শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, বুধবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২৫

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০০৯ সালের প্রথম দিকের ঘটনা। আমি তখন সবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছি। আনুষ্ঠানিক শপথের পর আমাদের নিয়ে প্রথম যে বৈঠকটি হয়েছিল তার নাম ছিল আওয়ামী লীগের সংসদীয় দলের বৈঠক। জীবনের প্রথম জাতীয় দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি ছিলাম যারপরনাই উত্তেজিত, আহ্লাদিত এবং একই সঙ্গে রোমাঞ্চিত।

সংসদীয় দলের বৈঠকে সংসদ নেতা বা প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হবেন এবং সংসদের কার্যপ্রণালী বিধি মোতাবেক সংসদ সদস্যবৃন্দ কিভাবে দায়িত্ব ও কর্তব্য পালন করবেন তা নিয়ে আলোচনা হবে বলে আমাকে জানানো হয়েছিল। উল্লিখিত বৈঠকটি কী বারে এবং কোন তারিখে হয়েছিল তা আমার মনে নেই। তবে সেদিনকার বৈঠকের আলোচনার প্রতিটি শব্দ আমার মনে আছে। কারণ আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন যা বলেছিলেন তা তিনি ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট দুপুর বেলা পর্যন্ত অক্ষরে অক্ষরে পালন করেছিলেন।

আজ এত বছর পর সেদিনের বৈঠকের কথা কেন মনে পড়ল তার সে কথা? বলার পূর্বে আমার রাজনৈতিক জীবনের ছোট্ট একটি স্মৃতি আপনাদের বলা আবশ্যক এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যাঁরা চেষ্টা করছেন তাঁরা হয়তো আমার স্মৃতিকথা থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। জাতীয় রাজনীতিতে আমার অভিষেক ২০০১ সালে। ফরিদপুরের সদরপুর ও চরভদ্রাশন উপজেলা নিয়ে গঠিত সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন লাভের জন্য আমি প্রাণপণ চেষ্টা করছিলাম। তৃণমূলে নিয়মিত যাতায়াত-দলের বড় বড় নেতাদের সঙ্গে লবিং করার পাশাপাশি দলীয় প্রধানের সঙ্গে সম্পর্ক করার জন্য আমি চেষ্টা চালাচ্ছিলাম।

আমি যে সময়ের কথা বলছি তখন আওয়ামী লীগের অর্থসংকট চরমে। ১৯৯৬-২০০১ সাল অবধি ক্ষমতায় থাকার পরও দলের বিরুদ্ধে তেমন আর্থিক দুর্নাম ছিল না। কিছু ধড়িবাজ ব্যবসায়ীর শেয়ার মার্কেট লুট, কোরিয়ান ফ্রিগেড কেনার কমিশন নিয়ে কেলেংকারি ছাড়া বড় মাপের কোনো দুর্নীতির খবর ছিল না। ফলে ২০০১ সালে ক্ষমতা হারানোর পর দলের বড় বড় নেতা ব্যক্তিগতভাবে এবং দলীয় কর্মকাণ্ড পরিচালনায় মারাত্মক আর্থিক সংকটে পড়ে। উল্লিখিত অবস্থায় আওয়ামী লীগে ধনাঢ্য ব্যবসায়ীদের কদর বেড়ে যায় এবং আমার আসনেও নব্য টাকাওয়ালা কয়েকজনের উৎপাতে আমি রীতিমতো অতিষ্ঠ হয়ে উঠি।

নব্য টাকাওয়ালাদের রাজনৈতিক মেধা ছিল না। ফলে আওয়ামী লীগের টাউট-বাটপাড়দের খপ্পরে পড়ে তারা দেউলিয়া হওয়ার পর্যায়ে চলে যায়। তাদের কেউ কেউ প্রকাশ্যে বলতে থাকেন অমুককে এত টাকা দিয়ে এসেছি- নমিনেশন কিনে এনেছি ইত্যাদি। কথাগুলো স্বয়ং শেখ হাসিনার কানে যায় এবং তিনি আমাকে একদিন ধানমণ্ডির অফিসে ডেকে পাঠান। আমি তৃণমূলের নেতাকর্মীদের নিয়ে সভানেত্রীর সঙ্গে দেখা করি। তিনি নব্য টাকাওয়ালা মনোনয়নপ্রত্যাশীদের বেফাঁস কথাবার্তার সারমর্ম শুনে রাগে-ক্রোধে অগ্নিশর্মা হন এবং নির্দেশ দেন যে ওসব লোক যেন আওয়ামী লীগের নাম ধরে এলাকায় ঢুকতে না পারে।

২০০২ সালের সেই বৈঠকে শেখ হাসিনা অন্তত তিন-চার ঘণ্টা সময় আমাদের দিয়েছিলেন। রাজনীতিতে টাকার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেছিলেন, অতীতের মতো ভুল করব না। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে নেতাকর্মীরা যেন সচ্ছল হতে পারে সেই ব্যবস্থা করব। বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের সঙ্গে সমঝোতা করে রাজনীতি করা- জাসদের সঙ্গে সমঝোতা, জাতীয় পার্টির সঙ্গে ঐক্য ইত্যাদি নিয়ে এমন সব নির্জলা সত্য কথা বলেছিলেন, যা আজকের প্রেক্ষাপটে কল্পনাও করা যায় না।

শেখ হাসিনার চিন্তাধারা, বিশ্বাস এবং কর্মকাণ্ডের মধ্যে একটা ধারাবাহিকতা ছিল ২০০৪ সালের জুলাই অবধি। কিন্তু একই বছরের ২১ মে আগস্টের গ্রেনেড হামলা তাঁর সব বিশ্বাস তছনছ করে দেয়। তাঁর মনের মধ্যে একধরনের প্রতিশোধস্পৃহা তৈরি করে, যা ২০০৬ সালের ১/১১-এর সময় এসে আবার তাঁকে নতুন বাস্তবতায় মুখোমুখি করে। ১/১১-এর সময় তিনি সত্যিকার অর্থেই ভেঙে পড়েছিলেন এবং তাঁর সেই ভেঙে পড়ার কাহিনি তিনি নিজ মুখে বলেছিলেন ২০০৯ সালের আওয়ামী লীগের সংসদীয় কমিটির বৈঠকে।

আপনাদের মধ্যে যাঁরা মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনের ১/১১-এর অন্তর্নিহিত কাহিনি জানেন তাঁদের নিশ্চয়ই মনে আছে যে ইঙ্গ-মার্কিন সমর্থনে সেই সময়ের সেনাসমর্থিত সরকার দেশ থেকে দুর্নীতি উচ্ছেদের নামে ব্যবসায়ী, আমলা এবং রাজনীতিবিদদের জীবন কিভাবে জাহান্নামে পরিণত করেছিল। অধিকন্তু মাইনাস টু থিওরি বাস্তবায়নের নামে শেখ হাসিনা এবং বেগম খলেদা জিয়াকে জেলে ঢুকিয়ে কী করেছিল তা বেগম জিয়া মুখ ফুটে না বললেও শেখ হাসিনা কিন্তু অনেক কথাই ফটাফট বলে গিয়েছেন। তাঁর দলের শীর্ষ নেতারা শেখ হাসিনাবিহীন আওয়ামী লীগ গঠন করার জন্য কিভাবে সেনা কর্মকর্তাদের পেছনে ঘুরঘুর করেছেন এবং শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কী সব কথা বলেছেন তা হুবহু শেখ হাসিনাকে শোনানো হতো তাঁকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করার জন্য।

মইন উদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের উল্লিখিত কাজকর্মে শেখ হাসিনা আত্মবিশ্বাস হারিয়ে প্রচণ্ড নিয়তিনির্ভর হয়ে পড়েছিলেন। ফলে ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসের নবম সংসদ নির্বাচন এবং আওয়ামী লীগের বিজয়কে তিনি মনে করতেন স্বয়ং আল্লাহ আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় এনেছেন এবং শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। আমি শেখ হাসিনার এই বিশ্বাসের ওজন টের পেলাম সেদিনের বৈঠকে তাঁর প্রথম প্রশ্নের মাধ্যমে। বৈঠকের শুরুতেই তিনি বললেন, তোমরা যারা প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছ তারা দাঁড়াও। আমরা দাঁড়ালাম এবং আমাদের সংখ্যাধিক্য দেখে তিনি মাথায় হাত দিয়ে বললেন-

‘এও কি সম্ভব! আল্লাহ কি না পারেন। অথচ কারাগারে থাকতে প্রতিদিন ভাবতাম আজই হয়তো শেষ দিন। বুঝেছি- তোমরা নয়, স্বয়ং আল্লাহ আমাকে ক্ষমতায় এনেছেন নিশ্চয়ই কোনো বড় কিছু করার জন্য। সুতরাং তোমাদের কথায় নয় কিংবা কাঁটা খাওয়া বিলাই স্বভাবের ভীতুতের কথায় নয়- আমার যা ভালো মনে হবে তাই করব। এরপর তিনি দলের সংস্কারবাদী নেতাদের কটাক্ষ করে বলেন, তোমাদের ক্ষমা করেছি, কিন্তু তোমাদের কুকর্ম ভুলিনি।

২০১২ সাল অবধি শেখ হাসিনার মধ্যে এক অনন্য সাধারণ ডিটারমিনেশন ছিল। দলের ভেতরে ও বাইরে গণতন্ত্র রক্ষায় তিনি ছিলেন অতিশয় সহনশীল। আমি নিজে সালমান রহমান, সাহারা খাতুন, মহিউদ্দীন খান আলমগীর, শাজাহান খান, সৈয়দ আবুল হোসেন, দীপু মনিসহ বহু প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে লিখেছি এবং সভা-সমিতি-টেলিভিশন টক শো এবং সংসদে নির্মম নিষ্ঠুর সমালোচনা করেছি। কিন্তু দলের কোনো নেতাকর্মী কিংবা স্বয়ং শেখ হাসিনা কোনো দিন একটি টুঁ শব্দ করেননি। বিএনপিও সংসদের ভেতরে ও বাইরে তীব্র ভাষায় ব্যক্তি শেখ হাসিনাকে আক্রমণ করে কথা বলার পরও গণতান্ত্রিক পরিবেশ অব্যাহত ছিল। কিন্তু ২০১৩ সালের গণজাগরণ মঞ্চ এবং পরবর্তী সময়ে শাপলা চত্বরে হেফাজতের ঘটনা শেখ হাসিনার গণতান্ত্রিক বোধ-বুদ্ধি-বিশ্বাস ও আস্থাকে তীব্র ঝাঁকুনি দেয়। পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্য তিনি দেশীয় গোয়েন্দা সংস্থা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী এবং ভারতের প্রতি অতিমাত্রায় নির্ভরশীল হয়ে পড়েন।

উল্লিখিত অবস্থায় ২০১৪ সালের বিনা ভোটে, তারপর ২০১৮ সালের রাতের ভোট এবং সর্বশেষ ২০২৪ সালের আমি ডামি নির্বাচন তাঁকে গণতন্ত্র থেকে সরিয়ে অদ্ভুত এক মানবীতে পরিণত করে। হাল আমলে তাঁকে অনেকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে গালি দেন। কিন্তু ইতালির মুসোলিনির ফ্যাসিজম এবং হিটলারের নাৎসিবাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার কর্মকাণ্ডের অন্ত্যমিল নেই বললেই চলে। ফ্যাসিজম ও নাৎসিবাদের কালো থাবা ইতালি বা জার্মানির ওপর পড়েছে, যখন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলো এবং রাষ্ট্রশক্তিদ্বয় একের পর এক  প্রতিবেশী রাষ্ট্র এবং আফ্রিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের পর এশিয়াতে যুদ্ধের বিস্তার ঘটাল। এই সময় পশ্চিমা দেশ বিশেষ করে আমেরিকা, ইংল্যান্ড হাজার হাজার গোয়েন্দাকে জার্মানি ও ইতালিতে পাঠায় এবং ইহুদি ও সরকারবিরোধী সম্প্রদায়কে হাত করে হিটলার ও মুসোলিনিকে উত্খাতের যে চেষ্টা চালায় তা সামাল দেওয়ার জন্য যে পৈশাচিক নির্মমতা হিটলার-মুসোলিনি শুরু করেন তার সঙ্গে নাৎসিবাদ ও ফ্যাসিবাদের কার্যত কোনো সম্পর্ক নেই।

কালের বিবর্তনে ফ্যাসিবাদ এখন ইতালির সবচেয়ে জনপ্রিয় মতবাদ। জার্মানিতেও হিটলার সর্বকালের সেরা জনপ্রিয় রাজনীতিবিদ। এমনকি ভারতে যখন একবার মহাত্মা গান্ধী ও হিটলারের জনপ্রিয়তা নিয়ে জরিপ হয়েছিল তখন দেখা গেল ভারতবাসী হিটলারের পক্ষে রায় দিয়েছে। সুতরাং মানুষের রাজনৈতিক বোধ-বুদ্ধি-অনুভূতি ও সমর্থন এতটাই টলটলায়মান, যার ওপর নির্ভর করে বেশিদিন স্থির থাকা অসম্ভব।

আজ এত দিন পর উল্লিখিত ঘটনা মনে পড়ল দেশের সাম্প্রতিক দুরবস্থা দেখে। একদিকে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড, অন্যদিকে তৃতীয় দফায় বঙ্গবন্ধুর ৩২ নম্বর ভাঙার জন্য বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতার প্রাণপণ চেষ্টা। আওয়ামী লীগের লোকজনের হুমকি-ধমকির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে লকডাউন, শাটডাউন, অগ্নিসন্ত্রাস, ককটেল বিস্ফোরণ, মারামারি, কাটাকাটি ইত্যাদির ফলে ২০২৫ সালের নভেম্বর মাস ১৮ কোটি জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত বাংলাদেশ যে বালা মুসিবত আজাব গজবের কবলে পড়েছে তা অতীতে কোনো দিন ঘটেনি। চলমান সমস্যা কোনো অবস্থাতেই শক্তি প্রয়োগে দমন সম্ভব নয়। এই মুহূর্তে সবার আগে দরকার স্থির হয়ে চিন্তা করা, কেন আমরা আজকের দুর্দশার মধ্যে পড়লাম। তারপর পরিচ্ছন্ন মন নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া, কিভাবে অতিদ্রুত চলমান সমস্যা সমাধান করে দেশে স্থিতিশীলতা ও শান্তি প্রতিষ্ঠা করা হয়।

লেখক : রাজনীতিবিদ ও কলাম লেখক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা
টাঙ্গাইলে বিএফআরআই উদ্ভাবিত প্রযুক্তি পরিচিতি বিষয়ক কর্মশালা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন
ময়মনসিংহে ট্রেনে দুর্বৃত্তদের আগুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?
কেন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কিনতে চায় সৌদি আরব?

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ
ভারত আবারও হামলা চালাতে পারে : খাজা আসিফ

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ মিনিট আগে | টক শো

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার
আদালতে বিচারকপুত্র হত্যার আসামির ভিডিও ভাইরালের ব্যাখ্যা দিলেন আরএমপি কমিশনার

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান
ঢাবি এখনো ফ্যাসিবাদের প্রভাব থেকে পুরোপুরি মুক্ত নয়: রাশেদ খান

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো
ট্রাম্পের নৈশভোজে অতিথি ইলন মাস্ক-রোনালদো

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন
কুখ্যাত সেই এপস্টেইনের ফাইল প্রকাশে মার্কিন কংগ্রেসের অনুমোদন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার রায় ঘিরে দেশে কোনো অস্থিরতা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত
মালিতে সেনাবাহিনীর অভিযানে ৩১ গ্রামবাসী নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের ৬০ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি
জামায়াত-এনসিপিসহ ৬ দলের সঙ্গে সংলাপে বসেছে ইসি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি আবেদনের শেষ দিন আজ

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতে কি জানালেন জয়শঙ্কর

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত
ফেনীতে ট্রাক-কাভার্ডভ্যান সংঘর্ষে ট্রাকচালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩
মুন্সীগঞ্জে ফেনসিডিলসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন