শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ নভেম্বর, ২০২৫

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

হাতে সময় আছে তিন মাসেরও কম। এই স্বল্প সময়ের মধ্যেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে সাধারণ নির্বাচন। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস একাধিকবার বলেছেন, এবার খুবই ভালো একটি নির্বাচন হবে, যেমনটি এ দেশের মানুষ আর কখনো দেখেনি। সিইসি নিজেও অবাধ ও সুষ্ঠু ভোট নিশ্চিত করার সংকল্প ব্যক্ত করেছেন। তা সত্ত্বেও রয়েছে আশানিরাশার দোলাচল। ইলেকশন কমিশন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে এ নিয়ে ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় করছে। তুলনামূলকভাবে ছোট দলগুলোর বেশির ভাগই অবাধ নির্বাচনের প্রশ্নে কমিশনকে তাদের উদ্বেগের কথা জানিয়েছে। কালোটাকার ছড়াছড়ি ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে তাদের সন্দেহ-সংশয় রয়েছে। জাল ভোট ও ব্যালট বাক্স ছিনতাইয়ের আশঙ্কাও ব্যক্ত করেছে কোনো কোনো দল। বড় দলগুলো নির্বাচনি আচরণবিধি মানছে না বলেও নালিশ করা হয়েছে। ইলেকশন শিডিউল ঘোষণার আগে আচরণবিধি মানা না-মানার প্রশ্ন উঠতে পারে কিনা, সেটাও অবশ্য একটা প্রশ্ন।

ইলেকশনে যখন কালোটাকার ছড়াছড়ির কথা বলা হয়, তখন আসলে দুর্নীতির টাকার কথাই বলা হয়। যে সমাজে দুর্নীতি আছে, সেই সমাজের ভোটে কালোটাকার লেনদেন হবে না, এমনটি বিশ্বাস করা কঠিন। নির্বাচন কমিশন যত শক্তিশালীই হোক না কেন, তার পক্ষে সর্বব্যাপী দুর্নীতি রুখে দেওয়া সম্ভব নয়। কালোটাকার দাপট কমাতে ইলেকশন মৌসুমে কমিশন আচরণবিধি প্রণয়ন ও প্রয়োগের মাধ্যমে যে ধরনের কার্যক্রম পরিচালনা করে থাকে, তাতে কালোটাকার আস্ফালন কতখানি কমিয়ে আনা সম্ভবপর হয় তা নিয়ে দ্বিতীয় চিন্তার অবকাশ রয়েছে। কোনো পোস্টার না ছাপানো, বিলবোর্ডের সংখ্যা সীমিতকরণ, মাইকের ভলিউম ও ব্যবহারের সময় সীমিতকরণের মতো বিধি বা পরিবেশদূষণ রোধ করতে প্লাস্টিক ও পলিথিনজাতীয় উপকরণ ব্যবহারের বিধিনিষেধ কালোটাকার রাশ টেনে ধরতে কতখানি কাজ করতে পারে, তা অনুমান করা কঠিন নয়। কালোটাকা বা দুর্নীতির অর্থ যখন ভোটের বাজারে দেদার ব্যয় হয়, তখন তা সমাজদেহে মারাত্মক বিষক্রিয়ার কারণ হয়ে দেখা দেওয়া অস্বাভাবিক নয়।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় বিশ্বাস করা হয়, ইলেকশনের মাধ্যমে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটে থাকে। প্রচলিত নিয়মে জনগণের বৃহদাংশের ইচ্ছা ক্ষুদ্রাংশের ওপর প্রাধান্য পায়। অপ্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের ভোটাধিকার নেই। ধরে নেওয়া হয় পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যরা অপ্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের প্রতিনিধিত্ব করেন। আন্তর্জাতিকভাবে সাবালক হওয়ার বয়স ন্যূনতম ১৮ বছর হলেও কোনো কোনো দেশে ১৬-১৭ বছরের নাগরিকদেরও ভোটাধিকার দেওয়া হয়। কিন্তু ১৬ বছরের নিচে কেউ ভোটার হতে পারে না। বাংলাদেশে যে নিয়ম রয়েছে, তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। আমরা বলছিলাম জনগণের ম্যান্ডেট বা ইচ্ছা প্রসঙ্গে। প্রশ্ন হলো প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিকদের একটা অংশ যদি দারিদ্র্য, অসচেতনতা বা লোভের বশবর্তী হয়ে নিজেদের ইচ্ছাটাকেই বিক্রি করে দেয়, তাহলে পরিস্থিতি কী দাঁড়াল! যে ব্যক্তি টাকার বিনিময়ে ভোট বিক্রি করল, তার কাছে কোনো নির্বাচিত প্রতিনিধির জবাবদিহি থাকতে পারে না। জবাবদিহি দাবি করার মতো নৈতিক সাহসও সেই নাগরিকের থাকবে না; এটাই স্বাভাবিক। দারিদ্র্য, লোভ বা অসচেতনতার সুযোগে কালোটাকার শক্তি কালকেউটের মতো মানুষের নৈতিকতার শক্তিমূলে ছোবল হানে। আর তখন গণতন্ত্র হারায় তার প্রাণের শক্তি।

নির্বাচনি আচরণবিধি কি আটকে দিতে পারবে কালোটাকার ধোঁকা? তবে প্রতিদ্বন্দ্বী সব দল ও প্রার্থী যদি আন্তরিকভাবে চান যে তারা অনৈতিক পন্থায় ভোটারদের প্রভাবিত করবেন না, তাহলে কিছুটা সুফল পাওয়া গেলে যেতেও পারে। কিন্তু সে ধরনের ঐকমত্যের সম্ভাবনা ক্ষীণ।

যে রাষ্ট্রে ঘুষের অভিযোগ উঠলেও আইন তার লম্বা হাতটি ততোধিক লম্বা কোটের হাতার ভিতর গুটিয়ে রাখে, সেই রাষ্ট্র কে মেরামত করবে? দুর্নীতি আমাদের গণতন্ত্রের ভিতটাকেও নড়বড়ে করে দিচ্ছে, চুরমার করে দিচ্ছে জনগণের নৈতিক শক্তির পাটাতন

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবারখাঁটি কথাটি হচ্ছে, সমাজে দুর্নীতির চাকা সচল থাকবে আর ভোটে তার প্রভাব পড়বে না, এ তো সোনার পাথরবাটির মতো এক অসম্ভব কল্পনা। সত্য সব সময় সুন্দর হলেও তা সব সময় সবার কাছে সমানভাবে প্রীতিপ্রদ নয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পর থেকে ৫৪ বছর ধরে আমরা দুর্নীতি নামক বিষচক্রের মধ্যে যেভাবে খাবি খাচ্ছি তা বলে শেষ করা যায় না। গত বছর ৫ আগস্টের পর আমরা নতুন বাংলাদেশের একটা স্বপ্্ন পেলাম। আমরা এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখলাম বা আমাদের দেখানো হলো, যেখানে কোনো দুর্নীতি থাকবে না, থাকবে না বৈষম্য। কিন্তু বাস্তবে- ‘সকলই গরল ভেল।’ আসলে আমাদের কেবল স্বপ্নই দেখানো হয়। আর স্বপ্ন দেখতে দেখতে আমরা যেন বা স্বপ্নচারীই হয়ে গেলাম। আইরিশ নাট্যকার স্যামুয়েল ব্যাকেটের ওয়েটিং ফর গডো নামের অ্যাবসার্ড বা অযৌক্তিক থিয়েটারের কথা মনে পড়ে। ওই থিয়েটারে দুই ভবঘুরে দিনমান অপেক্ষা করে গডো নামের এক আগন্তুকের জন্য। সেই মহান আগন্তুক এসে তাদের নাকি উদ্ধার করবে। কিন্তু অপেক্ষার আর শেষ হয় না। এক অলৌকিক দূত কেবল বার্তা নিয়ে আসে, তিনি আসবেন, তবে আজ নয়, কাল। আমাদেরও হয়েছে সেই দশা। রাষ্ট্র সংস্কারের স্লোগান দিয়ে যারা বিপ্লবী হলেন, তাদের বিরুদ্ধেও এখন গন্ডায়গন্ডায় দুর্নীতির অভিযোগ। এনসিপির প্রথম সারির নেতাদের বিরুদ্ধে যেমন তদবিরের মাধ্যমে শত শত কোটি টাকার করাপশনের অভিযোগ রয়েছে, তেমনই অভিযোগ রয়েছে ছাত্র উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধেও। সবচেয়ে ভোকাল ও সাহসী বলে পরিচিত নেতারাও এ অভিযোগের বাইরে নন। সম্প্রতি বহিষ্কৃত একজন নেতা নাম ধরে ধরে পার্টির কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় নেতার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার তথ্য প্রকাশ করেন। সংবাদপত্রে তা বিস্ফোরক অভিযোগ হিসেবে প্রকাশিত হয়েছে।

বাংলাদেশে দুর্নীতির আদিগন্ত বিস্তৃত যে ধূসর ক্যানভাস তার অনেকটা জুড়েই এখন জুলাই বিপ্লবীদের একটি দলের এনসিপি নামের বিপ্লবী দলটির নীতিনির্ধারকদের কারও কারও তুলির অরুচিকর আঁচড়। জনান্তিকে বলে রাখা ভালো, যেসব নেতার বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা দুর্নীতির প্রচার রয়েছে, তাদেরও অনেকে আসন্ন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে পত্রিকায় রিপোর্ট বেরিয়েছে। তাদের সেই অবৈধ টাকা ইলেকশনে ব্যয় করা হবে না, সে গ্যারান্টি কে দেবে? অন্যদিকে সামগ্রিকভাবে ৫ আগস্টের পর নতুন বাংলাদেশে দুর্নীতির ভলিউম বেড়েছে বৈ কমেনি। ১৭ নভেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রথম পাতায় প্রকাশিত অনুসন্ধানী রিপোর্টে বলা হয়, বৈষম্যমুক্ত নতুন এক বাংলাদেশ গড়ার ডাক দেওয়া হয় গত বছরের ৫ আগস্টের পর। সংস্কারের জন্য গঠিত হয় নানা কমিশন। কিন্তু দুর্নীতি চলছে আগের মতোই অপ্রতিরোধ্য গতিতে। প্রকাশিত রিপোর্টে যেসব তথ্য ফাঁস করা হয়েছে, তাতে প্রতীয়মাণ হয় যে জনপ্রশাসন থেকে শুরু করে এমন কোনো বিভাগ নেই যেখানে শত বা হাজার কোটি টাকার বিনিময়ে বদলি ও পদায়ন বাণিজ্য হয়নি। উৎকোচের এই বস্তাভরা টাকা কোথায়? দুর্নীতির এসব টাকা আসন্ন নির্বাচনে খরচ হবে না, সেটিই বা কে বলতে পারে! ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন ও পলায়নের পর অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার ও রাষ্ট্র মেরামতের ওপর সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করল। এজন্য জাতীয় নির্বাচনও বিলম্বিত হলো। অথচ যে দুর্নীতি ঘুণপোকার মতো রাষ্ট্রের কড়ি-বরগা কেটে ভুসি বানিয়ে দিতে চাইছে, সেটাই বন্ধ হলো না। সেখানে সংস্কারের বালাই নেই।

সংস্কারবাদী সরকার ও রাজনৈতিক নেতারা একবারও কী ভেবে দেখেছেন, শত কোটি টাকা উৎকোচের বিনিময়ে যে অফিসার সুবিধাজনক (যেখানে ঘুষনামক কীট কিলবিল করে নর্দমার মতো) জায়গায় পোস্টিং নিলেন, তিনি কি সাধুসন্তের জীবন বেছে নেবেন? নাকি ঘুষের টাকা তুলতে বেপরোয়া হয়ে যাবেন? তিনিও কি জনগণের সঙ্গে ঘুষের বাণিজ্য করবেন, নাকি করবেন না! এভাবে জন্ম নিচ্ছে দুর্নীতির এক বিষচক্রজাল! যে রাষ্ট্রে ঘুষের অভিযোগ উঠলেও আইন তার লম্বা হাতটি ততোধিক লম্বা কোটের হাতার ভিতর গুটিয়ে রাখে সেই রাষ্ট্র কে মেরামত করবে? দুর্নীতি আমাদের গণতন্ত্রের ভিতটাকেও নড়বড়ে করে দিচ্ছে, চুরমার করে দিচ্ছে জনগণের নৈতিক শক্তির পাটাতন।

আমলাতন্ত্র সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা পোষণ করা দক্ষিণ গোলার্ধের আরও অনেক দেশের মতো আমাদের রাজনৈতিক সমাজেরও একটি প্রথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু বাস্তবে আমলা ছাড়া রাষ্ট্র চলে না। আমলারা সরকারি নীতি বাস্তবায়ন করেন। সিটিজেন চার্টার মেনে নাগরিক সাধারণকে সেবা দেওয়া তাদের কাজ। সেই আমলাতন্ত্রকে আপাদমস্তক দুর্নীতির পঙ্কে ডুবিয়ে দেওয়ার যে আয়োজন চলেছে, তাতে বিচলিতবোধ না করে পারা যায় না। তবে ইন্টেরিমের পনেরো মাসের শাসনকালে ভালোমন্দ যা হওয়ার হয়েছে। ঘোষিত সময়ে গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান এখন সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নির্বাচিত সরকার জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পাশাপাশি দুর্নীতি প্রতিরোধে সবিশেষ গুরুত্ব আরোপ করবে- এমন প্রত্যাশা আমরা করতেই পারি। বস্তুত দুর্নীতির বিরুদ্ধে গ্রহণ করতে হবে জিরো টলারেন্স নীতি। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে আইন প্রয়োগে নির্বাচিত সরকারকে হতে হবে আপসহীন, নিরাসক্ত। একই সঙ্গে দুর্নীতির বিরুদ্ধে গড়ে তুলতে হবে নৈতিক প্রতিরোধ। পাঠ্যক্রমে নৈতিক শিক্ষার ওপর আরোপ করতে হবে সবিশেষ গুরুত্ব। পারিবারিক ও সামাজিক পরিমণ্ডলেও নৈতিক শিক্ষার পরিবেশ তৈরি করতে হবে। যোগ্যতা অনুযায়ী নাগরিক সাধারণের আয়-রোজগারের পথগুলোকে করতে হবে কণ্টকমুক্ত।

চাঁদাবাজি এবং ট্যাক্সেশানের বোঝা কমিয়ে ন্যায্য বাণিজ্যের পথ সুগম করতে হবে। চাকরিজীবী-পেশাজীবীর বেতন-ভাতা নির্ধারণ করতে হবে বাজারদরের সঙ্গে সংগতি রেখে, যাতে প্রতিটি পরিবার নিজেদের বৈধ আয় দিয়ে যাপন করতে পারে অভাবমুক্ত জীবন। এটা করতে পারলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর হতে কোনো নৈতিক বাধা থাকবে না। মোটকথা বাস্তবভিত্তিক কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের মাধ্যমেই সম্ভব দুর্নীতির মূলোৎপাটন। এটাই হওয়া উচিত রাষ্ট্র মেরামতের প্রথম সূত্র।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা