শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

গত ২৮ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুরের ওপর নৃশংস হামলা কি কোনো ষড়যন্ত্রের আলামত? জাতীয় পার্টির এক নেতা ভারত সফর করে আসার পর এ ঘটনা নিঃসন্দেহে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগাচ্ছে। এরপরই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাদের চক্রান্তে নিকটবর্তী গ্রামবাসীকে উসকে দিয়ে ভয়ানক হামলা চালানো হলো  সাধারণ শান্তিপ্রিয় ছাত্রদের ওপর। একটা বিষয় রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলে চাউর হচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকায় ওই দলের নেতারা প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বসে বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচন ভন্ডুল অথবা জাতীয় পার্টির প্রার্থী ‘ছদ্মবেশে’ বেশ কিছু সংসদীয় আসন দখলে নেওয়ার অপচেষ্টায় শক্তপোক্ত ষড়যন্ত্রের জাল ফেলেছে। পতিত রাজনৈতিক দলটি এ দেশে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং গণমানুষের প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে সেটা সহজেই অনুমেয়। এ দলটি প্রতিশোধপরায়ণতার প্রমাণ অতীতেও বহুবার দিয়েছে।

১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ক্ষমতাদর্পী রাজনীতির চেহারাটা আমরা স্মরণ করতে পারি। সেই দলটির সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন ও মেধাবী নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের নেতৃত্বদানকারী এই নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে ‘প্রায় ঘাড় ধাক্কা দিয়ে’ মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। ক্ষমতাধর দলটির প্রধান নেতার সেই সিদ্ধান্তটি ছিল আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী চেহারার প্রথম বহিঃপ্রকাশ। যাঁকে বের করে দেওয়া হলো তাঁর বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি বা দলবিরোধী অথবা রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের সামান্যতম অভিযোগও প্রমাণ করা যায়নি। বরং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে উজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছিলেন  তাজউদ্দীন আহমদ। আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীকে দিয়ে সুসংগঠিত যুদ্ধ পরিচালনায় তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। অথচ তাঁর প্রতি নিদারুণ অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করা হয়। ১৯৭৪ সালে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো একজন সফল অর্থমন্ত্রীকে। আওয়ামী লীগ দলটি যে ঈর্ষাকাতর, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং অকৃতজ্ঞ তার প্রমাণ দিয়েছে বারবার। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি  মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধজোটে যোগদান সমর্থন না করে যখন নতুন দল (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা করলেন তখন বিনা প্ররোচনায় সভা-সমাবেশে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তরা ইটপাটকেল ছুড়ত, হামলা করে সমাবেশ পণ্ড করার অপচেষ্টা চালাত। সেই দলটির কাছে কতটা যৌক্তিক, শান্তিপ্রিয় রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা আশা করা যায়!

সাড়ে পনেরো বছরের বেশি সময় চরম ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন চালানোর পর রাজপথে হাজারের বেশি গণহত্যা চালিয়ে প্রায় ১৩ হাজার রাজপথের কর্মীকে গুলিবিদ্ধ, গুরুতর আহত ও পঙ্গু বানিয়ে, শেষাবধি চব্বিশের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানে দেশত্যাগ। গুম-খুন, গণহত্যা, জেলজুলুম, অত্যাচার করেও তারা এ দেশের মাটিতে টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের নির্যাতিত কর্মীদের আক্রোশে প্রায় পদপিষ্ট হওয়ার দশায় দলের প্রধানসহ প্রায় সব নেতা পালিয়ে বাঁচেন ৫ আগস্ট।

এরই মধ্যে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততম সময়ে রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের দায়ী ব্যক্তিদের সুষ্ঠু বিচার শুরু করেছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতারা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সারা দেশ চষে বেড়াচ্ছেন। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অবশ্যই প্রত্যাশিত এবং তাতে বিএনপি নিশ্চিতভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে আর সরকার গঠনেও সক্ষম হবে বলে দেশবাসীর বিশ্বাস।

জনগণই দেশের মালিক-মোক্তার। তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়ায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী একটি তথাকথিত ইসলামি দল ও তাদের চ্যালাচামুণ্ডারা এক হয়েছে। তারা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নামে উদ্ভট এক ব্যবস্থা কায়েমের তৎপরতায় মরিয়া। সবারই জানা, এ পদ্ধতিতে নির্বাচন করা গেলে এই মতলববাজরা ১০০ থেকে ১১০টি আসন সহজেই পেয়ে যেতে পারে। আর যদি সাধারণভাবে ‘ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্র’ পদ্ধতির সাধারণ নির্বাচন হয় তাহলে এসব ধর্মভিত্তিক ও বাম দলের সর্বসাকল্যে ৩৫টি আসনের বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।

এসব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনটির বিরুদ্ধে ভয়ানক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তারা নির্বাচন আরও পিছিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত। তারা জানে, বর্তমান পদ্ধতির নির্বাচন সুষ্ঠু কায়দায় সম্পন্ন হলে তাদের রাজনৈতিক গুরুত্ব একেবারেই থাকবে না। তাই নির্বাচন যত দেরিতে হয় তাদের জন্য বাড়তি অর্জনের সম্ভাবনা বাড়তেই থাকবে। আর যদি পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের আন্দোলনটি বেগবান করা যায়, এ সময়টাতে তাতে তাদের উভয় দিক থেকেই বাড়তি লাভ।

এখন আমাদের ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা দরকার, নির্বাচন যত পেছাতে থাকবে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মাফিয়া রাজনীতিকরা এ দেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠা লাভের সুযোগ তত বেশি পাবে। ষড়যন্ত্রে পারদর্শিতার ক্ষেত্রে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের মতো আর কেউ নেই এ দেশে। আরেকটা ব্যাপার, আমাদের ইসলামপন্থি ও বাম দলগুলোকে ভাবতে হবে যে আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে তার অর্ধেক অবদান বিএনপির সাড়ে পনেরো বছরের আন্দোলনের, বাকি অর্ধেক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, অতিসামান্য অবদান ধর্মভিত্তিক দলগুলো ও বাম রাজনীতিক গোষ্ঠীগুলোর। যদি প্রচণ্ড অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে বিএনপি ১৬ বছরের আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম চালু না রাখত তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এত দ্রুত এতটা শক্তি অর্জনে সক্ষম হতেন না। এখন ফ্যাসিবাদীদের পতনের আন্দোলনের একক কৃতিত্ব দাবি করে কেউ কেউ অতিমাত্রায় অহংকারী হয়ে উঠেছেন, এটা নিতান্তই অনৈতিক। তারা দয়া করে বিএনপির ১৬ বছরের আন্দোলন-লড়াইয়ের ইতিহাসটা ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে নিজেরাই লজ্জা পাবেন।

বিএনপি যদি এ আন্দোলন তুঙ্গে নিতে না পারত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা সামনে এগোনোর শক্তি অর্জন করতে পারতেন না। ফলে কী পরিণতি হতো এ দেশের রাজনীতি ও রাষ্ট্রের? শেখ হাসিনার অপসারণ না ঘটলে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ সেলিম, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ হেলাল, হাসানাত আবদুল্লাহ ও তাঁর পুত্র এসব শেখ গোষ্ঠী আরও ২৫ বছর ক্ষমতা দখল করে থাকত। তারা ফ্যাসিবাদের চরম পর্যায়ে পৌঁছে দেশকে একদলীয় ‘বাকশাল’ সিস্টেমের পথে নিয়ে যেত। ইতোমধ্যে বিরোধী সব দলের নেতা-কর্মীর ওপর পাইকারি হত্যাকাণ্ড চালাত। আরেকটা বড় অংশকে কারাবন্দি করত। এতে মদত দিত প্রতিবেশী ভারত। চীন, জাপান, আমেরিকা বা ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলো তাদের নিজ নিজ রাষ্ট্রের ব্যবসাবাণিজ্য সমরাস্ত্র বিক্রির স্বার্থে সমর্থন দিত এই শেখ গোষ্ঠীকে। তার বড় প্রমাণ স্বৈরাচার এরশাদ। তাঁর ৯ বছরের শাসনকালে অন্তত ৬ লাখ কোটি টাকার (বর্তমান মুদ্রা মানে) রাষ্ট্রসম্পদ লুট হয়েছে, অসংখ্য গুম-খুন, রাজপথে বিরোধী দলের কর্মী হত্যা চলেছে, ভয়ংকর জেলজুলুম, স্বৈরাচারবিরোধীদের নিঃশেষিত করেছে। আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রগুলো এসবে বাধা দিলে এরশাদ অবৈধ ক্ষমতা দখল করে দুই বছরও টিকতে পারত না। এবার শেখ পরিবার ২৫ বছর স্বৈরশাসন চালালেও ওই সব বন্ধুরাষ্ট্র সবকিছু মেনে নিত।

সেরকম একটা ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে দেশবাসী যে বেঁচে গেছে তার জন্য জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতা-কর্মী ও তার পূর্ববর্তী ১৬ বছরের আন্দোলনের রাজনৈতিক শক্তির প্রতি আমাদের সবার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। এখন আমাদের দরকার ইস্পাতকঠিন ঐক্য। সব রাজনৈতিক দলের উচিত দ্রুততম সময়ে ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমের গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে জানবাজি লড়াই করা। এরপরে প্রয়োজন পড়লে অন্য অনেক রাজনৈতিক সংস্কারের কথা ভাবা যাবে। সে লক্ষ্যেই তো নতুন সংসদ কাজ করবে এবং এ ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আসুন সেই লক্ষ্যে একটু আত্মত্যাগী হই, দলের চেয়ে রাষ্ট্রকে, রাষ্ট্রবাসীকে ঊর্ধ্বে নিয়ে চিন্তাভাবনা করি।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়