শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

চৌকিদার-দফাদার সমাচার

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
চৌকিদার-দফাদার সমাচার

পোস্তগোলার হাজি শরিফ উদ্দিনের বাসায় ডাকাতি করতে এসে ডাকাত দল চোখ রাঙিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ঘরে বারান্দায় রাস্তায় সিসি ক্যামেরা থাকার কী দরকার। সিসি ক্যামেরা থাকায় তাদের বেশ বেগ পেতে হয় দায়িত্বকর্তব্যকর্ম পরিপালনে। ইদানীং কেউ কেন বুঝতে পারছে না বা চাচ্ছে না যে ট্রাফিক সিগন্যাল ডিজিটাল হলে ট্রাফিক জ্যামে ফুয়েল খরচ কমে যাবে, সময় বাঁচবে যাত্রীদের, তা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশের কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার ব্যাপারটি বড় বিবেচনায় এসে গেল। কেন বুঝে আসে না অটোমেশন হলে যে বা যাদের দেখাসাক্ষাৎ, মুলামুলি, কোলাকুলি কমে যাবে, সেই উভয় পক্ষই চায় তাদের স্বার্থে বিলম্ব ঘটুক অটোমেশনে। চৌকিদার-দফাদারদের কার্যপরিধি পরিবর্তনের দাবি করেছে চোর ডাকাতদের কেন্দ্রীয় সংগঠন চোডাস (চোর ডাকাত সংঘ)। তাদের যুক্তিও চমৎকার, চোর ডাকাতদের আদি পেশা পরিপালনে চৌকিদার-দফাদাররা খামোখা ধরাধরিতে না গিয়ে বরং একটু সাহায্য-সহযোগিতা করতেই তো পারে। এতে লাভ উভয় পক্ষের। যেমন মালসামান নিয়ে চোর পালানোর সময় তাকে বাধা না দিয়ে চৌকিদার চাচ্চু অভয় দিয়ে একটু এগিয়ে দিয়ে এলে ক্ষতি কী। ক্ষতি কী চোর ডাকাতের জ্বালায় অতিষ্ঠ গ্রামবাসীর হাত থেকে চোর ডাকাতদের একটু আধটু আড়াল করা। ভুপেনবাবুর প্যারোডি হতে পারে- ‘চোর চোরের জন্য ডাকাত ডাকাতের জন্য, চৌকিদারের একটু সহানুভূতি কি চোরেরা পেতে পারে না, ও বন্ধু।’ ঔপনিবেশিক আমলের কবি রবিঠাকুর ‘অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে তব ঘৃণা যেন তারে তৃণসম দহে’ কথাটা ঠিক বলেছিলেন কি না, স্বাধীন দেশের চৌকিদার-দফাদাররা তা মনে করতে পারে না, কেননা তারা যে ক্লাসে রবিঠাকুর পড়ানো হতো তাদের সেখানে প্রবেশ ঘটেনি, কিংবা অটোপাস বা শর্ট সিলেবাসে সে বিদ্যের পানি তাদের ঘটে পড়েনি। 

১৮৭০ সালে ব্রিটিশ ভারতের লর্ড মেয়ো চৌকিদার পদপ্রথা প্রবর্তনকালে চৌকিদারদের যে মর্যাদা ও দায়িত্ব দিয়েছিলেন, ১৫৫ বছর পর স্বজাতির স্বার্থে চোর ডাকাতদের সঙ্গে তাদের দহরম মহরমে কম যায় না, এখন ‘দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন’ শব্দ বিপর্যয়ের বদৌলতে বিপরীত (দুষ্টের পালন শিষ্টের দমন) বলয়ে চলে গেছে। যাবেই বা না কেন, চৌকিদাররা তো তাদের নিয়োগ ও নিয়ন্ত্রণকর্তার সঙ্গে নিমকহারামি করতে পারে না। চৌকিদার-দফাদাররা স্বাভাবিকভাবে এখন চোর ডাকাতদের প্রতি ‘মানবিক আচরণ’-এর পথ ধরেছে, রীতি ও বিধিমতো একচোখা হয়ে তাদের ‘মৌলিক অধিকার’ রক্ষায় ব্যতিব্যস্ত। আমানতকারীদের টাকা লুট হতে দিয়ে এখন লুটকারীরা লুটের টাকায় আইনের আশ্রয় (যাতে লুট করা টাকা ফেরত দিতে না হয়) প্রশ্রয় ক্রয় করছে। চৌকিদার-দফাদার টাকা উদ্ধারের পরিবর্তে এখন প্রচুর পথ পন্থার প্যাঁচে পস্তাচ্ছে। গৌরীপুরের সাধারণ আমানতকারী সাধন সরকারকে ব্যাংকে তার জমানো টাকা ফেরত পাওয়ার ন্যায্য অধিকার আদায় করতে খেসারত দিতেই হচ্ছে। নরিম মাঝি, সফুরা খাতুনদের কথা কেউ রাখেনি।

গত শতকে চোর ডাকাত সংঘের একটি প্রকল্প প্রসঙ্গে প্রিন্সিপাল ইবরাহীম খাঁর এক লেখায় পাওয়া যায়- গ্রামের চোরেরা বাড়িতে বাড়িতে গভীর অন্ধকারে কাজ সারত। কিন্তু কিছুদিন পর দেখা গেল ধনবান এক বাড়িতে কিছুক্ষণ পর পর আলো জ্বলে ওঠে। ফলে চোরদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে বেশ অসুবিধার সৃষ্টি হয়। তখন চোরদের সমিতি তত্ত্বতালাশ শুরু করল ওই বাড়িতে কেন ঘন ঘন আলো জ্বলে ওঠে। জানা গেল ওই বাড়িতে একজন বহুমূত্র রোগীকে রাতে ঘন ঘন প্রস্রাব করতে উঠতে হয় এবং সেজন্য আলো জ্বালানো হয়। চোরদের চিন্তা চৌবাচ্চা (থিংক ট্যাংক) পর্যালোচনা করে সুপারিশ করল ওই ব্যক্তির ডায়াবেটিসের চিকিৎসা না হলে রাতে বারবার বাতি জ্বালানো কমবে না। তখন চোরদের নেতা নির্দেশ দিলেন ওই রোগীকে ডায়াবেটিক সমিতির হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করতে। ডায়াবেটিস চিকিৎসাকে জনসচেতনতায় আনতে ইবরাহীম খাঁ এ রস রচনা লিখেছিলেন। এই শতকে এসে এখন দেখা যায় গোটা সমাজ দুর্নীতির ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। যারা যত দুর্নীতি দমনের বিচার-আচারের উদ্যোগ নেবে চোর ডাকাত সংঘের কাছে তা বাড়া ভাতে ছাই দেওয়ার শামিল হবে। দুর্নীর্তিকে ওয়াকওভার দেওয়ার উপায় হিসেবে চৌকিদার-দফাদারকে কীভাবে নিষ্ক্রিয় করা যায়, কীভাবে তাদের ক্ষমতাহীন করা যায় সে চেষ্টা চলাটাও অস্বাভাবিক নয়। এটাও অস্বাভাবিক নয় যে চোর ডাকাতরা ভারী উৎকোচ দিয়ে চৌকিদার-দফাদারদের নিজেদের দলে ভেড়ানোর পথ-পন্থা অবলম্বনে কসুর করবে না। তা না হলে হাজার হাজার কোটি টাকা মেরে দেওয়া দাগি আসামি সীমান্ত পার হওয়ার পাঁচ মিনিট বিলম্বে তার ‘দেশত্যাগের নিষেধাজ্ঞা’ সীমান্ত প্রহরীর কাছে পৌঁছানো হতো না। নইকাটির সিঁধেল চোর নুকে মাজন যখন পাড়াপ্রতিবেশীর ভয়ানক চোট ও চাপের মধ্যে পড়তে যাচ্ছিল তখন তাকে তল্পিতল্পাসহ পালিয়ে যেতে রমেন দফাদার গংরা কী সুন্দর প্রক্রিয়ায় না সাহায্য করল। পাড়াপ্রতিবেশীরা হতভম্ব! ভারতে ব্রিটিশ সরকার যখন দেখল এদেশীয় চোরবাটপারদের দমন দেশীয় চৌকিদার-দফাদারদের দ্বারা সহজ না, এরা এমন এক সম্প্রদায় বিদ্যমান আইনকানুনে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার উপায়ও সহজ না। অতত্রব তারা শেষমেশ এ মহাজন উপদেশ বাক্য বিতরণ করে প্রশান্তি পেতে চাইল যে- ‘চোর তো চুরি করবেই কিন্তু গৃহস্থকে সাবধান থাকতে হবে।’ চোরকে চুরি করার অধিকার দিয়ে তাদের দমনের পথ-পন্থা না বাতলিয়ে গৃহস্থকে সজাগ থাকতে বলেই তারা খালাস। ভাবখানা এই ওরা মরুক। ব্রিটিশের হেঁয়ালিপূর্ণ এই বাণী শুনে ভারতবাসী হালে বাংলাদেশিদের বলার কিছু ছিল না বা নেই জাতীয় পরিস্থিতি সৃষ্টির প্রয়াস চলছে, চলবেই। ‘বিচারপতি তোমার বিচার করবে যারা আজ জেগেছে সেই জনতা’, সেই জনতার মধ্যে কোন্দল সৃষ্টি করে প্রকৃত প্রস্তাবে চৌকিদার-দফাদারদের সুনাম-বদনাম সর্বজনীন করার সুযোগ তৈরি হয়েই চলছে। যার জন্য একদিকে বলা হচ্ছে বন্ধুর আঁতে ঘা লাগে এমন কিছু করা যাবে না, যা শোভনীয় নয়, নয় সমমর্যাদার সদাচারপন্থি; কিন্তু সেই বন্ধু যখন বিরূপ আচরণ করেই চলে তখন তার কাছে ন্যায়-অন্যায়ের প্রশ্রয় লাভও ঘটে। এমতাবস্থায় চৌকিদার-দফাদারদের করার কিছু থাকে না। সামান্য বেতন হলে অঢেল আনুকূল্যপ্রত্যাশী চৌকিদার-দফাদাররা কী আর করবে। বাড়ির আঙিনা দিয়ে বধূ পরের ঘরে গেলেও চৌকিদার-দফাদার তো দূরের কথা, গাঁওগেরামের যে বা যারা কথা বলবে তাদেরও যে হাত করা আছে।

সাম্প্রতিক একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে রাজধানীর পাশের শহরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ‘খুবই খারাপ’ শব্দ দুটি ব্যবহার করা হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে- (জিপিএ ফাইভ পাওয়া) এ শহরে চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতি বেড়েছে। দিনের বেলায় এসব ঘটনা ঘটলেও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা নীরব ভূমিকা পালন করছেন। তাঁরা মাদক কারবারি ও ছিনতাইকারীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের মাসোহারা আদায় করেন। জীবনানন্দ দাশের ‘হায় চিল’ কবিতার প্যারোডি করে বলা যায়- ‘হায় জীবন! জটিল থেকে জটিলেশ্বরের সুর সাধা শেষ হবে কবে।’ রাত পোহাবার আর কত দেরি, পাঞ্জেরী? বেচারা চৌকিদার-দফাদারদের দোষ বা প্রশংসা করে লাভ কী? তাদের যারা পেটে বিদ্যার জ্ঞান ঢোকাবে, ন্যায়-অন্যায় জ্ঞানের বটিকা সেবন করাত সেই পণ্ডিত মশাইয়েরই তো মগজ ধোলাই করা। তাদের সবতে ডায়াবেটিক সমিতির দরগায় শিরনি খাওয়ানো দরকার। যে খাওয়াবে সে-ও তো নীতিনৈতিকতার দারুণ অপুষ্টিতে ভুগছে। চৌকিদার-দফাদাররা গৃহস্থকে সজাগ করার কাজে সহায়তা করায় মন না দিয়ে চোর ডাকাতদের সহযোগী সাজাকে বুদ্ধিমানের কাজ মনে করছে। কেননা চোর ডাকাতরাই নিরীহ গেরস্থের চেয়ে শক্তিশালী, সম্পদশালী। এর থেকে চৌকিদার-দফাদারদের এনাম দিতে তাদের অসুবিধার চেয়ে সুবিধা প্রাপ্তির সুযোগ বেশি। আর নিরীহ নিঃস্ব গৃহীরা না পারছে চৌকিদার-দফাদারদের নিয়ন্ত্রণ করতে না পারছে চোর-ডাকাতদের মোকাবিলা করতে।  

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল অর্থনীতি
বেহাল অর্থনীতি
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণা
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
অমুসলিমদের উৎসবে মুসলমানদের আচরণ যেমন হবে
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
গাজায় ট্রাম্প কী করতে চান
শারদীয় দুর্গাপূজা
শারদীয় দুর্গাপূজা
নির্বাচন প্রস্তুতি
নির্বাচন প্রস্তুতি
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
বাড়ছে গুজব ও অপতথ্য
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
সংগীতচর্চা ও ধর্মশিক্ষা নিয়ে এত বিতর্ক কেন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঢাবি অ্যালামনাই : প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের সেতুবন্ধ
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
ঋণের দায়ে আত্মহত্যা
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ
হৃদরোগ সচেতনতায় বাঁচবে প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু
বিএনপির পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে : আমির খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা
কুমিল্লায় সম্মাননায় খুশি কৃষির মাঠ কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ
বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দেওয়ার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট
শ্যোন অ্যারেস্ট সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামানের দুই এজেন্ট

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ
ভারত ম্যাচের অভিজ্ঞতা থেকে পাকিস্তানকে হারাতে চায় বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি
ভারতে ‘উড়ন্ত কফিন’ যুগের সমাপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ
সংস্কার কাজ বন্ধ, বেহাল সড়কে চরম দুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ
জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় গাছের চারা বিতরণ

দেশগ্রাম

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে যুবকের মৃত্যু

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ আই হসপিটাল ২০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল
আওয়ামী লীগ সন্ত্রাসী-বর্বর রাজনৈতিক দল

নগর জীবন