শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

আতিকুর রহমান রুমন
প্রিন্ট ভার্সন
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

বাংলাদেশের রাজনীতিতে কিছু ব্যক্তিত্ব আছেন, যাদের নাম উচ্চারিত হলেই মানুষের হৃদয়ে নতুন বিশ্বাসের আলো জ্বলে ওঠে। তারেক রহমান সেই বিরল ব্যক্তিত্বদের একজন, যিনি শুধুই নেতা নন, তিনি আশা, প্রেরণা ও নতুন ভবিষ্যতের প্রতিশ্রুতির নাম।

আজ ২০ নভেম্বর, জনতার আস্থার বাতিঘর তারেক রহমানের জন্মদিন। আজকের এই দিন শুধু একজন জননেতার জন্মদিন নয়, একটি অবিচল বিশ্বাসের, এক অদম্য সাহসের, এক স্বপ্নবাহী নেতৃত্বের পুনর্জাগরণের দিন এটি। তারেক রহমান শুধু বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নন; তিনি দেশপ্রেমে উজ্জ্বল প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের প্রতীক। ফ্যাসিবাদী প্রতিপক্ষের অমানবিক প্রতিহিংসা, ষড়যন্ত্র ও অবিচারের বোঝা বুকে নিয়েও তিনি মানুষের সেবা করার অঙ্গীকার থেকে কখনো সরে যাননি। সুদূর প্রবাস থেকে আজও দলকে পরিচালনা করছেন দূরদর্শিতা, মমতা ও অবিচল দায়িত্ববোধ দিয়ে।

২০ নভেম্বর তাঁর জন্মদিন এলে তাই হৃদয়ের গভীর থেকে একটাই প্রার্থনা বেরিয়ে আসে, এই মহৎ মানুষের জীবন হোক আলোকিত, তাঁর পথচলা হোক বিজয়ের এবং তাঁর প্রত্যাবর্তন হোক বাংলাদেশের নতুন আশার সূর্যোদয়।

তারেক রহমানের রাজনীতি শুরু হয়েছিল দায়িত্বের জায়গা থেকে, কিন্তু সময়ের পরিক্রমায় সেটি রূপ নিয়েছে এক দর্শনে, এক মানবিক রাজনৈতিক চেতনায়। তাঁর কাছে রাজনীতি মানে ক্ষমতার চেয়ার নয়, মানুষের কল্যাণ। তিনি যেভাবে দেশের সাধারণ মানুষ, কর্মজীবী শ্রেণি, তরুণ সমাজ এবং পশু-পাখির মতো নীরব প্রাণীদের প্রতিও ভালোবাসা দেখিয়েছেন- তা তাঁকে এক অনন্য চরিত্রে রূপ দিয়েছে। রাজনীতি, মানবতা ও দেশপ্রেম- এই তিনের সীমানা তাঁর জীবনে এক বিন্দুতে মিলেছে।

‘আমরা বিএনপি পরিবার’ নামের মানবিক সংগঠনের মাধ্যমে তিনি অসহায়, দরিদ্র ও বিপন্ন মানুষের পাশে রয়েছেন নীরবে। সাহায্যের রাজনীতি নয়, এ ছিল মানবিক দায়িত্বের প্রকাশ। কারও ঘর পুড়ে গেলে, কারও সন্তান চিকিৎসার অভাবে কষ্ট পেলে, কোনো অসহায় পরিবারের দুঃখ-কষ্টে বা অনাহারে দিন কাটালে, তারেক রহমানের সহায়তা সেখানে পৌঁছে গেছে নিঃশব্দে, আলোচনার বাইরে থেকে। তিনি জানেন, মানবতার সেবা প্রচারণা নয়, বরং অন্তর্নিহিত দায়িত্ব।

সারা দেশে অসংখ্য হতদরিদ্র, অসহায় ও বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন মানবিক ও আবেগী নেতা তারেক রহমান। তাঁর এত বিস্তৃত মানবিক কর্মকাণ্ডের ভিতর থেকে মাত্র তিনটি হৃদয়স্পর্শী উদাহরণ এখানে তুলে ধরা হলো-

রাজবাড়ী জেলার জন্মান্ধ গফুর মল্লিক (৮০) দীর্ঘদিন ধরে বৃদ্ধ বয়সের নানা কষ্ট সঙ্গী করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে ট্রেনে নাড়ু, টেস্টি হজমি ও বাদাম বিক্রি করে দিন কাটাচ্ছিলেন। দৃষ্টিহীনতা, বয়সের ভার ও অনিশ্চিত জীবিকার এই নির্মম বাস্তবতা দেখে ব্যথিত হন তারেক রহমান। মানুষের প্রতি তাঁর সেই স্বভাবসুলভ মমতা ও মানবিকতার টানে তিনি এগিয়ে আসেন সহায়তার হাত বাড়িয়ে। ৩০ অক্টোবর ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ সংগঠনের মাধ্যমে তিনি গফুর মল্লিককে ১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা সহায়তা প্রদান করেন, যা জীবনযুদ্ধের ক্লান্ত পথে এক টুকরো উষ্ণতার মতো এই দুর্বল বৃদ্ধের জীবনে নতুন আশার আলো জ্বালিয়েছে। আর্থিক সহায়তা পেয়ে আবেগাপ্লুত গফুর মল্লিক বলেন, ‘আল্লাহর হুকুমে তারেক রহমান আমাকে সাহায্য করেছেন। এই টাকা দিয়ে আমি এক পাখি জমি কিনব, বাড়িতেই কিছু সদাইপাতি এনে টুকটাক ব্যবসা করব। আর ট্রেনে নাড়ু বিক্রি করব না। তারেক রহমানের জন্য আমি দোয়া করি।’

গফুর মল্লিকের চোখে আনন্দের জল, মুখে খুশির হাসি, এভাবেই তারেক রহমানের মানবিক সহায়তা জন্ম দিয়েছে এক নতুন জীবন ও নতুন স্বপ্নের আলো।

২২ বছরের তরুণ তানজীমুলের শরীরে বাসা বেঁধেছে রক্তক্ষয়জনিত মরণব্যাধি হিমোফিলিয়া। ভয়াবহ এই রোগের কারণে তার দুই হাতের কনুই, দুই পায়ের হাঁটুসহ মোট চারটি জয়েন্টই বেঁকে গেছে। দিন দিন স্বাস্থ্য অবস্থার অবনতি ঘটছে, আর মৃত্যুর দিকে দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছে এই অসহায় তরুণের জীবন। এরই মাঝে পরিবারের ওপর নেমে আসে আরেকটি নির্মম আঘাত, তানজীমুলের মায়ের ধরা পড়ে ক্যানসারের মতো মারণব্যাধি। নিজে মৃত্যুর মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থেকেও সন্তানের চিকিৎসা নিয়ে যে আশা-আকুলতা তার মনে, সেটুকুও তীব্র অভাব-অনটনের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছিল। ‘ছেলে হয়ে যাচ্ছে পঙ্গু, মায়ের ক্যানসার’- একটি বেসরকারি টেলিভিশনে প্রচারিত এই মানবিক আর্তনাদের প্রতিবেদনটি পৌঁছে যায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নজরে। সংবাদটি দেখেই তিনি গভীরভাবে মর্মাহত হন এবং তৎক্ষণাৎ ‘আমরা বিএনপি পরিবার’-এর আহ্বায়ককে বিষয়টি দেখার জন্য নির্দেশনা দেন।

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

২৭ অক্টোবর ঢাকা বিভাগের মনোনয়নপ্রত্যাশীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় আবেগঘন বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের মা ও দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার ত্যাগের কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘আমার মা ছয়বার মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছেন, কিন্তু আপনাদের ছেড়ে আসেননি। শেখ হাসিনা আমাদের ৪০ বছরের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছে, তবু মা কখনো আপস করেননি। কারণ তাঁর লক্ষ্য ছিল ঐক্যবদ্ধ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ।’

তিনি উদাহরণ টানেন সেই ‘আসল মায়ের’ গল্পের, যিনি সন্তানের ক্ষতি হতে দেননি এবং বলেন, ‘আপনারাও সেই আসল মায়ের মতো হোন, ঐক্যের স্বার্থে ত্যাগ শিখুন।’

তারেক রহমানের কণ্ঠে তখন আবেগ ও অশ্রু মিশে যায়। সভায় উপস্থিত নেতাদের অনেকেই কান্না ধরে রাখতে পারেননি। সভা শেষে একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘তারেক রহমানের কথায় ছিল না রাজনীতি, ছিল এক মা ও ছেলের আত্মত্যাগের গল্প।’ তারেক রহমানের মধ্যে যেমন মানবিক কোমলতা আছে, তেমনি প্রশাসনিক দৃঢ়তাও প্রবল। দলের অভ্যন্তরে কোনো অনিয়ম বা শৃঙ্খলাভঙ্গ তিনি সহ্য করেন না। একদিকে তিনি হাসিমুখে কর্মীর কাঁধে হাত রাখেন, অন্যদিকে প্রয়োজন হলে সেই কর্মীর ভুল ধরতেও দ্বিধা করেন না। এই ভারসাম্যপূর্ণ নেতৃত্ব তাঁকে আলাদা করে তোলে অন্য সব রাজনীতিকের চেয়ে।

আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিয়েছেন। ১৮ সেপ্টেম্বর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে তিনি স্পষ্ট জানান, দলে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও অসদাচরণ কোনোভাবেই সহ্য করা হবে না। অভিযোগের ভিত্তিতে ইতোমধ্যে ৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ‘শৃঙ্খলাই দলের শক্তি’ এবং বিএনপি সততা ও স্বচ্ছতার ওপর প্রতিষ্ঠিত একটি রাজনৈতিক সংগঠন। তরুণদের আশা পূরণ, তৃণমূলকে শক্তিশালী করা এবং জনগণের সেবায় নিবেদিত হওয়ার আহ্বান জানান তিনি।

বার্তার শেষে তিনি আরও বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধ থাকুন, শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকুন, জনগণের সেবায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুন- তাহলেই গণতন্ত্রের পথ উজ্জ্বল হবে।’

সম্প্রতি রাজধানীর গুলশানে এক অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘আগামীতে বিএনপি রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার আমলের সব গুম, খুন ও অন্যায় নিয়ে সুষ্ঠু বিচার করা হবে। যে মানুষগুলো এ দেশের জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য নির্যাতিত হয়েছে, তাদের ন্যায্য বিচার দিতে হবে। অন্যায়কারীকে ছাড় দেওয়া হবে না।’

তারেক রহমান আরও জানান, ‘জুলাই-আগস্ট মাসে যারা ক্ষতিগ্রস্ত, নির্যাতিত ও শহীদ হয়েছেন, সেই হত্যারও বিচার আমরা করব, ইনশাল্লাহ।’

তরুণ প্রজন্ম আজ তারেক রহমানকে দেখে অনুপ্রেরণার উৎস হিসেবে। তাঁর বক্তৃতা, ভিডিও বার্তা, দিকনির্দেশনা, সবকিছুতেই তারা খুঁজে পায় যুক্তি, বিশ্বাস ও দেশপ্রেমের সংমিশ্রণ। যেখানে রাজনীতি এখন প্রায়ই বিভাজনের প্রতীক, সেখানে তারেক রহমান ঐক্যের প্রতীক হয়ে উঠেছেন। তিনি তরুণদের রাজনীতিতে ফিরিয়ে আনছেন নৈতিকতার হাত ধরে, আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গির আলোয়।

ব্যক্তিজীবনে তাঁর সরলতা, বিনয় ও পারিবারিক মূল্যবোধও সমান প্রশংসনীয়। মা বেগম খালেদা জিয়ার প্রতি তাঁর শ্রদ্ধা, পরিবারের প্রতি ভালোবাসা এবং তাঁর নম্র আচরণ, সব মিলিয়ে তিনি মানুষের কাছে ‘নেতা’ নয়, বরং ‘আপনজন’। তিনি জানেন, রাজনীতি মানে জনগণের সঙ্গে সম্পর্কের রাজনীতি। বিলাসবহুল জীবনযাপন নয়, তিনি বেছে নিয়েছেন নিঃশব্দ দায়িত্ববোধের জীবন। যিনি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করেন না, বরং রাজনীতিকে দেখেন সেবার মহাসাধনা হিসেবে। আজকের বাংলাদেশে যখন মানুষ বিভ্রান্ত, হতাশা ও অনিশ্চয়তায় ঘেরা, তখন তারেক রহমান যেন এক আশার বাতিঘর। তিনি সেই মানুষ, যিনি বিশ্বাস করেন, জাতি কখনো পরাজিত হয় না যদি তার তরুণরা আদর্শে অটল থাকে, যদি নেতারা সৎ থাকেন এবং যদি মানুষের ভালোবাসা রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু হয়। তাঁর রাজনীতি প্রতিশোধের নয়, এটি পুনর্গঠনের রাজনীতি। তাঁর স্বপ্ন, একটি ন্যায়ভিত্তিক বাংলাদেশ- যেখানে মানুষ ভয়হীনভাবে বাঁচবে, যেখানে রাষ্ট্র হবে নাগরিকের অভিভাবক, নয় শাসক।

বাংলাদেশের প্রতিটি দেশপ্রেমিক আজ এক কণ্ঠে প্রার্থনা করছেন, আল্লাহ তারেক রহমানকে সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু দান করুন। তিনি যেন দেশের গণতন্ত্র ও মানবতার পুনর্জাগরণের পথপ্রদর্শক হয়ে থাকেন। ২০ নভেম্বর তাই কেবল একটি জন্মদিন নয়; এটি এক বিশ্বাস, এক প্রেরণা, এক নব সূচনার দিন। যে দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, এই জাতি এখনো শেষ হয়ে যায়নি, কারণ তারেক রহমানের মতো নেতারা এখনো আমাদের আশার প্রতীক হয়ে আছেন। তারেক রহমান যেমন মানবিক, তেমনি দৃঢ়; যেমন কোমল, তেমনি আপসহীন। ভালোবাসার প্রয়োজন হলে তিনি হৃদয় উজাড় করে দেন, আর দায়িত্বের মুহূর্তে দেখান কঠোরতার প্রস্তুতি। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তাঁর মতো এমন ভারসাম্যপূর্ণ নেতার নেতৃত্ব আজ বড়ই প্রয়োজন।

আজ তাঁর জন্মদিন, তাই কেবল শুভেচ্ছার নয়, বরং নতুন করে আশায় বুক বাঁধার দিন। শুভ জন্মদিন, মানবতার প্রতীক তারেক রহমান, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের দীপ্ত বাতিঘর।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, আহ্বায়ক, আমরা বিএনপি পরিবার ও সদস্য, বিএনপি মিডিয়া সেল

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
সর্বশেষ খবর
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডে কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
পিপিআর লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন
কিলিং মিশন বাস্তবায়নে বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর
গাজা থেকে হামাসকে বের করে দেওয়ার আহ্বান নেতানিয়াহুর

পূর্ব-পশ্চিম

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল
খায়রুনকে হত্যা করে নদীতে ভাসিয়ে দেয় ফজল

শোবিজ

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের
জাপানের সিফুডে ফের নিষেধাজ্ঞা চীনের

পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রতিরোধ্য দীপিকা
অপ্রতিরোধ্য দীপিকা

শোবিজ

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’
প্রকাশ্যে ‘হুমায়ূন সাগরে কিছুক্ষণ’

শোবিজ