শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪১, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন

সুস্থ-সবল দেহের জন্য খাদ্যগ্রহণ অত্যন্ত জরুরি। তবে খাবার খেলেই হবে না, খেতে হবে পুষ্টিকর খাবার। খাদ্যভোগ মানুষের দেহে এনার্জি বা শক্তি সৃষ্টি করে, যা দিয়ে সে কর্মক্ষম হয়। একজন স্বাস্থ্যবান শ্রমিকের মজুরি একজন রুগ্ণ শ্রমিকের চেয়ে বেশি।


এটি এক ধরনের চক্র—ভালো স্বাস্থ্য মানে বেশি উৎপাদন সংঘটন, বেশি মজুরি, বেশি ভোগ এবং ভালো স্বাস্থ্য। ঠিক তেমনি উল্টোটা। সারা বিশ্বে খাদ্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে তোলপাড় হয় মূলত এ কারণেই। সার্বিক মূল্যস্ফীতি মানুষের প্রকৃত আয় কমায়, যেখানে বেশি মজুরি দিয়ে আগের চেয়ে কম পরিমাণ খাবার ঘরে আসে।

দুই.

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সাম্প্রতিক এক হিসাবে সুস্থভাবে জীবনধারণের জন্য প্রতিদিন দুই হাজার ১০০ কিলোক্যালরি পরিমাণ খাদ্যশক্তি গ্রহণ করতে হয়। এতে প্রতি মাসে ব্যয় হওয়ার কথা এক হাজার ৮০০ টাকা। সরকারিভাবে সাধারণত এটিই ফুড পোভার্টি লাইন বা খাদ্য দারিদ্র্যসীমা। অর্থাৎ একজন মানুষ প্রতি মাসে এক হাজার ৮০০ টাকা উপার্জন করতে না পারলে সে খাদ্য-দরিদ্র এবং প্রত্যাশিত উৎপাদন তার থেকে আশা করা যায় না।


অথচ বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) সম্প্রতি প্রকাশিত এক হিসাব অনুযায়ী, জীবনধারণের জন্য ন্যূনতম খাদ্যশক্তিসমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করতে এখন প্রতি মাসে মাথাপিছু ব্যয় করতে হচ্ছে তিন হাজার ৫১ টাকা। সে অনুযায়ী, সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য ন্যূনতম খাবারগ্রহণে একজন মানুষের ব্যয় হচ্ছে খাদ্য দারিদ্র্যসীমার চেয়ে প্রায় ৭০ শতাংশ বেশি। একজন সচ্ছল ব্যক্তির জন্য এটুকু বৃদ্ধি হয়তো তেমন কিছু নয়, কিন্তু একজন দৈনিক শ্রমিকের জন্য তা গলার ফাঁস।

তিন.

এই কিছুদিন আগেও টানা ছয় মাস ধরে ১০ শতাংশের ওপরে ছিল খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার। তার আগে ছিল ১২ শতাংশের বেশি।


বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে  কয়েক রকম দরিদ্র আছে : দৈনিক এক হাজার ৮০০ ক্যালরি নিয়ে কেউ দারিদ্র্যসীমার খুব নিচে পতিত; কেউ দারিদ্র্যসীমার একটু নিচে হয়তো দুই হাজার ক্যালরি, আবার কেউ আছে দারিদ্র্যসীমার প্রান্তিক ওপরে নাক ডোবানো অবস্থায়। শেষোক্ত শ্রেণি একটি ঢেউ এলেই ডুবে যায়। আবার প্রান্তিক নিচে যারা, তারা একটু ভালো আবহে দরিদ্র থাকে না। বহু বছর আগে মাহাবুব হোসেন ও আব্দুল বায়েস দেখিয়েছেন, গ্রামবাংলায় ৩৩ শতাংশ খানা এখন দরিদ্র; আবার ৩৩ শতাংশ আজ দরিদ্র নয়, কিন্তু কাল দরিদ্র। মোটকথা, প্রচুর মানুষ আছে, যারা দারিদ্র্যসীমার ওপরে বসবাস করলেও অত্যন্ত নাজুক অবস্থায় রয়েছে। অর্থনৈতিক সামান্য ধাক্কা বা অভিঘাতেই তাদের দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে আসার জোর আশঙ্কা রয়েছে। অর্থনীতিবিদদের আনুমানিক হিসাবে এর পরিমাণ অন্তত দুই কোটি। যেমন—কিছুদিন আগের এক গবেষণা বলছে, গেল এক বছরে প্রায় ৩০ লাখ লোক দরিদ্রের খাতায় নাম লিখিয়েছে। সমাজবিজ্ঞানীদের মতে, বর্তমান পরিস্থিতিতে এরাই সবচেয়ে খারাপ সময় পার করছে। চিকিৎসা ও পড়াশোনার ব্যয় কমিয়ে তা দিয়ে পুষ্টি ব্যয় নির্বাহের চেষ্টাও করছে অনেকে। এই পরিস্থিতিতে এখন রোগবালাই ও অশিক্ষা বেড়ে গিয়ে সামগ্রিকভাবে সমাজের অর্থনৈতিক উৎপাদন সক্ষমতাও কমে আসার জোর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

চার.

প্রসঙ্গত, বিবিএসের হিসাবে একজন মানুষের দৈনিক ন্যূনতম দুই হাজার ১০০ কিলোক্যালরি গ্রহণের জন্য প্রয়োজনীয় খাবারের সেট বা ফুড বাস্কেট গঠিত হয় মৌলিক ১১টি খাদ্যের পরিমিত হিসাব বিবেচনায় নিয়ে। এই ১১ খাদ্যপণ্যের মধ্যে রয়েছে চাল, গম, ডাল, দুধ, ভোজ্যতেল, মাছ, মাংস, আলু, অন্যান্য সবজি, চিনি ও ফল। খানা আয়-ব্যয় জরিপ ২০২২ প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, ন্যূনতম ক্যালরি অনুপাতে দৈনিক নির্ধারিত পরিমাণে এসব খাবার খেতে হলে একজন মানুষকে কমপক্ষে এক হাজার ৮০০ টাকা খরচ করতে হবে। এর কম ব্যয়ে একজন মানুষের পক্ষে প্রয়োজনীয় পুষ্টির সংস্থান করা অসম্ভব।

প্রসঙ্গত, আরো একটি ধারণা দেওয়া দরকার আর তা হলো, খাওয়া মানেই কর্মদক্ষতা বা কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি নয়। আমরা প্রতিদিন যে খাদ্য গ্রহণ করি, তার প্রায় ৬০ শতাংশ কাজে লাগে আমাদের শরীরের তাপ, প্রেসার, পালস ইত্যাদি ঠিক আগের মতো রাখার জন্য (ফিক্সড কস্ট) এবং এর বাইরে যত খাব তত কর্মক্ষমতা বাড়বে। আবার বার্ধক্যজনিত কারণে একসময় বেশি খেলেও কর্মক্ষমতা না-ও বাড়তে পারে।

পাঁচ.

সুতরাং গেল কয়েক বছর লাগামহীন মূল্যস্ফীতি পরিস্থিতিতে বিবিএস সংজ্ঞায়িত এই খাদ্য দারিদ্র্যসীমা বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকছে না। সুখের সংবাদ যে সার্বিক মূল্যস্ফীতি এখন নিম্নমুখী, তবে খাদ্যমূল্যে তেমন কমতি নেই বলে অভিযোগ আছে। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ব্যয় বাড়ায় মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমছে। ফলে তারা কম কিনছে, কম খাচ্ছে। এতে দেশের মোট জনগোষ্ঠীর বড় একটি অংশের নানা শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে।

সব জিনিসের দাম বাড়লেও মানুষের আয় সেভাবে বাড়ছে না। ফলে মানুষ কম কিনে কম খেতে বাধ্য হচ্ছে। মানুষের কষ্ট হচ্ছে। ভাত হয়তো খাচ্ছে, তবে মাছ-মাংস, ফলমূল, দুধ কম খাচ্ছে, যার স্বাস্থ্যগত প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়বে শিশু-কিশোরদের মধ্যে।

ডব্লিউএফপির তথ্য অনুযায়ী, ন্যূনতম ক্যালরি গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ফুড বাস্কেটের প্রতিটি উপাদানের মূল্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, এ জন্য মাথাপিছু প্রতি মাসে তিন হাজার ৫১ টাকা ব্যয় হচ্ছে। এর পেছনে সাম্প্রতিক সময়ে চালের ১৯ শতাংশ মূল্যবৃদ্ধি অন্যতম প্রভাবক হিসেবে কাজ করেছে। তা ছাড়া মুরগি, ডিম, ভোজ্যতেল, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ ও সব ধরনের সবজির মূল্যবৃদ্ধি প্রয়োজনীয় খাদ্যগ্রহণের ব্যয়কে উসকে দিয়েছে। পুষ্টি ব্যয় বাড়ায় দেশে অপুষ্টি ও রোগব্যাধির প্রকোপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এ বিষয়ে তাঁদের বক্তব্য হলো, কম খাবারগ্রহণের ফলে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হয়। পুষ্টিহীনতা বেড়ে যায়। এমনকি প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রেও কমে যায় রোগ প্রতিরোধক্ষমতা। ফলে নানা রকম রোগ-ব্যাধির প্রকোপও বাড়ে এবং জাতীয় উৎপাদনক্ষমতা হ্রাস পায়।

পুষ্টিহীনতার ফলে শরীরের ভারসাম্য নষ্ট হয়। শিশুদের ওজন কমে যায় এবং তারা খর্বাকার হয়ে পড়ে। গর্ভবতী নারীরাও সুস্থ শিশু জন্মদানের ক্ষমতা হারান। হৃদরোগের প্রকোপ বাড়ে। ফলে সামগ্রিকভাবে একটি স্বাস্থ্যহীন জাতি তৈরি হয়, যা উৎপাদনক্ষমতা হ্রাস করে অর্থনৈতিকভাবেও পিছিয়ে দেয়। আবার চিকিৎসা ব্যয় বেড়ে গিয়েও অর্থনৈতিক চাপ বাড়ে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, শহরের চেয়ে গ্রামাঞ্চলে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার হার তুলনামূলক বেশি বলে বিভিন্ন সময় সরকারি-বেসরকারি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। সর্বশেষ সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশে ১৮ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থান করছে। মূল্যস্ফীতির চাপ ও খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার সংকট তাদের ওপরেই সবচেয়ে মারাত্মক আকারে জেঁকে বসেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। আবার দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানরতদের হারের চেয়ে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুক্তভোগীর হার বেশি। অর্থাৎ দারিদ্র্যসীমার ওপরে অবস্থানরতরাও উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে ভুগছে।

জাতিসংঘের  খাদ্য সংস্থাটির সাম্প্রতিক আরেক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে ২০ শতাংশ মানুষ। আর প্রয়োজনীয় খাদ্য সংস্থান করতে পারছে না প্রতি ১০ জনের মধ্যে তিনজন বা ৩০ শতাংশ। নিম্ন আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে এই হার প্রায় ৩৬ শতাংশ। খাদ্যে ব্যয় সংকোচনমূলক ব্যবস্থার মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছে ২৯ শতাংশ মানুষ। আর সার্বিক জীবন-জীবিকায় ব্যয় সমন্বয়ের মাধ্যমে পরিস্থিতি মোকাবেলা করছে ৭১ শতাংশ মানুষ।’

উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে দারিদ্র্যসীমার ওপরে থাকা দুই কোটি মানুষ নাজুক পরিস্থিতিতে পড়েছে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা। উচ্চ মূল্যস্ফীতির প্রভাবে অনেকে চিকিৎসা ও পড়াশোনার ব্যয় কাটছাঁট করতে বাধ্য হচ্ছে। দারিদ্র্যসীমার ওপরে থাকা দুই কোটি মানুষও নাজুক পরিস্থিতিতে পড়েছে। তারা দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে যাচ্ছে। দ্রুত বাজার পরিস্থিতি ও বিনিয়োগ চাঙ্গা করে এ সমস্যার সমাধান করতে হবে। তবে মাত্র কয়েক মাসের মধ্যেই সব ঠিক হয়ে যাবে না। সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও মানুষের প্রত্যাশা আরো বেশি।

ছয়.

খাদ্য সরবরাহ যথাযথ হলেও খাদ্যাভাব বা দুর্ভিক্ষ হতে পারে—এ কথা অনেক আগেই বলেছিলেন নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেন। কাজেই খাদ্য উৎপাদনে উন্নতি ঘটেছে ভালো কথা, কিন্তু তা-ই যথেষ্ট নয়। এই খাবার বাজার থেকে কেনার ক্রয়ক্ষমতা থাকতে হবে। এমন সুযোগ আসে দুই প্রান্ত থেকে—কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও জিনিসপত্রের দাম কমানো। এবং আপাতত এই দুটি উপাদানের অভাব দেখছি, আর তাই সর্বত্র উসখুস ভাব।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
রাজনৈতিক কারণে ইমেজ সংকটে বাংলাদেশ
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
নেপালে বিক্ষোভের নেপথ্যে দুর্নীতি নয়, ভূ-রাজনীতি
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবর্তনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি ভূ–রাজনীতিকে প্রভাবিত করবে?
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
বর্তমান পরিবেশে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
রাষ্ট্রব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তন দেশপ্রেমিকরা মানবে না
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
সর্বশেষ খবর
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?
ঢাকার বাতাসের মান আজ কেমন?

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু
ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে মা-মেয়ের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

দেম্বেলের হাতে ব্যালন ডি’অর, বনমাতির তিনে তিন
দেম্বেলের হাতে ব্যালন ডি’অর, বনমাতির তিনে তিন

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে যে ৭ জেলায় হতে পারে ঝড়
দুপুরের মধ্যে যে ৭ জেলায় হতে পারে ঝড়

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান
রাডার ফাঁকি দিতে সক্ষম চীনের যে ভয়ংকর যুদ্ধবিমান

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দাম বাড়ছে ভোজ্যতেলের, কত বাড়বে চূড়ান্ত হয়নি
দাম বাড়ছে ভোজ্যতেলের, কত বাড়বে চূড়ান্ত হয়নি

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিল আরও ছয় দেশ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক
বিসিবি নির্বাচন : চমক দিয়ে শেষ মুর্হূতে মনোনয়ন কিনলেন ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা
ফের গাজায় ত্রাণবাহী নৌযান প্রবেশে ইসরায়েলের বাধা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা
আবাসন বিপ্লবের সফল স্বপ্নদ্রষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন
বসুন্ধরা ঘিরে ৬ মেট্রো স্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ
সংসদে সংরক্ষিত আসনের দাবিতে নাইজেরিয়ায় নারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন, হবে অবাধ-সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ : ড. ইউনূস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন
মূল্যস্ফীতি, খাদ্যভোগ এবং উৎপাদন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ
নিউইয়র্ক বিমানবন্দরে এনসিপির সদস্য সচিব আখতারের ওপর ডিম নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির
ফখরের আউট নিয়ে টিভি আম্পায়ারের বিরুদ্ধে আইসিসিতে অভিযোগ পিসিবির

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্ক পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের কড়াকড়ি, মেধাবীদের দেশে টানতে পাল্টা নতুন ভিসা চীনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার থেকে সবসময় মুনাফা আসবে এমন ধারণা ভুল : অর্থ উপদেষ্টা
পুঁজিবাজার থেকে সবসময় মুনাফা আসবে এমন ধারণা ভুল : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা
নিউইয়র্কে তীব্র উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন
কুমিরা বক্ষব্যাধি হাসপাতাল এখন বিধ্বস্ত ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়