শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান

সম্প্রতি যুক্তরাজ্যসহ ছয়টি দেশ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকার করে নিয়েছে। কানাডাও স্বীকৃতি দিয়েছে। কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলোর এই রিকগনিশনের পরও ইসরায়েলকে খুব সহজে সোজা পথে আনা যাবে কি না, তাতে সন্দেহ রয়েছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত সাম্প্রতিক প্রস্তাব, প্রভাবশালী দেশগুলোর স্বীকৃতি ও যুদ্ধ বন্ধের আহ্বানে তেলআবিব বিচলিত নয়, যদিও নেতানিয়াহু হতাশা ব্যক্ত করেছেন। এই হতাশা হিংসাত্মক। কার্যত ইসরায়েল গাজায় গণহত্যা অব্যাহত রেখেছে। পক্ষান্তরে হামাস বিজয়-উল্লাস করছে, যেন বা এই স্বীকৃতি তাদেরই অর্জন। আসলে ১২ সেপ্টেম্বর গৃহীত জাতিসংঘের প্রস্তাবে মাহমুদ আব্বাসের সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে এবং হামাসের প্রতি অস্ত্র সংবরণ ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের কাছে সমর্পণের আহ্বান জানানো হয়েছে। ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের স্বীকৃত প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস নিজেও হামাসের প্রতি অনুরূপ আহ্বান জানিয়েছেন। সেই আহ্বানে গাজার এই সশস্ত্র দলটি কর্ণপাত করছে না। তারা এমন একটা ধারণা তৈরি করতে চাইছে, যাতে গাজায় নিপীড়িত জনগোষ্ঠী মনে করে যে হামাস এই স্বীকৃতি এনে দিয়েছে। এরূপ ধারণা তৈরি করা গেলে পশ্চিমতীরে আপন দেশে পরবাসী এবং নিজেদের ঘরবাড়ি থেকে বিতাড়িত মানুষেরও অনেকে বিভ্রান্ত হতে পারে। এটা হচ্ছে ক্যামোফ্লাজ। প্রতিপক্ষের চোখে ধুলো দেওয়ার কৌশল।

হামাসের প্রতিপক্ষ কে? ইসরায়েল নাকি ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ? নাকি এই দলটি যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনা বাস্তবায়নের পথ তৈরি করতে চায়? ফিলিস্তিন প্রশ্নে ওয়াশিংটনেরই বা কী প্ল্যান? অতীতে যখন সোভিয়েত ইউনিয়ন ছিল; দ্বি-মেরু বিশ্বে ওয়াশিংটন মধ্যপ্রাচ্যে প্রভাববলয় বিস্তারের যে ধরনের কৌশল করেছে, নতুন পরিস্থিতিতে তারা আরও বেশি খোলামেলা হতে শুরু করেছে। এক মেরু বিশ্বের গাজায় ট্রাম্প কী করতে চানমোড়ল এই দেশটির এখনকার পরিকল্পনা ভূমধ্যসাগর তীরের ৩৬৫ বর্গকিলোমিটারের সংকীর্ণ এলাকাটিকে বিচ্ছিন্ন করে অবকাশ কেন্দ্র তৈরি করা, যার কর্তৃত্ব থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের হাতে। এই পরিকল্পনার নাম গ্রেট ট্রাস্ট। গত ফেব্রুয়ারিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নেতানিয়াহুর সঙ্গে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এই পরিকল্পনা প্রকাশ করেন। তিনি বলেছিলেন, গাজা অঞ্চলটি হতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের রিভিয়েরা। ইতালিয়ান রিভিয়েরা শব্দটির অর্থ অবকাশ কেন্দ্র। কালক্রমে ইংরেজি ও ফ্রেঞ্চ ভাষায়ও শব্দটির প্রচলন হয়ে গেছে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ব্যাখ্যা করে বলেন, সমুদ্রপাড়ের এই এলাকায় গড়ে উঠতে পারে বিপুল সম্ভাবনাময় পর্যটন স্পট। এজন্য এখানকার জনবসতি সরিয়ে দিতে হবে। কীভাবে সরানো হবে। সে পরিকল্পনাও ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ করেন। জনবসতি সরিয়ে পড়শি দেশসমূহে ভাগাভাগি করে দেওয়া যাবে। এই অঞ্চলের মালিকানা পেলে যুক্তরাষ্ট্র এখানে নির্মাণকাজ করবে। ধ্বংসস্তূপ ও অবিস্ফোরিত বোমা অপসারণ করে নির্মাণ করা হবে, হয়তো হোটেল-মোটেল, সুন্দর রাস্তাঘাট, শপিং মল ইত্যাদি। মোট কথা পর্যটক আকর্ষণের জন্য যা যা করা দরকার- সবই করা হবে। এ ধরনের একটি পরিকল্পনা প্রকাশের পর যাতে প্রতিবাদের ঝড় না ওঠে, তার জন্য তিনি নিজেই এটাকে হালকা করে দেন এই বলে, না! না! এটা একটা প্রস্তাবমাত্র! সিরিয়াস কিছু না। মনে হয় তিনি হাসতে হাসতেই কথা কটি বলেছিলেন।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা কতটা হালকা বা ভারী তা চট করে বলে দেওয়া কঠিন। তবে দুনিয়ার মোড়ল আমেরিকার প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক কথাও হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয়। ভূরাজনৈতিক বাতাসে কথাটি তিনি জাস্ট ছেড়ে দিলেন, সময়মতো থিতু হবে; হয়তো সেই আশায়। গ্রেট ট্রাস্ট তত্ত্বটি যে যথেষ্ট ওজনদার তার প্রমাণ পাওয়া যায় নিউইয়র্কে ফিলিস্তিন প্রশ্নে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন বর্জন ও ভোটাভুটি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের দূরে থাকার মধ্য দিয়ে। স্বাধীন ফিলিস্তিনের পক্ষে জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত প্রায় সব দেশ ম্যান্ডেট দিলেও ইসরায়েল ও আমেরিকা এটা মেনে নেয়নি। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাঁর প্রতিক্রিয়ায় বলেন, স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের মধ্য দিয়ে হামাসকে পুরস্কৃত করা হলো। অথচ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রসংক্রান্ত বিষয়ে হামাস প্রাসঙ্গিক নয়। মধ্যপ্রাচ্য শান্তি আলোচনায় হামাস কোনো পক্ষ নয়, এটি মূল ভূখণ্ড থেকে শত কিলোমিটার দূরের একটি বিচ্ছিন্ন গাজা স্ট্রিপে সক্রিয় সশস্ত্র উপদল মাত্র, যারা সেই সংকীর্ণ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করেছে। কিন্তু ইসরায়েল এবং যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট যুদ্ধ ও শত্রুতার ছলে হামাসকে স্বীকৃত ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখাবার চেষ্টা করছে।

গাজায় আজ যে ভয়াবহ গণহত্যা চলেছে, যে মানবিক সংকট দেখা দিয়েছে, তা কোনো স্থানীয় আঞ্চলিক সমস্যা নয়। এই সমস্যা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের তো বটেই গোটা মধ্যপ্রাচ্যের। ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জন্য হামাস নিজেই তো একটা বড় সমস্যা! ইসরায়েল হচ্ছে বিষফোড়া আর হামাস হচ্ছে নকল গোপাল ঘি! কমিউনিস্ট তত্ত্বে রেড ফ্ল্যাগ অপোজ টু রেডফ্ল্যাগ বলে একটা কথা আছে। লাল পতাকা কমিউনিস্ট বিপ্লবের প্রতীক। কমিউনিস্টদের অগ্রযাত্রা রুখতে বিরুদ্ধবাদী গোষ্ঠীও লাল নিশান উড়িয়ে মিত্রের ভূমিকায় নেমে এমন সব কাজ করতে পারে, যাতে শত্রুর পক্ষে আঘাত হানা সহজ হয়। রণাঙ্গনে এরা ফিফথ কলাম হিসেবেও পরিচিত। ১৯৩৬ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত চলা স্পেনের গৃহযুদ্ধের সময় এই শব্দবন্ধের বহুল ব্যবহার হতে দেখা যায়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়েও ইউরোপের বিভিন্ন রণাঙ্গনে এদের তৎপরতা লক্ষ করা গেছে। এরা দেশের ভিতরে থেকে এমন সব দল বা উপদল গড়ে তুলেছিল যাদের কাজ ছিল মিত্রশক্তির বেশে গোলযোগ লাগিয়ে জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট করে শত্রুর স্বার্থ রক্ষা করা। বাংলায় এদের বলা হয় পঞ্চম বাহিনী।

ফিলিস্তিনের বিচারে হামাসকে সরাসরি পঞ্চম বাহিনী বলা হয়তো যাবে না। তবে বাস্তবতা হচ্ছে এই সশস্ত্র গ্রুপটির কার্যকলাপ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের জাতীয় ঐক্যের পথে বড় বাধা। এরা গাজায় উপর্যুপরি ইসরায়েলি হামলা ও দখলদারির পারিপার্শ্বিক যুক্তির জায়গা তৈরি করে চলেছে। ২০২৩ সালের অক্টোবরে ইসরায়েলে হামাসের অতর্কিত রকেট হামলার কোনো প্রয়োজন ছিল না। তখন পরিস্থিতি অনেক শান্ত হয়ে এসেছিল। সেই হামলার মাধ্যমে আসলে জায়নিস্ট প্রতিহিংসাপরায়ণতাকে উসকে দেওয়া হয়েছিল, যাকে বলে আগুনে ঘৃতাহুতি। আগুনে ঘি ঢেলে দেওয়া যাতে ভালো করে জ্বলতে পারে। যখন উল্টো ইসরায়েলি আক্রমণ শুরু হলো তখন হামাস চুপ। কোথায় গেল তার অস্ত্রের মজুত! কোথায় গেল তার দুঃসাহসী যোদ্ধারা, কোথায় হামাসের প্রতিরোধ! যারা রকেট নিক্ষেপ করে ইসরায়েলের আয়রনডোম গুঁড়িয়ে দিয়ে ইসরায়েলকে নাস্তানাবুদ করে দিতে পারল। তারা নাগরিকদের রক্ষা করতে গাজায় কোনো প্রতিরোধযুদ্ধ গড়ে তুলতে পারল না কেন? হামাসের পক্ষে অজুহাত অনেক দেওয়া যাবে। কিন্তু ধোপে টিকবে না। গত জুনে ১২ দিনের ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধের সময়ও হামাস কেবল লিপ সার্ভিসই দিয়ে গেছে। হুতি বিদ্রোহীরা ইরানের সমর্থনে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে। কিন্তু হামাস সে পথে যায়নি। যদি হামাসও ইরানের পাশাপাশি ইসরায়েলে আক্রমণ চালাত তাহলে ইসরায়েলের পক্ষে ১২ দিনও টিকে থাকা সম্ভব হতো না। গাজা প্রশ্নেও ইসরায়েলকে নমনীয় হতে হতো। এই পটভূমিতে হামাসের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক। ফিলিস্তিনে মাহমুদ আব্বাসের বৈধ কর্তৃপক্ষকে হামাসের মেনে না নেওয়ার উদ্দেশ্য একটি সংকীর্ণ ও বিপর্যস্ত এলাকায় কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করে ফিলিস্তিন পরিস্থিতিকে আরও নাজুক করে তোলা বলেই মনে করেন অনেকে। এতে স্পষ্টতই ওয়াশিংটন ও তেলআবিবের উদ্দেশ্য চরিতার্থ করা সহজ হয়েছে।

প্রসঙ্গত ভূমধ্যসাগর তীরের গাজা অঞ্চল থেকে বর্তমান ফিলিস্তিনের মূল ভূখণ্ড পশ্চিমতীরের দূরত্ব এক শ কিলোমিটারের কাছাকাছি। মাঝখানে পশ্চিম ও দক্ষিণে ইসরায়েল। যাতায়াতের জন্য কোনো নিরাপদ করিডর নেই। ফিলিস্তিনিদের ইসরায়েলের ক্রসিং পাস নিয়ে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর প্রহরায় যাতায়াত করতে হয়। এমতাবস্থায় ভৌগোলিকভাবে বিচ্ছিন্ন অঞ্চলটিকে সুরক্ষিত রাখার জন্য যেখানে প্রয়োজন সুদৃঢ় জাতীয় ঐক্য সেখানে তৈরি করা হয়েছে দূরাতিক্রম্য রাজনৈতিক বিচ্ছিন্নতা। তাহলে কি গাজা হামাসের পরোক্ষ সহযোগিতায় আমেরিকার হাতে চলে যাবে? ইসরায়েল কি সেজন্যই গাজায় চালিয়ে যাচ্ছে নরমেধযজ্ঞ?

ডোনাল্ড ট্রাম্প নতুন পরিস্থিতিতে জাতিসংঘের স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে কানাডা ও ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশসমূহের স্বীকৃতির পর যে অবস্থান গ্রহণ করেছে তা যুক্তরাষ্ট্রের অতীত ভূমিকার সঙ্গেও সাংঘর্ষিক। ১৯৯৩ সালে অসলো চুক্তির ভিত্তিতে আরব শার্দূল ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে গঠিত হয় ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। এটি ছিল ঐতিহাসিক অর্জন। এই অর্জনের পরিপ্রেক্ষিতে পিএলও চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাত ও ইসরায়েলের সেই সময়ের প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন। কিন্তু ইসরায়েলের লিকুদ পার্টি ও কট্টর জায়নবাদী গোষ্ঠী অসলো চুক্তি মেনে নেয়নি। শেষ পর্যন্ত আইজাক রবিনকে জীবন দিতে হয় আততায়ীর ছুরিকাঘাতে। ১৯৯৩ সালে ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়েছিল; কারণ ১৯৮৮ সালে পিএলওপ্রধান ইয়াসির আরাফাত আলজিয়ার্সে ফিলিস্তিন সম্মেলনে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। তখনই ওআইসির সদস্যভুক্ত বেশির ভাগ দেশ ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৯৩ সালে গঠিত হয় স্বায়ত্তশাসিত ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ। তখন বলা হয়েছিল, ধাপে ধাপে স্বাধীন ফিলিস্তিন কার্যকর হবে। ২০০২ সালে জর্জ ওয়াকার বুশ মধ্যপ্রাচ্য শান্তির রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। তিনি দ্বিরাষ্ট্র সমাধানের ওপর জোর দেন। প্রসঙ্গত ১৯৩৭ সালে গঠিত পিল কমিশন সর্বপ্রথম দ্বিরাষ্ট্র পরিকল্পনা প্রকাশ করে। ১৯৪৭ ও ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রস্তাবে বিরোধপূর্ণ এলাকায় দুই রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব গৃহীত হয়। আমেরিকা পূর্বাপর এই প্রস্তাবের সমর্থক হয়েও এখন বেঁকে বসল। কিন্তু কেন?

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
সর্বশেষ খবর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর
শাকসু নির্বাচন ১৭ ডিসেম্বর

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা
কুমিল্লায় ৬২ স্কুলের দুই সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর বৃত্তি পরীক্ষা

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি
মৃত্যুর দুই বছর পর বীর মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি
সুপার সাইক্লোন সিডর দিবস, বাগেরহাটে এখনো আতঙ্ক কাটেনি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত
কালিগঞ্জে মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
পিরোজপুর সরকারি কলেজে ভাঙচুর: ভিডিওধারণকারী ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৯ দিনে এনসিপির ১০১১ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা
কলকাতায় বুমরাহর পেসে কাঁপল দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন
ষড়যন্ত্রের পথ ছেড়ে ভোটের রাজনীতিতে ফিরে আসুন: মোশারফ হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার
অসুস্থ ধর্মেন্দ্রর ব্যক্তিগত ভিডিও ফাঁস, হাসপাতালের কর্মী গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?
‘লিটল স্টারের’ বিচারকের আসনে কারা?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা
পুসকাস মনোনয়নে আছেন যারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী
নাশকতার চেষ্টা, গ্রেফতার আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত
রাশিয়ায় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে ২ পাইলট নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’
‘দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করতে ময়দানে আপোষহীন থাকতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’
প্রকাশ হলো মাহমুদ মানজুরের বই ‘গীতিজীবন’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ
বগুড়ায় শুরু হচ্ছে এনসিএলের চার দিনের ম্যাচ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের
বান্দরবানে খাদে পড়ে প্রাণ গেলো পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৬ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন