শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪১, বুধবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে

এক. জুলাই গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতি এক জটিল বাঁকে এসে পড়েছে। এই জটিল সংকট সৃষ্টির জন্য সাধারণ মানুষ কমবেশি প্রায় সব রাজনৈতিক দলকে দায়ী করছে। বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে এই সংকট সমাধানের জন্য বিএনপির অগ্রণী ভূমিকা দেখতে চায়। ছোট ছোট অনেক দলের বড় বড় অযৌক্তিক কথার জুতসই জবাব না দিয়ে নীরব থাকা সুধীমহল তুষ্ট হচ্ছে না। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের অহেতুক সৃষ্ট জটিলতার দায় কমবেশি বিএনপিকেও বহন করতে হচ্ছে। নানা ঘাত প্রতিঘাতে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করে চলছে।

মধ্যপন্থার নীতি অনুসরণ করায় বিএনপির পতাকাতলে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, সমতল, পাহাড়ি, গারো, চাকমা, হাজং, মারমা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীসহ ইসলাম ধর্মাবলম্বী সব পক্ষের ধর্মপ্রাণ মানুষ ব্যাপকভাবে এই দলে সমবেত হয়েছে। বিগত কয়েকটি নির্বাচনি ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে বিএনপি জয়লাভ করে। দেশে এখন নির্বাচনি হাওয়া বইতে শুরু করেছে। নির্বাচনি মৌসুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নানা রংবেরঙে আধ্যাত্মিক বিশ্লেষণ, পীর, ফকির, ঠাকুর, গণক এমনকি তাবিজকবচ পার্টির আবির্ভাব দেখা যাচ্ছে।

অনেকে আবার মাঠ জরিপের নামে তথাকথিত পর্যবেক্ষণ নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের দপ্তরে নিয়মিত আনাগোনা করছেন। আগাম নির্বাচনি জরিপ, নানা পীর, ফকির ও গণকদের অতিতৎপরতা এক-এগারোর রাজনৈতিক বিপর্যয় সৃষ্টির কুশীলবদের সঙ্গে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা রাজনীতিবিদরা অনুসন্ধান করে দেখতে পারেন। দুর্জনের ছলের কোনো অভাব হয় না, দুর্জনেরা তেমনি নানা কৌশলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের অন্দরমহলে আনাগোনা শুরু করেছে। সব রাজনৈতিক দলকে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কঠোর সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দলসহ সব গণতান্ত্রিক দলের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমঝোতা থাকা জরুরি। রাজনৈতিক দলে বিভাজনের সুযোগ নিয়ে কুশীলবদের অনুচররা নির্বাচনের মাঠে অর্থকড়ি বিতরণ ও মনগড়া মিথ্যা প্রতিশ্রুতির বন্যা বইয়ে দিচ্ছে। ওই সব মৌসুমি নেতার কাল্পনিক কথাবার্তায় সাধারণ মানুষ বিরক্ত ও ক্ষেত্রবিশেষে বিভ্রান্ত হচ্ছে। মাঠ অনুসন্ধানে দেখা যায় দলীয় হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য প্রাথমিক মনোনয়ন পাওয়ার জন্য মহলবিশেষের নিয়োজিত মৌসুমি ও সুবিধাবাদী প্রার্থীরা ভোটের মাঠে বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা ও গ্রুপিং সৃষ্টি করছেন।

ফলে দলের সম্ভাব্য জনপ্রিয় প্রার্থীরা অনেকাংশে অসম দলীয় গ্রুপিংয়ের মধ্য জড়িয়ে যাচ্ছেন। বিশেষ মহল কর্তৃক সুবিধাপ্রাপ্ত মৌসুমি পাখিরা এলাকার বেকার যুবক এবং কিছু ভবঘুরে মার্কা লোককে বিভ্রান্ত করতে পারলেও রাজনৈতিক দলের কর্মী ও সমর্থকদের এদিক-ওদিক নিতে পারছে না। গত ১৭ বছরের আত্মত্যাগের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য দলীয় কর্মী-সমর্থকরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

দুই. মিষ্টি ফল পাকার গন্ধে যেমন দুধপোকা আসে, রাজনৈতিক দলের জনপ্রিয়তা দেখে তেমন প্রকৃতির সুবিধাবাদীদের দলে ভিড়ে যাওয়ার চেষ্টা একটু বেড়েছে। পাশাপাশি বিজয়ের সম্ভাবনাময় রাজনৈতিক দলের মধ্যে পরিকল্পিতভাবে মাদক কারবারি, চাঁদাবাজ, হাটবাজারের ইজারাদার, বালুমহাল দখলদাররা দলীয় ছত্রছায়া পেতে ও যে কোনো উপায়ে রাজনৈতিক দলে অনুপ্রবেশ করতে মরিয়া হয়ে উঠছে। আওয়ামী লীগ ও ফ্যাসিবাদের দোসররা অনেকেই ভোল পাল্টে এনসিপি, বিএনপি, জামায়াতসহ আন্দোলনকারী রাজনৈতিক দলের ছত্রছায়ায় ভিড়তে ব্যাকুল। আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির অনেকেই সুবিধামতো আশ্রয়ের সন্ধানে পথ খুঁজছে।

বাংলাদেশে প্রায় ৭০ লাখ নেশাগ্রস্ত, কর্মহীন ও ভবঘুরে- যাদের কোনো রাজনৈতিক ও দলীয় আনুগত্য নেই। হতাশাগ্রস্ত এই তরুণ-যুবগোষ্ঠী সুযোগ-সুবিধা হাতিয়ে মধু খেয়ে পরিবেশকে কলুষিত করাই তাদের কাজ। কর্মহীন, নেশাগ্রস্ত, ভবঘুরে এই বেকার যুবকরা সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ গ্রুপ নেতাদের ছত্রছায়ায় সন্ত্রাস ও গ্রুপবাজিতে লিপ্ত হয়। হাটবাজার, ফুটপাত, গারমেন্টসের ঝুট, বালুমহাল, ভূমি রেজিস্ট্রেশন অফিসের দখল নিতে চাঁদাবাজ নেতার হয়ে গ্রুপ অনুসারীদের নিয়ে দখলে নেওয়া। এই বিরাট ভবঘুরে গ্রুপিংবাজদের দলীয় কোনো আনুগত্য নেই। মাঝেমধ্যে রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে দলীয় অন্তঃকোন্দল ও গ্রুপিং করাই তাদের অন্যতম প্রধান কাজ।

তিন. দুর্নীতিগ্রস্ত গ্রুপবাজ নেতারা তাদের অনুগত কর্মীদের আয়োজিত সভায় ও মাঠঘাটের বক্তৃতায় কথার ফুলঝুরি ছোটায়। তারা নিজেদের জাহির করে, তারা জিয়া পরিবার, তারেক রহমানের আশীর্বাদপুষ্ট ও বিশ্বস্ত হাতিয়ার। যা ইচ্ছা মনগড়া ভাষণ দিয়ে দলকে অনেকাংশে বিতর্কিত করে। এই সুবিধাবাদীরা দলের নীতি-আদর্শ ও শৃঙ্খলা কোনোটাই মানতে নারাজ। কথার ফুলঝুরি যতই ফোটাক ভোটের বাজারে সাধারণ মানুষের কাছে এদের কোনো দাম নাই। সাধারণ মানুষ মাদক কারবারি, চাঁদবাজ, সন্ত্রাসী ও গ্রুপবাজদের ঘৃণা করে। দলের আদর্শে অনুপ্রাণিত মফস্বলের প্রকৃত দলীয় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সাধারণ মানুষ এখনো সমীহ করে। মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে রাজনৈতিক চর্চা বজায় রাখা সম্ভব হলে মফস্বল, থানা ও জেলা পর্যায়ে থেকে ভবিষ্যতে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক নেতৃত্ব গড়ে উঠবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় মফস্বলের রাজনীতি এখন সন্ত্রাস, মাদক কারবার, চাঁদাবাজ ও দখলবাজদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। মাদক সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজরা এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের স্থানীয় নেতা বনে গেছে।

রাজনৈতিক দলের তৃণমূলে শৃঙ্খলা, গঠনতন্ত্র ও দলীয় আদর্শ চর্চার অভাবে ওয়ার্ড, থানা, জেলা ও গ্রামাঞ্চল থেকে নেতৃত্ব তৈরি হচ্ছে না। চিন্তাশীল সমাজ বিশ্লেষকদের এই ভয়াবহ বিপদ সম্পর্কে গবেষণা করতে হবে। এই ভয়াবহ রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য বিভিন্ন রাজনৈতিক দলকে সম্মিলিতভাবে এগিয়ে আসতে হবে। আশার কথা, এই দেশে অতীতে ভয়াবহ রাজনৈতিক মহাদুর্যোগ ও সংকটকালে সম্ভাবনাময় জাতীয় নেতৃত্ব গড়ে ওঠার ইতিহাস আছে। মওলানা ভাসানী, শেরেবাংলা, সোহরাওয়ার্দী, শেখ মুজিব, তাজউদ্দীন, শহীদ জিয়াউর রহমান, বেগম খালেদা জিয়ার মতো নেতৃত্ব মহাতুফান মোকাবিলা করেই গড়ে ওঠে।

রাজনৈতিক মহাসংকট ও দুর্যোগজনক পরিস্থিতিতে দেশের সাধারণ মানুষ তাঁদের নেতৃত্বের আসনে বরণ করেন। পরবর্তী সময়ে তাঁরাও সফলতার সঙ্গে দুর্যোগপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলা করে যোগ্যতা ও দক্ষতার সঙ্গে নিজ নেতৃত্বের ভিত্তি রচনা করে গেছেন। কেউ কেউ ক্ষমতায় যাওয়ার পর নিজের কর্মে বিতর্কিত হয়েছেন। বর্তমান দেশের চতুর্মুখী রাজনৈতিক সংকটকালে তারেক রহমান চতুর্মুখী সংকট মোকাবিলা করে চলেছেন। দক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে জটিল রাজনৈতিক সংকট মোকাবিলা-সমাধানে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। নির্বাসনে থেকেও তারেক রহমান গোটা বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিতে সফলকাম হচ্ছেন।

রাষ্ট্রক্ষমতায় অনেকে যাবে-আসবে। কিন্তু দেশের জন্য এখন প্রয়োজন একজন স্টেটসম্যান। দেশের সাধারণ মানুষ আশা করে শহীদ জিয়া, খালেদা জিয়ার মতো তারেক রহমান এই জাতিকে নেতৃত্ব দিক। পিতা শহীদ জিয়া, মাতা বেগম খালেদা জিয়ার মতো গৌরবোজ্জ্বল অতীত তারেক রহমানকে বরণ করবে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে তারেক রহমানকে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্য নেতা হিসেবে বরণ করবে। তারেক রহমান তিনি শুধু বিএনপির নয়, বাংলাদেশের আশা ও সম্ভাবনার সারথি।

চার. বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে আনাচে-কানাচে অনেক ভালো মানুষ আছে। শত প্রতিবন্ধকতার মধ্যেও তারা দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য কাজ করে। যদিও দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলার তৃণমূল পর্যায়ের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কমিটি গঠিত হয়েছে অনেক ক্ষেত্রেই বিতর্কিত লোকদের দিয়ে। একসময় রাজনৈতিক কর্মীরা শ্রমিকের মজুরির ন্যায্য দাবিতে সংগ্রাম করত, কৃষকদের সারের দাবিতে মাঠে কাজ করত, সামাজিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের জন্য সমবায় সমিতি, পাঠাগার ও ক্লাব প্রতিষ্ঠা করত, মাদক নিরাময় কেন্দ্র গড়ে তুলত। একশ্রেণির সুবিধাবাদী টাউট তাদের স্বার্থ আদায়ের জন্য বেকার যুবক রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিভিন্নভাবে অপব্যবহার করছে। সুবিধাবাদী টাউটদের খপ্পরে পড়ে সম্ভাবনাময় অনেক রাজনৈতিক নেতার জীবন রংমহলের মোহে জড়িয়ে সর্বস্বান্ত করেছে। গ্রুপ রাজনীতি ও প্রশাসনের চামচামি আর সুবিধাবাদীদের আধিপত্যের কারণে আদর্শবাদী রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা পদে পদে লাঞ্ছিত হচ্ছেন।

দুষ্ট চক্রের প্রভাবে মফস্বল, থানা, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের অসংখ্য আদর্শবান নেতার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ অঙ্কুরে বিনষ্ট হচ্ছে। সুবিধাবাদী, দুর্নীতিবাজ ও গ্রুপবাজ নেতাদের দাপটে আদর্শবাদী নেতা-কর্মীরা কোণঠাসা অবস্থার মধ্যে পড়েছেন। গ্রুপবাজ আগাছার দল রাজনীতিকে কলুষিত করে দলকে পাপ আর দুর্নীতিতে নিমজ্জিত করে রাখতে চায়। মফস্বলের কর্মী-সমর্থক ও তৃণমূল মাঠের প্রকৃত নেতা-কর্মীরাই দলের প্রাণশক্তি। দলের প্রাণ তৃণমূল নেতা-কর্মীদের শ্রম-ঘামে দল আজও উজ্জীবিত আছে। কিন্তু দুঃখের বিষয় সুবিধাবাদী, অসাধু ও দুর্নীতিগ্রস্ত কোটারি একটি চক্রের হাতে রাজনীতি এখনো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অসাধু চক্রের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের হাত থেকে সাংগঠনিক দায়িত্ব উদ্ধার করতে হবে। সংগঠনে সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ও দলীয় আদর্শ চর্চার উন্মুক্ত পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে। স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি ও বিশৃঙ্খলার কারণে নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীরা দারুণ কষ্টে আছে। ধীরে ধীরে গ্রুপবাজ চিহ্নিত নেতৃত্ব সরিয়ে গণমানুষের নেতাদের নেতৃত্ব ফিরে আসবে।

পাঁচ. সাম্প্রতিককালে প্রায় সব রাজনৈতিক দলের মধ্য গ্রুপিং নামক এক ভয়াবহ ক্যানসার মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছে। গ্রুপিংয়ের ছত্রছায়ায় দুর্বৃত্তরা রাজনৈতিক আবরণে মাদক, চাঁদাবাজি, দখল বেদখলে লিপ্ত হয়েছে। যা দমন করতে না পারলে রাজনীতি ও সংগঠন কল্যাণের চেয়ে অকল্যাণই ডেকে আনবে। দেশের অনেক জেলা ও উপজেলার পাড়া-মহল্লা এমনকি গ্রামাঞ্চলের সাধারণ মানুষ পর্যন্ত কিছু কিছু জায়গায় রাজনৈতিক দলের বিষয়ে আতঙ্কিত বোধ করছে। এই ভয়াবহ নষ্ট রাজনীতির প্রবণতা রুখতে না পারলে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হবে না। এ কাজ শুধু বিএনপির একার কাজ নয়। সামাজিক বিপর্যয় ও নৈরাজ্য সব রাজনৈতিক দলকে একসঙ্গে ঐকমত্য সৃষ্টি করে ঐক্যবদ্ধভাবে দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব সামাজিক বিষয়ে রাজনৈতিক দলের দায়িত্ব সবচেয়ে বেশি।

জুলাই গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে একটি দায়িত্বশীল রাজনৈতিক দল হিসেবে এ ধরনের অন্যায় ও অপকর্মের বিরুদ্ধে বিএনপি নিজের দলের নেতা-কর্মীদের বারবার সতর্ক করেছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান নিজে দলের নেতা-কর্মীদের বিষয়ে জিরো টলারেন্স নীতি প্রয়োগ করছেন। আগামী দিনে একটি নতুন বাংলাদেশ গড়তে হলে রাজনৈতিক দলগুলোকেই সবচেয়ে আতঙ্কিত বোধ ভূমিকা রাখতে হবে। অন্য দল যা-ই করুক মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। দেশের মানুষ চায় সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপি সাধারণ মানুষের আকাঙ্ক্ষার বাইরে কোনো অন্যায়কে যেন প্রশ্রয় না দেয়। আগামী দিনের রাজনীতিতে প্রত্যেকটি দলকেই মনে রাখতে হবে জুলাই গণ অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা কী ছিল? শহীদের আত্মত্যাগ এবং আহত ব্যক্তিদের শারীরিক এবং মানসিক যন্ত্রণার মূল্য পরিশোধ করার পথ শুধু একটাই খোলা আছে আর তা হচ্ছে দেশে পরিচ্ছন্ন একটা রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলা। একা কোনো দল বা ব্যক্তি কারও পক্ষেই তা সম্ভব নয়। তবে নেতৃত্বের আগামী দায়িত্বটা বিএনপিকেই নিতে হবে। সব দলের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীর গণতন্ত্র, আইনের শাসন এবং ন্যায়বিচারের প্রতি দৃঢ় অঙ্গীকারই পারে বাংলাদেশের রাজনীতির সংস্কৃতি পাল্টে দিতে। অনেক রক্ত আর জীবনের বিনিময়ে বাংলাদেশকে নতুন করে সাজানোর যে সুযোগ আমরা পেয়েছি তাকে কাজে লাগানো প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

লেখক : বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিশেষ সহকারী

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?
মামদানি নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?
পেহেলগামের রেশ কাটিয়ে কাশ্মীরে কবে ফিরছে শুটিং?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান
শীতে হাঁটুর ব্যথা কমাতে সহজ ঘরোয়া সমাধান

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?
ইসরাইলে ফের হামলা শুরু করবে হুথি?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি
ঘরের মাঠে লিভারপুলকে উড়িয়ে দিল ম্যানসিটি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত
বাংলাদেশ ম্যাচের আগে অস্ট্রেলিয়ান ফুটবলার দলে টানল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান
পলিথিন, শব্দ ও বায়ুদূষণ রোধে সারাদেশে পরিবেশ অধিদপ্তরের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২
গোপালগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে মোটরসাইকেলের ধাক্কা, নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?
মহাকাশে আড়ি পাতছে রাশিয়া?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের
জেলা পর্যায়ে ফুটবলারদের কারণে ক্রিকেট খেলা যাচ্ছে না: অভিযোগ আসিফের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা
রাজনাথ সিংয়ের মন্তব্য ‘কূটনৈতিক সৌজন্যের পরিপন্থী’: ঢাকা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

৮ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের অনুরোধে অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি
একক নৈপুণ্যে মায়ামিকে সেমিফাইনালে তুললেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি
অনশন ভেঙে তারেককে পুনর্বিবেচনার আবেদন দিতে বললো ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে হবে মীমাংসা
কীভাবে হবে মীমাংসা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত
আদানির বকেয়া বিদ্যুৎ বিল পরিশোধে আজ সিদ্ধান্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল বিতর্কে শাকিব খান
নকল বিতর্কে শাকিব খান

শোবিজ

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তৃণমূলে চাঙা বিএনপি
তৃণমূলে চাঙা বিএনপি

নগর জীবন

বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩
বিচারিক ক্ষমতা চায় সেনাবাহিনী, ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র ২৮,৬৬৩

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়
একটি দাতিনা মাছ বিক্রি ১ লাখ টাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন
ফিলিপাইনে আঘাত হানছে সুপার টাইফুন

পূর্ব-পশ্চিম

‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার
‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের সদস্য গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি
বাংলাদেশিসহ ৯০ অভিবাসী নিয়ে নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তামার পদক জিতলেন মারজিয়া
তামার পদক জিতলেন মারজিয়া

মাঠে ময়দানে

কেন পালালেন তেজস্বী
কেন পালালেন তেজস্বী

শোবিজ

বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট
বেড়িবাঁধে সরকারি জমি বিক্রি, দুই নেতার সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় তাহসান
আলোচনায় তাহসান

শোবিজ

রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে
রাইবাকিনা ক্যারিয়ারসেরা অবস্থানে

মাঠে ময়দানে

১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা
১০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতে এস আলমের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ
আজীবন সম্মাননায় জুয়েল আইচ

শোবিজ

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

লিগে রোনালদোর শত গোল
লিগে রোনালদোর শত গোল

মাঠে ময়দানে

সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ
সালমানের বিরুদ্ধে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ

নগর জীবন

প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা
প্রথম নারী চলচ্চিত্র নির্মাতারা

শোবিজ

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি
পদ্মা ব্যাংক কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস
করপোরেট ফুটসাল কাপে চ্যাম্পিয়ন ফ্যাশন হাউস

মাঠে ময়দানে

আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু
আলো ছড়ালেন রামকৃষ্ণ, বন্যা, হিমু

মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা