শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৩, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ভয়াবহ দুঃসংবাদের ডিম রাজনীতি

দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে ঝগড়াঝাঁটি নতুন নয়। এটা আমাদের পুরোনো অসুখ। এ কাইজ্জা নিয়েই আমাদের ৫৪ বছরের পথচলা। যেভাবেই হোক, ক্ষমতা পেলে সুপারগ্লু লাগিয়ে তা ধরে রাখতে চাই। আবার ক্ষমতাচ্যুত হলে মহাদেশপ্রেমিক হয়ে যাই। আওয়ামী লীগ গুম, খুন, অত্যাচার-নির্যাতন, দুর্নীতি-দুরাচার, মানবাধিকার ও ভোটাধিকার লঙ্ঘন করে টানা ১৬ বছর ক্ষমতায় ছিল। এ সময়ে এমন কোনো অপকর্ম নেই যা তারা করেনি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় মানুষ হত্যা করা হয়েছে। কথায় কথায় জঙ্গি নাটক সাজানো হয়েছে। অপকর্ম সম্পাদনকারীদের করা হয়েছে পুরস্কৃত। সব অসৎ মানুষকে দেওয়া হয়েছে সততার পুরস্কার। সর্বশেষ জুলাই বিপ্লবে পাখির মতো গুলি করে মানুষ হত্যা করা হয়েছে। হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু করা হয়েছে। দেশের হাজার হাজার কোটি টাকার সম্পদ লুট করা হয়েছে। সে কারণে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা রক্তের বিনিময়ে আওয়ামী লীগকে দেশছাড়া করল। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী দেশ ছেড়ে পালিয়ে জীবন বাঁচিয়েছেন। নিজের দল আওয়ামী লীগকে গলা টিপে হত্যা করে তিনি নিজেকে ও নিজের স্বজনদের রক্ষা করেছেন। কিন্তু জনধিকৃত হওয়ার পরও ন্যূনতম অনুশোচনা নেই। নিজের দেশে শিকড়শূন্য হয়ে বিদেশে শিকড় গজানোর চেষ্টা করছেন। এ অপচেষ্টার নগ্নরূপ সারা বিশ্ব ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের জেএফকে বিমানবন্দরে ও এর আশপাশে প্রত্যক্ষ করেছে। দেশের মানসম্মান ভূলুণ্ঠিত হওয়ার মতো ঘটনা ঘটেছে। সভ্যতার মানদণ্ডে আমরা কোন পর্যায়ে আছি, বিদেশিদের কাছে তা স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অবশ্য যারা দেশছাড়া হয়েছে, যাদের রাজনীতি নিষিদ্ধ হয়েছে দেশের মানসম্মান তাদের কাছে মুখ্য বিষয় নয়। এই নির্বাসিত শক্তি আবারও প্রমাণ করল দেশের সম্মান নষ্ট করা তাদের কাছে লজ্জার নয়, গর্বের এবং এটাই তাদের প্রকৃত স্বরূপ। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে হয়তো আরও অপ্রীতিকর ঘটনা তারা ঘটাতে পারে। সে কারণেই অন্তর্বর্তী সরকার ও সব রাজনৈতিক দলকে এক ছাতার নিচে আসতে হবে। এ অপশক্তিকে শক্ত হাতে মোকাবিলা করার জন্য ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। সরকারের ভিতরে যদি গোপন শত্রু থাকে, রাজনৈতিক দলগুলো যদি নির্বাচন ইস্যুতে দ্বিধাবিভক্ত থাকে, তাহলে দেশছাড়া অপশক্তি আবার দেশে ফেরার সুযোগ পাবে। তখন শুধু ডিম নয়, আরও অনেক কিছুর জন্য প্রস্তুত থাকতে হবে।

মন্‌জুরুল ইসলামপ্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সরকারপ্রধান হিসেবে দ্বিতীয়বার জাতিসংঘে গেলেন। গত বছর প্রথমবার তিনি যখন জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দেন, তখন বিশ্বসভার সভ্যগণ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন। তিনি শুধু বাংলাদেশের সরকারপ্রধানই নন, তিনি হলেন একজন নোবেল লরিয়েট। সে কারণেই তিনি সবার কাছে অধিকতর গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি। বিশ্বসভা তাঁর প্রতি সম্মান প্রদর্শনে কার্পণ্য করেনি। প্রথমবার সঙ্গে নিয়েছিলেন জুলাই বিপ্লবীদের। কীভাবে বিপ্লব হলো, কীভাবে তিনি সরকারপ্রধান হলেন, বিপ্লবের মাস্টারমাইন্ড কে সবিস্তার ব্যাখ্যা করেছিলেন। তুমুল করতালিতে সবাই স্বাগত জানিয়েছিলেন। তাঁর এবারের সফরসঙ্গী রাজনৈতিক নেতারা। দুটি বড় ও একটি নতুন রাজনৈতিক দল। গত বছরের চেয়ে এবার প্রধান উপদেষ্টার ব্র্যান্ডিং একটু ভিন্ন রকম হবে। কারণ বিদেশিদের কাছে বার্তা হলো-বাংলাদেশের রাজনীতিতে চরম অনৈক্য সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষ করে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে দূরত্ব সবচেয়ে বেশি। বিপ্লবীদের নতুন দলও এখন ফ্যাক্টর। অনৈক্যের খণ্ডিত প্রাচীর মেরামত করতে গঠন করা হয়েছে ঐকমত্য কমিশন। তার পরও ঐক্য হচ্ছে না। এ অবস্থায় বিদেশিরা যদি দেখেন যে ড. ইউনূস সবাইকে মানিয়ে একসঙ্গে নিয়ে কাজ করছেন, তাহলে বিশ্বপরিসরে তাঁর সুখ্যাতি বাড়বে। দেশবাসীও সবার ঐক্য কামনা করে। এ মুহূর্তে দেশবাসীর প্রত্যাশা হলো তিন দলের নেতারা জাতিসংঘ থেকে ঘুরে এসে নিশ্চয় দেশবাসীকে একটি সুখবর দেবেন। রাজনৈতিক দলগুলো বিভেদ ভুলে যাবে। সব রাজনৈতিক দল একমত হয়ে গণতন্ত্রের নতুন যাত্রা শুরু করবে। জনগণ নির্ভয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করবে এবং তাদের ভোটে নির্বাচিতরাই সরকার গঠন করবে। এমন একটি সুখবর যদি না পাওয়া যায়, তাহলে ড. ইউনূসের এ উদ্যোগ অতীতের মতো নিছক প্রথাগত জাতিসংঘ ভ্রমণে পরিণত হবে। শেখ হাসিনার ১৬ বছরে জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার জন্য দেশ থেকে উড়োজাহাজ বোঝাই করে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী যুক্তরাষ্ট্রে নেওয়া হতো। এ তালিকায় নাম তোলার জন্য সরকারি কর্মকর্তা, রাজনৈতিক নেতা-কর্মী, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশার মানুষ সারা বছর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে তদবির করতেন। উড়োজাহাজ বোঝাই করে যাদের নেওয়া হতো তারা কেউ কেউ ফিরতি জাহাজে আর ফিরতেন না। অন্যরা আত্মীয়স্বজন, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে আনন্দ-ফুর্তি করে উপহারের মোবাইল ফোন সেট, কিছু সাবান-শ্যাম্পু লাগেজে ভরে ঢাকায় ফিরতেন। পাসপোর্টে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার একটি সিল প্রাপ্তিকেই অনেকে বেহেশতের টিকিট পাওয়ার মতো মনে করতেন। এদিকে এবার সফরসঙ্গী হিসেবে রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার জাতিসংঘের অধিবেশনে অংশগ্রহণ বিদেশিদের কাছে প্রশংসিত হলেও, আমাদেরই প্রবাসীরা তাঁকে অপমান করেছেন। যে বিপ্লবীদের কারণে দেশ আজ মুক্ত, সেই বিপ্লবীদের ডিম মারা হয়েছে। এর আগে লন্ডনে আরেক বিপ্লবী তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপরও প্রবাসীরা ডিম নিক্ষেপ করেন। দুটি ঘটনাই সরকার ও বিপ্লবীদের জন্য বিপদের সংকেত।

কোনো সরকারের কোনো দায়ই কেউ নেয় না। সরকারের শরিকরাও নেয় না। সুবিধাভোগীরা সরকারের কাছ থেকে সুবিধা ভোগ করবে; কিন্তু দিনশেষে কোনো দায় নেবে না। ১৬ বছরের সীমাহীন নির্যাতন শেষে সফল বিপ্লবের পর একটি সরকার গঠিত হলো। বিগত সময়ে যারা নির্যাতিত হয়েছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে মুক্ত বাতাসে তারা শৃঙ্খলমুক্ত হয়ে বিচরণ করছেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনে তাদেরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল। বৈষম্যমুক্ত সমাজব্যবস্থা ও রাষ্ট্র গঠনে প্রতিশ্রুত সরকারের বয়স এখন এক বছরের বেশি। এ সময়ের মধ্যে প্রত্যাশা অনুযায়ী অনেক কিছুই হয়নি। আবার যা হয়েছে তা-ও কম নয়। তবে শেষ পর্যন্ত ঘোষিত সময়ের মধ্যে একটি শান্তিপূর্ণ নির্বাচনই হচ্ছে জাতির চূড়ান্ত প্রত্যাশা। সে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারলে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দেশবাসীর কাছে স্মরণীয়-বরণীয় হয়ে থাকবেন। তা না হলে কেউ ক্ষমা করবে না। সুতরাং সম্মান বাঁচাতে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। একমাত্র সুষ্ঠু ও সফল নির্বাচনই পারে প্রধান উপদেষ্টার ভাবমর্যাদা রক্ষা ও উজ্জ্বল করতে। নির্বাচন বিলম্বিত করতে কিছু দল ও সরকারের ভিতরের একটি অংশ নানাভাবে কাজ করছে। মনে রাখতে হবে, বর্তমান সার্বিক পরিস্থিতিতে নির্বাচন নিয়ে সংকট তৈরি হলে সে সংকট কাউকে শান্তিতে থাকতে দেবে না। দেশের আইনশৃঙ্খলা, অর্থনীতি, বিনিয়োগ, প্রশাসনিক শৃঙ্খলা, শিক্ষাব্যবস্থা ভঙ্গুর অবস্থায় আছে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া খণ্ডকালীন সরকারের ওপর কেউ আস্থা রাখতে পারছে না। সে কারণেই দেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট হচ্ছে। সবকিছুতেই সবাই বেপরোয়া। এ পরিস্থিতি যদি আরও প্রলম্বিত হয়, তাহলে সরকারে যাঁরা আছেন তাঁদের প্রত্যেককে কোনো না কোনো সময় এর জন্য জবাবদিহি করতে হবে। চরম মূল্যও দিতে হতে পারে। ইসলাম ধর্মে বিশ্বাসীরা জানেন ও মানেন, প্রত্যেক মানুষের দুই কাঁধে দুজন ফেরেশতা কিরামান কাতেবিন আল্লাহতায়ালা নিয়োগ দিয়েছেন। মানুষ কখন কী করছে, কী ভাবছে সবই তাঁরা প্রতিনিয়ত তাঁদের ডায়েরিতে লিখে রাখছেন। হাশরের মাঠে সেই ডায়েরি ধরে আল্লাহ তাঁর বান্দার বিচার করবেন। ভালো কাজের পুরস্কার দেবেন, মন্দ কাজের শাস্তি ও তিরস্কার দেবেন। তেমনি বর্তমান সরকারে যাঁরা আছেন, তাঁদের চারপাশেও অনেক লোক আছেন যাঁরা সবকিছু দেখছেন, সব ফাইলের ফটোকপি করে রাখছেন। কার তদবিরে কোন ফাইল পাস হচ্ছে, কে কোন সুবিধা নিচ্ছেন ও দিচ্ছেন। কে ন্যায্য করছেন, কে অন্যায্য করছেন। কে নীলা মার্কেটে যাচ্ছেন, কে লং ড্রাইভে যাচ্ছেন। এমনকি কে সকালে ঘুম থেকে উঠছেন আর কার ঘুম ভাঙে বিকাল ৪টায়। সমাজ ও রাষ্ট্র কলুষমুক্ত করতে যাঁদের বিশ্বস্ত ভেবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তাঁরা কে কে কোথায় কার সঙ্গে গোপন মিটিং করছেন সব খবরই অনেকের কাছে আছে। বিশেষ করে সেগুনবাগিচার কোন শীর্ষ কর্তা গুলশানে কার বাসায় নিয়মিত মিটিং করেন সে খবরও আছে। কারা সরকারকে সহায়তা করছেন, কারা সরকারের মধ্যে থেকে উল্টো পথে চলছেন, সেসব রেকর্ডও আছে। যদি বৈরী সময় আসে তাহলে সরকারের ভিতরের সুবিধাভোগীরা সুযোগ ও সময় বুঝে সটকে যাবেন। আর ব্যর্থতার সব দায় পড়বে প্রধান উপদেষ্টার ওপর। এখন আইন যেমন ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে কথা বলছে, কোনো একসময় যদি বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধেও কথা বলে, তখন ইমেজ নষ্ট হবে নোবেল লরিয়েটের। পার পাবেন না রাজনীতিবিদরাও। ওয়ান-ইলেভেন রাজনীতিবিদদের ক্ষমা করেনি। রাজনৈতিক সংকটে সৃষ্ট ওয়ান-ইলেভেনের প্রায়শ্চিত্ত রাজনীতিবিদদের ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ভোগ করতে হয়েছে। এর পরও হুঁশ না হলে জুলাই বিপ্লবের মতো জনগণকেই নতুন করে ভাবতে হবে। সেই ভাবনা রাজনীতিবিদদের জন্য সুখকর কিছু হবে বলে মনে হয় না।

যুক্তরাষ্ট্রে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও লন্ডনে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর ডিম হামলা বিপ্লব-উত্তর বাংলাদেশের জন্য ভয়াবহ দুঃসংবাদ। যে বিপ্লবীদের কারণে আজ সবাই স্বাধীন, তাঁদের ওপর হামলা মেনে নেওয়া কষ্টকর। সে কারণেই বর্তমান বাস্তবতায় সব ভেদাভেদ ভুলে গণতান্ত্রিক শক্তি মজবুত রাখতে হবে। এজন্য ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচিত সরকার ছাড়া অপশক্তি মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। তা ছাড়া মানুষের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। মানুষ শান্তি চায়। নিরাপত্তা চায়। দেশ ও মানুষের কল্যাণের একমাত্র পথ নির্বাচন। মনে রাখতে হবে, ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বানচাল অথবা বিলম্বিত করার চেষ্টা হলে জনগণ মানবে না। নির্বাচনবিরোধী কাজ যারা করবে, তাদের জন্য প্রবাসী ফ্যাসিস্ট নয়, দেশের জনগণই ডিম বরাদ্দ করতে পারে। সময়মতো যা তারা পেয়ে যাবেন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
জনমনে উদ্বেগ-আতঙ্ক
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
সুষ্ঠু ভোটের লক্ষ্য
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
কমছে কৃষিজমি বাড়ছে মানুষ
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
পরিবর্তিত জলবায়ুর খামার ব্যবস্থাপনা
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
রপ্তানি বহুমুখীকরণ
নির্বাচন ও গণভোট
নির্বাচন ও গণভোট
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
আদর্শ সমাজ বিনির্মাণে আলেমদের ভূমিকা
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
সর্বশেষ খবর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা