শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

গত ২৮ আগস্ট গণঅধিকার পরিষদের নেতা নুরুল হক নুরের ওপর নৃশংস হামলা কি কোনো ষড়যন্ত্রের আলামত? জাতীয় পার্টির এক নেতা ভারত সফর করে আসার পর এ ঘটনা নিঃসন্দেহে জনমনে নানা প্রশ্ন জাগাচ্ছে। এরপরই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতাদের চক্রান্তে নিকটবর্তী গ্রামবাসীকে উসকে দিয়ে ভয়ানক হামলা চালানো হলো  সাধারণ শান্তিপ্রিয় ছাত্রদের ওপর। একটা বিষয় রাজনৈতিক ওয়াকিবহাল মহলে চাউর হচ্ছে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকায় ওই দলের নেতারা প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে বসে বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচন ভন্ডুল অথবা জাতীয় পার্টির প্রার্থী ‘ছদ্মবেশে’ বেশ কিছু সংসদীয় আসন দখলে নেওয়ার অপচেষ্টায় শক্তপোক্ত ষড়যন্ত্রের জাল ফেলেছে। পতিত রাজনৈতিক দলটি এ দেশে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ এবং গণমানুষের প্রকৃত অংশগ্রহণমূলক জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে সেটা সহজেই অনুমেয়। এ দলটি প্রতিশোধপরায়ণতার প্রমাণ অতীতেও বহুবার দিয়েছে।

১৯৭২ থেকে ১৯৭৫-এর ১৪ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী লীগের ক্ষমতাদর্পী রাজনীতির চেহারাটা আমরা স্মরণ করতে পারি। সেই দলটির সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন ও মেধাবী নেতা ছিলেন তাজউদ্দীন আহমদ। মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রবাসী সরকারের নেতৃত্বদানকারী এই নিবেদিতপ্রাণ নেতাকে ‘প্রায় ঘাড় ধাক্কা দিয়ে’ মন্ত্রিসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। ক্ষমতাধর দলটির প্রধান নেতার সেই সিদ্ধান্তটি ছিল আওয়ামী লীগের স্বৈরতান্ত্রিক ও ফ্যাসিবাদী চেহারার প্রথম বহিঃপ্রকাশ। যাঁকে বের করে দেওয়া হলো তাঁর বিরুদ্ধে কোনো দুর্নীতি বা দলবিরোধী অথবা রাষ্ট্রবিরোধী চক্রান্তের সামান্যতম অভিযোগও প্রমাণ করা যায়নি। বরং ১৯৭১ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সবচেয়ে উজ্জ্বল ভূমিকা রেখেছিলেন  তাজউদ্দীন আহমদ। আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীকে দিয়ে সুসংগঠিত যুদ্ধ পরিচালনায় তাঁর ভূমিকা অপরিসীম। অথচ তাঁর প্রতি নিদারুণ অকৃতজ্ঞতা প্রদর্শন করা হয়। ১৯৭৪ সালে পদত্যাগে বাধ্য করা হলো একজন সফল অর্থমন্ত্রীকে। আওয়ামী লীগ দলটি যে ঈর্ষাকাতর, প্রতিহিংসাপরায়ণ এবং অকৃতজ্ঞ তার প্রমাণ দিয়েছে বারবার। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি  মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সাম্রাজ্যবাদী যুদ্ধজোটে যোগদান সমর্থন না করে যখন নতুন দল (ন্যাপ) প্রতিষ্ঠা করলেন তখন বিনা প্ররোচনায় সভা-সমাবেশে আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তরা ইটপাটকেল ছুড়ত, হামলা করে সমাবেশ পণ্ড করার অপচেষ্টা চালাত। সেই দলটির কাছে কতটা যৌক্তিক, শান্তিপ্রিয় রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা আশা করা যায়!

সাড়ে পনেরো বছরের বেশি সময় চরম ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী শাসন চালানোর পর রাজপথে হাজারের বেশি গণহত্যা চালিয়ে প্রায় ১৩ হাজার রাজপথের কর্মীকে গুলিবিদ্ধ, গুরুতর আহত ও পঙ্গু বানিয়ে, শেষাবধি চব্বিশের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানে দেশত্যাগ। গুম-খুন, গণহত্যা, জেলজুলুম, অত্যাচার করেও তারা এ দেশের মাটিতে টিকে থাকতে পারেনি। রাজপথের নির্যাতিত কর্মীদের আক্রোশে প্রায় পদপিষ্ট হওয়ার দশায় দলের প্রধানসহ প্রায় সব নেতা পালিয়ে বাঁচেন ৫ আগস্ট।

এরই মধ্যে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার দ্রুততম সময়ে রাষ্ট্র সংস্কার, জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের দায়ী ব্যক্তিদের সুষ্ঠু বিচার শুরু করেছে। তারা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছে। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতারা নির্বাচনের সার্বিক প্রস্তুতি নিয়ে সারা দেশ চষে বেড়াচ্ছেন। সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন অবশ্যই প্রত্যাশিত এবং তাতে বিএনপি নিশ্চিতভাবেই সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে আর সরকার গঠনেও সক্ষম হবে বলে দেশবাসীর বিশ্বাস।

জনগণই দেশের মালিক-মোক্তার। তাদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়ায় একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধবিরোধী একটি তথাকথিত ইসলামি দল ও তাদের চ্যালাচামুণ্ডারা এক হয়েছে। তারা সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব নামে উদ্ভট এক ব্যবস্থা কায়েমের তৎপরতায় মরিয়া। সবারই জানা, এ পদ্ধতিতে নির্বাচন করা গেলে এই মতলববাজরা ১০০ থেকে ১১০টি আসন সহজেই পেয়ে যেতে পারে। আর যদি সাধারণভাবে ‘ওয়েস্টমিনস্টার গণতন্ত্র’ পদ্ধতির সাধারণ নির্বাচন হয় তাহলে এসব ধর্মভিত্তিক ও বাম দলের সর্বসাকল্যে ৩৫টি আসনের বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।

এসব রাজনৈতিক দল ও গোষ্ঠী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনটির বিরুদ্ধে ভয়ানক ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। তারা নির্বাচন আরও পিছিয়ে দেওয়ার চক্রান্তে লিপ্ত। তারা জানে, বর্তমান পদ্ধতির নির্বাচন সুষ্ঠু কায়দায় সম্পন্ন হলে তাদের রাজনৈতিক গুরুত্ব একেবারেই থাকবে না। তাই নির্বাচন যত দেরিতে হয় তাদের জন্য বাড়তি অর্জনের সম্ভাবনা বাড়তেই থাকবে। আর যদি পিআর পদ্ধতির নির্বাচনের আন্দোলনটি বেগবান করা যায়, এ সময়টাতে তাতে তাদের উভয় দিক থেকেই বাড়তি লাভ।

এখন আমাদের ঠান্ডা মাথায় ভেবে দেখা দরকার, নির্বাচন যত পেছাতে থাকবে পতিত ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের মাফিয়া রাজনীতিকরা এ দেশে পুনঃপ্রতিষ্ঠা লাভের সুযোগ তত বেশি পাবে। ষড়যন্ত্রে পারদর্শিতার ক্ষেত্রে আওয়ামী ফ্যাসিস্টদের মতো আর কেউ নেই এ দেশে। আরেকটা ব্যাপার, আমাদের ইসলামপন্থি ও বাম দলগুলোকে ভাবতে হবে যে আন্দোলনে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের পতন ঘটেছে তার অর্ধেক অবদান বিএনপির সাড়ে পনেরো বছরের আন্দোলনের, বাকি অর্ধেক বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের, অতিসামান্য অবদান ধর্মভিত্তিক দলগুলো ও বাম রাজনীতিক গোষ্ঠীগুলোর। যদি প্রচণ্ড অত্যাচার-নির্যাতনের মুখে বিএনপি ১৬ বছরের আওয়ামী ফ্যাসিবাদবিরোধী সংগ্রাম চালু না রাখত তাহলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা এত দ্রুত এতটা শক্তি অর্জনে সক্ষম হতেন না। এখন ফ্যাসিবাদীদের পতনের আন্দোলনের একক কৃতিত্ব দাবি করে কেউ কেউ অতিমাত্রায় অহংকারী হয়ে উঠেছেন, এটা নিতান্তই অনৈতিক। তারা দয়া করে বিএনপির ১৬ বছরের আন্দোলন-লড়াইয়ের ইতিহাসটা ভালোভাবে অধ্যয়ন করলে নিজেরাই লজ্জা পাবেন।

বিএনপি যদি এ আন্দোলন তুঙ্গে নিতে না পারত, বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতারা সামনে এগোনোর শক্তি অর্জন করতে পারতেন না। ফলে কী পরিণতি হতো এ দেশের রাজনীতি ও রাষ্ট্রের? শেখ হাসিনার অপসারণ না ঘটলে শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, শেখ সেলিম, শেখ তাপস, শেখ পরশ, শেখ হেলাল, হাসানাত আবদুল্লাহ ও তাঁর পুত্র এসব শেখ গোষ্ঠী আরও ২৫ বছর ক্ষমতা দখল করে থাকত। তারা ফ্যাসিবাদের চরম পর্যায়ে পৌঁছে দেশকে একদলীয় ‘বাকশাল’ সিস্টেমের পথে নিয়ে যেত। ইতোমধ্যে বিরোধী সব দলের নেতা-কর্মীর ওপর পাইকারি হত্যাকাণ্ড চালাত। আরেকটা বড় অংশকে কারাবন্দি করত। এতে মদত দিত প্রতিবেশী ভারত। চীন, জাপান, আমেরিকা বা ইউরোপীয় রাষ্ট্রগুলো তাদের নিজ নিজ রাষ্ট্রের ব্যবসাবাণিজ্য সমরাস্ত্র বিক্রির স্বার্থে সমর্থন দিত এই শেখ গোষ্ঠীকে। তার বড় প্রমাণ স্বৈরাচার এরশাদ। তাঁর ৯ বছরের শাসনকালে অন্তত ৬ লাখ কোটি টাকার (বর্তমান মুদ্রা মানে) রাষ্ট্রসম্পদ লুট হয়েছে, অসংখ্য গুম-খুন, রাজপথে বিরোধী দলের কর্মী হত্যা চলেছে, ভয়ংকর জেলজুলুম, স্বৈরাচারবিরোধীদের নিঃশেষিত করেছে। আমাদের বন্ধুরাষ্ট্রগুলো এসবে বাধা দিলে এরশাদ অবৈধ ক্ষমতা দখল করে দুই বছরও টিকতে পারত না। এবার শেখ পরিবার ২৫ বছর স্বৈরশাসন চালালেও ওই সব বন্ধুরাষ্ট্র সবকিছু মেনে নিত।

সেরকম একটা ভয়ংকর পরিস্থিতি থেকে দেশবাসী যে বেঁচে গেছে তার জন্য জুলাই-আগস্ট আন্দোলনের নেতা-কর্মী ও তার পূর্ববর্তী ১৬ বছরের আন্দোলনের রাজনৈতিক শক্তির প্রতি আমাদের সবার কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। এখন আমাদের দরকার ইস্পাতকঠিন ঐক্য। সব রাজনৈতিক দলের উচিত দ্রুততম সময়ে ওয়েস্টমিনস্টার সিস্টেমের গণতান্ত্রিক সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে জানবাজি লড়াই করা। এরপরে প্রয়োজন পড়লে অন্য অনেক রাজনৈতিক সংস্কারের কথা ভাবা যাবে। সে লক্ষ্যেই তো নতুন সংসদ কাজ করবে এবং এ ব্যাপারে ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দল অঙ্গীকারবদ্ধ। আসুন সেই লক্ষ্যে একটু আত্মত্যাগী হই, দলের চেয়ে রাষ্ট্রকে, রাষ্ট্রবাসীকে ঊর্ধ্বে নিয়ে চিন্তাভাবনা করি।

 

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
মবের দৌরাত্ম্য
মবের দৌরাত্ম্য
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
পানির অপচয় থেকে বিরত থাকতে বলে ইসলাম
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম