শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

এম হুমায়ুন কবির
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

সাম্প্রতিক কালে দক্ষিণ এশিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক কিছু পরিবর্তনের ধারা সূচিত হচ্ছে বলে আমার ধারণা। ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কায় আমরা দেখেছি প্রতিষ্ঠিত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণের মতো অভিযোগ নিয়ে একটি জনবিদ্রোহ সংগঠিত হয়েছে এবং তার মধ্য দিয়ে তৎকালীন রাজাপক্ষে গোষ্ঠী ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হয়েছে। এবং তারা বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় এসেছে। পরবর্তী সময়ে তাদের নেতৃত্বের ম্যাচিউরিটির কারণে শ্রীলঙ্কা একটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক অবস্থাটাকে পুনর্গঠন করে মোটামুটি একটি স্থিতিশীল জায়গায় এসেছে।

আমাদের বাংলাদেশেও গত বছর এমন ঘটনা ঘটল। বাংলাদেশের ঘটনাটা একটু গভীর। বাংলাদেশেও যাঁরা ক্ষমতায় ছিলেন তাঁদের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অদক্ষতা ছিল। কিন্তু তার থেকেও যে বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে এসেছিল সেটা হচ্ছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং মানবাধিকারের ব্যাপক লঙ্ঘন হওয়ার ফলে জনগণের মধ্যে একটি বিক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল।

যেটা আমাদের তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে শেষ পর্যন্ত একটি গণ-অভ্যুত্থানে রূপ লাভ করে। বাংলাদেশে তৎকালীন সরকার দীর্ঘমেয়াদে পরিকল্পনা নিয়ে বিরোধী দল, মিডিয়া, নাগরিক সমাজের যেকোনো প্রতিরোধকে অগ্রাহ্য করে তাদের এই শাসনব্যবস্থা চালিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানে শুধু পতনই ঘটল না, তাদের পালিয়ে যাওয়া লাগল। পার্থক্য হচ্ছে—তৎকালীন সরকারের দীর্ঘমেয়াদি শাসন ও গণ-অভ্যুত্থানের মুখে সরকারপ্রধানের পালিয়ে যাওয়ার ফলে আমাদের সরকারি ব্যবস্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেটা শ্রীলঙ্কায় হয়নি।

ফলে যেটা হয়েছে, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলেও এখনো পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মক্ষম বা সক্ষমভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। এ ছাড়া বিগত সরকারের বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলেও বিষয়টা একটু দীর্ঘমেয়াদি। ফলে এ নিয়েও মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি আছে যে শেষ পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে বিচার সম্পূর্ণ হবে কি না। অন্যদিকে সরকার নানা রকম সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলো এখনো চলমান। এর মধ্যেই ২০২৬ সালের নির্বাচন-পরবর্তী অবস্থা নিয়েও একরকম অনিশ্চয়তা আছে।

এখনো বাংলাদেশ একটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব অবস্থানেই আছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সপ্তাহ দুয়েক আগে নেপালের গণ-অভ্যুত্থান দেখলাম আমরা। নেপালে গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান নিয়ামকগুলোর মধ্যে ছিল—বেকারত্ব, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, গোষ্ঠীচক্র। এখানে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সেখানে মাওবাদী আন্দোলন হয়েছিল। একটি সশস্ত্র আন্দোলনের মাধ্যমে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল। আমার ধারণা, সেই পরিবর্তনের এক ধরনের ধারাবাহিকতাই গত মাসে আমরা লক্ষ করলাম। যেহেতু নেপালে মাওবাদী আন্দোলনের ফলে বড় ধরনের সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল সেই কারণে তরুণ প্রজন্মের বিক্ষোভের পরও আমার ধারণা সেই কাঠামোটা টিকে গেছে। এরই মধ্যে তাদের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন হয়ে যাবে বলে সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। নেপালের প্রতিষ্ঠানগুলো যেহেতু এখনো দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে ট্রানজেকশনটা হয়তো অপেক্ষাকৃত সহজে হতে পারে। যদিও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের অবস্থান নিয়ে এখনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে।

এবার আসি, কেন এই ঘটনাগুলো ঘটছে এবং তার ভূ-রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া কি রকম হতে পারে। এই তিন দেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে সুশাসনের ঘাটতি আছে। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো সরকারই বলতে পারবে না যে তারা জনগণের প্রত্যাশার ওপর ভিত্তি করে বৈধতা লাভ করে। শুধু নির্বাচন না, নির্বাচনের পরও মানুষের প্রত্যাশা কিন্তু থাকে। দুই নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে এই অঞ্চলের কোনো সরকারই জনপ্রত্যাশার আলোকে শাসনকাঠামো পরিচালনা করছে বলে মনে হয় না। সে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকারের সঙ্গে জনগণের এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা আছে। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপালের ঘটনাগুলো সরকার ও জনগণের মধ্যকার বিচ্ছিন্নতা যে আসলে কত বড় সেটার একটা সাক্ষাৎ প্রমাণ দিয়ে গেল।

বাংলাদেশে এক বছর আগেও আমরা শুনেছি কর্মসংস্থান ৬-৭ শতাংশ; কিন্তু ১০ বছর ধরে কর্মসংস্থান তেমনভাবে বাড়ছে না। ভারত চার ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি দেশ হয়ে যাচ্ছে; কিন্তু সেখানেও গভীরভাবে কর্মসংস্থানের ঘাটতি আছে। নেপাল, শ্রীলঙ্কার অবস্থাও একই। এই দেশগুলোতে তরুণ প্রজন্ম তাদের কর্মসংস্থান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সামনের দিকে কিছু দেখতে পারছে না। কিন্তু দেখতে পারছে যে সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে একটা গোষ্ঠী বৈভব নিয়ে শুধু টিকেই আছে না, সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বও তারাই দিচ্ছে। বাংলাদেশ বলেন, নেপাল বলেন, শ্রীলঙ্কা বলেন—সব দেশেই কিন্তু এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও সাধারণ জনগণ দাঁড়িয়েছে, গোষ্ঠীতন্ত্রের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে তারা।

এখানে দুর্নীতির বিষয়টা খেয়াল করতে হবে। এই দুর্নীতি শুধু সরকার নয়, দেশগুলোর সব রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে আছে। বিভিন্ন দলে, নানা নামে তারা সবাই এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এখানে আমলারা সম্পৃক্ত হয়েছে, ব্যবসায়ীরা হয়েছে। কাজেই এই জায়গাটা অর্থাৎ দুর্নীতিও মানুষকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। সমাজে যখন বৈষম্য থাকে, মানুষ যখন দেখতে পারছে যে তার ভবিষ্যৎ নেই, কর্মসংস্থান নেই, সুযোগ নেই; কিন্তু অন্যেরা সমাজের বেআইনি বা ভিন্ন পথে বিত্তবৈভব অর্জন করে সমাজে কর্তৃত্ব বা নেতৃত্ব দিচ্ছে, তখনই বিক্ষোভটা তৈরি হয়। নেপালেও সেটা হয়েছে বলে আমরা দেখেছি। ‘নেপো কিড’ বলে একটি শব্দ আমরা সেখানে শুনেছি, অর্থাৎ ধনী ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের সন্তান-সন্ততি; যারা উৎকটভাবে তাদের সম্পদ ও ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। এর বিরুদ্ধে কিন্তু মানুষ রাস্তায় নেমেছে এবং এই আন্দোলনটা তৈরি হয়েছিল। কাজেই এটাও খেয়াল করতে হবে এখানে শুধু সরকার নয়, রাজনৈতিক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধেও কিন্তু মানুষ দাঁড়াচ্ছে।

দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষাপটে ভারতের দিকে যদি তাকাই, তাহলে প্রশ্ন আসে যে বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্থিতি ভারতে হবে কি না! সেখানেও বৈষম্য আছে, ভিন্নমতের ওপর চাপ আছে; কিন্তু দুর্নীতির যে কথাটা বলা হচ্ছে সেটা ততটা জোরালো নয়। ভারতের শাসন কাঠামোতে দুর্নীতির অভিযোগটা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। যদিও আদানির কথা আসছে, কিন্তু ভারত সরকার বা তার আশপাশের লোকজন দুর্নীতিগ্রস্ত—এ অভিযোগ খুব একটা শুনি না।

শ্রীলঙ্কা বলেন, বাংলাদেশ বলেন বা নেপাল বলেন—এই দেশগুলো ছোট। কাজেই এখানে রাজধানীতে পৌঁছে যাওয়া খুব সহজ হয় সেটা কলম্বো বলেন, ঢাকা বলেন আর কাঠমাণ্ডু বলেন। কিন্তু ভারতের মতো একটা দেশে এ রকম একটা জায়গায় মানুষ গিয়ে তার ক্ষোভ ঢালবে, সেটা সহজ নয়। সেই কারণে আমার ধারণা ভারতে সাধারণ মানুষ নানা রকম বিক্ষোভে থাকলেও এ ধরনের বিস্ফোরণের সম্ভাবনা দেখছি না। তবে ভবিষ্যতের কথা তো আর বলা যাবে না।

তবে ভূ-রাজনীতির বিষয়টি ভারতের জন্য আশঙ্কার কারণ বলাবাহুল্য। একদিকে ভারতের চারদিকে অস্থিরতা। পাকিস্তানের সঙ্গে সে যুদ্ধ করছে, অন্যদিকে প্রতিবেশী নেপালে পরিবর্তন হচ্ছে, বাংলাদেশ একটু নতুন ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কায় পরিবর্তন হয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের অস্থিরতা ভারতের জন্য একটা চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। একেক দেশের জন্য একেক রকম রেসপন্স তারা দিচ্ছে। যেমন ধরুন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা টানটান, বাংলাদেশের এই সরকারের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতায় যেতে আগ্রহী না, আগামী দিনের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কথা বলবে। এগুলো প্রকাশ্যেই বলছে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার দেখেছি কয়েক মাস আগেই। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভারত টানটান অবস্থায় রয়েছে, নেপালের ক্ষেত্রে তারা একটু নরম সুর দিচ্ছে দু-এক দিন ধরে, শ্রীলঙ্কার ব্যাপারে তারা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও এখন আবার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগ্রহী।

অন্যদিকে, আমার ধারণা, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল চীন সেটা শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের পরও বজায় রেখেছে। কিন্তু পরিবর্তিত বিশ্ব ভূ-রাজনীতির কারণে আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে ভারত ও চীন এক ধরনের সমন্বয় করে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে। যে কারণে আমার ধারণা, শ্রীলঙ্কায় ভারত-চীনের সহাবস্থানের একটা জায়গা তৈরি হয়ে আছে। আগে যেটা চীনের পক্ষে ছিল সেটা এখন মোটামুটি ভারত-চীনের সমমাত্রায়। বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের যে স্বাভাবিক সম্পর্ক সেই সম্পর্কই আছে। চীনারা তাদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখছে। নেপালের ক্ষেত্রে আমার ধারণা, আন্দোলনের আগের যে সরকার সেটা চীনের কাছাকাছি ছিল, যা ভারতের জন্য খানিকটা অস্বস্তির বিষয় ছিল। এখন আশা করছি, নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্কটা আবার স্বাভাবিক জায়গায় আসছে। কিন্তু আমি যেটুকু ওখানকার পত্রপত্রিকা দেখছি তাতে মনে হয়, তরুণ প্রজন্ম কিন্তু ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খুব কাছাকাছি আনার ব্যাপারে আগ্রহী। তার কারণ হলো, আন্দোলনটা যখন চলছিল তখন ভারতীয় মিডিয়া বা যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন তাঁরা এই আন্দোলনকে রাজাকে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করার একটি উদ্যোগ বলে প্রচার করেন। ফলে নেপালি জনগণের মধ্যে একটা বড় অসন্তোষ তৈরি হয়েছে এবং সেই অসন্তোষটা ভারতের জন্য সুবিধাজনক নয়। এখন নেপালে নতুন সরকার এলে তারা চীনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে কি না সেটা দেখার বিষয়।

এটা বলে রাখা দরকার, নেপালের সঙ্গে ভারত-চীন সম্পর্ক দেখা গেলেও ওখানে মার্কিনিদের কিন্তু বড় উপস্থিতি আছে। এখানে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে বলে আমার ধারণা। একটা হচ্ছে সেখানে ভারত তার ট্র্যাডিশনাল আগ্রহ দেখিয়ে আসছে, চীন সাম্প্রতিককালে বেশ ভালোভাবেই নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নিয়ে এগিয়েছে। আগামী নির্বাচনের পরে বোঝা যাবে যে এই ত্রিমুখী লড়াইয়ে নেপাল কি অবস্থান নেয়।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পশ্চিমা জগৎ, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাভাবিকভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে তারা সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তারা আগামী নির্বাচনের ব্যাপারেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সামগ্রিক বিচারে সামরিক ক্ষেত্রেও আমরা দেখতে পাচ্ছি তাদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ছে। কাজেই বাংলাদেশের সঙ্গে এখন ভারতের অনুপস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন—উভয় পক্ষের সঙ্গেই বাংলাদেশের সম্পর্কটা একটু গভীরতা লাভ করেছে। তবে বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যার ভৌগোলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তির বিষয়টি মনে রাখলে আমার ধারণা চীন-ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই এগিয়ে যেতে হবে। এখানে কোনো এক পক্ষকে বাদ দিয়ে, অন্য পক্ষে ঢুকে পড়াটা আমাদের ভালো নীতিগত অবস্থান হবে না বলে মনে হয়। সবার সঙ্গেই কাজ করতে হবে এবং সেখানে পেশাগত কূটনৈতিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব খুব বেশি। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরেও আমাদের বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মোটাদাগে সহমত প্রয়োজন। কারণ আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহমত না থাকার ফলে তারাই বিভিন্ন বিদেশি শক্তিকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে আনে এবং সেটাই আমাদের অভ্যন্তরীণ জটিলতার কারণ হিসেবে দেখা দেয়, যা সাম্প্রতিককালে আমরা ভালো করেই দেখেছি।

আসলে এশিয়া অঞ্চলটাই হবে আগামী দিনের বিশ্ব অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু। এখানে চীন ১ নম্বর অর্থনীতি, ২ নম্বরে ভারত, জাপান ও কোরিয়া আছে। আগামী অর্ধশতক ধরে এই অঞ্চলটা অর্থনৈতিক আকর্ষণের জায়গা হিসেবে থাকবে। খুব সংগত কারণেই এই আকর্ষণের জন্য এখানকার দেশগুলো যেমন একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, বাইরের শক্তিগুলোও সেখানেও আসবে। আমাদের মতো দেশে যারা আছি, আমাদের কাজ হবে এই অঞ্চলের যে প্রবৃদ্ধি সেটার ফসল ঘরে তোলার জন্য অভ্যন্তরীণভাবে তৈরি হওয়া এবং সবার সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে আমাদের জাতীয় স্বার্থের নিরিখে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। 

(অনুলিখন)

লেখক : কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত

এই বিভাগের আরও খবর
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সর্বশেষ খবর
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

১৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর
রাবির শেরে বাংলা হলে ফাটল, শিক্ষার্থীদের নবনির্মিত হলে স্থানান্তর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন
ডেঙ্গুতে মৃত্যুহীন দিনে হাসপাতালে আরও ৪৩৬ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় বিএনপির নির্বাচনী কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম
তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে: বিএনপি নেতা সেলিম

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক
টঙ্গীতে ভূমিকম্পে পোশাকশ্রমিকসহ আহত দুই শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা