শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৯, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

এম হুমায়ুন কবির
অনলাইন ভার্সন
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

সাম্প্রতিক কালে দক্ষিণ এশিয়ায় গুরুত্বপূর্ণ ও মৌলিক কিছু পরিবর্তনের ধারা সূচিত হচ্ছে বলে আমার ধারণা। ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কায় আমরা দেখেছি প্রতিষ্ঠিত সরকারের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং গোষ্ঠীস্বার্থ সংরক্ষণের মতো অভিযোগ নিয়ে একটি জনবিদ্রোহ সংগঠিত হয়েছে এবং তার মধ্য দিয়ে তৎকালীন রাজাপক্ষে গোষ্ঠী ক্ষমতা থেকে বিতাড়িত হয়েছে। এবং তারা বিচার প্রক্রিয়ার আওতায় এসেছে। পরবর্তী সময়ে তাদের নেতৃত্বের ম্যাচিউরিটির কারণে শ্রীলঙ্কা একটি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক অবস্থাটাকে পুনর্গঠন করে মোটামুটি একটি স্থিতিশীল জায়গায় এসেছে।

আমাদের বাংলাদেশেও গত বছর এমন ঘটনা ঘটল। বাংলাদেশের ঘটনাটা একটু গভীর। বাংলাদেশেও যাঁরা ক্ষমতায় ছিলেন তাঁদের দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি ও অদক্ষতা ছিল। কিন্তু তার থেকেও যে বিষয়টি এখানে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে এসেছিল সেটা হচ্ছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি এবং মানবাধিকারের ব্যাপক লঙ্ঘন হওয়ার ফলে জনগণের মধ্যে একটি বিক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল।

যেটা আমাদের তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বে শেষ পর্যন্ত একটি গণ-অভ্যুত্থানে রূপ লাভ করে। বাংলাদেশে তৎকালীন সরকার দীর্ঘমেয়াদে পরিকল্পনা নিয়ে বিরোধী দল, মিডিয়া, নাগরিক সমাজের যেকোনো প্রতিরোধকে অগ্রাহ্য করে তাদের এই শাসনব্যবস্থা চালিয়ে যাওয়ার জন্য দৃঢ়প্রতিজ্ঞ ছিল। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থানে শুধু পতনই ঘটল না, তাদের পালিয়ে যাওয়া লাগল। পার্থক্য হচ্ছে—তৎকালীন সরকারের দীর্ঘমেয়াদি শাসন ও গণ-অভ্যুত্থানের মুখে সরকারপ্রধানের পালিয়ে যাওয়ার ফলে আমাদের সরকারি ব্যবস্থাপনা ও প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, যেটা শ্রীলঙ্কায় হয়নি।

ফলে যেটা হয়েছে, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নিলেও এখনো পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানগুলোকে কর্মক্ষম বা সক্ষমভাবে ব্যবহার করতে পারেনি। এ ছাড়া বিগত সরকারের বিভিন্ন অপরাধে অভিযুক্তদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হলেও বিষয়টা একটু দীর্ঘমেয়াদি। ফলে এ নিয়েও মানুষের মধ্যে এক ধরনের অস্বস্তি আছে যে শেষ পর্যন্ত সুষ্ঠুভাবে বিচার সম্পূর্ণ হবে কি না। অন্যদিকে সরকার নানা রকম সংস্কারের যে উদ্যোগ নিয়েছে সেগুলো এখনো চলমান। এর মধ্যেই ২০২৬ সালের নির্বাচন-পরবর্তী অবস্থা নিয়েও একরকম অনিশ্চয়তা আছে।

এখনো বাংলাদেশ একটা দ্বিধাদ্বন্দ্ব অবস্থানেই আছে।
এমন পরিস্থিতির মধ্যেই সপ্তাহ দুয়েক আগে নেপালের গণ-অভ্যুত্থান দেখলাম আমরা। নেপালে গণ-অভ্যুত্থানের প্রধান নিয়ামকগুলোর মধ্যে ছিল—বেকারত্ব, দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি, গোষ্ঠীচক্র। এখানে একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ১৯৯৬ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত সেখানে মাওবাদী আন্দোলন হয়েছিল। একটি সশস্ত্র আন্দোলনের মাধ্যমে পরিবর্তনের সূচনা হয়েছিল। আমার ধারণা, সেই পরিবর্তনের এক ধরনের ধারাবাহিকতাই গত মাসে আমরা লক্ষ করলাম। যেহেতু নেপালে মাওবাদী আন্দোলনের ফলে বড় ধরনের সংস্কার প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে একটি কাঠামো তৈরি করা হয়েছিল সেই কারণে তরুণ প্রজন্মের বিক্ষোভের পরও আমার ধারণা সেই কাঠামোটা টিকে গেছে। এরই মধ্যে তাদের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী ছয় মাসের মধ্যেই নির্বাচন হয়ে যাবে বলে সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। নেপালের প্রতিষ্ঠানগুলো যেহেতু এখনো দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে ট্রানজেকশনটা হয়তো অপেক্ষাকৃত সহজে হতে পারে। যদিও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের অবস্থান নিয়ে এখনো দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছে।

এবার আসি, কেন এই ঘটনাগুলো ঘটছে এবং তার ভূ-রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া কি রকম হতে পারে। এই তিন দেশ ও দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য দেশে সুশাসনের ঘাটতি আছে। দক্ষিণ এশিয়ার কোনো সরকারই বলতে পারবে না যে তারা জনগণের প্রত্যাশার ওপর ভিত্তি করে বৈধতা লাভ করে। শুধু নির্বাচন না, নির্বাচনের পরও মানুষের প্রত্যাশা কিন্তু থাকে। দুই নির্বাচনের মাঝামাঝি সময়ে এই অঞ্চলের কোনো সরকারই জনপ্রত্যাশার আলোকে শাসনকাঠামো পরিচালনা করছে বলে মনে হয় না। সে কারণে দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশের সরকারের সঙ্গে জনগণের এক ধরনের বিচ্ছিন্নতা আছে। শ্রীলঙ্কা, বাংলাদেশ, নেপালের ঘটনাগুলো সরকার ও জনগণের মধ্যকার বিচ্ছিন্নতা যে আসলে কত বড় সেটার একটা সাক্ষাৎ প্রমাণ দিয়ে গেল।

বাংলাদেশে এক বছর আগেও আমরা শুনেছি কর্মসংস্থান ৬-৭ শতাংশ; কিন্তু ১০ বছর ধরে কর্মসংস্থান তেমনভাবে বাড়ছে না। ভারত চার ট্রিলিয়ন ডলারের অর্থনীতি দেশ হয়ে যাচ্ছে; কিন্তু সেখানেও গভীরভাবে কর্মসংস্থানের ঘাটতি আছে। নেপাল, শ্রীলঙ্কার অবস্থাও একই। এই দেশগুলোতে তরুণ প্রজন্ম তাদের কর্মসংস্থান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে সামনের দিকে কিছু দেখতে পারছে না। কিন্তু দেখতে পারছে যে সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্যের কারণে একটা গোষ্ঠী বৈভব নিয়ে শুধু টিকেই আছে না, সামাজিক ও রাজনৈতিক নেতৃত্বও তারাই দিচ্ছে। বাংলাদেশ বলেন, নেপাল বলেন, শ্রীলঙ্কা বলেন—সব দেশেই কিন্তু এই বৈষম্যের বিরুদ্ধে তরুণ প্রজন্ম ও সাধারণ জনগণ দাঁড়িয়েছে, গোষ্ঠীতন্ত্রের বিরুদ্ধেও দাঁড়িয়েছে তারা।

এখানে দুর্নীতির বিষয়টা খেয়াল করতে হবে। এই দুর্নীতি শুধু সরকার নয়, দেশগুলোর সব রাজনৈতিক কাঠামোর মধ্যে আছে। বিভিন্ন দলে, নানা নামে তারা সবাই এর সঙ্গে সম্পৃক্ত। এখানে আমলারা সম্পৃক্ত হয়েছে, ব্যবসায়ীরা হয়েছে। কাজেই এই জায়গাটা অর্থাৎ দুর্নীতিও মানুষকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছে। সমাজে যখন বৈষম্য থাকে, মানুষ যখন দেখতে পারছে যে তার ভবিষ্যৎ নেই, কর্মসংস্থান নেই, সুযোগ নেই; কিন্তু অন্যেরা সমাজের বেআইনি বা ভিন্ন পথে বিত্তবৈভব অর্জন করে সমাজে কর্তৃত্ব বা নেতৃত্ব দিচ্ছে, তখনই বিক্ষোভটা তৈরি হয়। নেপালেও সেটা হয়েছে বলে আমরা দেখেছি। ‘নেপো কিড’ বলে একটি শব্দ আমরা সেখানে শুনেছি, অর্থাৎ ধনী ও রাজনৈতিক নেতৃত্বের সন্তান-সন্ততি; যারা উৎকটভাবে তাদের সম্পদ ও ক্ষমতা প্রদর্শন করেছে। এর বিরুদ্ধে কিন্তু মানুষ রাস্তায় নেমেছে এবং এই আন্দোলনটা তৈরি হয়েছিল। কাজেই এটাও খেয়াল করতে হবে এখানে শুধু সরকার নয়, রাজনৈতিক গোষ্ঠীর বিরুদ্ধেও কিন্তু মানুষ দাঁড়াচ্ছে।

দক্ষিণ এশিয়ার প্রেক্ষাপটে ভারতের দিকে যদি তাকাই, তাহলে প্রশ্ন আসে যে বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলঙ্কার মতো পরিস্থিতি ভারতে হবে কি না! সেখানেও বৈষম্য আছে, ভিন্নমতের ওপর চাপ আছে; কিন্তু দুর্নীতির যে কথাটা বলা হচ্ছে সেটা ততটা জোরালো নয়। ভারতের শাসন কাঠামোতে দুর্নীতির অভিযোগটা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। যদিও আদানির কথা আসছে, কিন্তু ভারত সরকার বা তার আশপাশের লোকজন দুর্নীতিগ্রস্ত—এ অভিযোগ খুব একটা শুনি না।

শ্রীলঙ্কা বলেন, বাংলাদেশ বলেন বা নেপাল বলেন—এই দেশগুলো ছোট। কাজেই এখানে রাজধানীতে পৌঁছে যাওয়া খুব সহজ হয় সেটা কলম্বো বলেন, ঢাকা বলেন আর কাঠমাণ্ডু বলেন। কিন্তু ভারতের মতো একটা দেশে এ রকম একটা জায়গায় মানুষ গিয়ে তার ক্ষোভ ঢালবে, সেটা সহজ নয়। সেই কারণে আমার ধারণা ভারতে সাধারণ মানুষ নানা রকম বিক্ষোভে থাকলেও এ ধরনের বিস্ফোরণের সম্ভাবনা দেখছি না। তবে ভবিষ্যতের কথা তো আর বলা যাবে না।

তবে ভূ-রাজনীতির বিষয়টি ভারতের জন্য আশঙ্কার কারণ বলাবাহুল্য। একদিকে ভারতের চারদিকে অস্থিরতা। পাকিস্তানের সঙ্গে সে যুদ্ধ করছে, অন্যদিকে প্রতিবেশী নেপালে পরিবর্তন হচ্ছে, বাংলাদেশ একটু নতুন ব্যবস্থার দিকে যাচ্ছে, শ্রীলঙ্কায় পরিবর্তন হয়েছে। ফলে এই অঞ্চলের বিভিন্ন দেশের অস্থিরতা ভারতের জন্য একটা চিন্তার কারণ হয়ে উঠছে। একেক দেশের জন্য একেক রকম রেসপন্স তারা দিচ্ছে। যেমন ধরুন, বাংলাদেশের ক্ষেত্রে তারা টানটান, বাংলাদেশের এই সরকারের সঙ্গে কোনো ধরনের সহযোগিতায় যেতে আগ্রহী না, আগামী দিনের নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কথা বলবে। এগুলো প্রকাশ্যেই বলছে, বাংলাদেশের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের অপপ্রচার দেখেছি কয়েক মাস আগেই। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ভারত টানটান অবস্থায় রয়েছে, নেপালের ক্ষেত্রে তারা একটু নরম সুর দিচ্ছে দু-এক দিন ধরে, শ্রীলঙ্কার ব্যাপারে তারা দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকলেও এখন আবার সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে আগ্রহী।

অন্যদিকে, আমার ধারণা, বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল চীন সেটা শাসনব্যবস্থার পরিবর্তনের পরও বজায় রেখেছে। কিন্তু পরিবর্তিত বিশ্ব ভূ-রাজনীতির কারণে আঞ্চলিক ভূ-রাজনীতির ক্ষেত্রে সাম্প্রতিক সময়ে ভারত ও চীন এক ধরনের সমন্বয় করে কাজ করছে বলে মনে হচ্ছে। যে কারণে আমার ধারণা, শ্রীলঙ্কায় ভারত-চীনের সহাবস্থানের একটা জায়গা তৈরি হয়ে আছে। আগে যেটা চীনের পক্ষে ছিল সেটা এখন মোটামুটি ভারত-চীনের সমমাত্রায়। বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের যে স্বাভাবিক সম্পর্ক সেই সম্পর্কই আছে। চীনারা তাদের বিভিন্ন ধরনের সহযোগিতা অব্যাহত রাখছে। নেপালের ক্ষেত্রে আমার ধারণা, আন্দোলনের আগের যে সরকার সেটা চীনের কাছাকাছি ছিল, যা ভারতের জন্য খানিকটা অস্বস্তির বিষয় ছিল। এখন আশা করছি, নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্কটা আবার স্বাভাবিক জায়গায় আসছে। কিন্তু আমি যেটুকু ওখানকার পত্রপত্রিকা দেখছি তাতে মনে হয়, তরুণ প্রজন্ম কিন্তু ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক খুব কাছাকাছি আনার ব্যাপারে আগ্রহী। তার কারণ হলো, আন্দোলনটা যখন চলছিল তখন ভারতীয় মিডিয়া বা যাঁরা বিশেষজ্ঞ আছেন তাঁরা এই আন্দোলনকে রাজাকে পুনঃ প্রতিষ্ঠিত করার একটি উদ্যোগ বলে প্রচার করেন। ফলে নেপালি জনগণের মধ্যে একটা বড় অসন্তোষ তৈরি হয়েছে এবং সেই অসন্তোষটা ভারতের জন্য সুবিধাজনক নয়। এখন নেপালে নতুন সরকার এলে তারা চীনের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলে কি না সেটা দেখার বিষয়।

এটা বলে রাখা দরকার, নেপালের সঙ্গে ভারত-চীন সম্পর্ক দেখা গেলেও ওখানে মার্কিনিদের কিন্তু বড় উপস্থিতি আছে। এখানে ত্রিমুখী প্রতিদ্বন্দ্বিতা আছে বলে আমার ধারণা। একটা হচ্ছে সেখানে ভারত তার ট্র্যাডিশনাল আগ্রহ দেখিয়ে আসছে, চীন সাম্প্রতিককালে বেশ ভালোভাবেই নেপালের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক নিয়ে এগিয়েছে। আগামী নির্বাচনের পরে বোঝা যাবে যে এই ত্রিমুখী লড়াইয়ে নেপাল কি অবস্থান নেয়।

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে পশ্চিমা জগৎ, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র স্বাভাবিকভাবেই অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার প্রক্রিয়াকে সমর্থন দিচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে তারা সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। তারা আগামী নির্বাচনের ব্যাপারেও সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। সামগ্রিক বিচারে সামরিক ক্ষেত্রেও আমরা দেখতে পাচ্ছি তাদের সঙ্গে সহযোগিতা বাড়ছে। কাজেই বাংলাদেশের সঙ্গে এখন ভারতের অনুপস্থিতিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন—উভয় পক্ষের সঙ্গেই বাংলাদেশের সম্পর্কটা একটু গভীরতা লাভ করেছে। তবে বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যার ভৌগোলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ভাবনা এবং আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তির বিষয়টি মনে রাখলে আমার ধারণা চীন-ভারত, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাপানসহ অন্যান্য দেশের সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেই এগিয়ে যেতে হবে। এখানে কোনো এক পক্ষকে বাদ দিয়ে, অন্য পক্ষে ঢুকে পড়াটা আমাদের ভালো নীতিগত অবস্থান হবে না বলে মনে হয়। সবার সঙ্গেই কাজ করতে হবে এবং সেখানে পেশাগত কূটনৈতিক ব্যবস্থাপনার গুরুত্ব খুব বেশি। একই সঙ্গে দেশের অভ্যন্তরেও আমাদের বৈদেশিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে মোটাদাগে সহমত প্রয়োজন। কারণ আমাদের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সহমত না থাকার ফলে তারাই বিভিন্ন বিদেশি শক্তিকে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে দাওয়াত দিয়ে বাংলাদেশের ভেতরে আনে এবং সেটাই আমাদের অভ্যন্তরীণ জটিলতার কারণ হিসেবে দেখা দেয়, যা সাম্প্রতিককালে আমরা ভালো করেই দেখেছি।

আসলে এশিয়া অঞ্চলটাই হবে আগামী দিনের বিশ্ব অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু। এখানে চীন ১ নম্বর অর্থনীতি, ২ নম্বরে ভারত, জাপান ও কোরিয়া আছে। আগামী অর্ধশতক ধরে এই অঞ্চলটা অর্থনৈতিক আকর্ষণের জায়গা হিসেবে থাকবে। খুব সংগত কারণেই এই আকর্ষণের জন্য এখানকার দেশগুলো যেমন একে অপরের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে, বাইরের শক্তিগুলোও সেখানেও আসবে। আমাদের মতো দেশে যারা আছি, আমাদের কাজ হবে এই অঞ্চলের যে প্রবৃদ্ধি সেটার ফসল ঘরে তোলার জন্য অভ্যন্তরীণভাবে তৈরি হওয়া এবং সবার সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখে আমাদের জাতীয় স্বার্থের নিরিখে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। 

(অনুলিখন)

লেখক : কূটনীতিক ও সাবেক রাষ্ট্রদূত

এই বিভাগের আরও খবর
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আসতেই হবে
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
সর্বশেষ খবর
ফিফার ভাবনায় ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজন
ফিফার ভাবনায় ৬৪ দলের বিশ্বকাপ আয়োজন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মার্কিন কোম্পানিকে বাংলাদেশে আরও বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গোপালগঞ্জে মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে সড়ক উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইতালিতে বাংলাদেশি তরুণের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার
ইতালিতে বাংলাদেশি তরুণের খণ্ড-বিখণ্ড মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে স্কুলে পাঠদান চলাকালে হামলা, আহত ১৫
লক্ষ্মীপুরে স্কুলে পাঠদান চলাকালে হামলা, আহত ১৫

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৪
নারায়ণগঞ্জে যৌথবাহিনীর অভিযানে আটক ২৪

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজবাড়ীতে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
রাজবাড়ীতে মিনি ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সঙ্গে বোয়েসেলের বৈঠক
মালয়েশিয়ান ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সঙ্গে বোয়েসেলের বৈঠক

২৩ মিনিট আগে | পরবাস

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণ: প্রতিবাদে আধাবেলা সড়ক অবরোধ
খাগড়াছড়িতে কিশোরী ধর্ষণ: প্রতিবাদে আধাবেলা সড়ক অবরোধ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির জোড়া গোলে নিউইয়র্ককে উড়িয়ে প্লে-অফ নিশ্চিত করল মায়ামি
মেসির জোড়া গোলে নিউইয়র্ককে উড়িয়ে প্লে-অফ নিশ্চিত করল মায়ামি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিপুল ভোটে জিতেও যে কারণে রাজনীতি ছেড়েছিলেন অমিতাভ
বিপুল ভোটে জিতেও যে কারণে রাজনীতি ছেড়েছিলেন অমিতাভ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণে নাসার মিশন শুরু
মহাকাশ আবহাওয়া পর্যবেক্ষণে নাসার মিশন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারওয়ান বাজারে কার্ভাডভ্যান চাপায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহত
কারওয়ান বাজারে কার্ভাডভ্যান চাপায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ
দক্ষিণ এশিয়ার ভূ-রাজনৈতিক হিসাব-নিকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম
শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান
ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান উপদেষ্টার যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা
‘আমি বললাম একটা জিনিস পোড়াতে, ওরা পুড়িয়ে দিল সেতু ভবন’: তাপসের সঙ্গে ফোনালাপে হাসিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের
পূজার ছুটি নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে জরুরি নির্দেশনা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত
ইরানের হাতে অত্যাধুনিক রুশ যুদ্ধবিমানের চালান, বড় সামরিক পদক্ষেপের ইঙ্গিত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়
বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে ভারত, শ্রীলঙ্কার বিদায়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ
ফাইনালের মিশনে আজ ভারতের মুখোমুখি বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ
যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদের বাড়িতে ডিম নিক্ষেপ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক
এরদোয়ানের সুর বদল, এফ-১৬ নয় কান ফাইটার জেটের ইঞ্জিন কিনতে চায় তুরস্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান
দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে ইসরায়েল বাধা দিলে কড়া পদক্ষেপ নেবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ
নৌকা স্থগিত রেখে ১১৫ প্রতীকের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক
ব্যাংককে হঠাৎ ধসে পড়ল ব্যস্ত সড়ক, চারিদিকে আতঙ্ক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ
ট্রাম্পের সংবর্ধনায় প্রধান উপদেষ্টা, বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?
ভারতের বিপক্ষে টাইগারদের একাদশে আসছে কি বড় পরিবর্তন?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো
গাজা যুদ্ধ বন্ধ করলেই ট্রাম্প নোবেল পাবেন: ম্যাক্রো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে সম্পর্কের কোনও মানেই ছিল না: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী
শুধু মেট্রোর আগুন নয়, বহু আগুনের পেছনেই ছিল খুনির ক্ষমতালিপ্সা : ফারুকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টি র‌্যাংকিংয়ে ১৩৩ ধাপ লাফ সাইফের, শীর্ষ দশে মুস্তাফিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে
ডিম ছোড়ার মতো অপকর্ম আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎকে আরও অনিশ্চিত করবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প
রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার ক্ষমতা ন্যাটো সদস্যদের আছে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি
কলকাতার ‘এই সময়ে’ মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার ‘মিথ্যা ও মনগড়া’: বিএনপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের
ঢাকা সফর নিয়ে আবেগঘন বার্তা হানিয়া আমিরের

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ
হোটেল-ফ্ল্যাট-ছাত্রাবাসে আওয়ামী লীগের কর্মী থাকলে তথ্য দিতে অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি
যুক্তরাষ্ট্রের সদস্যপদ স্থগিত করল আইসিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার
সাইফুজ্জামানের চেক দিয়ে ১ কোটি ৭৬ লাখ টাকা উত্তোলন, কর্মকর্তা গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ
নোবেল চাইলে ট্রাম্পকে গাজা যুদ্ধ থামাতে হবে: ম্যাক্রোঁ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা
মার্কিন এইচ-১বি ভিসার ফি বাড়ায় বাড়ছে আমিরাতের ভিসার চাহিদা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি
রাশিয়া-ইরানের ঐতিহাসিক পারমাণবিক চুক্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ
ভারতের বিপক্ষে যে রেকর্ড গড়ার অপেক্ষায় মুস্তাফিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা
ঢাকায় মিছিল থেকে বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

সম্পাদকীয়

সাজানো ছকে নির্বাচন!
সাজানো ছকে নির্বাচন!

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা
ভোট ঘিরে তৎপর পশ্চিমারা

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই
১২ কোটি টাকার ভবন আছে সেবা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা
বিএনপির মনোনয়ন চান নবীন-প্রবীণ চার নেতা

নগর জীবন

সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
সেই লামিয়ার বাবার চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা
লালমনিরহাটে শীতের আগমনি বার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে
গবেষণা নেই বিশ্ববিদ্যালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক
প্রার্থী হওয়ার দৌড়ে বিএনপির তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

স্বপ্ন ও সাধনার জীবন
স্বপ্ন ও সাধনার জীবন

বিশেষ আয়োজন

বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস
বিশ্বকে নির্বাচনের প্রস্তুতি জানাবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি
মিত্রদের সম্মানজনক আসন ছাড় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি
হেলিকপ্টার থেকে ছত্রীসেনা নামাচ্ছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে
বিএনপি ৪১.৩ শতাংশ ভোট পেয়ে জিতবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি
মির্জা ফখরুলের সাক্ষাৎকার মিথ্যা ও মনগড়া : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা
দ্বিতীয়বার ঘর বাঁধেননি যে নায়িকারা

শোবিজ

অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি
অধিগ্রহণ জমির সঠিক মূল্য দাবি

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ
যুদ্ধ নিয়ে উত্তপ্ত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও
মারা গেলেন ফায়ার ফাইটার নুরুল হুদাও

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে
হাসিনার দুর্নীতি মামলার রায় নভেম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা
পাঁচ ব্যাংকের প্রশাসক হচ্ছেন কারা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়
রাজনৈতিক সংস্কৃতি না পাল্টালে স্বাধীন দুদক সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ
জাতিসংঘ সম্মেলন এলাকা থেকে বিপুল সিমকার্ড ও সার্ভার জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট
পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসী ভোট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না
ঐক্য থাকলে নির্বাচন ঠেকাতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হচ্ছে মামলা ও তদন্ত
হচ্ছে মামলা ও তদন্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অভিযান
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় অভিযান

দেশগ্রাম