশ এখন কেন স্বীকৃতি দিচ্ছে?

এর আগে বেশ কয়েকবার ব্রিটিশ সরকার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার আলোচনা করেছে। তবে তারা অন্যান্য পশ্চিমা মিত্র দেশের সাথে একত্রিত হয়ে শান্তি প্রতিষ্ঠার পন্থা হিসেবে এই আলোচনা করেছে।

তারা এমন সময় এই পদক্ষেপ নিতে চেয়েছে যখন 'তা সর্বোচ্চ প্রভাব' তৈরি করবে।

যুক্তরাজ্যের সরকার বিশ্বাস করে, শুধু প্রতীকীভাবে এই পদক্ষেপ নেয়া তাদের ভুল হবে।

সেক্ষেত্রে ওই পদক্ষেপকে মানুষ নৈতিকভাবে সমর্থন করলেও বাস্তবে তা কোনো পরিবর্তন আনবে না।

যুক্তরাষ্ট্রের বিরোধিতা

ট্রাম্প প্রশাসন সবসময়ই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দেওয়ার বিরোধিতা করে এসেছে।

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই বৃহস্পতিবার সংবাদ সম্মেলনে স্বীকার করেছেন যে 'ঐ বিষয়ে প্রধানমন্ত্রীর (যুক্তরাজ্যের) সাথে তার মতানৈক্য' রয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্র যে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার প্রশ্নে একেবারেই বিরোধী, তা উঠে এসেছে তাদের সাম্প্রতিক কার্যক্রমে।

জুনে ইসরায়েলে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মাইক হাকাবি মন্তব্য করেন যে যুক্তরাষ্ট্র এখন আর ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের চিন্তা করে না বলেই মনে করেন তিনি।

সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও মন্তব্য করেছেন যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার প্রয়াসে নিজেদের 'শক্তিশালী অনুভব করবে হামাস।'

রুবিও এমনও মন্তব্য করেছিলেন যে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার আলোচনা ইসরায়েলকে প্ররোচিত করবে পশ্চিম তীর আলাদা করে দেয়ার লক্ষ্যে।

তবে বোঝাই যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের এমন বিরোধিতা সত্ত্বেও ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার এই পদক্ষেপ নিতে বিভিন্ন দেশের সরকারকে থামাতে পারেনি।

গাজায় ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের চিত্র, ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর ক্রমাগত আগ্রাসনের কারণে বাড়তে থাকা ক্ষোভ আর এসবের ধারাবাহিকতায় মানুষের মধ্যে তৈরি হওয়া প্রভাবের মত বিষয়গুলোর কারণে বিভিন্ন দেশের সরকার এই পর্যায়ে এসেছে।

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ  

এই বিভাগের আরও খবর
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
ইন্দোনেশিয়ায় জুমার নামাজের সময় মসজিদে বিস্ফোরণ, আহত ৫০
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
মোদী 'মহান মানুষ', আগামী বছরই হতে পারে ভারত সফর: ট্রাম্প
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউনে অচল যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবন্দর, হাজারো ফ্লাইট বাতিল
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
সীমান্তে ফের গোলাগুলি, ৫ আফগান নিহত
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
দিল্লিতে শতাধিক ফ্লাইট বিলম্ব, দুর্ভোগ চরমে
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
যেকোনো সময় ন্যাটো ভূখণ্ডে হামলায় সক্ষম রাশিয়া: জার্মান কর্মকর্তা
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
‘খুব শিগগিরই’ গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনের আশা ট্রাম্পের
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
সবচেয়ে বেশি বেতনভুক্ত সিইও এখন ইলন মাস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি প্রত্যাহার চায় ইরান: ট্রাম্প
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?
পাকিস্তান কৃত্রিম বৃষ্টি নামাতে পেরেছে, দিল্লি ব্যর্থ কেন?

১৩ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা
বীরগঞ্জে বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র‍্যালি-পথসভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে নার্সের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
তালতলীতে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন
৬ বছরের ছাত্রের গুলিতে আহত শিক্ষিকা ১ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন

২৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকার নিজেই নির্বাচন ব্যাহত হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি করছে : মির্জা ফখরুল

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীরা সন্ত্রাসী হামলা করেছে কিনা খতিয়ে দেওয়া উচিত: আমীর খসরু

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ
ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আইনজীবীদের লংমার্চ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা
দক্ষ জনশক্তি দেশ গঠনের মূল ভিত্তি: প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু
বিপ্লব ও সংহতি দিবসে বিএনপির বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত
মোংলা–খুলনা মহাসড়কে বাস খাদে, দুই যাত্রী নিহত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির
আমজনতার দলকে নিবন্ধন দিলে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে : নাছির

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাস্কের সাথে নাচল রোবট
মাস্কের সাথে নাচল রোবট

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ
আকবর-মোসাদ্দেকের নৈপুণ্যে কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ
বন্যার কবল থেকে রক্ষায় রেলপথে সেতু চায় ছাতকের মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে
চীনে টেসলার স্বয়ংক্রিয় গাড়ি চালনা সফটওয়্যার অনুমোদন পেতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ
বীরগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ডাস্টবিন বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
গোপালগঞ্জে শিশু ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু
কমলগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?
সুদূর মহাকাশ থেকে আসা ধূমকেতু নিয়ে বিজ্ঞানীরা এতো ব্যস্ত কেন?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত
নয়াপল্টনে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি ঘিরে বিএনপির জনস্রোত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম
তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে গণসংযোগে ভিপি সাইফুল ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ
আফগানিস্তানে বিস্ময়করভাবে কমেছে আফিম চাষ: জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড
দুই হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড

দেশগ্রাম

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা